
কন্যাকে নিয়ে আমার নিজের বাড়িতে বেড়ালাম। বাড়িতে এসে যে বাচ্চার সাথে খেলা করে সে বাচ্চা নানীর বাড়িতে থাকায় এবার তার আর তেমন কোন খেলার সাথী না পাওয়ায় তার মন খারাপ।
তারপর আসলাম শ্বশুর বাড়ি এখানে অনেক বাচ্চা পাওয়ায় সে খুব খুশি এবং খেলাধুলায় মত্ত হল। শ্বশুরবাড়িতে থেকে আসলাম গজারিয়া বোনের বাড়ি। বোনের এক মেয়ে এক ছেলে। ফুফাতো ভাই প্রায় সমবয়সী হওয়ায় ওরা দুজন খেলাধুলা করতে পারছে। এখানে একদিন আসে বাইরে থেকে নয়নতারা ফুল নিয়ে আসলো। সেই ফুলের পাপড়ি ছেড়ে সে নখের উপর লাগিয়ে আলগা নক তৈরি করল। তারপর আমাদের যখন দেখালো আমরা তো অবাক ও মুগ্ধ। সাথে সাথে তার ছবি উঠিয়ে রাখলাম।
এরকম নতুন নতুন আইডিয়া কাজে লাগিয়ে সে নতুন নতুন জিনিস তৈরি করে ফেলে-পলিথিন দিয়ে জামা কাপড় তৈরি, পেপার দিয়ে জামা কাপড়, জুতা তৈরি ও তার মায়ের জন্য অ্যাপ্রন বানিয়ে দেওয়া।
বোনের বাড়ি থেকে গেলাম আমার নানির বাড়ি। সেখানে খালাতো বোনের ও মামাতো বোনের ছোট ছেলে মেয়ে থাকায় সে আর আসতে চায় না। এবারের বন্দে মোটামুটি সব আত্মীয়-স্বজনের সাথে দেখা-সাক্ষাৎ করছি বেশ ভালো লাগছে।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



