সাতই মার্চের ভাষণ।
-----------মোঃসালাহ্উদ্দিন
যখন শুনি সেই বজ্রকণ্ঠের ভাষণ,রক্তে জাগে শিহরণ,
গর্জে উঠেছিল বাঙালি,যুদ্ধ জয়ে সঁপে দিয়েছিল জীবনমরণ।
সাতই মার্চের ভাষণে ছিল স্বাধীনতার ডাক,
জনসমুদ্রের মিছিল দেখে,শত্রুসেনারা হয়ে ছিল নির্বাক।
যুদ্ধের দামামা বেজে উঠে আকাশে বাতাসে,
রক্ত দিয়েছি আরো রক্ত দিবো,,,,,এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম,ধ্বনি প্রতিধ্বনি হতে থাকে মস্তকে।
যার কাছে যা ছিল,তাই নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে স্বাধীনতা যুদ্ধে,
সাত কোটি বাঙালি ফেঁটে পড়ে ক্ষোভে।
সাহস,উৎসাহ,তেজ,দিকনির্দেশনা,সবই পেলো এ ভাষণ থেকে,
কার আছে হিম্মত,বাঙালিকে দাবিয়ে রাখে।
আঠারো মিনিটের ভাষণে,ধ্বংস হলো সব কূটচাল,
যুদ্ধ জয়ে বাঙালি হয়েছিল টালমাটাল।
জয় এলো,স্বাধীনতা এলো,এলো ফিরে শেখ মজিব,
সাতই মার্চের ভাষণটিই ছিল,যুদ্ধ জয়ের প্রদীপ।
শেখ মজিব রাজনীতির কবি,তেজদীপ্ত নেতা,স্বপ্নদ্রষ্টা,
ত্যাগে মহীয়ান,বুকে আগলে রেখেছিল দেশটা।
এমন ভাষণ দেশ কাল জয় করে,ইউনেস্কোর পেলো স্বীকৃতি,
বিশ্বের বুকে গর্বিত হলো বাঙালি জাতি।
রেসকোর্স ময়দানের,সেই ঐতিহাসিক ভাষণ যখন শুনি,
মনে হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান আসবে,এক্ষুনি।
চাঁদপুর।
তাং০৩/০৩/২০১৯ইং
(ছবি গুগল থেকে)।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:১৩