somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফেরেশতা হযরত জিবরাইল(আ) এর বলে যাওয়া কথা

১৪ ই নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একদিন বসে বসে কম্পিউটারে আল্লাহ ও নবী রাসূলদের স্মৃতি বিজড়িত স্থান দেখছিলাম।এমন সময হজ্জেও ছবি দেখা যাচ্ছিল।হঠাৎ মোলায়েম এক আলো অনুভব করলাম।অদ্ভূত মনে হল।সেইসাথে মনে হল জিবরাইল অঅ।উনি বললেন এই যে পৃথিবীর মানুষ জন্মগস্খহণ করেছিল।এরা হজ্জ পালন করছে।কিন্তু এরপর তারা বাড়ি ফিরে যায় ,তারপর জিনায় জড়িয়ে পড়ে।বিভিন্ন স্তরের জিনা।কতক তো টিভি কম্পিউটারে পর্যন্ত জিনায় জড়িয়ে পড়ে ও প্রকাশ করে।অধর কতক অধল্লাহর নবী রাসূলদেও দেখানো পথ মেনে চলে।যেমনটি তারা চলেছিলেন।তারা নিজেরা জিনা থেকে বেঁচে থাকে অধর আল্লাহর হুকুম মত চলে,অধর অন্য মানুষদেও আল্লাহর পে ডাকে।এরপর যখন মৃত্যৃও সময় হয় তখন মৃত্যু হয়।তারপর তারা জান্নাতী বলে বিবেচিত হয়।আর যারা জিনায় জড়িয়ে পড়ে তারা পথভ্রষ্ঠ হয়।তাদেও জন্য ওয়েছে জাহান্নাম।অধর নবী রাসূলরা এভাবে চলতেন যেমনটি আমি আপনাকে বলছি।তারা আল্লাহর নির্দেশে সকল কাজ করতেন।

আমার নবী রাসূলরা এভাবে চলতেন যেমনটি আমি আপনাকে বলছি।তারা আল্লাহর নির্দেশে সকল কাজ করতেন।তাদেও কতক তো এমনও যারা অনেক পথ শুধু আপনার ওবের কথামত পাড়ি দিয়েছিলেন।যেমনভাবে আমি আপনাকে বলছি।তারা পৃথিবীতে যেত,অধমার হুকুম পালন করত।মানুষকে আমার পথে নিয়ে আসত,শয়তানকে হারাতে।তারপর একসময় তাদেও জীবন অধল্লাহর পথে সমাপ্ত হত,তারা হত জান্নাতবাসী ও জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত।অতএব আপনাকে যেভাবে বলা হয়েছে সেভাবে চলুন অধৈর্য্য হবেন না।আল্লাহ আপনার সাথে আছেন।

কুরআনে আল্লাহ বলেছেন
তাহাদের পথে নহে যাহাদের প্রতি আল্লাহর গযব আপতিত হয়েছে আর না তাহাদের পথ যারা পথভ্রষ্ঠ।(সূরা বাক্কারাঃআয়াত ৭)
তাই সে সকল পথ ও চিন্তা আল্লাহ পরিহার করার সুযোগ দিয়েছেন জন্যে আলহামদুলিল্লাহ।

জিবরাইল(আ) বারবার একথাটি সবচেয়ে বেশী বলেন ও বলিয়ে নেন
আপনি(আমি)দুর্বল ও হীন।আপনি মস্তিষ্ক উত্তোলন করতে পারেন না।আপনিতাদের বিরুদ্ধে মন্তিষ্ক উত্তোলন করতে পারবেন না।

জিবরাইল (আ) প্রথম যেদিন এসেছিলেন যেদিন আমি প্রথম বুঝতে পারলাম আমি ফেরেশতাদের ও জ্বীনদের বুঝতে পারছি সেদিন রাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙে যায়।

বলে উঠলেন আল্লাহ অবগত আছেন যা নিযে আপনি কষ্টপান।কম্পিউটারে দেখা লবনের সাগরের কথা মনে করুন।আপনি যে মেয়ে সম্বন্ধে কষ্টপান সে ব্যভীচারী।আপনার ভাগ্নীনামধারী সে হবে লবনের মত।যেমন ছিলেন লূত(আ) এর এক বউ।উনি আবার সমকামী না সমকামী দূর করতে ব্যভীচারী হয়েছিলেন।যা আপনি কুরআন পড়ে জানতে পেরেছেন।আর আপনি তো সাধারন মানুষ।মূলত সে ব্যভীচারী।আল্লাহ আপনাকে ততবার জানিয়েছেন যতবার সে ব্যভীচারে লিপ্ত হয়।যাতে আপনার অন্তর উন্মুক্ত হয়।শুধু আপনার নয় এযুগে আরও অনেকের বউ(পর্যন্ত) একই সাথে এরকম পাপকার্যে জড়িয়ে পড়ে।তারা হবে জাহান্নামী।

তারপর অন্য আর একদিন বললেন

হে আল্লাহর মানুষ আপনি কখনও দুখী হবেন না।তারা নিজেদের সেক্স নিয়ে গর্ব করে।দাম্ভিকভাবে আপনাকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে।তারা দম্ভ ভরে আপনার সম্বন্ধে বলাবলি করে যে তোর কী সেক্স আছে?আপনি দুঃখিত হবেন না।তাদের সেই সব সেক্স যা নিয়ে তারা দম্ভ করে তা অনন্তকাল ধরে জাহান্নামের আগুনে জ্বলতে থাকবে।আপনি তা দেখে প্রশান্তি লাভ করবেন।আল্লাহ তাদের সাথে একইভাবে চালাকি করবেন।যেভাবে তারা আপনাকে প্রতারনা করে থাকে।

আল্লাহর নবী বলেছেন যে
যেনাকারীরা যাবে জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে।

অন্য একদিন জিবরাইল (আ) এই জিনিসটি বলে

আপনি বলে দিন আপনার জাতিকে যে তারা ইসলামের পূর্বে দেশপ্রেম কথাটি বলে থাকে।মূলত তারা আল্লাহর সাথে চালাকি করে।আর তারা জালীম,বিদআত সৃষ্টিকর্তা।এখন যদিও তারা দূর্নীতি নাম দিয়ে কিছু প্রতিরোধ করে।কিছু অপরাধী ধরে।তারপরও ইসলামের পূর্বে দেশপ্রেম আনার জন্য তারা দূর্বল(ঈমানের কারনে)।তারা এই সকল জাতি যাদের কে আল্লাহ ইসলামকে সামনে না দেয়ার জন্য ধ্বংস করে থাকেন ও পূর্বে করেছেন।যখন তারা ইসলামকে সামনে দেয়না তখন আল্লাহ তাদের বিপরীত,পাশাপাশি জাতিকে এমনভাবে প্রেষিত করেন;যাতে তারা ইসলাম বিমুখ জাতিটিকে ধ্বংস না করা র্পন্ত নিধন,এমনকি সেই রাষ্ট্রের শেষ প্রাণীটিকেও হত্যা না করা পর্যন্ত ঠান্ডা হয়না।সুতরাং ইসলামকে সামনে দেয়ার পূর্বে,পরিপূর্ণ মুসলমান ও ইসলামী আইনের পূর্বে যারা দেশপ্রেম ঈমানের অংগ শুনাবে তারা ধ্বংস প্রাপ্ত হবে।যেমন হয়েছে এসময়ের ইরাক,আফগানিস্তান,ফিলিস্তীন দেশ ছাড়াও আরও অনেক দেশের এলাকা।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের বিধান হতে হলে কোন কথা হাদিসে থাকতেই হবে এটা জরুরী না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫



সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশ এগিয়ে যাচ্ছে; ভাবতে ভালই লাগে

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৩


বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল নেতিবাচক। একই বছরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল প্রায় ১ শতাংশ। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রবৃদ্ধি ছিল ৭... ...বাকিটুকু পড়ুন

×