চট্টগ্রামের জিইসি মোড়ে উপ পুলিশ কমিশনার 'বাবুল আক্তার' এর স্ত্রী 'মাহমুদা খাঁনম' কে গুলি হত্যা করে দূর্বৃত্তরা। আজ সকালে ছেলেকে স্কুলে নেয়ার সময় এ হত্যাকান্ড শিকার হন তিনি। ধারনা করা হচ্ছে এতে জঙ্গী সম্পৃক্ততা থাকতে পারে। নিজ বাসার সামনে যেখানে একজন পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তার স্ত্রী নিরাপদ নয়, সেখানে সাধারণ মানুষের কি অবস্থা হতে পারে! আমার জানা মতে, বাবুল আক্তার যখন চট্টগ্রামে দায়িত্বরত ছিলেন, তখন তাকে সন্ত্রাসীদের ত্রাস বলা হতো। ছোট বড় প্রায় সন্ত্রাসী তার নাম শুনেই ভয় পেতো। এবং অনেক সফলতার সাথেই তিনি অনেক চিহ্নিত সন্ত্রাসীকে কারাগারে পুরতে সক্ষম হন। সেই সব সন্ত্রাসীরা প্রায় অনেক সিনিয়র নেতার ছত্রছায়ায় লালিত। আমার জানা মতে, তিনি এমনও অনেক অপরাধীকে আইনের আওয়াতায় নিয়ে এসেছেন, যারা চট্টগ্রামের জন্য হুমকি সরূপ ছিলো।
তাই তার স্ত্রীর হত্যাকান্ড তে শুধু জঙ্গী সম্পৃক্ততা খুঁজলে হবে না, অন্য কারন গুলোতেও জোর দেয়া প্রয়োজন। দেশে একটা আলোচিত হত্যাকান্ড হলেই, জঙ্গী সম্পৃক্ততা বলে পার পাওয়ার এক রীতি শুরু হয়েছে যেন!!
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩