somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মুজিব রহমান
সমাজ বদলাতে হবে। অনবরত কথা বলা ছাড়া এ বদ্ধ সমাজ বদলাবে না। প্রগতিশীল সকল মানুষ যদি একসাথ কথা বলতো তবে দ্রুতই সমাজ বদলে যেতো। আমি ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে, বর্ণবাদের বিরুদ্ধে, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনবরত বলতে চ

ওবামাকে অভিনেতা, ধূর্ত ও প্রতারক প্রমাণের ব্যর্থ চেষ্টা

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


লেখক, গবেষক ও সাংবাদিক আনিস রায়হান সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে নিয়ে নতুন দিগন্ত পত্রিকার জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০২০ সংখ্যায় এক নিবন্ধ লিখে তাকে অভিনেতা, ধূর্ত ও প্রতারক প্রমাণের নিরন্তর প্রচেষ্টা করেছেন। তাতে কথার ফুলঝুড়ি ছাড়া আর কিছুই নেই। কোথাও কোথাও তাকে নিন্দা জানাতে গিয়ে উল্টোটাই হয়েছে। যেমন- পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়ার আকাঙ্ক্ষার ব্যর্থতার উদাহরণ দিয়ে লিখেছেন, ‘২০০৯ সালে ওবামা যখন ক্ষমতায় আসে তখন রাশিয়ার মোট পারমাণবিক বোমা ছিল ২১ হাজারটি, আর যুক্তরাষ্ট্রের ছিল ১০৫৭৭টি। যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া উভয় দেশই এ সময় পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণে প্রতিশ্রতিবদ্ধ ছিল। ওবামা যখন ক্ষমতা ছাড়েন তখন ২০১৭ সালে দেখা যায় যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক বোমার সংখ্যা মোট ৬৯৭০টি, আর রাশিয়ার ক্ষেত্রে সংখ্যাটি ছিল ৭ হাজার’। তার মানে ওবামার আমলে আমেরিকায় পারমাণবিক অস্ত্র কমেছে ৩৪% আর রাশিয়াতে কমেছে ৬৬%। দুটো দেশ কাছাকাছি সংখ্যায় নেমে এসেছে। এটাতো স্পষ্ট যে ওবামা নিরস্ত্রীকরণের পথেই হেঁটেছেন। অথচ এটাকেও চিহ্নিত করা হয়েছে তার ব্যর্থতা হিসেবেই।

ওবামার শাসনামলেও শ্বেতাঙ্গ পুলিশের হাতে কৃষ্ণাঙ্গ নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনার আন্দোলন ও জাগরণ ঘটে কৃষ্ণাঙ্গদের। সেইসব আন্দোলন ও বিক্ষোভ যখন ধ্বংসাত্মক হয়ে উঠে তখন ওবামা তার সমালোচনা করেন এবং আন্দোলন বন্ধের পক্ষে ভূমিকা রাখেন। এটার জন্যও ওবামার ব্যাপক সমালোচনা করা হয়েছে। আবার যখন ট্রাম্পের আমলে জর্জ ফ্লয়ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ সারা বিম্বে বর্ণবাদ ও পুলিশী নিপীড়নের বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন গড়ে উঠে বারাক ওবামা তাতে সমর্থন ব্যক্ত করলে তারও সমালোচনা করেন। বিষয়টা এমন যে- ওবামা যাই করুক তার সমালোচনা করতে হবে। নিজে রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন সময়ে তিনি স্বাভাবিকভাবেই চাইবেন যেন শৃঙ্খলা বজায় থাকে। বৈষম্য দূর করার চেষ্টা করবেন এবং নিজে বর্ণবাদী হবেন না। যদি তিনি শ্বেতাঙ্গদের ঘৃণার চোখে দেখেন তবে তিনিও বর্ণবাদীই হবেন। আমেরিকার মতো গণতান্ত্রিক পুঁজিবাদী দেশে চাইলেই ধনীদের বিরুদ্ধে কিছু করা যায় না। এটাই পুঁজিবাদের ধরন। পুঁজিবাদে বাণিজ্য উন্মুক্ত থাকে। ধনীরা আরো ধনী হয়। বিশেষ করে শীর্ষ ধনীরা যদি ৫%ও সম্পদ বাড়াতে পারে সেটা হয়ে উঠে বিলিয়ন ডলার। আর গরীব মানুষ তার বার্ষিক আয় ১০% বাড়াতে পারলেও তা হতে পারে ৫ ডলার! এজন্যই পুঁজিবাদ একটি ঘৃণ্য সিস্টেম।
ওবামাকে তিনিও যুদ্ধবাজ হিসেবেই দেখাতে চেয়েছেন। মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার যুদ্ধের কথা বলেছেন। পরিসংখ্যান দিয়েছেন যে, সৈন্য কমালেও তিনি লক্ষাধীক বোমা মেরেছেন বিভিন্ন দেশে।ইরাকের কথা অনেকবারই বলেছেন। সাদ্দাম হুসেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু কে করেছিলেন সেটা বলেননি। বাস্তবিক মধ্যপ্রাচ্য সংকট তিনি উত্তরাধীকার সূত্রেই পেয়েছেন। ধরা যাক কালই যদি আফগানিস্তান থেকে সকল মার্কিন সৈন্য সরিয়ে নেয়া হয় তবে কি সফলতা আসবে? কি হবে এতে- বর্তমান সরকারের পতন ঘটতে পারে এবং ভয়ঙ্কর তালেবানরা ক্ষমতায় ফিরে আসতে পারে। আইএসের মতো জঙ্গিদের আরো উত্থান ঘটতে পারে। তখন এটাকেই ব্যর্থতা হিসেবে বিশ্ব চিহ্নিত করবে। কারো হাতেই এমন কোন জাদু নেই যে চাইলেই বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারে হোট করেই। মানুষের চাহিদা বিভিন্ন ও ব্যাপক। ভারতের হিন্দুত্ববাদী শক্তি চায় মুসলিমদের নিশ্চিহ্ন করে রামরাজ্য কায়েম করতে। এজন্য তারা ২০ কোটি মুসলিমকে হত্যা করতে চাইবে। আরবে সিয়ারা চাইবে সুন্নীদের নিশ্চিহ্ন করতে আর সুন্নীরা চাইবে শিয়াদের নিশ্চিহ্ন করতে। আইএস চাইবে পুরো আরবে ইসলামিক স্ট্যাট কায়েম করতে। বোকোহেরেম চাইবে আফ্রিকায় ইসলামিক রাজত্ব। ইসরাইল চাইবে ফিলিস্তিনিদের নিশ্চিহ্ন করতে এবং সিরিয়া, লেবানন দখল করে বৃহৎ ইহুদী রাষ্ট্র কায়েম করতে। মিয়ানমার চাইবে রুহিঙ্গাদের চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে চট্টগ্রাম পর্যন্ত দখলে নিতে আর রুহিঙ্গারা চাইবে স্বাধীন রাজ্য। কমিউনিস্টরা চাইবে বিশ্ব হোক লাল আর পুঁজিপতিরা চাইবে বিশ্বজুড়ে পুঁজির দৌরাত্ম হোক অবাধ। তাহলে শান্তি কিভাবে প্রতিষ্ঠিত হবে?

ওবামার শান্তিতে নোবেল পাওয়ার সমালোচনা করেছেন। কিন্তু কেন ওবামাকে নোবেল দেয়া হল তা বলেননি। ওবামা নিজেই বলেন যে, তিনি নোবেল পুরস্কারের যোগ্য নিজেকে মনে করেন না বা তিনি নিজেই জানেন না কেন নোবেল পেয়েছেন। এটাও অনেকের কাছে উদাহরণ হয়েই রয়েছে যে, ওবামা যে যোগ্য নন তা ওবামা নিজেই বলেন। নোবেল পাওয়ার পরে তিনি ইরাক, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, সোমালিয়া, ইয়েমেন ও লিবিয়ায় হামলা চালানোর অনুমোদন দিয়ে সমালোচিত হন। তিনি নোবেল পেয়েছিলেন- পরমাণূ নিরস্ত্রীকরণ এবং এ ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আরও সংশ্লিষ্ট করতে ভূমিকা রাখায়, আন্তর্জাতিক কূটনীতি শক্তিশালী করা এবং মানুষের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধিতে অসাধারণ অবদান রাখার স্বীকৃতি হিসেবে।নোবেল কমিটি মনে করেছিল বারাক ওবামা মানুষের মনে উন্নত ভবিষ্যতের আশা জাগিয়েছেন; যা বিশ্ববাসীর নজর কেড়েছে। ওবামা এমন ধারণায় বিশ্বাস করেন যে, বিশ্বকে যারা নেতৃত্ব দিবেন তাদেরকে অবশ্যই বিশ্বের অধিকাংশ মানুষের ধারণ করা মূল্যবোধ ও দৃষ্টিভঙ্গির ভিত্তিতে কিছু করতে হবে।পুরস্কারটা তাকে দেয়ার আরো কারণ হচ্ছে, তিনি যা অর্জন করার চেষ্টা চালাচ্ছেন সেটাকে সমর্থন করতে কাজ করতে চাই আমরা। নোবেল কমিটি তার পরমাণূ অস্ত্রবিহীন বিশ্বগঠনে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ও তাদের কাজকে জোরদার করতে ওবামার উদ্যোগের বিষয়টি বিশেষভাবে উল্লেখ করেন। তিনি রাজনীতিতে নতুন পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন। ওবামা বিশ্বব্যাপী জলবায়ুর হুমকি মোকাবিলায় অনেক বেশি গঠনমুলক ভূমিকা পালন করছে যা গণতন্ত্র ও মানবাধিকারকে শক্তিশালী করবে। বহুপাক্ষিক কূটনীতি আবারও এক কেন্দ্রিক অবস্থানে পৌঁছেছে যা জাতিসংঘ ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর ভূমিকা পালনের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে।

পুঁজিপতিদের নেতা ওবামার অন্ধ ভক্ত নই, তিনি কম মন্দ সেটাই বলি। আমেরিকার বর্ণবাদী সমাজে তিনি ছিলেন ভিন্ন রকম। আমরা তুলনা করবো তার আগের ও পরের রাষ্ট্রপতিদের সাথে। বলা হয়ে থাকে যে, যদি গত নির্বাচনে একমাত্র ওবামা প্রার্থী হতে পারতেন তবেই ডেমোক্রেটরা বিজয়ী হতো। ট্রাম্পের সাথেই তুলনা করতে পারি- ট্রাম্প জলবায়ুর হুমকি মোকাবেলা থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করেছেন। কাজটি কি ভাল? তিনি সমাজে বিভক্তি তৈরি করে জাতীয়তাবাদকে উসকে দিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হানাহানি বৃদ্ধি করেছেন। এটা কি ভাল? তিনি একজন ঘৃণ্য বর্ণবাদী মানুষ। তার আচরণ প্রতারণামূলক ও মিথ্যা বলায় পারঙ্গম। বিশ্বকে নিরাপদ ও শান্তিতে রাখতে তিনি তার দায়িত্ব পালন করেননি। তিনি কালো ও মুসলিদের প্রতি ঢালাওভাবে বিদ্বেষ ছড়িয়েছেন। এখন এমন একটা সময় যখন আনিস রায়হান পারতেন ওবামার সাথে ট্রাম্পের তুলনা করতে। তা না করে ওবামাকে অভিনেতা, ধূর্ত ও প্রতারক প্রমাণের হাস্যকর চেষ্টা করে ট্রাম্পকেই সমর্থন দিয়ে গেলেন। যুক্তিহীন কুযুক্তি দিয়ে কিছু মানুষকে বিভ্রান্ত করা যেতেও পারে তবে তিনি এতে সফল হবেন বলে মনে হয় না। শেষ পর্যন্ত ট্রাম্পকার্ড চলবে বলে মনে হয় না। ট্রাম্পের পক্ষে নোবেল পাওয়াও সম্ভবপর হবে না।

প্রত্যাশা অনুযায়ী পরিবর্তন আনতে না পারলেও ওবামার অর্জন কম ছিল না। তবে বুশ সরকারের সময়ে যে গভীর গর্তে পড়ে গিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র সেখান থেকে দেশটি বের হতে পেরেছে ওবামার শাসনামলে। স্বাস্থ্যখাতে সরকারি বীমাসেবা চালু করায় দরিদ্র মানুষের জীবনে বিরাট পরিবর্তন এনেছে। বুশ যেভাবে বিশ্বব্যাপী যুদ্ধ শুরু করেছিলেন তা থেকে বের হওয়া সহজ ছিল না। স্বাস্থ্য পরিষেবা, শিক্ষা ও জ্বালানীসহ অবকাঠামোগত উন্নয়নে তার ভূমিকা রয়েছে। ২০০৭ এর ডিসেম্বরে অর্থনৈতিক মন্দা শুরু হওয়ার পর থেকে আমেরিকায় প্রায় ৩৬ লক্ষ কর্মী চাকুরি হারিয়েছিল। ২০০৮ সালে শুরু হয়েছিল মহামন্দা। ওই অবস্থা থেকে উত্তরণ সহজ ছিল না। অর্থনীতি, আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা, পরিবেশ ও নাগরিক অধিকার অর্জনে তিনি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন, উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছেন বলেই বিশ্লেষকগণ বলেছিলেন। রেসিস্ট শ্বেতাঙ্গরা এশিয়ানদেরও ঘৃণার চোখে দেখে। আর আমরা অনেকেই শ্বেতাঙ্গ দেখলেই গদগদ হয়ে যাই। ডেমোক্রেটরা প্রগতিশীল ও অগ্রসর চিন্তা করে আর রিপাবলিকানরা রক্ষণশীল ধর্মান্ধ। ফলে আমেরিকায় থাকা দক্ষিণ এশিয়ার অধিকাংশ মানুষই কৃষ্ণাঙ্গ বিরোধী ও প্রগতির পরিপন্থীদের সমর্থন করে। আমেরিকার সাদা পুলিশ কৃষ্ণাঙ্গদের ওপর নির্দ্বিধায় গুলি চালায় তারা কালো বলে। শ্বেতাঙ্গ বিচারক কালো মানুষ পেলে সাক্ষী-সাবুদের তোয়াক্কা না করে লঘু অপরাধে গুরুদণ্ড দিতে দ্বিধা করেন না। বিভিন্ন সমীক্ষার দেখা যায়- ও দেশে ৮৮ শতাংশ কৃষ্ণাঙ্গ মনে করেন, বিচারব্যবস্থা তাঁদের প্রতি বৈষম্যমূলক। শ্বেতকায়দের ৫৩ শতাংশ এ কথার সঙ্গে একমত। সিবিএস ও নিউইয়র্ক টাইমস-এর সমীক্ষা অনুসারে, এ দেশে তিন-চতুর্থাংশ কালো মানুষ মনে করেন, পুলিশ তাঁদের ওপর যথেচ্ছ বলপ্রয়োগ করে। শ্বেতকায়দের ৫০ শতাংশ মানুষ এই অভিমতও সমর্থন করেন। সে অবস্থায় একজন কৃষ্ণাঙ্গ কতোটা যোগ্য হলে মাত্র ১৩% এর প্রতিনিধি হয়ে তিনি আমেরিকার রাষ্ট্রপতি হতে পারেন! তারপরেও শ্বেতাঙ্গরা তাকে নিজেদের স্বার্থে ভোট দিলেও ঘৃণা করা থেকে বিরত থাকেনি।ওবামার একমাত্র অপরাধ তিনি কৃষ্ণাঙ্গ- সে কারণেই রেসিস্ট শ্বেতাঙ্গ-এশিয়ানরা অধিকাংশই তার বিরুদ্ধে অনবরত মিথ্যা বলতে থাকে।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৬
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হালহকিকত

লিখেছেন স্প্যানকড, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

ছবি নেট ।

মগজে বাস করে অস্পষ্ট কিছু শব্দ
কুয়াসায় ঢাকা ভোর
মাফলারে চায়ের সদ্য লেগে থাকা লালচে দাগ
দু:খ একদম কাছের
অনেকটা রক্তের সম্পর্কের আত্মীয় ।

প্রেম... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×