গত সাপ্তাহে ইউটিউবে আমার দেয়া একটা ভিডিও বাংলাদেশের কে.এফ.সি.'র ভেতরে ভালই একটা তোলপার শুরু হয়েছে যা আমি আগে থেকেই গেস করেছিলাম। কিন্তু আমার ভিডিওটিতে দেয়া ধারাভার্সের পাশাপাশি আর্টিকেলও লিখে দিয়েছিলাম যাতে করে শুধু মাত্র ভিডিও টি দেখে আমার এই এক্টিভিটিজে তারা (কেএফসি কর্তৃপক্ষ) যেন বিভ্রান্ত না হয়!

But what did I see u know? I saw they messed up. Now I am going to think that the higher authority of the BD KFC is trying to do this for saving themselves...!!! N This Is Totally UNFAIR.....!!!

বাংলাদেশের KFC'র ব্যাপারে অনেকের অনেক অভিযোগ আছে। এটা যেকোন এরকম বিজনেস এর ব্যাপারেই থাকতে পারে। তবে আমাদের দেশের KFC'র ক্রেতা/ভোক্তা সাধারন ভাল করেই জানেন যে এর খাবারের মান বা সার্ভিসের মান কেমন! হতে পারে কারও কাছে খারাপ বা কারও কাছে ভালো অথবা কেউ হয়তো নিরব থাকবেন। যে যাই বলেন না কেন, কেউ কি বুকে হাত রেখে বলতে পারবেন যে এসব কিছুর জন্য ইনডিভিজুয়ালি একজনকে বা সামষ্টিক কিছু লোককে আপনি দায়ি করতে পারবেন। না, পারবেন না। কারন এর কার্যক্রম ডিফেন্সের মতই চেইন্ড যার কারনে এর প্রতিষ্ঠাতা কর্নেল উপাধি পেয়েছিলেন। আর তাই, এখানে একজন নগন্য কর্মচারি যদি কোন ভুল করে বা এর সার্ভিসের যেকোন ভুলের জন্য কখনই নির্দিষ্ট কেউ শাস্তি পাবে না। ডিফেন্সের ন্যায় ওই ব্র্যাঞ্চের উপরস্থ সকল কর্মকর্তারাই পাবে এবং ওই ব্র্যাঞ্চ যারা কমান্ড করে তাদের ঘারেও এই শাস্তির দায়ভার ভাগ হয়ে চলে আসবে এবং ওই কমান্ডিং অফিসাররাও যাদের আন্ডারে তারাও এর আওতায় পরে। এভাবে কমান্ড যেভাবে এখানে চেইন হয়ে আসে তেমনি এটাও চেইন আকারেই একেবারে উপর পর্যন্ত যাবে।

আর যদি তা না করা যায় তাহলে, কেউই শাস্তি পাবে না।
কিন্তু ঠিক এমনটিই দেখলাম মিরপুরের KFC-তে। এখানে উপরস্থ কর্মকর্তাগন নিজেদের বাচাঁতে যাকে পানিশমেন্ট দিলো, তার দোষ টা কোথায় এটা চিন্তা করতেই আমার মাথা ঘুরছে।


মি. নবিন।
ইনি KFC'র ম্যানেজারদের মধ্যে একজন। মিরপুরের ব্র্যাঞ্চের শুরু থেকেই আছেন।
ওইদিন KFC'র একটা মিস-ম্যানেজমেন্টের ভিডিও করেছিলাম যেটাতে উনাকে দেখা গেছে, কারন উনি আমার প্রবলেম শুনার জন্য এসেছিলেন। উনি না আসলে হয়তো অন্য কোন ম্যানেজার নিশ্চই আসতো। তাই বলে উনাকে পানিশম্যান্ট দিয়ে KFC- তার upper commending level- কে অদূরদর্শি আর অনুপযুক্ত বলে প্রমানিত করেছে। আর এমন একজনকে পানিশমেন্ট দিলো যাকে আমি এই ব্র্যাঞ্চে সবসমই কাস্টমারদের প্রতি বন্ধু ভাবাপন্ন হিসেবে দেখেছি।

এ নিয়ে আমি বিস্তারিত ভাবে বাংলা এবং ইংরেজি দু-ভাষাতেই একটা আর্টিকেল লিখে পূর্ববর্তি ইউটিউবে দেয়া ভিডিও লিংক সহ এর মাঝে KFC'র যে কয়জন higher commending লেভেল থেকে আমার সাথে কথা হয় তাদের ছবি সহ আপনাদের কাছে মোটামুটি একটা বাস্তব চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করবো। এবং তাতে আপনাদের সবার সহোযোগিতাই পারে এদের কন্সপারেসির মুখোশ উন্মোচন করতে।


.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।
এখানে আমি বিস্তারিত বললাম না, কারন পরবর্তি আর্টিকেল সরাসরি KFC'র ওয়েবসাইট থেকে নিয়ে ফেসবুকের KFC'র বাংলাদেশের পেইজ সহ ওয়ার্ল্ডের অনেক দেশের পেইজেই যাবে। যেগুলাতে আপনাদের মুল্যবান কমেন্ট গুলো হয়তো আমাদের এই নির্দোশ ভাইটির অনার ফিরিয়ে দিবে।

উনি না বললেও আমি জেনেছি এর ফলে উনি নাকি চাকরি থেকে রিজাইন দিচ্ছে এ মাসেই।
যদি উনি সত্যিই তাই করে, তাহলে জীবনে কোনদিন নিজেকে ক্ষমা করতে পারবো না।

আশা করছি সবাই আমার এলোমেলো করে লেখা কথা গুলো বুঝতে পেরেছেন।