somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নতুন নকিব
আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

ছোট্ট দ্বীপদেশ ব্রুনাই, একজন সাহসী হাসান আল বলখিয়াহ এবং তথাকথিত মানবাধিকারের প্রবক্তাদের আহাজারি

১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ছোট্ট দ্বীপদেশ ব্রুনাই, একজন সাহসী হাসান আল বলখিয়াহ এবং তথাকথিত মানবাধিকারের প্রবক্তাদের আহাজারি

আজ কেন তাদের মুখে কথার এমন ফুটছে খৈ
এশিয়ার ছোট্ট দ্বীপদেশ ব্রুনাই। রাষ্ট্রীয় নাম ন্যাশন অব ব্রুনাই। দেশটির রাজধানী বন্দর সেরি বেগাওয়ান। সরকারি ভাষা মালয়, তবে ইংরেজি ভাষাও এখানে স্বীকৃত। মাত্র ৫,৭৬৫ বর্গ কিলোমিটারের ছোট্ট এই দ্বীপরাষ্ট্রের জনসংখ্যাও খুবই অল্প। মাত্র ৪১,০৫৭১৭ জন।

সম্প্রতি ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক কিছু আইন পাশ করা হয়েছে এই দেশটিতে। ০৩ এপ্রিল ২০১৯ এসব আইন কার্যকর করা হয়।
আইনগুলোর ভেতরে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক ও সমকামিতার জন্য পাথর ছুঁড়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের বিধান রাখা হয়েছে। ধর্ষণ ও ডাকাতির শাস্তি মৃত্যুদণ্ড রাখা হয়েছে এই আইনে। অবশ্য ২০০৪ সাল থেকে পার্লামেন্টারি ব্যবস্থায় পরিচালিত দেশটি ২০১৪ সাল থেকেই ইসলামী শরিয়াহ আইনের কিছু কিছু ধারা সরকারিভাবে কার্যকর করার চেষ্টা করে আসছিল। এই শরিয়াহ আইন বাস্তবায়ন নিয়েই কথা। শরিয়াহ আইন প্রণয়নের সংবাদে হাহাকার পড়ে গেছে তথাকথিত মানবাধিকারের প্রবক্তাদের ভেতরে। উতকন্ঠা, উদ্বেগে নড়েচড়ে উঠেছেন তারা। মার্কিন পপ তারকা থেকে শুরু করে জাতিসংঘ, মানবাধিকার সংগঠনসহ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব- অনেকেরই আঁতে ঘা লাগিয়েছে এ আইন। তাদের মুখে এখন কথার খৈ ফুটছে। প্রতিবাদে সোচ্চার অনেকেই। আহ! কি মানবাধিকাররে, বাবা! 'মানবাধিকার গেল' বলে বলে মুখে ফেনা তুলছেন তারা। তাদেরকেই বলি, আরাকান যখন পুড়ছিলো, আপনারা তখন কোথায় ছিলেন বাপুগণ? আপনাদের অধিকাংশের মুখে তো তখন 'রা' টা পর্যন্ত দেখিনি! কপালে চিন্তার ভাঁজটুকু পর্যন্ত দেখা যায়নি হাজার হাজার মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করার পরেও। আরাকানের ধর্ষিতা নারীদের বাঁচার আকুতি আর অবুঝ শিশুদের বুকফাটা আর্তনাদ আপনাদের কর্ণকুহরে প্রবেশ করে না কেন? লক্ষ লক্ষ অত্যাচারিতের কান্নার আওয়াজে আকাশ বাতাস ভারী হয়ে উঠলেও আপনাদের বিবেক তখন কোথায় থাকে? তখন আপনাদের মানবাধিকার টুঁটে যায় না? একটিবারের জন্য দাগ কাটে না আপনাদের প্রেমিক হৃদয়ে? আপনারা তো একটি টু-শব্দ পর্যন্ত করেন না তখন! আপনাদের মানবাধিকার কোথায় থাকে তখন?



আপনাদের এই মায়াকান্নার আসল হেতু কি?
আমরা দেখি, বিশ্ব দেখে, এ আকাশ বাতাস দেখে, গোটা বিশ্ব চরাচর দেখে যায়- ইসরাইলের উপর্যুপরি বোমার আঘাতে ফিলিস্তিনের অবুঝ শিশুদের যখন বুক ঝাঁঝরা করে দেয়া হয় আপনারা তখন কথা বলেন না। নিরব-নিশ্চুপ-বোবামুখ। কুলুপ এঁটে থাকেন মুখে। আপনাদের তখন হদিসও পাওয়া যায় না। আপনাদের বিবৃতিতে পত্রিকার পাতাগুলো ভরে উঠতে দেখা যায় না তখন। কোথায় লুকিয়ে থাকেন আপনারা তখন? ফিলিস্তিনের অবুঝ শিশুদের করুন কান্না আপনাদের হৃদয় স্পর্শ করে না কেন? তখন আপনাদের মানবাধিকারের বুলি কোথায় হারিয়ে যায়? মোল্লা ওমর অার বিন লাদেন ধরার নাটক ফেঁদে আফগানিস্তানে যখন টনকে টন বোমা ফেলে জনপদের পর জনপদ ধূলোয় মিশিয়ে দেয়া হয়, পশু-প্রাণী আর আদম সন্তানের পিষে ফেলা খন্ডিত দেহাবশেষ যখন মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়, পার্থক্য করার উপায় পর্যন্ত যখন থাকে না, মানবতা যখন হায়েনার পদতলে পিষ্ট হয়, মানবতার মুখে যখন লেপ্টে দেয়া হয় অমোচনীয় কলঙ্কচিহ্ন, যখন মানবতার মূলে কুঠারাঘাত করা হয় আপনারা তখন কোথাকার কোন্ গুহায় গিয়ে আত্মগোপন করে থাকেন? তখন তো আপনাদের কোনো বিবৃতি চোখে পড়ে না! সাদ্দামের ভূয়া অস্ত্রভান্ডার আবিষ্কারের বাহানায় গোটা ইরাককে যখন বোমার পরে বোমা নিক্ষেপ করে ধ্বসিয়ে দেয়া হয়, মাটিতে মিশিয়ে দেয়া হয়, আপনাদের কানে তখন কোথাকার কোন্ আজিব যন্ত্র লাগিয়ে রাখেন যে, বোমার আঘাতে আহত-নিহত লক্ষ লক্ষ নারী-পুরুষের কান্না-আহাজারি-চিতকার কোনোকিছুই আপনাদের কর্ণকুহরে প্রবেশ পর্যন্ত করতে পারে না!

আজ অবাক বিস্ময়ে পৃথিবী আপনাদের কথিত মানবাধিকারের সাফাই প্রত্যক্ষ করছে। সেই আপনারাই এসেছেন মানবাধিকারের বুলি কপচাতে- যখন একটি দেশ শরিয়াহ আইন চালু করে তাদের দেশ থেকে অপরাধের মূলোতপাটন করতে চায়- ঠিক এমন সময়ে আপনারা এসেছেন তাদের অগ্রগতির পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে! আহাজারি করে অপরাধীদের পক্ষে ওকালতি করতে!



আচ্ছা, অপরাধ এবং অপরাধীর পক্ষে আপনাদের এই আহাজারি কেন? এর সম্ভাব্য কারণগুলো হতে পারে-
১. একটি দেশের অপরাধমূলক কার্যসম্পাদন শুন্যের কোটায় নেমে যাক, তা হয়তো আপনারা চান না! অথবা,
২. অপরাধের শাস্তি মৃত্যুদন্ড রাখাটা আপনাদের দরদী(!) হৃদয়ের মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে! কিংবা আরেকটি কারণ হতে পারে-
৩. পাথর ছুঁড়ে মৃত্যুদন্ড কেন কার্যকর করা হবে? আপনাদের ভাষায়- এটা নিতান্তই নির্মম। আরও একধাপ এগিয়ে আপনাদের ভেতরে একশ্রেণির লোক এসব বিধানকে মধ্যযুগীয় বর্বরতা আখ্যায়িত করে ব্যাপক প্রশান্তি লাভ করে থাকেন। অথবা, আরেকটি কারণ হতে পারে-
৪. ইসলাম বিদ্বেষ। হ্যাঁ, অব্যাহত ইসলাম বিদ্বেষ। বাইরে চাকচিক্য। মানবাধিকারের রঙিন চেহারা। ভেতরে তরতাজা ইসলাম বিদ্বেষ। এমনটা হলে আশ্চর্য হওয়ার কি থাকতে পারে? ইসলাম ধর্মের প্রতি আপনাদের মত সুশীলগনই তো বেশি রুষ্ট। দেশ-কাল, জাত-পাত ছাপিয়ে এই সমস্যাটি স্বয়ং ইসলাম ধর্মের প্রচারক আখেরী নবী সাইয়্যিদুল মুরছালীন রহমাতুল্লিল আলামীন মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সময়েও মক্কার আবু জাহেল আর মদিনার আব্দুল্লাহ ইবনে উবাই প্রমুখ ব্যক্তির মাধ্যমে সেই সমাজে চালু ছিল। অন্য আরেকটি কারণও এমন হতে পারে-
৫. ইসলামী আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে কোনো দেশের কর্তৃপক্ষ যদি তাদের দেশের অপরাধপ্রবনতা জিরোর কোটায় নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়ে যান, তাহলে তো সেটা মেনে নেয়া হবে আরও বেশি কষ্টকর! কারণ, যে ইসলামী অাইনকে আপনারা 'বর্বর', 'মধ্যযুগীয়' আর 'অমানবিক' ইত্যাদি বলে বলে নিজেদের রুটি রুজির পথ খোলা রাখেন, সেই ইসলামী আইন বাস্তবায়ন করেই যদি কোনো দেশ অপরাধ দমনে সফলতালাভ করে বসে তাহলে অবস্থাটা কেমন হয়ে যায় না! এটা তো তখন আপনাদের মুখে স্পষ্ট চপেটাঘাত তুল্য। তখন আপনাদের ইসলাম, ইসলামী আইন কানূন নিয়ে দূরভিসন্ধি আর গলাবাজির এই ব্যবসা আর থাকে কোথায়?

বিনীত জিজ্ঞাসা
আপনাদের প্রশ্ন- কেন তারা অপরাধের শাস্তি মৃত্যুদন্ড চালু করলো? কেন তারা বিয়ে বহির্ভূত নারী-পুরুষের অবৈধ দৈহিক সম্পর্ক, ধর্ষন এবং সমকামিতার শাস্তি পাথর ছুঁড়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করলো?

বিনীতভাবে প্রশ্ন করে আপনাদের মতামত জেনে নিতে ইচ্ছে হয়, আপনারা কি চাচ্ছেন? আপনারা কি চাচ্ছেন, ধর্ষন চলতে থাকুক! অবৈধ সম্পর্ক অব্যহত থাকুক! সমকামিতা চলতেই থাকুক! স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, অপরাধ সংঘটনে আপনারা খুশি তাহলে? আর না হলে, এগুলোর মূলোতপাটনে আপনাদের এত আপত্তি কেন? এত উথলে ওঠা দরদ কেন? এত মায়াকান্না কেন? অপরাধীকে বাঁচাতে চান? কেন বাঁচাতে চান? না কি অপরাধ জিইয়ে রাখতে চান? কেন চান? কোনটা আপনাদের আসল মতলব?

পেছনে ফিরে দেখা এক ঝলক ব্রুনেই
১৯৬৩ সালে মালয়েশিয়ান ফেডারেশন গঠিত হওয়ার প্রাক্কালে মালয় অঞ্চলে একমাত্র ব্রুনাই এই ফেডারেশনের সঙ্গে যুক্ত না হয়ে ব্রিটেনের অধিভুক্ত হয়ে থাকাকেই পছন্দ করে। দেশটির স্বাধীনতা আসে আরো পরে। ব্রিটেনের নিকট থেকে স্বাধীনতালাভ করে ১ জানুয়ারি ১৯৮৪ সালে। আর জাতিসংঘে যোগ দেয় স্বাধীনতালাভের পরপরই। একই বছর, অর্থাত, ১৯৮৪ সালের ২১ সেপ্টেম্বর। তেল ও গ্যাসসমৃদ্ধ এ ভূখণ্ড বর্তমান বিশ্বের অন্যতম ধনী রাষ্ট্র। এদেশের মাথাপিছু আয় প্রায় ৫০,৪৪০ ডলার। বাদশাহ শাসিত এই দেশটির প্রধান সুলতান হাসান আল বলখিয়াহ বিপুল ধনসম্পদের মালিক। দেশটির জনগণ প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে বিপুল ভর্তুকি পান। জনগণকে কোনো কর দিতে হয় না। সম্প্রতি তেল-গ্যাসের বাইরেও অর্থনীতির অন্য ক্ষেত্রগুলোতে সফল হওয়ার চেষ্টা করছে ব্রুনাই। মনোযোগী হচ্ছে পর্যটনের দিকেও। দিনকে দিন বেড়ে চলেছে তাদের পর্যটনকেন্দ্রিক আয়।

নতুন আইনে আরও যা রয়েছে
নতুন আইনের দণ্ডবিধিতে চুরির অপরাধে অঙ্গচ্ছেদের (হাত-পা কেটে নেওয়া) বিধানের পাশাপাশি ধর্ষণ ও ডাকাতির সাজা মৃত্যুদণ্ড রাখা হয়েছে। আইনগুলোর আরেকটিতে মহানবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নিয়ে কটূক্তি বা অবমাননার জন্য সর্বোচ্চ সাজার বিধান রাখা হয়েছে। এই আইন সে দেশে বসবাসকারী মুসলিম বা অমুসলিম উভয়ের জন্যই প্রযোজ্য হবে। সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের অধিকাংশ দেশে কিছু কিছু শরিয়াহ আইন বলবৎ থাকলেও পূর্ব অথবা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ব্রুনেইতেই প্রথম এটা।

এগিয়ে যাও সাহসী বালখিয়াহ
পত্রিকার খবরে প্রকাশ, সুলতান হাসান-আল বলখিয়াহ এই শরিয়াহ আইনের বাস্তবায়নে বেশ খুশি। এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ব্রুনাই সর্বদা আল্লাহর কাছে অনুগত থাকবে। এছাড়া আমার দেশ শরীয়াহ আইনে চলবে। তিনি তার দেশে এই আইন প্রণয়নে যুক্ত সকলের প্রতি আন্তরিক অভিনন্দন জ্ঞাপন করেছেন। এই আইনেরও তিনি ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। গত ০৪ এপ্রিল ২০১৯ পবিত্র শবে মিরাজ উপলক্ষে রাজধানীর বন্দর সেরি বেগওয়ান থেকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া টেলিভিশন ভাষণে তিনি দেশটিতে ইসলামিক অনুশাসন শক্তিশালী করার আহ্বান জানান। আমরাও বলি, বলখিয়াহ, তুমি এগিয়ে যাও। পৃথিবীর কোনো অপশক্তির রক্তচক্ষুই যেন তোমার চলার পথে বিঘ্ন সৃষ্টি করতে না পারে। দূরন্ত পথিক, তুমি এগিয়ে যাও দূরন্ত গতিতে, দুর্নিবার। তুমি যদি আল্লাহ তাআ'লার অনুগত থাকো, তোমার প্রতি আল্লাহ তাআ'লার রহমতের বারিধারা বর্ষন হতেই থাকবে। ইনশাআল্লাহ, কেউ ঠেকাতে পারবে না তোমার অগ্রযাত্রা।



ছবি কৃতজ্ঞতা: অন্তর্জাল।
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৭
১৪টি মন্তব্য ১৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিব নারায়ণ দাস নামটাতেই কি আমাদের অ্যালার্জি?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭


অভিমান কতোটা প্রকট হয় দেখেছিলাম শিবনারায়ণ দাসের কাছে গিয়ে।
.
গত বছরের জুন মাসের শুরুর দিকের কথা। এক সকালে হঠাৎ মনে হলো যদি জাতীয় পতাকার নকশাকার শিবনারায়ণ দাসের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×