somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নতুন নকিব
আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

পবিত্র বাইতুল্লাহ এবং মসজিদে নববী আধুনিকিকরণের পেছনের অজানা গল্প-২

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ছবিঃ অন্তর্জাল।

প্রথম পর্বে যেতে- পবিত্র বাইতুল্লাহ এবং মসজিদে নববী আধুনিকিকরণের পেছনের অজানা গল্প-১

পবিত্র বাইতুল্লাহ এবং মসজিদে নববী আধুনিকিকরণের পেছনের অজানা গল্প-২

এক পর্যায়ে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লার অন্তহীন রহমতের প্রতি ভরসা করে গ্রিসের সেই সংস্থার অফিসে ১৫ বছর পরে আবার গেলাম। সেখানকার সিইওর সাথে দেখা করলাম এবং পূর্বের মত পুনরায় আমার সেই বিশেষ তাপ শোষনক্ষমতাসম্পন্ন মার্বেলের প্রয়োজনের বিষয়টি আলোচনা করে এর পরিমাণ ইত্যাদি সম্পর্কে তাকে অবহিত করলাম।

কিন্তু দু:খজনকভাবে সিইও আমাকে জানালেন যে, ১৫ বছর আগে আপনি চলে যাবার পরে উক্ত পাথর সম্বলিত পাহাড়টির বাকি অংশ বিক্রি করা হয়ে গিয়েছিল। একজন ক্রেতা সেটির পুরোটাই কিনে নিয়ে গেছেন।

একথা শ্রবনে আমি যারপরনাই হতাশ হলাম। যদিও তাকে সেটা বুঝতে দিচ্ছিলাম না, কিন্তু আমার মন তখন অত্যন্ত বিষন্ন হয়ে গিয়েছিল। কিছুতেই মনকে প্রবোধ দিতে পারছিলাম না। কি করবো, ভেবে পাচ্ছিলাম না। তখনকার সেই সময়টাতে মনে হচ্ছিল, একটা ঘোর অনিশ্চয়তার দেয়াল যেন আমার সামনে উঁচু হয়ে উঠছিল ক্রমশঃ। কিন্তু ভয়, শঙ্কা, বিষন্নতাপূর্ণ পরিস্থিতি যতই সামনে এসে পথ আগলে দাঁড়িয়েছে আমার; আমি আল্লাহ তাআ'লার রহমত থেকে নিরাশ হইনি কখনোই। সবসময়ই আমি ছিলাম আশাবাদী। আল্লাহ তাআ'লার প্রতি আমার বিশ্বাস ছিল পূর্ণ-পরিপূর্ণ। তাঁর সীমাহীন রহমতের প্রত্যাশায় বরাবরই আমি ছিলাম উৎসুক, তৃষ্ণার্ত চাতক পাখিরা আমার ভেতরে বিশ্বাসের ডানা মেলে উড়ে বেড়াতো কঠিন অনিশ্চয়তার সেই দোদুল্যমান মুহূর্তগুলোতেও।

যাই হোক, সৌজন্যতাবশতঃ সিইও মহোদয়কে ধন্যবাদ জানিয়ে তার নিকট থেকে বিদায় নিয়ে চলে আসছিলাম। হঠাৎ কি মনে হলো, ভাবলাম, এসেছিই যখন আরেকটু খোঁজ নিয়েই যাই। এই অফিসে আর কোনো দিন হয়তো আসাও হবে না, কিংবা, আসার প্রয়োজনও পড়বে না।

অফিস থেকে বেরোনোর সময় অফিস সেক্রেটারির সাথে দেখা করলাম এবং তাকে অনুরোধ করলাম যে, বিগত ১৫ বছর পূর্বে আপনাদের অমুক প্রোজেক্টের অর্ধেক মার্বেল আমি কিনে নেয়ার পরে বাকি মার্বেলগুলো যিনি কিনেছেন তার অবস্থান সম্পর্কে দয়া করে আমাকে যেন অবহিত করেন।

জবাবে অফিস সেক্রেটারি বললেন যে, এর জন্য বিগত ১৫ বছরের পুরনো সব ফাইল ঘাটাঘাটি করতে হবে। এত পুরানো রেকর্ড থেকে এই তথ্য বের করে আনাটা সত্যিই কঠিন একটি কাজ।

কিন্তু আমি নাছোড়বান্দা। তাকে বিনীতভাবে বারবার অনুরোধ করতে থাকলাম।

এক পর্যায়ে আমার অনুরোধ তিনি ফেলতে পারলেন না। পুরানো রেকর্ড অনুসন্ধান করার প্রতিশ্রুতি দিলেন।

গ্রীসের যে হোটেলে আমি উঠেছিলাম আমি তাকে আমার সেই হোটেলের ঠিকানা ও ফোন নম্বর দিলাম এবং পরের দিন তার সাথে আবার দেখা করার কথা বলে সে দিনকার মত সেই অফিস হতে বিদায় নিয়ে চলে এলাম।

তবে এতকিছু করার পরেও এর দ্বারা কোনো ফায়দা হবে- এমন কোনো আশ্বস্ততা আমার ভেতরে তখন আদৌ ছিল না। সত্যি কথা বলতে কি, আমার তখনকার ভাবনাগুলো ছিল এলোমেলো। অফিস ছেড়ে আসার সময় নিজেকে নিজেই প্রশ্ন করছিলাম- আমি কেন জানতে চাচ্ছি যে, বাকি মার্বেলগুলোর ক্রেতা কে? আচ্ছা, এই তথ্য বের করা কি সম্ভব হবে? আর হলেও তা কি আমার সেই মার্বেলপ্রাপ্তির কোনো সম্ভাবনা আদৌ তৈরি করবে? এসব চেষ্টা সত্যিই কি কোনো ফল দিবে? মনে মনে বিড়বিড় করছিলাম, যিনি কিনে নিয়েছেন তিনি তো নিশ্চয়ই কোনো না কোনো কাজের জন্যই সেগুলো কিনেছেন এবং এত বছর যাবত সে মূল্যবান মার্বেলগুলো ফেলেও রাখেননি, অবশ্যই তা কাজে লাগিয়েছেন। তাহলে এসব তথ্যের পেছনে এই ছোটাছুটির ফল কি?

ইত্যাকার নানান চিন্তা ঘুরপাক খাচ্ছিল মাথায়। তবে, হতাশা আমাকে আটকে রাখতে পারেনি কখনো। ভাবতে ভাবতে আনমনে নিজেকে নিজেই বলছিলাম, আল্লাহ তাআ'লার করুনা অপার। তিনি আমাকে ব্যর্থ মনোরথ করবেন না। তাঁর সীমাহীন দয়ারই শুধু আমি ভিখারী। তাঁর দয়া ব্যতিত আমার পক্ষে কিছুই করা সম্ভব নয়। আমি তাঁরই নিকট সাহায্য প্রার্থনা করছি। ইনশাআল্লাহ তিনি দারুণ কিছু করবেন।

পরের দিন, গ্রীস থেকে বিদায় নিয়ে চলে আসবো, বিমানবন্দর ছেড়ে যাওয়ার কয়েক ঘণ্টা আগে, আমি আরেকটি ফোন কল পেলাম। সেই অফিস থেকে। অফিস সেক্রেটারি জানালেন যে, তিনি ক্রেতার ঠিকানাটা পেয়েছেন।

এই সংবাদটা আমার জন্য কিছুটা হলেও আনন্দের ছিল। কিন্তু আমি বুঝতে পারছিলাম না যে, আমার তখন আনন্দ প্রকাশ করা উচিত কি না; কারণ বহু বছর পূর্বেকার সেই ক্রেতার ঠিকানা পাওয়ার ভেতরে আসলেই কি আনন্দের কিছু থাকতে পারে? তখন আমি কিছুটা দ্বিধার মধ্যে ছিলাম যে, এই ঠিকানা নেয়ার জন্য আমি কি আবার তাদের অফিসে যাব? এটি নিয়েই বা আমি আসলে কী করবো! অথবা, এই ঠিকানা আমার কি কাজে আসতে পারে - এসব ভেবে চিন্তিত এবং উদ্বিগ্ন চেহারায় ধীর পদক্ষেপে শেষ পর্যন্ত চলেই গেলাম তাদের অফিসে। অফিসে পৌঁছাতেই সেক্রেটারি ভদ্রলোক আমাকে সেই সংস্থার ঠিকানাটা দিলেন যারা বাকি মার্বেলগুলো ক্রয় করেছিল।

আমি ঠিকানাটায় একবার নজর দিতেই দেখি সেটি একটি সউদি সংস্থা। মুহূর্তেই আমার হৃদয়টা অন্যরকম এক আনন্দে ভরে উঠলো এই ভেবে যে, যাক, শেষ পর্যন্তু আল্লাহ তাআ'লার রহমত যে, মার্বেলগুলোর ক্রেতা অন্ততঃ সৌদি একটি সংস্থা। অন্য কোনো দেশ হলেও তো হতে পারতো। মার্বেল পাওয়া যাক আর না-ই যাক, ক্রেতা সউদি সংস্থা হওয়ার ফলে তাদের সাথে যোগাযোগ করাটা তো অন্ততঃ সহজ হবে। শুকরিয়া, আলহামদুলিল্লাহ।

আমি সেই দিনই গ্রীস ছেড়ে সউদিতে চলে গেলাম। সউদি পৌঁছে বাসায় না গিয়ে সরাসরি গিয়ে উপস্থিত হলাম মার্বেল ক্রেতা সেই সংস্থার অফিসে। সেখানকার ডিরেক্টর অ্যাডমিনের সাথে দেখা করলাম। প্রাথমিক কুশল বিনিময়ের পরে তার কাছে জানতে চাইলাম, বহু বছর আগে গ্রীস থেকে যে মার্বেল তারা কিনেছিলেন তা দিয়ে তারা কি করেছিলেন!

তিনি একটু ভেবে নির্দ্বিধায় জানালেন যে, বিষয়টি তার মনে পড়ছে না।

আমি বিশেষ প্রয়োজনের কথা বলায় আমাকে অনুমতি দেয়া হলে আমি ভালোভাবে খুঁজে সংস্থাটির স্টক রুমে গ্রিসের সেই সাদা মার্বেল নমুনা হিসেবে পেলাম। এবার তাকে সেই মার্বেল দেখিয়ে সে সম্পর্কে জানতে চাইলাম।

উত্তরে তিনি আমাকে বললেন যে, সেই চালানের সমস্ত মার্বেল অবিকল অবস্থায় তাদের স্টকেই রয়ে গেছে। তা থেকে কোনো মার্বেলই এখন পর্যন্ত ব্যবহার হয়নি। অর্থাৎ, গ্রীস থেকে যেভাবে আনা হয়েছিল এখনও মার্বেলগুলো সেভাবেই সংরক্ষিত রয়েছে।

আমি বারবার আল্লাহ তাআ'লার শুকরিয়া আদায় করতে থাকলাম এবং সেই মুহূর্তে আমার কাছে নিজেকে ধরে রাখা ছিল খুবই কঠিন একটি কাজ। আল্লাহ তাআ'লার সীমাহীন কুদরতের কারিশমা বুঝার সাধ্য কার! আমি আনন্দে শিশুর মতো কাঁদতে শুরু করলাম।

সউদি উক্ত সংস্থার মালিক পক্ষ আমার অবস্থা দেখে হতচকিত হয়ে গেলেন। তিনিসহ তার অফিসের কর্মকর্তারা বিস্ময় নিয়ে আমার হাসি-কান্না ইত্যাদি অবস্থা অবলোকন করছিলেন। এসবের রহস্য জানাতে বারবার অনুরোধ করছিলেন।

তখন পুরো ঘটনাগুলো একে একে তাদেরকে শোনালে তারাও বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যান। তারাও আল্লাহ তাআ'লার শুকরিয়া আদায় করেন।

মালিকপক্ষকে উক্ত মার্বেলগুলো আমাদের নিকট বিক্রি করার ব্যাপারে রাজি হওয়ার কথা বললে তিনি এককথায় মার্বেলগুলো দিতে সম্মত হন। তখন সংস্থার মালিককে একটি ফাঁকা চেক দিয়ে তিনি যত দাম চান তা লিখতে অনুরোধ করলাম।

কিন্তু মার্বেলগুলো প্রিয়নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মসজিদে নববীর জন্য ব্যবহার করা হবে বিধায় সংস্থার মালিক বললেন যে, দয়া করে আমাকে ক্ষমা করবেন, এই মার্বেলের বিনিময়ে আমি একটি রিয়ালও গ্রহণ করতে পারবো না। আল্লাহ তাআ'লার দরবারে অসংখ্য শুকরিয়া যে, তিনি আমাকে এই মার্বেল পাথর আমদানি করার পরে তা ভুলে যেতে তাওফিক দিয়েছেন এবং আমি বুঝতে পারছি- এ পাথর তাঁর প্রিয় নবীর মসজিদে লাগাতেই তিনি সৃষ্টি করেছেন। এখানে সবই অলৌকিক ইশারায় হচ্ছে। অতএব, এর কোনো বিনিময় নেয়া আমার জন্য চরম অন্যায় বলে আমি মনে করি। এটি আমি কেবল আমার আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লাকে খুশি করার জন্যই করবো। প্রিয় নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মসজিদে এ পাথর ব্যবহৃত হবে, এটাই আমার জীবনের বড় পাওয়া। এর চেয়ে বড় প্রাপ্তি আর কি হতে পারে? আমার ব্যবসায়িক জীবনে এর চেয়ে সফলতার আর কোনো ঘটনা ইতোপূর্বে ঘটেনি। সত্যিই আল্লাহ তাআ'লা আমাকে আমার ব্যবসায়ে লাভবান করবেন বলেই এই মার্বেল আমাকে দিয়ে গ্রীস থেকে ক্রয় করিয়েছেন। আবার মার্বেলগুলো নিয়ে আসার পরে দীর্ঘ এই প্রায় ১৫ টি বছর আমার স্মৃতি থেকে এই মার্বেলের কথা একেবারেই বিস্মৃত করে রেখেছেন। আমি তাঁর শুকরিয়া আদায় করার ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। আল্লাহু আকবার। আল্লাহ মহান। তিনি পরম দয়ালু। তাঁর দয়ারই ইশারা এই সবকিছু।

সংস্থার মালিকপক্ষের এমন অনুরোধে কোনো প্রকার বিনিময় ব্যতিতই সেই বিশাল মার্বেল পবিত্র মসজিদে নববীর উন্নয়ন কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লার গোপন ইশারা বুঝার সাধ্য কার। তিনি হয়তো চেয়েছিলেন যে, বাইতুল্লাহ অর্থাৎ, কাবা শরিফে যে মার্বেল ব্যবহার করা হয়েছে একই মার্বেল তাঁর প্রিয়তম হাবিব সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পবিত্র মসজিদে নববীতেও ব্যবহৃত হোক। আর এ কারণেই হয়তো তিনি প্রতি মুহূর্তের এমন ঘোর অনিশ্চয়তার মাঝেও সবকিছুর সঠিক ব্যবস্থাপনা করে দিয়েছেন মিশরীয় ইঞ্জিনিয়ার ড. মুহাম্মদ কামাল ইসমাঈল রহিমাহুল্লাহর মাধ্যমে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা তাকে জান্নাতুল ফিরদাউসের মেহমান হিসেবে কবুল করুন।

শান্তি বারতা প্রারম্ভে এবং পরিশেষে।

সমাপ্ত।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৪৭
৪টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। কালবৈশাখী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৪



গত পরশু এমনটি ঘটেছিল , আজও ঘটলো । ৩৮ / ৩৯ সে, গরমে পুড়ে বিকেলে হটাৎ কালবৈশাখী রুদ্র বেশে হানা দিল । খুশি হলাম বেদম । রূপনগর... ...বাকিটুকু পড়ুন

একজন খাঁটি ব্যবসায়ী ও তার গ্রাহক ভিক্ষুকের গল্প!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৪


ভারতের রাজস্থানী ও মাড়ওয়ার সম্প্রদায়ের লোকজনকে মূলত মাড়ওয়ারি বলে আমরা জানি। এরা মূলত ভারতবর্ষের সবচাইতে সফল ব্যবসায়িক সম্প্রদায়- মাড়ওয়ারি ব্যবসায়ীরা ঐতিহাসিকভাবে অভ্যাসগতভাবে পরিযায়ী। বাংলাদেশ-ভারত নেপাল পাকিস্তান থেকে শুরু করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল যুদ্ধ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

আমরা সবাই জানি, ইরানের সাথে ইজরায়েলের সম্পর্ক সাপে নেউলে বললেও কম বলা হবে। ইরান ইজরায়েলকে দুচোখে দেখতে পারেনা, এবং ওর ক্ষমতা থাকলে সে আজই এর অস্তিত্ব বিলীন করে দেয়।
ইজরায়েল ভাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

নগ্ন রাজা কর্তৃক LGBTQ নামক লজ্জা নিবারনকারী গাছের পাতা আবিষ্কার

লিখেছেন মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪০

LGBTQ কমিউনিটি নিয়ে বা এর নরমালাইজেশনের বিরুদ্ধে শোরগোল যারা তুলছেন, তারা যে হিপোক্রেট নন, তার কি নিশ্চয়তা? কয়েক দশক ধরে গোটা সমাজটাই তো অধঃপতনে। পরিস্থিতি এখন এরকম যে "সর্বাঙ্গে ব্যথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×