somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলা হবে আফগান : ‘নারীবিরোধী’ এক সমাবেশ

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নারীবিহীন হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য যেমন ছিল, তেমনি পেশাগত দায়িত্ব পালনে গিয়ে লাঞ্ছিতও হতে হয়েছে নারী সাংবাদিকদের।

শিক্ষা ও কর্মক্ষেত্রে বাংলাদেশের নারীদের অগ্রগতি যখন সারাবিশ্বে আলোচিত, তখন নারীদের ওপর হামলা এবং তাদের অগ্রযাত্রার পথ রুদ্ধ করার দাবি তোলার নিন্দা জানিয়েছেন নারীনেত্রীরা।

‘নাস্তিক’ ব্লগারদের শাস্তির দাবিটি সামনে রেখে শনিবার ঢাকায় হেফাজতের সমাবেশ হলেও তাদের যে ১৩টি দাবি রয়েছে, তার কয়েকটি সংবিধানের সঙ্গেও সাংঘর্ষিক বলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীরের কথায়ও উঠে এসেছে।

নারী উন্নয়ন নীতির বিরোধিতা করে কয়েক বছর আগে গঠিত হেফাজতে ইসলাম যে ১৩ দাবিতে লংমার্চ করে মতিঝিলে সমাবেশ করেছে, তাতে যোগ দিয়ে সংহতি জানিয়েছেন বিএনপির নেতারা। সংহতি জানিয়েছে মহাজোট শরিক জাতীয় পার্টিও।

হেফাজতের ১৩টি দাবির চতুর্থটি হচ্ছে- ‘ব্যক্তি ও বাকস্বাধীনতার নামে সব বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যাভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্বালনসহ সব বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করা’।

এছাড়া নারী উন্নয়ন নীতি বাতিলের দাবিও রয়েছে তাদের।

হেফাজতের বিশাল সমাবেশের মধ্যে কোনো নারীকে দেখা যায়নি। পেশাগত কাজে যে সব নারী সাংবাদিক গেছেন, তারাও জানিয়েছেন বিড়ম্বনার কথা।

শুক্রবার চট্টগ্রামে হেফাজতকর্মীদের বাধার মুখে পড়তে হয় সাংবাদিক সুমি খানকে, যার ধারাবাহিকতা ছিল ঢাকায়ও।

শুধু ‘নারী’ হওয়ার কারণে বিজয়নগরে হেফাজতকর্মীরা একুশে টেলিভিশনের স্টাফ রিপোর্টার নাদিয়া শারমীনের ওপর হামলা চালায়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নাদিয়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, তিনি সমাবেশে যাওয়ার সময়েই পল্টন মোড়ে কয়েকজন হেফাজতকর্মী এসে বলে- ‘মহিলা প্রবেশের অনুমতি নেই’।

“এরপর বলতে থাকে ‘আপনারা গণজাগরণ মঞ্চের দালাল’। কথোপকথনের এক পর্যায়ে তারা হামলা শুরু করে। তখন পাশে থাকা একটি গাড়িতে আমি আশ্রয় নিলে তারা গাড়িও ভাঙার চেষ্টা চালায়।”

এক পর্যায়ে কয়েকজন সংবাদকর্মী নাদিয়াকে বিজয়নগরের দিকে নিয়ে যেতে চাইলে সেখানেই আক্রমণের শিকার হন তিনি।

“প্রায় ৫০/৬০ জন কর্মী আমার দিকে ইট ও পানির বোতল ছুড়তে থাকে। তারা আমার মোবাইল ফোন ও কয়েক হাজার টাকাসহ হাত ব্যাগটি নিয়ে যায়। এরপর আমাকে মাটিতে ফেলে মারধর করে।”

মাথা, ঘাড়ের বাম পাশে ও পায়ে আঘাত নিয়ে এখন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন নাদিয়া।

নাদিয়ার মতোই পল্টন এলাকায় কার্যালয়ে যাওয়ার সময় ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেসের স্টাফ রিপোর্টার আরাফাত আরা হেফাজত কর্মীদের বাধার মুখে পড়েন।

তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বেশ কয়েকজন হেফাজতকর্মী এসে আমার সিএনজি থামায়। এরপর আমাকে বলে, ‘আপনার মাথায় ওড়না নেই। আপনি এদিকে যেতে পারবেন না’।”

“আমি বললাম, মাথায় ওড়না নেই বলে যেতে পারব না কেন? আমি মাথায় ওড়না দেব কি দেব না, সেটা আমার ব্যক্তিগত ব্যাপার, আপনারা বলার কে? এরপরও তারা রাস্তা আটকে আমার সঙ্গে তর্ক করতে থাকে।”

তর্কাতর্কি করে বাধা উপেক্ষা করেই কার্যালয়ে যান আরাফাত আরা।

“কর্মস্থলে নারীদের এভাবে বাধা সৃষ্টি করাটা কল্পনাও করা যায় না। আমাদের দেশে নারীরা অনেক এগিয়েছে, এখন আবার পিছিয়ে নেয়ার চেষ্টা শুরু হয়েছে,” বলেন এই সাংবাদিক।

হেফাজতের সমাবেশের সময় ওই পথ দিয়ে চলাচলকারী বেশ কয়েকজন কর্মজীবী নারীকেও কটূক্তি শুনতে হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

হেফাজতের সমাবেশের সময় রাস্তায় কাগজ ও পানির বোতল কুড়াতে গেলে ছিন্নমূল কয়েকজন নারীকেও বের করে দিতে দেখা গেছে।

দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে পল্টন মোড়ে একজন বৃদ্ধা পানির বোতল কুড়াচ্ছিলেন। তাকে বলা হয়- ‘এটা মহিলাদের জায়গা নয়’।

হেফাজতকর্মীদের নারী বিদ্বেষী বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে জাসদ নেত্রী শিরিন আক্তার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “অবস্থা এমন মনে হচ্ছে যে, দেশটাকে তারা আফগানিস্তানের দিকে নিয়ে যেতে চায়।”

“তবে জনগণ এমনটি কখনো হতে দেবে না,” বলেন ৮০-এর দশকে জাসদ ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালনকারী এই নারীনেত্রী।

সর্বশেষ আদমশুমারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে দেশের মোট জনসংখ্যা ১৫ কোটি ২৫ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৭ কোটি ৬৩ লাখ ৫০ হাজার ৫১৮ জন, নারী ৭ কোটি ৬১ লাখ ১৭ হাজার ৪৯৭ জন।

ভোটার তালিকায় ৯ কোটি ২২ লাখেরও বেশি ভোটারের মধ্যে ৪ কোটি ৬৫ লাখ পুরুষ ও নারী ৪ কোটি ৬১ লাখ।

শিক্ষায় পুরুষের চেয়েও ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছে নারী। গত বছর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৭ শতাংশ। এর মধ্যে ছাত্র ৭৮ দশমিক ২৩ শতাংশ এবং ছাত্রী ৭৯ দশমিক ০৯ শতাংশ। এছাড়া মাধ্যমিক এবং প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীতে ছাত্র ও ছাত্রীর পাসের হার প্রায় সমান।

কর্মক্ষেত্রেও পিছিয়ে নেই নারী। দেশের সবচেয়ে বড় খাত পোশাক শিল্পের অধিকাংশ শ্রমিকই নারী। সাংবাদিকতা, ক্রীড়া, পুলিশ, সশস্ত্র বাহিনী, প্রশাসন ও বিচার বিভাগেও নারীদের অংশগ্রহণ ক্রমেই বাড়ছে।

হেফাজতের দাবির প্রতিক্রিয়ায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমি প্রচণ্ড উদ্বিগ্ন, বিক্ষুব্ধ। এই বাংলাদেশ তো চাইনি আমরা।”

“এই যে নারীর প্রতি লাঞ্ছনা চলছে, এখন যদি কর্মক্ষেত্র থেকে নারীদের ফিরিয়ে নেয়া হয়, তাহলে কী অর্থনীতির চাকা ঘুরবে? আমাদের দেশের নারীরা তৃণমূল থেকে এখন হিমালয় শিখরে। ঠিক এই মুহূর্তেই নারীদের পেছনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চলছে।”

গণশিক্ষা নিয়ে কাজ করা রাশেদা চৌধুরী বলেন, “নারীদের অধিকারের বিষয় এলেই বলা হচ্ছে, ধর্ম গেল। একজন নারী ধর্ষণের শিকার হলে তো এদেরকে (হেফাজত) আন্দোলন করতে পাওয়া যায় না।”

“শীর্ষ দুই দলের প্রধান নারী। আমরা তার দিকে তাকিয়ে থাকলাম। দেখি তারা কী করেন। না হলে আমাদেরই পথে নামতে হবে,” বলেন তিনি।

মূল নিউজ এখানে : Click This Link

এরা যে বর্বর এবং জঙ্গী প্রমাণ রেখে গেল।

যারা এখন হাততালি দিচ্ছেন, তারা এদের রাষ্ট্রক্ষমতায় বসিয়ে দেন। দেখেন কিভাবে আপনাকে জবাই করবে। বিএনপি প্রকাশ্যেই মতিঝিলের ২২টি পয়েন্টে লংমার্চকারীদের খাবার ও ঔষধ দিয়েছে। জাতীয় পার্টিও পানি খাইয়েছে। বিএনপি ও জাতীয় পার্টির তাদের প্রতি সমর্থন দিয়েছে। তারা ভেবেছে এরা তাদের পোষা কুকুর হয়ে যাবে। বাস্তবে হবে না। এদের মূল টার্গেট রাষ্ট্রক্ষমতা, ইসলাম নয়। এদের সঙ্গে আছে জামাত শিবির এবং জামাত শিবিরই এদের মূল শক্তি। Click This Link

তাদের প্রথম টার্গেট হবে সকল রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ - আওয়ামী লীগ বিএনপি কেউ রেহাই পাবে না। পরের টার্গেট হবে অবশ্যই সংবাদমাধ্যম। তারপরের টার্গেট হবে লেখক, শিল্পী, বুদ্ধিজীবীসহ সকল আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত সাধারণ মানুষ। তারা আফগানিস্তানের মতো ব্লাসফেমি আইন পাস করে যাকে খুশি তাকে ফাসিতে ঝোলাবে। নাসারাদের স্টাইলের এই আইনের বলে অসংখ্য নিরপরাধ মানুষের জীবন যাবে। তারা স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করবে। নারী শিক্ষা নিষিদ্ধ করবে। নারীদের ব্যবসা/চাকুরি থেকে বহিষ্কার করবে। বন্ধ হয়ে যাবে গার্মেন্টস সেক্টর। বন্ধ হয়ে যাবে সকল নারীবাদী প্রতিষ্ঠান। আফগানিস্তান এবং পাকিস্তানে তারা এটাই করেছে।

সব উগ্রপন্থী তাদের বিরুদ্ধ মত সহ্য করেন না। আল্লামা শফি এখন মার্কিন সাবেক প্রেসিডেন্ট বুশের সুরে কথা বলছেন। বুশ বলেছিল, হয় তুমি আমার পক্ষে থাকে, নয় তুমি সন্ত্রাসী। আল্লামা শফি বলছেন, তাদের বাধা দিলে সরকার নাস্তিক। বাধা না দিলে আস্তিক। অর্থাৎ তাদের পক্ষে না থাকলেই তারা যাকে তাকে নাস্তিক বানিয়ে দেবে। তারা নাস্তিক আস্তিকের সার্টিফিকেট নিয়ে বসে গেছে ।

মোল্লাতন্ত্র পৃথিবীর সব দেশকেই পিছিয়ে দিয়েছে। এ দেশকেও দেবে। এদের প্রতিরোধ না করে যারা ভোটের লোভে এদের পৃষ্ঠপোষকতা করছেন, এক সময় এরাই এদের হাতে মারা পড়বেন।

আমরা সাধারণ মানুষরা খুব সহজেই এদের প্রতিরোধ করতে পারি। সকল লিল্লাহ বোর্ডিং এবং মাদ্রাসায় সকল প্রকার দান করা বন্ধ করে দিন। আপনার দান নিয়ে আপনার গলায় ছুরি চালানোর জন্য এরা তৈরি হচ্ছে। আপনি কি চান আপনার দান খেয়ে এরা আপনার সন্তানকে ইসলাম রক্ষার নাম নিয়ে জবাই করুক ?

আমার ঈমান আমার কাছে। কারও সার্টিফিকেট দরকার নাই আমি ঈমানদার নাকি নাস্তিক। আমি কারও কাছে দায়বদ্ধ নই, দায়বদ্ধ স্বয়ং আল্লাহর কাছে। আমি কতটুকু ঈমানদার একমাত্র আল্লাহই জানেন। পরকালে আমার ঈমানের উপর নির্ভর করেই মহান আল্লাহতায়ালা আমাকে পুরস্কার অথবা শাস্তি দিবেন। কোন মোল্লার সার্টিফিকেটের দরকার হবে না। স্বয়ং আল্লাহর কাছে কোন মোল্লার সার্টিফিকেটের কোন মূল্যও নাই।

এই মধ্যযুগীর বর্বর তালিবানদের এক্ষুনি ঠেকাতে হবে। নইলে এক অন্ধকার যুগ শুরু হবে বাংলাদেশে।

তাদের অন্ধকার যুগের নমুনা পাবেন এখানে : Click This Link)_GoGo(ExtraTorrent)
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১৪
৫টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×