somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আওয়ামী ওলামা লীগসহ সমমনা ১৫ ইসলামী দলের মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


যুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ‘ইনোসেন্স অব মুসলিম’- নামক সিনেমা তৈরী করে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অবমাননা করার প্রতিবাদে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তারা

১) কুখ্যাত সিনেমা নির্মাতা ইহুদী ‘স্যাম বাসিলে’র মাথার দাম ১ টাকা ঘোষণা ও ফাঁসি কার্যকরের দাবী
২) মুসলিম বিশ্বকর্তৃক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র আমেরিকা, ফ্রান্সসহ মুসলিম বিদ্বেষী সব রাষ্ট্রের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্নকরণের আহবান
৩) তাদের সব পণ্য বয়কটে আহবান এবং
৪) ইসলাম বিদ্বেষী সামহোয়্যার ইন ব্লগ, মুক্তমনা ব্লগ, আমার ব্লগ, নাগরিক ব্লগসহ বাংলাদেশে ইহুদী-নাস্তিকদের সব ব্লগ বন্ধ ও সংশ্লিষ্টদের ফাঁসি কার্যকরের দাবী

যুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ‘ইনোসেন্স অব মুসলিম’- নামক সিনেমা তৈরী করে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অবমাননা করার প্রতিবাদে অনুষ্টিত মানববন্ধনে,মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পতাকা পুড়ানো, কুখ্যাত সিনেমা নির্মাতা ইহুদী ‘স্যাম ভেসিলে’র মাথার দাম ঘোষনা ও ফাঁসির দাবি এবং মুসলিম বিশ্ব কর্তৃক সন্ত্রাসী আমেরিকা ও ফ্রান্সের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করাসহ তাদের সব পণ্য বয়কটের আহবানে আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক বিশাল মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন এবং মানববন্ধন শেষে সন্ত্রাসী আমেরিকার পতাকা পুড়ানো হয়। বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ, আওয়ামী ওলামা পরিষদ, ওলামা মাশায়েখ ঐক্যজোট, জাতীয় কুরআন শিক্ষা মিশন, বাংলাদেশ এতিমখানা কল্যাণ পরিষদসহ সমমনা ১৫ ইসলামিক দল এই মানববন্ধনের আয়োজন করে।
মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে অবমাননা করে ইসরাইলি ইহুদি ‘স্যাম বেসিলি’ হানাদার যুক্তরাষ্ট্রে বসে তাদের মদদে ‘ইনোসেন্স অব মুসলিম’ বা মুসলমানদের অজ্ঞতা নামক কুখ্যাত সিনেমা বানিয়ে এবং ফ্রান্সে ইসলাম বিদ্বেষী পত্রিকা ‘শার্লি এব্দো’ মারাত্মক অবমাননাকর ও ন্যাক্কারজনক কার্টুন পুণ:ছাপিয়ে সারা বিশ্বের তিনশত সত্তর কোটি মুসলমানের কলিজার মধ্যে আঘাত করেছে।
বক্তারা বলেন, ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে দেয়া সাক্ষাতকারে সিনেমা তৈরীকারী ইসরাইলি এ কুখ্যাত ইহুদি স্যাম বেসিলি বলেছে, চলচ্চিত্রটি নির্মাণের জন্য সে ১০০ জন ইহুদির কাছ থেকে ৫০ লাখ ডলার পেয়েছে। এতে অর্থায়ন করেছে একশ’র বেশি উগ্রবাদী ধন্যাঢ্য ইহুদি। সিনেমায় নূরে মুসাজসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারকে এক ব্যক্তিকে দেখানো হয়েছে, যাকে প্রতারক, নারী লোভী, সমকামী এবং সম্ভ্রমহরণকারী হিসেবে চিত্রায়িত করেছে। (নাঊযুবিল্লাহ!)। আর পবিত্র ইসলাম ধর্মকে তুলনা করা হয়েছে ক্যান্সারের সাথে (নাঊযুবিল্লাহ!)। সাম্প্রদায়িকতাবাদী কুখ্যাত ইুহদী ব্যাসিলি সিনেমার ব্যাখ্যা দিয়ে মন্তব্য করেছে, “নাইন ইলেভেনের পর সবাইকে বিচারের আওতায় আনা উচিত। এমনকি মুসলমানদের নবীকেও।” (নাউযুবিল্লাহ)।
বক্তারা বলেন, হানাদার, সন্ত্রাসী রাষ্ট্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইলের প্রত্যক্ষ মদদে এ কুখ্যাত সিনেমাটি নির্মিত হওয়ায়ই তারা এখন পর্যন্ত সিনেমাটি নিষিদ্ধের কোন ব্যবস্থা নেয়নি এমনকি সিনেমার প্রযোজক স্যাম বেসিলিসহ তার সহযোগীদের বিরুদ্ধেও কোনরকম ব্যবস্থা নেয়নি। বরং তথাকথিত মত প্রকাশের স্বাধীনতার কথা বলে হানাদার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারী বলেছে ‘ওই ভিডিওটি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের করার কিছু নেই, আমরা কাউকে তার মতপ্রকাশে বাধা দিই না, তা যত অরুচিকরই হোক না কেন? (নাউযুবিল্লাহ)
বক্তারা বলেন, অথচ বিশ্ববাসী জানে যুক্তরাষ্ট্রের গোপন নথি ফাস করার অভিযোগে সাড়া জাগানো ওয়েব সাইট উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান এ্যসেঞ্জকে আমেরিকা বিভিন্ন মামলা দিয়ে তার দেশ ছাড়া করে রেখেছে। জুলিয়ান এ্যসেঞ্জ বিভিন্ন দেশে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। এক্ষেত্রে তথাকথিত মানবতাবাদী, লুণ্ঠনকারী, সন্ত্রাসী রাষ্ট্র আমেরিকা ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা’ দেয়নি জুলিয়ান এ্যসেঞ্জকে । তারা কিন্তু এ্যসেঞ্জকে ছাড় দেয়নি।
বক্তারা বলেন, শুধু তাই নয় চলতি সেপ্টেম্বর মাসের শুরুর দিকে ওসামা বিন লাদেনের হত্যাকা- নিয়ে সাবেক মার্কিন নৌ কমান্ডো ম্যাট বিসোনেট্টে ‘নো ইজি ডে’ নামে একটি বই প্রকাশ করলে পেন্টাগণ তথা আমেরিকান সরকার লেখকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার ঘোষনা দেয়। এক্ষেত্রেও উক্ত বইয়ের লেখককে ‘মতপ্রকাশের স্বাধীনতা’ দেয়নি লুণ্ঠনকারী, সন্ত্রাসী রাষ্ট্র আমেরিকা। কিন্তু যখনই ইসলামের বিরুদ্ধে বা ইসলামের নবী নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অবমাননার বিষয়টি আসে তখনই উদ্দেশ্যপ্রণোতিভাবে তাবৎ ইহুদী-খ্রীষ্টান তথা পুরো ইউরোপ-আমেরিকা ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা’র কথা বলে ইসলামের বিষয়গুলোকে অবমাননা করার আস্পর্দা দেখায়। (নাউযুবিল্লাহ)
বক্তারা বলেন, সন্ত্রাসী রাষ্ট্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাক স্বাধীনতার নামে ঐতিহাসিক সত্যকে বা তথ্যকে অস্বীকার ও বিকৃত করে চলছে। বাক স্বাধীনতার অর্থ হচ্ছে সত্য কথা প্রকাশের অধিকার। কিন্তু কোন ঐতিহাসিক তথ্যকে অস্বীকার করা বা বিকৃত করার নাম বাক-স্বাধীনতা নয়।
বক্তারা বলেন, উদাহরণত: ১৪৯৮ সালে কলম্বাস আমেরিকা আবিষ্কার করে- এটা ঐতিহাসিক সত্য। এখন যদি কেউ বলে ভাস্কো-ডা-গামা আমেরিকা আবিষ্কার করেছে তবে এটা বাক-স্বাধীনতা হবেনা। এটা হবে ঐতিহাসিক সত্য বা তথ্যের বিকৃতি অথবা নিরেট অজ্ঞতা।
তদ্রুপ নূরে মুজাসসাম, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পূত:পবিত্র জীবনী মুবারক- এটা ঐতিহাসিক সত্য। উনি স্বীয় সহধর্মীনীগণ ব্যতীত কোন দাসী ব্যবহার করেননি। উনি ব্যভিচারের বিরুদ্ধে কঠোর আয়াত শরীফ ও হাদীছ শরীফ ঘোষণা করেছেন। উনি সমকামিতার বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তি ঘোষণা করেছেন। মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত ঘোষণা করেছেন। তারপরেও সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নামে মানহানিকর উক্তি করার চেয়ে দ্বিতীয় কোন ঐতিহাসিক সত্য বা তথ্যের বিকৃতি পৃথিবীর ইতিহাসে হয়নি এবং হবেও না। কাজেই এটা বাক-স্বাধীনতা নয় বরং ইসলাম বিদ্বেষী কঠিন অপপ্রচারনা। এর শক্ত বিচারে সমগ্র মুসলিম বিশ্বকে এগিয়ে আসতে হবে।
বক্তরা আরো বলেন, সন্ত্রাসী রাষ্ট্র আমেরিকা ’৭১ সালে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের পক্ষে কাজ করেছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছিলো। বাংলাদেশের বিপক্ষে যুদ্ধ করার জন্য সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিলো। সেই মার্কিনীরা এখন গোটা মুসলিম বিশ্বের বিরুদ্ধে লেগেছে। গোটা মুসলিম বিশ্ব দখলের ষড়যন্ত্র করছে। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে মানহানিকর বক্তব্য দিয়ে সারা মুসলিম বিশ্বের যুদ্ধাবস্থা তৈরী করে দিচ্ছে। মুসলিম দেশগুলো দখল করতে চাইছে। সম্পদ লুটপাট করতে চাইছে। বক্তারা সন্ত্রাসী রাষ্ট্র আমেরিকার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে ব্যবস্থা নেয়ার আহবান জানান।
বক্তারা বলেন, ৯৭% মুসলমানের আমাদের দেশে কিছু ওয়েব সাইট এবং ব্লগ সাইট নিয়মিতভাবে ইসলাম সম্পর্কে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূরপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং খোদ আল্লাহ পাক সম্পর্কে ভাষায় উচ্চারণযোগ্য নয় এমনসব প্রোপাগান্ডা ও কটুক্তি প্রচার করে যাচ্ছে। এ ব্লগ সাইটগুলোর অধিকাংশই ইসলাম বিদ্বেষী উদ্দেশ্য নিয়ে তৈরী। এদের মধ্যে সামহোয়্যার ইন ব্লগ, আমার ব্লগ, মুক্তমনা ব্লগ, নাগরিক ব্লগ, প্রথম আলো ব্লগ ইত্যাদি ব্লগ সাইটের অন্যতম। এরা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবেই ইসলাম বিদ্বেষ, ইসলামের বিরোধীতা বিশেষ করে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযুরপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে কটূক্তি, অপবাদ এবং অপপ্রচার করে যাচ্ছে। (নাউযুবিল্লাহ)
বক্তারা আরো বলেন, এখন মুসলমানদেরকেই এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। সরকার ইউটিউব বন্ধ করলেও ইহুদীদের দোসর সামহোয়্যার ইন ব্লগ, মুক্তমনা ব্লগ, আমার ব্লগ তারা, ইউটিউবের ইসলাম বিদ্বেষী ও অশ্লীল সিনেমা প্রচারের পক্ষে কাজ করে কুখ্যাত স্যাম বাসিল গং এর মতই অপরাধ করে যাচ্ছে। কাজেই আমরা এসব ব্লগ সংশ্লিষ্ট সবার ফাঁসি চাই।
বক্তারা বলেন, আমেরিকাকে অবিলম্বে এ কুখ্যাত অবমাননাকর সিনেমা নিষিদ্ধ করতে হবে এবং এর প্রযোজক কট্টর ইসলাম বিদ্বেষী ইহুদী ‘স্যাম বেসিলি’সহ তার সহযোগীদের গ্রেফতার করে মৃত্যুদ- নিশ্চিত করতে হবে। সাথে সাথে ফ্রান্সকে ন্যাক্কারজনক কার্টুন প্রকাশকারী ‘শার্লি এব্দো’ পত্রিকাকে নিষিদ্ধ করতে হবে এবং এর সম্পাদকসহ সংশ্লিষ্ট সব ইসলাম বিদ্বেষীর মৃত্যুদ- নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় গোটা মুসলিম বিশ্বকে সন্ত্রাসী আমেরিকা-ফ্রান্সের উপর অবরোধ আরোপ করতে হবে। এদের সাথে কুটনৈতিক সর্ম্পক ছিন্ন করতে হবে। এদের সব পণ্য বয়কট করতে হবে।
বক্তারা বক্তব্যের শেষে হানাদার রাষ্ট্র আমেরিকা, ইসরাইল ও ফ্রান্সের পতাকা পুড়েন। ইহুদী-খ্রীষ্টবাদ নিপাত যাক বলে স্লোগান দেন। সাথে সাথে কট্টর ইসলাম বিদ্বেষী ইহুদী ‘স্যাম বেসিলি’র মাথার দাম ‘এক’ টাকা বলে ঘোষণা করেন।
বক্তারা বলেন, ইহুদীরা কুকুর-শৃগালের চেয়েও অধম। কুকুর-শৃগালকে যেমন সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে হত্যা করা হয় তেমনি স্যাম বাসিলের মৃত্যুদ-ের পুরষ্কার ১ টাকার চেয়ে বেশী হতে পারেনা। কাজেই তার মাথার দাম মাত্র ১ টাকা।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন, পীরজাদা পীর, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মাওলানা আখতার হুসাইন বোখারী (পীর সাহেব ক্বিবলা টাঙ্গাইল, সভাপতি- কেন্দ্রীয় কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ), অনুস্টান পরিচালনা করেন, কাজী মাওলানা মুহাম্মাদ আবুল হাসান শেখ শরীয়তপুরী (সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ)। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, আলহাজ্জ লায়ন আলহাজ্ব মাওলানা আবু বকর ছিদ্দীক (সভাপতি- জাতীয় কুরআন শিক্ষা মিশন), আলহাজ্ব হাফেয মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুস সাত্তার (সভাপতি- বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা পরিষদ), মাওলানা মুহম্মদ মজিবুর রহমান চিশতী, সহ-সভাপতি- বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামালীগ, আলহাজ্জ মাওলানা মুহম্মদ হাবীবুল্লাহ রূপগঞ্জী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক- বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামালীগ, আলহাজ্জ মাওলানা মুফতী মাসুম বিল্লাহ নাফেয়ী, সভাপতি- বাংলাদেশ ফিৎনা প্রতিরোধ কমিটি, আলহাজ্জ মাওলানা মুহম্মদ আব্দুস সামাদ-সভাপতি- কোরআন প্রচার সংস্থা, হাফিজ মাওলানা মোস্তফা চৌধুরী (বাগেরহাটের হুজুর) সভাপতি- ইয়াতীম কল্যাণ পরিষদ, আলহাজ্জ কাজী মাওলানা মুহম্মদ আব্দুল জব্বার, সভাপতি-বঙ্গবন্ধু ওলামা পরিষদ, আলহাজ্জ মুহম্মদ আতাউর রহমান বঙ্গ, সভাপতি- ঢাকা মহানগর বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামালীগ, মাওলানা মুহম্মদ শওকত হোসেন শেখ ছিলিমপুরী, দপ্তর সম্পাদক- বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামালীগ, মাওলানা মুহম্মদ মোতাহার হোসেন (ইলিয়টগঞ্জ) সাংগঠনিক সম্পাদক- বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামালীগ, মৌলভী মুহম্মদ গোলাম পারভেজ দীদার ভান্ডারী ধানমন্ডি থানা যুবলীগ নেতা, আলহাজ্জ ক্বারী মাওলানা মুহম্মদ মাসঊদুর রহমান (প্রধান মুয়াজ্জিন, বায়তুল মোকাররম মসজিদ) ও সভাপতি- ইমাম মোয়াজ্জিন কল্যাণ পরিষদ, মাওলানা মুহম্মদ বিল্লাল হোসেন (মুক্তাগাছা) বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামালীগ, মুক্তিযোদ্ধা মুহম্মদ আবু সাঈদ (মুক্তাগাছা) বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামালীগ, মাওলানা মুহম্মদ ফজর আলী মোল্লা, কেন্দ্রীয় সদস্য- বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামালীগ, আলহাজ্জ মাওলানা মুহম্মদ ফজলুর রহমান পাটোয়ারী, মৌলভী মুহম্মদ আব্দুল খালেক (নয়াপল্টন), মাওলানা মুহম্মদ রুহুল আমীন চিশতী, আলহাজ্জ কাজী মাওলানা মুহম্মদ রফিকুল ইসলাম আল কোরাইশী ওয়াল বোখারী, মাওলানা মুহম্মদ লোকমান হেকীম, মাওলানা মুহম্মদ আব্দুল আলীম আজাদী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাওলানা মুহম্মদ মোসলেম উদ্দীন মিরপুর, আলহাজ্জ এস এম ওসীউদ্দীন নূরানী, ক্বারী মুহম্মদ মনিরুজ্জামান (ঝালকাঠি), মাওলানা মুহম্মদ হেদায়েতুল্লাহ সূফীবাদী, মুফতী মাওলানা মুহম্মদ আব্দুল হালিম সিরাজী, সভাপতি- ওলামা মাশায়েখ ঐক্য পরিষদ, মাওলানা মুহম্মদ মোঘল হোসেন ভুইয়া, প্রচার সম্পাদক- বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামালীগ, মাওলানা মুহম্মদ যুবায়ের হাসান নিজামী, কেন্দ্রীয় সদস্য- বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামালীগ, মাওলানা মুহম্মদ আব্দুস সোবহান, সভাপতি- হাক্কানী তরীক্বত ফেডারেশন, মুফতী মাওলানা ক্বারী আবুল বাসার (চিটাগাং রোড) বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামালীগ, কাজী মাওলানা মুহম্মদ তাজুল ইসলাম (বড়নগরী) বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামালীগ, মাওলানা মুহম্মদ আলমগীর হোসেন (মুক্তাগাছা) বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামালীগ মাওলানা মুহম্মদ আব্দুর রহিম (পীর সাহেব শেরপুর), মাওলানা মুহম্মদ আব্দুল জলিল, ক্বারী মাওলানা কাজী মুহম্মদ আমিনুল ইসলাম, মাওলানা মুহম্মদ শাহ নেওয়াজ রফিক, হাজী মুহম্মদ শুক্কুর আলী, সভাপতি- আমরা ঢাকাবাসী, শাহ সূফী আল কাদেরী ক্বারী মাওলানা মুহম্মদ আসাদুজ্জামান (শরীয়তপুরী) সুন্নী জালালী প্রিন্সিপাল, হাফিজ মাওলানা মুহম্মদ খালিদ হাসান (মির্জাগঞ্জ) সভাপতি- আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত, কাজী মাওলানা নূর মুহম্মদ, মাওলানা মুহম্মদ নাসির উদ্দীন, মাওলানা মুহম্মদ আবুল কাশেম (সারুলিয়া, ঢাকা), মৌলভী মুহম্মদ আওলাদ হোসেন (মানিকগঞ্জ) প্রমুখ।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৬
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুরসি নাশিন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৫


সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭

তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ

১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

কৃষ্ণচূড়া আড্ডার কথা

লিখেছেন নীলসাধু, ১৯ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:০২



গতকাল পূর্ব নির্ধারিত কৃষ্ণচূড়ায় আড্ডায় মিলিত হয়েছিলাম আমরা।
বছরের একটি দিন আমরা গ্রীষ্মের এই ফুলটির প্রতি ভালোবাসা জানিয়ে প্রকৃতির সাথে থাকি। শিশুদের নিয়ে গাছগাছালি দেখা, ফুল লতা পাতা চেনাসহ-... ...বাকিটুকু পড়ুন

সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯

সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।

কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।

ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।

যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!

লিখেছেন নাজনীন১, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯


যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।

কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!

ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×