somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রধানমন্ত্রী - “জবাবদিহিতার প্রচলন চালু করুন, এমপি, মন্ত্রি, কমিশনার, আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীসহ সকল সরকারী আমলাকে জবাবদিহিতার মঞ্চে দাড় করান”

২৯ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


এদেশের প্রধান সমস্যা কি তা কি কেউ বলতে পারবেন?
অনেকেই বলতে পারবেন। তবে উত্তরটা একেকজনের কাছ থেকে একেকরকম আসবে। কেউ হয়তো বলবেন এদেশের প্রধান সমস্যা হচ্ছে বিদ্যুৎ সমস্যা। কেউ হয়তো বলবেন, না, যানজন সমস্যাই প্রধান সমস্যা। অনেকে জনসংখ্যাকেও টেনে নিয়ে আসবেন। কেউ কেউ হয়তো পানির সমস্যাও বলবেন।

কিন্তু স্বাধীনতার পর থেকে এতো এতো সমস্যা কেনো তৈরী হলো তা কি কেউ বলতে পারবেন? অনেকেই হয়তো খুব সুন্দর করে গুছিয়ে বলতে পারবেন, তাদেরকে আগাম ধন্যবাদ দিয়ে রাখলাম।

১৯৭১ এর পর দেশটা পুরোপুরিই অচল হয়ে পড়েছিলো। এরপর কি দেশটা অচল হয়েই ছিলো? না। আমাদের কয়েকজন মহান নেতা এই অচল এবং ভেঙ্গে যাওয়া দেশকে পথ দেখিয়েছিলেন। একটি শিশু হাটি হাটি পা করে যেভাবে হাটা শেখে সেভাবেই দেশটা হাটতে শিখছিলো সেইসব নেতাদের দেখানো পথ ধরে। সেইসব মহান নেতাদের কারো নামই এ লেখায় উল্লেখ করলাম না। কেনোনা, নাম উল্লেখ করলে দেখা যাবে যে এই নাম নিয়েই বিতর্ক তৈরী হয়ে গেছে। তবে এটা বলে রাখি, আনাচে-কানাচে, অলিতে-গলিতে এমন অনেকেই আছেন যারা অন্ধকারে ডুবে যাওয়া দেশকে আলোর পথ দেখিয়েছেন, যাদের অনেকের নামও হয়তো আমরা জানি না! এবং যারা বলেন তাদের সংখ্যা হাতেগোনা পঞ্চাশেক, আমি তাও মানতে রাজি নই। কেনোনা, হাতে গোনা ৫০ অথবা ১০০ জন দ্বারা বাংলাদেশ গড়ে উঠেনি! বাংলাদেশকে গড়ার কাজে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সবাই সবার সাধ্যমতো কাজ করেছিলো।

কিন্তু এতো এতো মানুষ দেশ গড়তে এতো এতো সাহায্য করলে আজ কেনো দেশের এই অবস্থা? আজ দেশের এই অবস্থা শুধুমাত্র যোগ্য নেতৃত্বের অভাবে! আজ দেশের এই অবস্থা দেশের কতিপয় অতিলোভী মানুষদের কারণে! বলতে পারেন, নির্বাচনের আগে এমপি, মন্ত্রি, কমিশনার অথবা চেয়ারম্যান পদে এতো এতো প্রার্থী কোথা থেকে আসে? বলতে পারেন এতো এতো প্রার্থী মিডিয়ার সামনে এসো কেনো বলে যে, সে তার এলাকার উন্নয়ন করার জন্যই নির্বাচনে দাড়িয়েছে? আমরা কিন্তু অনেকেই জানি যে সে চরম মিথ্যা কথা বলছে(বিঃ দ্রঃ অনেকেই ব্যাতিক্রম থাকতে পারেন, তবে সাধারনকেই আমি উদাহরন হিসেবে বেছে নিলাম, যাদেও সংখ্যই বেশী)! সে মিডিয়ার সামনে এসে এভাবে মিথ্যা কথা বলছে আর আমরা অসহায় নাগরিকরা এটার কোনো প্রতিবাদই জানাতে পারছি না! আমরা এতটাই অসহায় যে ভোট দেয়ার সময় আর কোনো অপশন খুঁজে না পেয়ে আবার তাদেরকেই ভোট দিচ্ছি!!
আগে প্রমাণ দেই যে সে কিভাবে মিথ্যে বলছে, আর তার পরে একটা সমাধান দিচ্ছি. . .

খোঁজ নিয়ে দেখলে জানা যাবে যে তিনি যে এলাকায় নির্বাচন করছেন সেখানে তার মতো আরও দশজন সেই পদেই নির্বাচনে দাড়িয়েছেন। সবারই একই লক্ষ, এলাকার উন্নয়ন করা। খোঁজ নিলে আরও জানা যাবে যে এই দশজন কোনোদিনও এক টেবিলে বসে এলাকার উন্নয়নের কথা আলোচনা করেননি! অথচ তাদের সবারই লক্ষ "এলাকার উন্নয়ন করা!" হাস্যকর!!!
যদি এক টেবিলে বসে তারা আলোচনাই করে থাকেন তবে দশজন মিলেইতো একটা ঐক্য হয়ে যায়। সত্যি কথা বলি ভাই, একটা এলাকার উন্নয়ন করার জন্য এলাকাবাসী এবং এইরকম দশজন লোকই যথেষ্ট যারা কিনা সত্যিকার অর্থেই এলাকার উন্নয়ন করতে চান। মনে করেন, এলাকার একটা রাস্তা সংস্কার করা প্রয়োজন। এর জন্য এলাকাবাসীদের কাছ থেকে চাঁদা চাইলে নিশ্চয়ই তারা চাঁদা দিবেন। একটা এলাকায় ২০০০ পরিবার থাকলে এবং প্রত্যেক পরিবার থেকে ১০০ টাকা করে নিলেই তো দুই লাখ টাকা উঠে যায়। আর সেই দশ জন যারা কিনা এলাকার উন্নয়ন করার জন্য নির্বাচনে দাড়িয়েছেন তারা প্রত্যেকে ১০,০০০ টাকা করে দিলেই মোট তিন লাখ টাকা উঠে যায়। ছোটো খাটো রাস্তা মেরামতের জন্য তিন লাখ টাকা কিন্তু কম নয়! কিন্তু এটা আসলে সিস্টেমেটিক উপায় না এবং ঐ দশজনের চিন্তাভাবনাও এমন মধুর না! ঐ দশজনের চিন্তাভাবনাই হলো সরকার আমাকে রাস্তা সংস্কারের জন্য দশ লাখ টাকা দিবে। সেই টাকার পাঁচ লাখ যাবে আমার পকেটে আর বাকী পাঁচ লাখ দিয়ে আমি রাস্তার অর্ধেক সংস্কার করবো, অথবা পুরো রাস্তাই সংস্কার করবো, তবে তা যেনো খুব বেশী হলে একবছর স্থায়ী হয়. . .!

দেশের রাস্তাগুলোর অবস্থা জনগন নিশ্চয়ই দেখেছেন. . নতুন তৈরী করা রাস্তাটি দু-বছরের মাথায় কিভাবে ভেঙ্গে যায় তার জবাবদিহিতা কাউকেতো করতে হয় না! না কমিশনার! না চেয়ারম্যান! না এমপি! না মন্ত্রি! না সরকার! না রাষ্ট্রপতি! না সরকারী কোনো আমলার! অথবা যাদের দ্বারা রাস্তাটি তৈরী করা হলো তাদের!

মূলত আজ দেশটার এই বেহাল অবস্থা শুধুমাত্র জবাবদিহিতার অভাবের কারণে! গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হওয়ার মাধ্যমেই এদেশে রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হলো এবং এরপর আর কাউকেই কোনো জবাবদিহিতা করতে হলো না! মাঝে তত্ত্বাবধায়ক সরকার এসে একটা নতুন ধারা তৈরী করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু সমর্থনের অভাবে তা বাস্তবায়ীত হলো না! অনেকেই ফকরুদ্দিন সরকারকে তখন কুত্তারবাচ্চা বলে গালিও দিয়েছেন, কিন্তু আমি সবসময়ই ফকরুদ্দিন সরকারকে লাল সালাম দিবো এবং বাংলাদেশের ইতিহাস নিশ্চয়ই তাদের মনে রাখবে। ফকরুদ্দিন সরকারের বেশীরভাগ উপদেষ্টাই ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী এবং অসৎ উপায় অবলম্বন করার অসৎ ইচ্ছাও তেমন কারোরই ছিলো না। যাই হোক বর্তমান সরকার নিয়েই কথা বলা ভালো।

বিগতো সরকারের এমপি মন্ত্রিরা কার টাকায় কোটিপতি হয়েছিলেন তার হিসাব কি কেউ চাইতে পেরেছে কোনোদিন? কার কাছে চাইবে? কেউ কি জবাবদিহিতা করতে বাধ্য? কিন্তু জবাবদিহিতা করতে বাধ্য থাকা কি উচিৎ নয়?

দেশের প্রতিটি পর্যায়ে জবাবদিহিতার প্রচলন চালু করা প্রয়োজন। ছোটো পরিসরে চিন্তা করে দেখেন আপনার ছোট্ট প্রতিষ্ঠানটিতে আপনার বেতমভুক্ত কর্মচারীকে যদি আপনার কাছে জবাবদিহিতা করতে না হয় তবে সে কতটা অনিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়বে! আর বড় পরিসরে ভাবুন, যারা কোটি কোটি টাকা হাতাচ্ছেন তাদের যদি সরকার অথবা জনগণের কাছে জবাবদিহিতা করতে না হয় তবে তারা কতটা অনিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়বে! দেশের মানুষ নিশ্চয়ই এটা অনেক আগেই উপলব্ধি করে ফেলেছেন যে জনগণের টাকার সঠিক ব্যাবহার বিগতো সরকাররা কখনই সঠিকভাবে করেন নি(বিশেষ করে ৯০'এর পরবর্তী সরকার)! জনগন নিশ্চয়ই বুঝতে শিখছে যে সেই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাওয়ার পর থেকেই দেশটা ভুল পথে এগিয়েছে, ভুল নির্দেশনা পেয়েছে এবং এখনো এগুচ্ছে. . .
অচিরেই জবাবদিহিতার প্রচলন চালু করুন, সেটা যেকোনো উপায়ে. . .



আমি নিচে একটি উপায় দিলাম মাত্র। আমার কাছে এটাই গ্রহনযোগ্য বলে মনে হচ্ছে। কারো চিন্তায় অন্যকোনো উপায় থাকলে এখানে দেয়ার অনুরোধ করলামঃ

“সরকারী উদ্যোগে একটি বাংলা ব্লগ চালু করা হোক. . . .
যেখানে দেশের মানুষ তাদের Natinal ID ব্যবহার করে ব্লগিং করবে।
(কিভাবে Natinal ID ব্যবহারের মাধ্যমে ব্লগ চলবে তা আগ্রহ প্রকাশ পেলে হয়তো অন্য লেখায় দেয়া যাবে।)

এই ব্লগে প্রধানমন্ত্রি থেকে শুরু করে এমপি মন্ত্রিরাও প্রতিদিন কিছু সময়ের জন্য ব্লগে আসবেন... তারা বিভিন্ন সময় ব্লগারদের নানান ধরনের অজানা প্রশ্নের উত্তর দিবেন।ডাক্তার-ইন্জিনিয়াররা ব্লগিং করার সময় পেলে সরকারের এমপি মন্ত্রিরাও নিশ্চয়ই ব্লগিং করার সময় পাবেন।

একজন এমপি অথবা মন্ত্রি কোন খাতের জন্য কতটাকা সরকারের কাছ থেকে নিয়ে থাকেন তার রেকর্ড নিশ্চয়ই সরকারের কাছে জানা থাকে। তাই সরকার কোনো এমপি অথবা মন্ত্রিকে কোন খাতে কতটাকা দিলেন তা ব্লগে অথবা সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করবেন(এটা অবশ্য প্রকাশ হয়, তবে কেউ হিসাবটা নেয় না আরকি!)

আমি ‘ক’ এলাকায় থাকি। আমার এলাকায় একজন এমপি অথবা মন্ত্রিকে যে টাকাটা দেয়া হলো তার কতটুকু কাজে লেগেছে তা নিশ্চয়ই আমি অথবা এলাকাবাসী বলতে পারবে। এর ফলে কাজেরও একটা তদারকি জনগণের দ্বারা হবে। (সরকারকেতো অবশ্যই অনুরোধ করবো তদারকি করার জন্য। সরকার নিজে খোঁজ নিলে সত্যিই জনগণের খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন হয় না! তবে সরকার যদি খোঁজ নিতো, তবে বিগতো বছরগুলোতে এতো এতো দুর্নীতি হতো না!)

এককথায়, সরকার আর তাদের এমপি, মন্ত্রি অথবা কমিশনারকে যদি জনগণের কাছে জবাবদিহিতা করতে হয় তবে দুর্নীতির হার অনেক কমে আসবে। আর সরকারতো দেশের উন্নয়ন কাজের জন্যই ক্ষমতায় যায়। সুতরাং জনগণের কাছে জবাবদিহিতা করার ব্যাপারটিতে সরকারের আপত্তি জানানোর কথা নয়। তবে যারা শুধুমাত্র দুর্নীতি করার জন্য ক্ষমতার চেয়ারটিতে বসেছেন তারা কখনোই জনগণের কাছে জবাবদিহিতা করতে চাইবেন না।
সুতরাং, সরকারের চিন্তাভাবনায় যদি দুর্নীতি করার অসৎ ইচ্ছা না থাকে তবে শীঘ্রই জবাবদিহিতার প্রচলন চালু করুন।

শেখ হাসিনার কাছে দাবি করবো যদি সত্যিই দেশকে ভালোবাসেন, যদি সত্যিই জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সেই সোনার বাংলা গড়তে চান তবে শীঘ্রই আপনার এমপি/মন্ত্রি/কমিশনার, আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীসহ সকল সরকারী আমলাকে জবাবদিহিতার মঞ্চে দাড় করান এবং এই মঞ্চে দাড় করানোর একটাই উপায় হলো জাতীয় পর্যায়ে একটি সরকারী বাংলা ব্লগ সাইট। সেখানে একজন নাগরিক একটিমাত্র আইডি খুলেই ব্লগিং করতে পারবে. . .
এতে করে দেশের কোনো অপকারই হবে না। উল্টো জবাবদিহিতার প্রচলন চালু থাকলে দেখবেন ৫-১০ বছরে দেশে বড় ধরনের পরিবর্তনই আসবে. .


----------------------------------------------------------
সবার সহযোগীতা কামনা করছি. . .
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৪৯
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগটা তো ছ্যাড়াব্যাড়া হয়ে গেলো :(

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭



আমি আমার ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে লেখালেখির মাধ্যমে। ব্লগটির প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। কারণ প্রথম আলো ব্লগ আমায় লেখালেখিতে মনোযোগী হতে শিখিয়েছে । সে এক যুগ আগের কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

লুঙ্গিসুট

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২৪



ছোটবেলায় হরেক রঙের খেলা খেলেছি। লাটিম,চেঙ্গু পান্টি, ঘুড়ি,মার্বেল,আরো কত কি। আমার মতো আপনারাও খেলেছেন এগুলো।রোদ ঝড় বৃষ্টি কোনো বাধাই মানতাম না। আগে খেলা তারপর সব কিছু।
ছোটবেলায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মত মুফতি তাকি উসমানী সাহেবের কিছু কথা

লিখেছেন নতুন নকিব, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:২৫

স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মত মুফতি তাকি উসমানী সাহেবের কিছু কথা

ছবি কৃতজ্ঞতা: অন্তর্জাল।

একবার শাইখুল হাদিস মুফতি তাকি উসমানী দামাত বারাকাতুহুম সাহেবকে জিজ্ঞেস করা হল, জীবনের সারকথা কী? উত্তরে তিনি এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

=মৃত্যু কাছে, অথবা দূরেও নয়=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



©কাজী ফাতেমা ছবি
দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে দিয়ে বলি, আমারও সময় হবে যাবার
কি করে চলে যায় মানুষ হুটহাট, না বলে কয়ে,
মৃত্যু কী খুব কাছে নয়, অথবা খুব দূরে!
দূরে তবু ধরে নেই... ...বাকিটুকু পড়ুন

সবুজ চোখের মানুষের ধাঁধা

লিখেছেন করুণাধারা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯



এই ধাঁধার নাম সবুজ চোখের মানুষের ধাঁধা; নিচের লিংকে এটার ভিডিও আছে।

স্বৈরশাসকের বন্দী

এই ধাঁধাটি আমার ভালো লেগেছিল, তাই অনেক আগে আমার একটা পোস্টে এই ধাঁধাটি দিয়েছিলাম। কিন্তু সেই পোস্টে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×