somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশের ক্রিকেট এবং চলমান ক্রিকেটীয় রাজনীতি

২৭ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডে তে জয়ের পর আমার এক বন্ধু আমাকে মজা করে বলছিল, মুশফিক চাইলেই সুরেশ রায়নাকে বলতে পারত, ‘তুমি শুধু বলটা নয়, কাপটাই হাত থেকে ফেলে দিলে’। ঠিক যেমনটি স্টিভ ওয়াহ্ বলেছিলেন সাউথ আফ্রিকার হার্সেল গিবসকে, ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের সেই অবিস্মরণীয় সেমিফাইনাল ম্যাচটিতে। আমি বিরুদ্ধমত প্রদর্শন করলাম, বললাম, এটার আসলে কোন দরকারই ছিল না। ৯৯ এর বিশ্বকাপের সেই ম্যাচটিতে স্টিভ ওয়াহ’র উইকেটটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। গিবস্ ক্যাচটা নিতে পারলে হয়ত সে ম্যাচে অস্ট্রেলিয়া হেরেই বসত। কিন্তু এক্ষেত্রে দৃশ্যটা একেবারে আলাদা। সুরেশ রায়না যদি মুশফিকের ক্যাচটা নিয়েও নিত, তবুও আমাদের জিততে কোন অসুবিধাই হত না। কারন সাম্প্রতিক সময়ে অসম্ভব রকম মেধাবী সব খেলোয়াড়রা আমাদের জাতীয় দলে খেলছেন, ফলে আমাদের অপশন অনেক বেড়ে গেছে। একজন খারাপ করলে আরেকজন ঠিকই দলের হাল ধরেন। তাই কোন শঙ্কা ছাড়াই এমনটা দাবী করে ফেলা যায়।

কোন সন্দেহ নেই যে, বাংলাদেশ তার ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা সময়টা পর করছে। এবছর ঘরের মাটিতে বাংলাদেশের জয়ের হার ৭০ শতাংশের কাছাকাছি। খুব কম দেশই তাদের হোম কন্ডিশনে বাংলাদেশের মত এতটা ধারাবাহিক। আন্তর্জাতিক মিডিয়া এবং পৃথিবীবিখ্যাত ওয়েবসাইটগুলো প্রতিদিন বাংলাদেশ ক্রিকেটের গর্বের খবরগুলো নানা রঙ্গে রঙ্গিন করে তুলে ধরছে। ভারতের মতে, ক্রিকেট বাংলাদেশ এখন আর ‘বাচ্চা’ নয়, তারা বিশ্ব ক্রিকেটের পরাশক্তিগুলোর মধ্যেই একটি। শুধু কি জাতীয় দল, আমাদের অনূর্ধ্ব ঊনিশ দলটাও তো কিছুদিন আগেই সাউথ আফ্রিকার অনূর্ধ্ব ঊনিশ দলটিকে হারিয়ে দিল!

সাফল্যের এই রাস্তাটি কতটা কঠিন ছিল তা তো আমরা সবাই জানি। সেই কঠিন দিনগুলোর কথা আমরা এত সহজে কি করে ভুলতে পারি, যখন আমাদেরকে বারাবর অপমানিত হতে হত মাঠে এবং মাঠের বাহিরে, আন্তর্জাতিক মিডিয়াগুলো আমাদেরকে নিয়ে মজা করত, আর দেশীয় মিডিয়াগুলো গালভরা সমালোচনা করে ঝাল মেটাতো। বিশেষ করে আমি মনে করতে পারি রমিজ রাজা (সাবেক পাকিস্তানী ক্রিকেটার) এবং নভোজিৎ সিং সিধু(সাবেক ভারতীয় ক্রিকেটার)কে। ওরা ক্রিকেটের জন্য আমাদের কাছে কতটা পরিচিত জানি না, তবে বাঙ্গালীরা বোধহয় এই নামদুটির সাথে খুব করে পরিচিত তাদের বিদ্রুপাত্মক, অপমানজনক মন্তব্যের কারনে। এই মানুষগুলো শুধু আমাদের ক্রিকেটকে নয়, গোটা জাতিকে নিয়েই নোংরা সব কথা বলত, মিডিয়ার সামনে বাংলাদেশকে ছোট করে হাস্যরসে মেতে উঠত। পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক শত্রুতা। পাকিস্তান কখনওই বাংলাদেশের বন্ধু ছিল না, এখনও নয়, কোনদিন হবেও না।বিশ্বাসঘাতকের পোষাক বদলালেও রক্ত বদলায় না। তাই ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের পর যখন সরফরাজ নেওয়াজ(সাবেক পাকিস্তানি ক্রিকেটার) বলে ফেলে, ‘Bangladesh’s win over India a plot to push Pakistan out of Champions Trophy’- তখন আমি একেবারেই অবাক হই না। সত্যি কথা বলতে, আমি এরকমই কিছু একটা আশা করছিলাম পাকিস্তানি সাবেকদের থেকে। এবং সাথে সাথেই তারা আরও একবার তাদের জাত চিনিয়ে দিল আমাদেরকে।

কিন্তু, ভারত, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া- তারা কেন? তাদের সাথে বাংলাদেশের কোন কালেই কোন শত্রুতা ছিল না। ক্রিকেটিও শক্তির বিচারেও আমরা তাদের থেকে অনেকটাই পিছিয়ে ছিলাম। কিন্তু তবুও কেন তাদের অসহযোগীতা, এমন বৈরী আচরণ? একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উঠে আসতে থাকে সেই সময়, ক্রিকেটের পরাশক্তিগুলো কি বাংলাদেশের মত তারুণ্য আর সম্ভাবনায় ভরা একটি দলকে উঠে আসতে বাঁধা দিচ্ছে? যদি দিয়ে থাকে, সেটা কেন? বাংলাদেশ যদি ক্রিকেটে ভালো করে, তাদের সমস্যাটা কোথায়? এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দীর্ঘদিন আমাদের কাছে অজানা ছিল। পরাশক্তিদের এমন আচরণে দিনের পর দিন আমরা শুধু কষ্টই পেয়েছি। মুখ ফুটে কিছু বলার মত সাহসও ছিল না। মাঠের পারফরমেন্সও ছিল তথৈবচ। সৌভাগ্যবশত, এই প্রশ্নের উত্তরগুলো এখন আর আমাদের অজানা নয়। আমরা খুব পরিস্কার ভাবেই দেখতে পাই, যখন বাংলাদেশ ইংল্যান্ডকে হারায়, ইংল্যান্ড তখন বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্ব থেকেই বাদ পড়ে যায়। বাংলাদেশ যখন ভারতকে হারায়, ভারতীয় খেলোয়াড়দেরকে তখন রুঢ় গণমাধ্যম আর তাদের মর্মবিদারক প্রশ্নবাণে জর্জরিত হতে হয়। বাংলাদেশ যখন পাকিস্তানকে হারায়, তখন ২০১৭ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়নস্ ট্রফিতে পাকিস্তানের অংশগ্রহন অনিশ্চিত হয়ে যায়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশ অনেক সমস্যার তৈরী করছে। তথাকথিত বড় বড় দলগুলোর দাদাগিরির চিরপরিচিত রূপগুলো ভেঙ্গে যেতে শুরু করেছে বাংলাদেশ নামক ছোট্ট একটি দেশের ক্রিকেটারদের কারনে। এটা কি এত সহজে মেনে নেয়া যায়? বিনে পয়সার সাম্রাজ্য এত সহজে কে হারাতে চায়? তাই, কোনভাবে যদি বাংলাদেশকে সরিয়ে দেয়া যায়, তাহলেই সব সমস্যার ইতি ঘটে। কথাগুলো বলতে সত্যিই খুব জঘন্য লাগছে, কথাগুলো লেখার সাথে সাথে নিজেকে নোংরা বলে মনে হচ্ছে- কিন্তু বর্তমান ক্রিকেটিয় রাজনীতির এটাই সঠিক চিত্র।



ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জেতার সাথে বাংলাদেশ ২০১৭ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়নস্ ট্রফিতেও নিজেদের জায়াগা করে নিয়েছে। ২০১৭ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়নস্ ট্রফিতে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যে র‌্যাংকিং এর প্রথম আটে থাকা দলগুলো খেলবে। বাংলাদেশের অবস্থান এখন সাত। তাই বাংলাদেশের অবস্থান নিরাপদ। কিন্তু এতে করে ক্ষতি হল কার? ভারতের অবস্থান দুই এ। তাই তাদের এ নিয়ে মাথাব্যথা থাকার কথা নয়। তাহলে? ঠিক ধরেছেন, পাকিস্তান। তাদের অবস্থান এখন র‌্যাংকিং এর নয়ে, বাংলাদেশের থেকে দুই ধাপ নিচে! তারা যদি শ্রীলঙ্কার সাথে চলমান সিরিজটা জিততে পারে(পাকিস্তানের সাম্প্রতিক পারফরমেন্স এর বিচারে যেটা প্রায় অসম্ভব), শুধুমাত্র তখনই তারা চ্যাম্পিয়নস্ ট্রফিতে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে। কিন্তু এটা তো তারা এত সহজে মেনে নিতে পারে না। তাদের অবশ্যই কিছু না কিছু করার আছে। তাই তারা আইসিসি’র সূচি বহির্ভূত একটি ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলতে যাচ্ছে, যাতে পাকিস্তানের সাথে থাকবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং জিম্বাবুয়ে। পাকিস্তানে কোন দেশ যেতে চায় না। ক্রিকেট বিশ্বে পাকিস্তানের অবস্থাও বেশ নাজুক। তাই, আমার দৃঢ় বিশ্বাস, তারা জিম্বাবুয়েকে একাজে ব্যবহার করছে। কারন, এই অবৈধ ত্রিদেশীয় সিরিজের আযোজক হতে যাচ্ছে জিম্বাবুয়েই। আরও অবাক করা ব্যাপার, আইসিসি তে এমন একজন লোকও নেই, যারা এইসব হঠকারীতার বিরুদ্ধে কথা বলতে পারে। ওয়স্ট ইন্ডিজও এই সিরিজকে সমর্থন দিচ্ছে, কারন তারা নিজেরাও অনেক ঝুঁকির মধ্যে আছে। এই যদি হয় অবস্থা, তাহলে ক্রিকেট বিশ্বে সমতা আর নিরপেক্ষতার কত শতাংশ বাকি থাকল? ফলে নিশ্চিত হয়ে যাবার পরও এই ত্রিদেশীয় সিরিজের কারনে বাংলাদেশকে একটি জটিল হিসেবের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে। যদিও সব হিসেব-নিকেশ শেষ হয়ে যাবে যদি আগামী জুলাই এ বাংলাদেশ দক্ষিন আফ্রিকার বিপক্ষে অন্তত একটি ওয়ানডে ম্যাচ জিততে পারে এবং বর্তমান বাস্তবতায় যেটা খুবই সম্ভব।

ঘরের মাটিতে বাংলাদেশ এককথায় ভয়ানক ক্রিকেট খেলছে। আমরা সবাই বিশ্বাস করি, বাংলাদেশ দক্ষিন আফ্রিকাকে হারাবে এবং সকল তর্ক-বিতর্ক, বাধা-বিপত্তি এবং অনিশ্চয়তার অবসান ঘটাবে। ব্যক্তিগতভাবে গত এশিয়াকাপে আমাকে একটি কঠিন সময়ের মুখোমুখি হতে হয়েছিল। সেসময় এমন একটা সমীকরণ ছিল যে- যদি পাকিস্তান একটি ম্যাচে জয় লাভ করে, তাহলে বাংলাদেশ ফাইনালে উঠে যাবে। আর যদি পাকিস্তান সে ম্যাচ হারে, তাহলে পরের ম্যাচে বাংলাদেশকে ফাইনালে ওঠার জন্য হারাতে হবে শক্তিশালী ভারতকে। আমার আশেপাশের সবাই প্রাণপণ চেষ্টা করছিল এবং নানাভাবে আমাকে বোঝাচ্ছিল যে কেন আমার পাকিস্তানকে সমর্থন করা উচিত। কিন্তু এটা আমার পক্ষে সম্ভব ছিল না এবং আমিই সঠিক ছিলাম। বাংলাদেশ পরের ম্যাচে ভারতকে হারিয়ে ঠিকই এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠেছিল।

আমি এই কথাগুলো বললাম শুধু এটা পরিস্কার করার জন্য যে, আমাদের এখন সক্ষমতা আছে। কোন জুজুবুড়ির ভয় আমরা এখন পাই না। আমরা ঠিকই দক্ষিন আফ্রিকাকে হারাবো এবং গর্বভরা বুকে গোট পৃথিবীকে দেখিয়ে চ্যাম্পিয়নস্ ট্রফিতে অংশ নেব। গোটা পৃথিবী সপ্রশংস দৃষ্টিতে আমাদেরকে দেখবে। একই সাথে তারা বিশ্বাসঘাতকদেরকেও চিনবে এবং তাদেরকে সবথেকে নোংরা নর্দমায় নিক্ষেপ করবে।

মেলবোর্নের স্মৃতি এখনও দগদগে ঘা’এর মত আমাদের শরীরে লেগে আছে, যেদিন আমাদের স্বপ্নগুলো ভেঙ্গে চুরমার হয়েছিল পক্ষপাতিত্বপূর্ণ আম্পেয়ারিং এর কারনে। এটা সত্য যে, আর্থিক দিক থেকে আইসিসি অনেকাংশেই বিসিসআই এর উপর নির্ভরশীল। এছাড়াও আইসিসি ভারতের ১২০ কোটি ক্রিকেটপ্রেমীকেও হারাতে চাইবে না। তাই আইসিসি’র ভারত নির্ভরতার ব্যাপারটি লুকিয়ে রেখে কোন লাভই নেই। আর তাই, নিজ দেশেই বিতর্কিত এবং সম্পূর্ণ লাজ-লজ্জামুক্ত একজন মানুষ, জনাব শ্রীনিবাসন, সকল অপমান গায়ে মেখে হলেও আইসিসি’র চেয়ারমেন পদটি ধরে রেখেছে। শুধু মোস্তফা কামাল ছাড়া আর কেউ তার বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস করে উঠতে পারেনি।

কিন্তু যদি এই শীতল যুদ্ধ, এই দখলদারিত্ব চলতেই থাকে, যদি এই অনৈতিক প্রভাব না কমে- তাহলে এর থেকে ক্রিটেক কি পাবে? জাপান, নেপাল, কোরিয়া সহ অন্যান্য দেশগুলো ক্রিকেটে নিজেদেরকে উন্নত করার চেষ্টা করছে। বড় বড় দলগুলোর উচিত তাদেরকে সাহায্য করা। বিশ্বকাপের মত খেলাগুলোতে দলের সংখ্যা না কমিয়া বরং উচিত তা বাড়িয়ে দেয়া। শুধু বাণিজ্য আর আর্থিক উপার্জনের প্রাধান্য না কমলে ক্রিকেট আর কতদিন জীবিত থাকবে, এটিও একটি বড় প্রশ্ন হয়ে দেখা দেবে অদূর ভবিষ্যতে।।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কোরআন কী পোড়ানো যায়!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৮

আমি বেশ কয়েকজন আরবীভাষী সহপাঠি পেয়েছি । তাদের মধ্যে দু'এক জন আবার নাস্তিক। একজনের সাথে কোরআন নিয়ে কথা হয়েছিল। সে আমাকে জানালো, কোরআনে অনেক ভুল আছে। তাকে বললাম, দেখাও কোথায় কোথায় ভুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেঞ্চুরী’তম

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৪


লাকী দার ৫০তম জন্মদিনের লাল গোপালের শুভেচ্ছা

দক্ষিণা জানালাটা খুলে গেছে আজ
৫০তম বছর উকি ঝুকি, যাকে বলে
হাফ সেঞ্চুরি-হাফ সেঞ্চুরি;
রোজ বট ছায়া তলে বসে থাকতাম
আর ভিন্ন বাতাসের গন্ধ
নাকের এক স্বাদে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরানের প্রেসিডেন্ট কি ইসরায়েলি হামলার শিকার? নাকি এর পিছে অতৃপ্ত আত্মা?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯


ইরানের প্রেসিডেন্ট হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত!?

বাঙালি মুমিনরা যেমন সারাদিন ইহুদিদের গালি দেয়, তাও আবার ইহুদির ফেসবুকে এসেই! ইসরায়েল আর।আমেরিকাকে হুমকি দেয়া ইরানের প্রেসিডেন্টও তেমন ৪৫+ বছরের পুরাতন আমেরিকান হেলিকপ্টারে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভণ্ড মুসলমান

লিখেছেন এম ডি মুসা, ২০ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:২৬

ওরে মুসলিম ধর্ম তোমার টুপি পাঞ্জাবী মাথার মুকুট,
মনের ভেতর শয়তানি এক নিজের স্বার্থে চলে খুটখাট।
সবই যখন খোদার হুকুম শয়তানি করে কে?
খোদার উপর চাপিয়ে দিতেই খোদা কি-বলছে?

মানুষ ঠকিয়ে খোদার হুকুম শয়তানি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আসবে তুমি কবে ?

লিখেছেন সেলিম আনোয়ার, ২০ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪২



আজি আমার আঙিনায়
তোমার দেখা নাই,
কোথায় তোমায় পাই?
বিশ্ব বিবেকের কাছে
প্রশ্ন রেখে যাই।
তুমি থাকো যে দূরে
আমার স্পর্শের বাহিরে,
আমি থাকিগো অপেক্ষায়।
আসবে যে তুমি কবে ?
কবে হবেগো ঠাঁই আমার ?
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×