somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঢাকার অপরাধ চিত্র ও দেশের ভবিষ্যৎ। গড়ে প্রতিদিন দেশে ৭ জনেরও বেশী খুনের ঘটনা ঘটছে।

১৬ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১. হত্যা, চুরি, ডাকাতি, অপহরণ, চাঁদাবাজি, দখল, টেন্ডারবাজি, নারী নির্যাতন, যৌন ব্যবসা, এসিড নিক্ষেপ, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ বিড়ম্বনায় বিপর্যস্ত রাজধানীর জনজীবন। এসবের সাথে সরকারদলীয় নেতা কর্মীরাই বেশী জড়িত। আইন-শৃংখলার চরম অবনতির কারণে ঢাকা পরিণত হয়েছে মৃত্যু পুরিতে

২. প্রকাশ্যে হত্যা, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গণডাকাতি আগের চেয়ে অনেক বেশি বেড়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুনের বক্তব্যে তা আরো স্পষ্ট হয়ে উঠে। সংসদে তিনি বলেছেন, গত ১৭ মাসে দেশে ৫ হাজার ৬৩৫টি খুনের ঘটনা ঘটেছে। নারী নির্যাতনের মামলা হয়েছে ১৮ হাজার ৬২৩টি।

৩. ষান্মাষিক মানবাধিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, গড়ে প্রতিদিন দেশে ৭ জনেরও বেশী খুনের ঘটনা ঘটছে। বছরের প্রথম ৬ মাসে খুন হয়েছে ১ হাজার ৩০১টি। রাজধানীতে গত ৫ মাসে খুন হয়েছে ১১৪টি।

৪. গত ৬ মাসে বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ড ঘটেছে ৬১, সাংবাদিক নির্যাতন ৫২টি, ধর্ষণ ২৯১টি, নারীর উপর সহিংসতা ১৬৩টি, রাজনৈতিক সহিংসতা ১১৩টি।

৫. প্রকাশ্যে অনেক খুনের ঘটনা ঘটলেও খুনিরা ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। এখন আবারো শুরু হয়েছে গুপ্তহত্যা। এটি '৭২-৭৫ সালে বেশী ছিল। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর তা আবার শুরু হয়েছে। রাজধানীসহ সারাদেশে গুপ্তহত্যা বেড়েই চলেছে। র্যা ব, পুলিশসহ বিভিন্ন পরিচয় দিয়ে ধরে নিয়ে গিয়ে মুক্তিপণ আদায় করা হচ্ছে। টাকা দিতে অস্বীকার করলে তাকে হত্যা করা হচ্ছে। বর্তমানে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর ও বিএনপি নেতা চৌধুরী আলম নিখোঁজ রয়েছে। গত ২৫ জুন তাকে ফার্মগেট এলাকা থেকে সাদা পোশাকধারী কিছু লোক ধরে নিয়ে যায়। পরিবার ও দলের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে তার অবস্থানের ব্যাপারে দাবি জানালেও সরকার এখন পর্যন্ত কিছুই করতে পারেনি।

৬. গত মে মাসে রাজধানীতে খুনের ঘটনা ঘটেছে ২৬টি। এছাড়াও ৬টি ডাকাতি, ১৮টি দস্যুতা, ১১১টি নারী ও শিশু নির্যাতন, ৫টি অপহরণ, বিভিন্ন ধরনের চুরি ১২১টি এবং গাড়ি ও মোটরসাইকেল চুরির ঘটনা ঘটেছে ৫৬টি। ৮৩৩ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার, উদ্ধার করা হয়েছে বিভিন্ন ধরনের ১৩টি আগ্নেয়াস্ত্র, ৪২ লাখ ১২ হাজার ৬৪৮ টাকা মূল্যের বিভিন্ন মাদকদ্রব্য।

৭. চাহিদা অনুযায়ী দুই লাখ টাকা ঘুষ দিতে না পারায় রমনা থানার একজন এসআই বাবুল গাজী (৪০) নামের একজন অটোরিকশা ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা করেছে বলে নিহতের পরিবার থেকে অভিযোগ উঠেছে।

৮. ৩০ জুন মা জুলেখা আখতার ১০ মাসের শিশু সানজিদা আখতার মাহিকে নিয়ে বোনের বাড়িতে বেড়াতে যাচ্ছিলেন। সাভার থেকে গাড়িতে চড়ে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর ওভার ব্রিজের নিচে পৌঁছলে জুলেখা আখতারের কোল থেকে এক যুবক শিশু মাহিকে ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়। ২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। হুমকি দেয়া হয় মুক্তিপণ না দিলে শিশুটিকে হত্যা করা হবে।

৯. ঢাকার আশুলিয়ার এক স্কুল ছাত্রকে অপহরণের পর তার বাবার কাছ থেকে মুক্তিপণ বাবদ ৫ হাজার টাকা আদায় করেছে পুলিশের এক সোর্স। ঘটনা তদন্ত শেষে র্যা ব নিশ্চিত হয়েছে পুলিশের ঐ সোর্সের সঙ্গে রাজধানীর কয়েকটি থানার ওসির সম্পর্ক রয়েছে।

১০. নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার বেস্টনী ডিঙিয়ে রাজধানীর কমলাপুর ইনার কন্টেইনার ডিপোতে ঢুকে (আইসিডি) পিএসআই কোম্পানির প্রতিনিধি ও ব্যবসায়ীদের কাছে চাঁদা দাবি করছে সন্ত্রাসীরা। চাঁদার পরিমাণ ১ লাখ টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত। চাঁদা না দিলে আইসিডি থেকে বের হওয়ার পর তাদের ওপর নির্যাতন চালানো হয়।

১১. সরকারি দলের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ নেত্রীরা ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ইডেন মহিলা কলেজের নিরীহ অনেক ছাত্রীকে দিয়ে দেহব্যবসা এবং নেতাদের মনোরঞ্জনের জন্য নিয়ে যাওয়ার অভিযোগও উঠে।

১২. গত ১৭ মার্চ ঢাকার উত্তরা থানায় এক অসহায় পিতা একটি জিডি করেন। জিডি নং ১৩১৫, উত্তরা রাজউক মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্রী তার দুই মেয়ের ছবি ব্ল্যাকমেইল করে মোটা অংকের টাকা চাঁদা দাবি করা হচ্ছে তার কাছে।

১৩. গত ৯ মে ঢাকায় একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের চেম্বারে ঢাকার ইডেন কলেজের এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানির চেষ্টার অভিযোগ নিয়ে তোলপাড় চলছে। চলছে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ।

১৪. জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বিগত আওয়ামী লীগ শাসনামলে ছাত্রলীগের এক নেতার ধর্ষণের সেঞ্চুরি উৎসবকেও হার মানাচ্ছে এসব ঘটনা। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর জাহাঙ্গীরনগর বিশববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের এক নেতা ধর্ষণের সেঞ্চুরি উৎসব করেছিল। পরে ওই ছাত্রলীগ নেতাকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়েছিল।

১৫. ১লা বৈশাখের দিন ঢাবিতে ছাত্রলীগ ক্যাডারদের হাতে শ্লীলতাহানি ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে ৩০ জন ছাত্রী। গত ৭ ফেব্রুয়ারি ভিকারুননেসা স্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্রীকে তার মায়ের সামনে থেকে অপহরণ করা হয়।


১৬. জানুয়ারি মাসের হিসাব অনুযায়ী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৩৬ নারী ও কন্যাশিশু। এদের মধ্যে ১৩ নারী ও ২৩ কন্যাশিশু। ২৩ কন্যাশিশুর মধ্যে একজনকে ধর্ষণের পর হত্যা ও ৫ জনকে গণধর্ষণ করা হয়েছে। ১৩ প্রাপ্তবয়স্ক নারীর মধ্যে ১ জন পুলিশ কর্তৃক ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।

১৭. ফেব্রুয়ারি মাসে মোট ৩০ নারী ও কন্যাশিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে ১৫ নারী এবং ১৫ কন্যাশিশু। ১৫ নারীর মধ্যে ৩ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে এবং ১০ জন গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন। ১৫ কন্যাশিশুর মধ্যে ৩ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে, ৬ জন গণধর্ষণের শিকার হয়েছে এবং একজন আত্মহত্যা করেছে।


১৮. ভূমিকম্প : সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে ২০টি ভমিকম্প ঝুঁকিপূর্ণ শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান দ্বিতীয়। অপরিকল্পিত নগরায়নই এর প্রধান কারণ। ৭ রিখটার স্কেলে ভূমিকম্প হলে রাজধানী মৃত্যুপুরিতে পরিণত হবে এমন আশংকার কথা মন্ত্রীই প্রকাশ করেছেন। নিকট ভবিষ্যতে কি বিপদ অপেক্ষা করছে তা নিয়েই শংকিত ঢাকাবাসী। অনুসন্ধানে দেখা যায়, রাজধানীর ৭০-৮০ শতাংশ বাড়িই রাজউকের নিয়ম অনুযায়ী তৈরী করা হয়নি। ফলে ৭ রিখটার স্কেলের ভূমিকম্পে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হবে রাজধানী ঢাকা শহর।

১৯. দেশে এখন ৬ হাজার মেগাওয়াট চাহিদার বিপরীতে উৎপাদন হয় ৪ হাজার দুই মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। ঢাকায় সাড়ে ১৪'শ মেগাওয়াট চাহিদার বিপরীতে সরবরাহ হয় মাত্র ৬ শ মেগাওয়াট। রাজধানীর অধিকাংশ এলাকায়ই প্রায়শ গ্যাস থাকে না। রান্না করতে গৃহিণীদের বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়। অনেকেই কেরোসিনের চুলা অথবা বাসার ছাদে বিকল্প মাটির চুলা দিয়ে রান্না করে থাকেন। দেশে ২৩'শ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের বিপরীতে উৎপাদন হচ্ছে ১৯'শ মিলিয়ন ঘনফুট। ঘাটতি প্রায় ৫শ' মিলিয়ন ঘনফুট। অনেক সময় উৎপাদন এর চেয়ে অনেক কমে যায়। ফলে রাজধানীসহ আশপাশের শিল্পাঞ্চলে ১৫-১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকে না।

২০. পানিবদ্ধতা: প্রবল বর্ষণে এবছরও পানিতে ভাসবে ঢাকার অধিকাংশ এলাকা। গেল বছর সরকার ও ঢাকা ওয়াসা জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্যে নানা প্রতিশ্রুতির কথা শোনালেও সেগুলো মূলত বক্তব্যের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। গত বছর জুনে রাজধানী ঢাকায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছিল ৩৬ মিলিমিটার। এতে ঢাকার প্রায় অধিকাংশ এলাকা প্লাবিত হয়।

২১. পানি : রাজধানী ঢাকার সর্বত্র পানির জন্য হাহাকার- এটা নতুন কিছু নয়। অবস্থা এমন যে চাহিদার ৪ ভাগের দুইভাগ পানিও এখন সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছেনা। নগরবাসী এখন আর বাসায় অপেক্ষা করেনা তারা অপেক্ষায় থাকেন ওয়াসার মোডস জোনগুলোর সামনে। তাই সারা দিন হাতে বোতল ও কলসি নিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকেন সেখানে। বিদ্যুৎ আসলে অন্তত খাবারের পানিটুকু নিয়ে বাসায় যেতে পারবেন এ আশায়। প্রায়শ এখান থেকে খালি হাতে বাসায় ফিরে যেতে হয় তাদের।

২২. আবাসন সংকট : রাজধানী ঢাকায় প্রতিদিনই মানুষের উপস্থিতি বাড়ছে। কিন্তু সেই তুলনায় বাড়ছেনা আবাসন ব্যবস্থা। ফলে প্রায় এক কোটি ৩০ লাখ মানুষের এই ঢাকা শহরে আবাসন সংকট ক্রমশই বাড়ছে। এই সংকট কমার কোনো লক্ষণই দেখা যাচ্ছে না। অথচ ধারণ ক্ষমতার চাইতে অস্বাভাবিক হারে জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে ঢাকা এখন বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। বর্তমানে রাজধানী ঢাকায় প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৩ লাখেরও অধিক মানুষ বসবাস করছে। গ্রামে কাজের ব্যবস্থা না থাকায় প্রতিদিনই কাজের সন্ধানে মানুষ ছুটে চলেছে ঢাকার উদ্দেশ্যে। প্রতি বছর এখানে জনসংখ্যা বাড়ছে ৫ লাখ করে। সেই হিসাবে ২০১৫ সালে এখানে প্রায় দেড় কোটি মানুষ বসতি গড়ে তুলবে।

ঢাকার অপরাধ চিত্র ও ভবিষ্যৎ।

১. হত্যা, চুরি, ডাকাতি, অপহরণ, চাঁদাবাজি, দখল, টেন্ডারবাজি, নারী নির্যাতন, যৌন ব্যবসা, এসিড নিক্ষেপ, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ বিড়ম্বনায় বিপর্যস্ত রাজধানীর জনজীবন। এসবের সাথে সরকারদলীয় নেতা কর্মীরাই বেশী জড়িত। আইন-শৃংখলার চরম অবনতির কারণে ঢাকা পরিণত হয়েছে মৃত্যু পুরিতে

২. প্রকাশ্যে হত্যা, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গণডাকাতি আগের চেয়ে অনেক বেশি বেড়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুনের বক্তব্যে তা আরো স্পষ্ট হয়ে উঠে। সংসদে তিনি বলেছেন, গত ১৭ মাসে দেশে ৫ হাজার ৬৩৫টি খুনের ঘটনা ঘটেছে। নারী নির্যাতনের মামলা হয়েছে ১৮ হাজার ৬২৩টি।

৩. ষান্মাষিক মানবাধিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, গড়ে প্রতিদিন দেশে ৭ জনেরও বেশী খুনের ঘটনা ঘটছে। বছরের প্রথম ৬ মাসে খুন হয়েছে ১ হাজার ৩০১টি। রাজধানীতে গত ৫ মাসে খুন হয়েছে ১১৪টি।

৪. গত ৬ মাসে বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ড ঘটেছে ৬১, সাংবাদিক নির্যাতন ৫২টি, ধর্ষণ ২৯১টি, নারীর উপর সহিংসতা ১৬৩টি, রাজনৈতিক সহিংসতা ১১৩টি।

৫. প্রকাশ্যে অনেক খুনের ঘটনা ঘটলেও খুনিরা ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। এখন আবারো শুরু হয়েছে গুপ্তহত্যা। এটি '৭২-৭৫ সালে বেশী ছিল। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর তা আবার শুরু হয়েছে। রাজধানীসহ সারাদেশে গুপ্তহত্যা বেড়েই চলেছে। র্যা ব, পুলিশসহ বিভিন্ন পরিচয় দিয়ে ধরে নিয়ে গিয়ে মুক্তিপণ আদায় করা হচ্ছে। টাকা দিতে অস্বীকার করলে তাকে হত্যা করা হচ্ছে। বর্তমানে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর ও বিএনপি নেতা চৌধুরী আলম নিখোঁজ রয়েছে। গত ২৫ জুন তাকে ফার্মগেট এলাকা থেকে সাদা পোশাকধারী কিছু লোক ধরে নিয়ে যায়। পরিবার ও দলের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে তার অবস্থানের ব্যাপারে দাবি জানালেও সরকার এখন পর্যন্ত কিছুই করতে পারেনি।

৬. গত মে মাসে রাজধানীতে খুনের ঘটনা ঘটেছে ২৬টি। এছাড়াও ৬টি ডাকাতি, ১৮টি দস্যুতা, ১১১টি নারী ও শিশু নির্যাতন, ৫টি অপহরণ, বিভিন্ন ধরনের চুরি ১২১টি এবং গাড়ি ও মোটরসাইকেল চুরির ঘটনা ঘটেছে ৫৬টি। ৮৩৩ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার, উদ্ধার করা হয়েছে বিভিন্ন ধরনের ১৩টি আগ্নেয়াস্ত্র, ৪২ লাখ ১২ হাজার ৬৪৮ টাকা মূল্যের বিভিন্ন মাদকদ্রব্য।

৭. চাহিদা অনুযায়ী দুই লাখ টাকা ঘুষ দিতে না পারায় রমনা থানার একজন এসআই বাবুল গাজী (৪০) নামের একজন অটোরিকশা ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা করেছে বলে নিহতের পরিবার থেকে অভিযোগ উঠেছে।

৮. ৩০ জুন মা জুলেখা আখতার ১০ মাসের শিশু সানজিদা আখতার মাহিকে নিয়ে বোনের বাড়িতে বেড়াতে যাচ্ছিলেন। সাভার থেকে গাড়িতে চড়ে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর ওভার ব্রিজের নিচে পৌঁছলে জুলেখা আখতারের কোল থেকে এক যুবক শিশু মাহিকে ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়। ২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। হুমকি দেয়া হয় মুক্তিপণ না দিলে শিশুটিকে হত্যা করা হবে।

৯. ঢাকার আশুলিয়ার এক স্কুল ছাত্রকে অপহরণের পর তার বাবার কাছ থেকে মুক্তিপণ বাবদ ৫ হাজার টাকা আদায় করেছে পুলিশের এক সোর্স। ঘটনা তদন্ত শেষে র্যা ব নিশ্চিত হয়েছে পুলিশের ঐ সোর্সের সঙ্গে রাজধানীর কয়েকটি থানার ওসির সম্পর্ক রয়েছে।

১০. নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার বেস্টনী ডিঙিয়ে রাজধানীর কমলাপুর ইনার কন্টেইনার ডিপোতে ঢুকে (আইসিডি) পিএসআই কোম্পানির প্রতিনিধি ও ব্যবসায়ীদের কাছে চাঁদা দাবি করছে সন্ত্রাসীরা। চাঁদার পরিমাণ ১ লাখ টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত। চাঁদা না দিলে আইসিডি থেকে বের হওয়ার পর তাদের ওপর নির্যাতন চালানো হয়।

১১. সরকারি দলের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ নেত্রীরা ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ইডেন মহিলা কলেজের নিরীহ অনেক ছাত্রীকে দিয়ে দেহব্যবসা এবং নেতাদের মনোরঞ্জনের জন্য নিয়ে যাওয়ার অভিযোগও উঠে।

১২. গত ১৭ মার্চ ঢাকার উত্তরা থানায় এক অসহায় পিতা একটি জিডি করেন। জিডি নং ১৩১৫, উত্তরা রাজউক মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্রী তার দুই মেয়ের ছবি ব্ল্যাকমেইল করে মোটা অংকের টাকা চাঁদা দাবি করা হচ্ছে তার কাছে।

১৩. গত ৯ মে ঢাকায় একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের চেম্বারে ঢাকার ইডেন কলেজের এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানির চেষ্টার অভিযোগ নিয়ে তোলপাড় চলছে। চলছে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ।

১৪. জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বিগত আওয়ামী লীগ শাসনামলে ছাত্রলীগের এক নেতার ধর্ষণের সেঞ্চুরি উৎসবকেও হার মানাচ্ছে এসব ঘটনা। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর জাহাঙ্গীরনগর বিশববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের এক নেতা ধর্ষণের সেঞ্চুরি উৎসব করেছিল। পরে ওই ছাত্রলীগ নেতাকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়েছিল।

১৫. ১লা বৈশাখের দিন ঢাবিতে ছাত্রলীগ ক্যাডারদের হাতে শ্লীলতাহানি ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে ৩০ জন ছাত্রী। গত ৭ ফেব্রুয়ারি ভিকারুননেসা স্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্রীকে তার মায়ের সামনে থেকে অপহরণ করা হয়।


১৬. জানুয়ারি মাসের হিসাব অনুযায়ী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৩৬ নারী ও কন্যাশিশু। এদের মধ্যে ১৩ নারী ও ২৩ কন্যাশিশু। ২৩ কন্যাশিশুর মধ্যে একজনকে ধর্ষণের পর হত্যা ও ৫ জনকে গণধর্ষণ করা হয়েছে। ১৩ প্রাপ্তবয়স্ক নারীর মধ্যে ১ জন পুলিশ কর্তৃক ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।

১৭. ফেব্রুয়ারি মাসে মোট ৩০ নারী ও কন্যাশিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে ১৫ নারী এবং ১৫ কন্যাশিশু। ১৫ নারীর মধ্যে ৩ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে এবং ১০ জন গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন। ১৫ কন্যাশিশুর মধ্যে ৩ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে, ৬ জন গণধর্ষণের শিকার হয়েছে এবং একজন আত্মহত্যা করেছে।


১৮. ভূমিকম্প : সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে ২০টি ভমিকম্প ঝুঁকিপূর্ণ শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান দ্বিতীয়। অপরিকল্পিত নগরায়নই এর প্রধান কারণ। ৭ রিখটার স্কেলে ভূমিকম্প হলে রাজধানী মৃত্যুপুরিতে পরিণত হবে এমন আশংকার কথা মন্ত্রীই প্রকাশ করেছেন। নিকট ভবিষ্যতে কি বিপদ অপেক্ষা করছে তা নিয়েই শংকিত ঢাকাবাসী। অনুসন্ধানে দেখা যায়, রাজধানীর ৭০-৮০ শতাংশ বাড়িই রাজউকের নিয়ম অনুযায়ী তৈরী করা হয়নি। ফলে ৭ রিখটার স্কেলের ভূমিকম্পে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হবে রাজধানী ঢাকা শহর।

১৯. দেশে এখন ৬ হাজার মেগাওয়াট চাহিদার বিপরীতে উৎপাদন হয় ৪ হাজার দুই মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। ঢাকায় সাড়ে ১৪'শ মেগাওয়াট চাহিদার বিপরীতে সরবরাহ হয় মাত্র ৬ শ মেগাওয়াট। রাজধানীর অধিকাংশ এলাকায়ই প্রায়শ গ্যাস থাকে না। রান্না করতে গৃহিণীদের বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়। অনেকেই কেরোসিনের চুলা অথবা বাসার ছাদে বিকল্প মাটির চুলা দিয়ে রান্না করে থাকেন। দেশে ২৩'শ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের বিপরীতে উৎপাদন হচ্ছে ১৯'শ মিলিয়ন ঘনফুট। ঘাটতি প্রায় ৫শ' মিলিয়ন ঘনফুট। অনেক সময় উৎপাদন এর চেয়ে অনেক কমে যায়। ফলে রাজধানীসহ আশপাশের শিল্পাঞ্চলে ১৫-১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকে না।

২০. পানিবদ্ধতা: প্রবল বর্ষণে এবছরও পানিতে ভাসবে ঢাকার অধিকাংশ এলাকা। গেল বছর সরকার ও ঢাকা ওয়াসা জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্যে নানা প্রতিশ্রুতির কথা শোনালেও সেগুলো মূলত বক্তব্যের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। গত বছর জুনে রাজধানী ঢাকায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছিল ৩৬ মিলিমিটার। এতে ঢাকার প্রায় অধিকাংশ এলাকা প্লাবিত হয়।

২১. পানি : রাজধানী ঢাকার সর্বত্র পানির জন্য হাহাকার- এটা নতুন কিছু নয়। অবস্থা এমন যে চাহিদার ৪ ভাগের দুইভাগ পানিও এখন সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছেনা। নগরবাসী এখন আর বাসায় অপেক্ষা করেনা তারা অপেক্ষায় থাকেন ওয়াসার মোডস জোনগুলোর সামনে। তাই সারা দিন হাতে বোতল ও কলসি নিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকেন সেখানে। বিদ্যুৎ আসলে অন্তত খাবারের পানিটুকু নিয়ে বাসায় যেতে পারবেন এ আশায়। প্রায়শ এখান থেকে খালি হাতে বাসায় ফিরে যেতে হয় তাদের।

২২. আবাসন সংকট : রাজধানী ঢাকায় প্রতিদিনই মানুষের উপস্থিতি বাড়ছে। কিন্তু সেই তুলনায় বাড়ছেনা আবাসন ব্যবস্থা। ফলে প্রায় এক কোটি ৩০ লাখ মানুষের এই ঢাকা শহরে আবাসন সংকট ক্রমশই বাড়ছে। এই সংকট কমার কোনো লক্ষণই দেখা যাচ্ছে না। অথচ ধারণ ক্ষমতার চাইতে অস্বাভাবিক হারে জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে ঢাকা এখন বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। বর্তমানে রাজধানী ঢাকায় প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৩ লাখেরও অধিক মানুষ বসবাস করছে। গ্রামে কাজের ব্যবস্থা না থাকায় প্রতিদিনই কাজের সন্ধানে মানুষ ছুটে চলেছে ঢাকার উদ্দেশ্যে। প্রতি বছর এখানে জনসংখ্যা বাড়ছে ৫ লাখ করে। সেই হিসাবে ২০১৫ সালে এখানে প্রায় দেড় কোটি মানুষ বসতি গড়ে তুলবে।

সমাধানের পথঃ স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত, গত ৪০ বছর ধরে যে হাতে গোন লোকগুলি ঘুরে ফিরে দেশ পরিচালনা করছে, মন্ত্রী হচ্ছে, উপদেষ্টা হচ্ছে, এমপি হচ্ছে, প্রেসিডিয়াম হচ্ছে তারা ১৯৭১ সালের ১৭ ডিসেম্বর থেকেই এই দেশটাকে গনিমতের মাল হিসাবে ভেবে শুধু ভাগাভাগি করছে। কখনও ব্যক্তি আবার কখনও এসোসিয়েশন এর নামে দখল করেছে। দীর্ঘ ৪০ বছর যাবৎ দেশের সাধারন মানুষের রক্ত চুষে খেয়ে খেয়ে আজ এরা দেশ সমাজ এমন কি প্রায় প্রতিটি মানুষের চরিত্র ব্যক্তিগত পর্যায় নষ্ট করে দিয়েছে।

চলুন দেখা যাক এরা কারা ? এদের সংখ্যা আনুমানিক কত ? এদের বতর্মানে এদের বয়স কত ? এদের থেকে পরিত্রানের উপায় কি ?

১. তিন বছরে অর্থাৎ ১৯৭২ থেকে ১৯৭৪ এ মেজর থেকে মেজর জেনারেল হয়ে যাওয়া কিছু সামরিক আমলা সহ দুইশ জন। যুদ্ধ শেষেই এরা ব্যাস্ত হয়ে পরে নিজের ভাগা টুকু ছিনিয়ে নিতে। এদের মধ্যে শুরুতেই একটা বিভাজন শরু হয়। যারা যুদ্ধে অংশগ্রহন করেছিল তাদের প্রথমেই দুই ব
২. তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ১৮৩ জন বাঙালী সিএসপি আমলা।
৩. তিন চারশ রাজনৈতিক নেতা।
৪. কয়েকশ স্মাগলার ও ব্যাবসায়ী।
৫. সেই সাথে পর্বরতীতে এদের সাথে যোগদেয়া এদের সুযোগ্য উত্তসূরী কয়েকশ আমলা, সেনা অফিসার, ও ব্যবসায়ী।

চাকরির অবসর বা অন্য যে ভাবেই হউক, খেয়াল করে দেখুন এরাই বিভিন্ন দলে ও মতে ভাগ হয়ে দেশ চালাচ্ছে আর দেশটাকে ধ্বংসের চুড়ান্ত করছে।

সব মিলিয়ে ২০০০ এরও কম হবে। অথচ এই কয়জনই ঘুনের মত কুড়েকুড়ে খাচ্ছে দেশ সমাজ আর মানুষ।

এদের কিছু মারা গেছে বাকি অধিকাংশই আজও বেঁচে আছে এবং যাদের অধিকংশের বয়স ৫৫ এর বেশী।

এদের মুখগুলি আমাদের কাছে খুবই পরিচিত এরা এখনও আরও তিনটা বাংলাদেশ ধ্বংস করার স্পিরিট ও লোভ রাখে। যেহেতু এরা মৃত্যুর আগ মুহুর্ত পর্যন্ত দেশের ঘারে বসে খাওয়ার প্রতিজ্ঞা নিয়ে জন্মেছে তাই আমরা কেবল এদের মৃত্যু কামনা ছাড়া আর কিছুই করতে পারি না যেমন পারিনা মানুষ দিয়ে ঠেলে পাহাড় সরাতে।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:১৪
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেকোন বাংগালীর ইন্টারভিউর সময়, 'লাই-ডিটেক্টটর' যোগ করে ইন্টারভিউ নেয়ার দরকার।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৫ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



আপনার এনলাকার এমপি, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী কামাল সাহেব, যেকোন সেক্রেটারী, যেকোন মেয়র, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান, বিএনপি'র রিজভী, আওয়ামী লীগের ওয়ায়দুল কাদের, আপনার থানার ওসি, সীমান্তের একজন বিজিবি সদস্য, ঢাকার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×