somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

ইসিয়াক
একান্ত ব্যক্তিগত কারণে ব্লগে আর পোস্ট দেওয়া হবে না। আপাতত শুধু ব্লগ পড়বো। বিশেষ করে পুরানো পোস্টগুলো। কোন পোস্টে মন্তব্য করবো না বলে ঠিক করেছি। আমি সামহোয়্যারইন ব্লগে আছি এবং থাকবো। ভালো আছি। ভালো থাকুন সকলে।

ধারাবাহিক গল্পঃ পরভৃতা ৭

০১ লা এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
৬ষ্ঠ পর্ব


অনেকগুলো দীর্ঘ দিবস ও দীর্ঘ রজনী কেটে গেলো , চর্তুদিকে খুঁজে খুঁজে হয়রান তবুও কামরুন্নাহারের কোন খোঁজ পাওয়া গেল না। যেন সে উবে গেছে এই ধরাধাম থেকে ভোজবাজির মত।

কত লোকেরই তো খোঁজ পাওয়া গেল কিছুদিন পর, কিন্তু কামরুন্নাহার লাপাত্তা।

মানুষের হাজার টিকা টিপ্পনীর আঁচড় আর নানা অকথা কুকথায় কামরুন্নাহারের মা দিনে দিনে আরো অসুস্থ হয়ে পড়লেন। মেয়ের শোকে বাদ দিলেন খাওয়া দাওয়া। কারো কথাই শুনলেন না আর। এ পৃথিবীতে তাঁর বাঁচার একমাত্র অবলম্বনই যে হারিয়ে গেছে ,হারিয়ে গেছে তার চোখের মণি,কি নিয়ে বাঁচবেন তিনি,কাকে নিয়ে বাঁচবেন? এমন পরিস্থিতিতে যা হয় খুব দ্রুত তিনি অসুস্থ হয়ে, শেষ পর্যন্ত শয্যাশায়ী হয়ে পড়লেন।

তারপর কিছুদিন পরে এক রাতে ঘুমের ঘোরে কামরুন্নাহারের মা এই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গেলেন পরপারে।

কামরুন্নাহারের মা মারা যাওয়ার ঠিক দুদিন বাদে খবর পাওয়া গেলো কামরুন্নাহারের মত দেখতে একজন পাগল প্রায় মেয়েকে সুজলতলী স্টেশনে ভিক্ষা করতে দেখা গেছে।

দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে দিন পার করছিলেন রওনক সিকদার মেয়ে হারিয়ে, তারপর মেয়ের শোকে প্রাণপ্রিয় স্ত্রী বিয়োগের দরুণ মন খারাপ তখন চরমতম অবস্থা। কোন জন প্রাণি তার সহ্য হয় না, সব যেন দুচোখের বিষ।

কোন বিষয় কাজে মন নেই তার।ব্যাবসা বানিজ্য লাঠে ওঠার দশা। হঠাৎ এ খবরে যেন তাঁর শরীরে প্রাণ ফিরে এলো।

তবে পাগল হয়ে ভিক্ষা করে বেড়াচ্ছে তাঁর নিজের আদরের কন্যা, এই খবরে একটু অস্বস্তিতেও পড়লেন।

রবাবর নিজের সম্মান, আভিজাত্য, ঐতিহ্য যে কোন মূল্যে রক্ষা করতে বদ্ধ পরিকর রওনক সিকদারের জন্য ব্যপারটা বেশ বিব্রতকরও বটে। তার মেয়ে রাস্তায় রাস্তায় পাগল হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে এটা তিনি মন থেকে মেনে নিতে পারছেন না কিছুতেই তার বংশে তো কোন পাগল নেই? এটা কিভাবে সম্ভব? হয় নাকি এমন?

তিনি বুদ্ধিমান বিচক্ষণ এবং বাস্তববাদীও বটে। নিজের অহংবোধকে সাময়িক চাপা দিয়ে তিনি লোক পাঠালেন খোঁজ নিতে, অবশ্যই সন্তপর্ণে।

তৎক্ষনাৎ রওনক সিকদারের লোক ছুটলো সুজলতলী স্টেশন অভিমুখে। বিস্তারিত যাচাই করে দেখা গেল মেয়েটি সত্যি কামরুন্নাহার।
এতটা পথ ঘুরে সে এখানে কিভাবে এলো সেটাই এক রহস্য। কেউ জানে না এই এলাকায় এই মেয়েটি কিভাবে এসেছে।

মেয়েকে খুঁজে পাওয়ার সুসংবাদের সাথে সাথে দুঃসংবাদও এলো কামরুন্নাহারে অসংলগ্ন আচরণের। সম্ভবত তার মস্তিষ্কের বিকৃতি ঘটেছে, পোষাক শত ছিন্ন । কামরুন্নাহারের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে যদিও কিছুটা আগেই জানতে পেয়েছিলেন রওনক সিকদার তবু মনের কোনে কোথায় যেন একটু আশা ছিল যা শুনছেন তা হয়তো সঠিক নয়।

কিন্তু কামরুন্ননাহারকে সচক্ষে দেখে রওনক সিকদারের মাথায় যেন বাজ পড়ল, তার মধ্যে বরাবরই জাত্যাভিমান প্রবল। অহংবোধও সীমাহীন।

এ কোন পাপের ফল কে জানে? জ্ঞানত তিনি তো তেমন কোন বড় ধরনের অন্যায় করেননি,তাহলে এ কিসের শাস্তি?

প্রথমে কিছুটা বিচলিত হয়ে পড়লেও আবার নিজের ভাবনা চিন্তায় স্থিরতা আনলেন তিনি। তাই তে এ কথা না আবার পাঁচ কান হয়ে রাষ্ট্র হয়ে পড়ে।

তিনি তৎক্ষণাৎ বাল্যবন্ধু ও ঘনিষ্ঠ শুভানুধ্যায়ী ডাক্তার অলকের চেম্বারে ছুটলেন তার সাথে পরামর্শ করলেন এ ব্যাপারে বিস্তারিত ।

ডাক্তার অলক সব শুনে কামরুন্নাহারকে দেখে বুঝে নানা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে জানলেন ভালো ভাবে,

- ঝড়ের সময় হয়তো তার মাথায় জোরে আঘাত লাগার ফলে এমনটা হতে পারে। সারা শরীরে সহ মাথায়ও একটা আঘাতের চিহ্ন আছে। আবার....

রওনক শিকদার উদ্বিগ্ন হয়ে জানতে চাইলেন,
- আবার কি?

-তোমার মেয়ে কিন্তু সন্তান সম্ভাবা?

এক লাফে সোজা হয়ে চেঁচিয়ে উঠলেন রওনক শিকদার,
-অসম্ভব। এটা হতে পারে না। আমি বিশ্বাস করি না।

-তুমি উত্তেজিত হয়ো না সিকদার , বাস্তবতাকে মেনে নেওয়াই বুদ্ধিমানের পরিচয়। অনেক সময় আমরা যা ভাবি না, তার থেকে ভয়ঙ্কর কিছু বাস্তবে হয়ে থাকে। বাস্তব বড় কঠিন। মাথা ঠান্ডা কর আবারো বলছি উত্তেজিত হইয়ো না দয়া করে।

আমার কথা মনোযোগ দিয়ে শোন,তুমি বুদ্ধিমান মানুষ অন্তত তোমাকে তাই জানি, যেহেতু ঘটনা ঘটে গেছে তো এখন পরবতী করণীয় আমাদের ঠিক করতে হবে। কি ঘটেছিল তা না ভেবে সামনে কি করলে কামরুন্নাহারের ভালো হবে মঙ্গল হবে তাই আগে ভাবতে হবে।

- আমি বিশ্বাস করি না, এমন কিছু হয়েছে আমি বিশ্বাস করি না, ডাক্তার তুমি মিথ্যা বলছো। মিথ্যা বলছো। বিলাপ করতে লাগলেন রওনক শিকদার। তাকে কেউ কোন দিন এমনভাবে ভেঙে পড়তে দেখেনি এর আগে।

-তোমার বিশ্বাস অবিশ্বাসে কিছু যায় আসে না হে। আর আমি মিথ্যা বলবো কেন? আমার কি লাভ এতে ? তুমি আমার অতি আপনজন।কাছের মানুষ। মাথাটা একটু ঠান্ডা কর সিকদার। নিশ্চয় আমরা সব কিছু সামলে নিবো। আমি তো আছি। ভরসা রাখতে পারো।আমি বলবো তুমি শুধু একটু ধৈর্য ধরো। কামরুন্নাহার আমার তত্ত্বাবধানে থাকুক। ওর দেখভালের সব দায়িত্ব আমার।
আমি মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অভিজিতের সাথে কথা বলে রাখছি।
আর হ্যাঁ ভরসা রাখতে পারো এ কথা পাঁচ কান হবে না। তোমার সম্মান মানে আমার সম্মান। এটা মনে রেখো বন্ধু।

অনেকক্ষণ পরে রওনক শিকদার ধাতস্থ হয়ে বললেল,
- তুমি কি শিওর আমার মেয়ে সন্তানসম্ভবা?

-আমি যথাযথ পরীক্ষা নীরিক্ষা করেই বলছি। কামরুন্নাহার অন্তত ছয় মাসের সন্তান সম্ভাবা।

-তুমি আরো একবার পরীক্ষা কর। ওহ আমি ভাবতে পারছি না এমন কিছু ঘটতে পারে। আমার কলিজা আমার প্রাণের টুকরার সাথে ওহ...তিনি শিশুর মত কাঁদতে লাগলেন।

রওনক শিকদার প্রদীপে ফুঁ দেওয়ার বাতির মতো নিভে গেলেন যেন। তিনি লজ্জায় ঘৃণায় অপমানে মাটির সাথে মিশে যেতে চাইলেন।

আহ! এ যে নিদারুণ কষ্ট। এ যে তার জন্য চরমতম অপমান। এই কি ছিল তার কপালে?

অনেক ক্ষণ থম মেরে বসে থাকার পরে তিনি বললেন,
-ডাক্তার এ থেকে পরিত্রাণের উপায়?

- অ্যাবরসন করার সময় পার হয়ে গেছে। বাচ্চাটিকে পৃথিবীর মুখ দেখতে দিতে হবে। তারপরে অন্য ব্যবস্থা করা যাবে।

-কিন্তু লোক জানাজানি হয়ে যাবে যে। আমার সম্মান হানি হবে। আমি সমাজে মুখ দেখাতে পারবো না। আমার কুমারী মেয়ের গায়ে কলঙ্ক লেগে যাবে। আমাকে নিয়ে মানুষ হাসাহাসি করবে। আমি হাস্যাস্পদে পরিণত হব। উফ !!!!!!! আমি ভাবতে পারছি না আমার মেয়ে, ছোট্ট মেয়ে।

ডাক্তার অলক আবার শুরু করলেন, তুমি একটু মাথা ঠান্ডা করো তো, কি শুরু করলে? আশা করি আমি সব সামলে নিতে পারবো। তুমি আমাকে একটু সার্পোট দাও।সব ঠিক হয়ে যাবে, সম্ভবত কামরুন্নাহারকে রেপ করা হয়েছে। আচ্ছা শিকদার ঘটনাটি ঠিক কি ঘটেছিল খুলে বলো তো?

- ঘূর্ণিঝড়ের সময় ও আর ওর মা নানাবাড়ি গিয়েছিল বিয়ের অনুষ্ঠানে, সেখান থেকে ঝড়ের তান্ডবে হারিয়ে গিয়েছিল। উড়িয়ে নিয়ে গিয়েছিলো ওকে।

-তারপর?

-তারপর তো আমিও জানি না। ঠিক কি হয়েছে।

-ওহ মাই গড। যাক তবুও মেয়েকে ফিরে পেয়েছো তাতেই আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করো।

-কিন্তু আমার সম্মান?

-আমাকে একটু ভাবতে দেবে তো নাকি? এতো ভেঙে পড়ছো কেন? তুমি আগামীকাল আবার এসো। দেখি কি করা যায়। কামরুন্নাহার মা মনিকে আমি নার্স দিপালীর হাতে তুলে দিচ্ছি। ও খুব ভালো মেয়ে। তোমার চিন্তা করবার কিছু নেই। সব দায়িত্ব আমার। আমি দেখছি ।

- তুমি শুধু খেয়াল রেখো যেন কথাটা পাঁচ কান না হয়।

রওনক সিকদার আজ ভীষণ রকমের ক্লান্ত বিধ্বস্ত । তিনি এক বুক যন্ত্রণা আর ভাঙা মন নিয়ে বাড়ি ফিরে এলেন তবে এ ঘটনার কথা তিনি সযতনে চেপে গেলেন তাঁর চারিত্রিক দৃঢ়তার বলে।

ডাক্তারের সহায়তায় দম বন্ধ করা দীর্ঘ কয়েকমাস পরে কামরুন্নাহারের কোল জুড়ে এলো একটি ফুটফুটে মেয়ে। এত সুন্দর মেয়ে যে প্রথম দৃষ্টিতে মায়া কেড়ে নেয় যে কারো।

কিন্তু সব সুন্দরের আগমনে জয়ধ্বনি হয় না।

তবে রওনক সিকদার শিশুটিকে দেখে মুগ্ধ হলেন। কিন্তু এই শিশুর পরিচয় কি?
পরিচয়হীন এই শিশুটির শরীরের তিনি না চাইলেও তার রক্ত বইছে।

যত সুন্দরই হোক ,যত মায়াবতীই হোক এ কন্যা শিশুটি তো এ সমাজে অবাঞ্ছিত। একে নিজের কাজে রাখা মানে সমাজচ্যুত হওয়া , সামাজিকভাবে পতিত হওয়া। মান সম্মান খোয়ানো। আর কামরুন্নাহারের জীবনকে বিষিয়ে তোলা। এত এত বছরের প্রভাব প্রতিপত্তি আভিজাত্য,বংশ গৌরব সব ধূলিসাৎ হয়ে যাবে এই ঘটনা জানাজানি হলে।

হ্যাঁ একে এক্ষুনি এইমাত্র ত্যাগ করতে হবে। কঠোর হলেন রওনক সিকদার।
চলবে
© রফিকুল ইসলাম ইসিয়াক
ছবিঃ গুগোল
ফুটনোটঃ পরভৃত ১. /বিশেষণ পদ/ পরপুষ্ট, পরের দ্বারা প্রতিপালিত। ২. /বিশেষ্য পদ/ পরের দ্বারা প্রতিপালিত এইজন্য. কোকিল। /পর+ভৃত/। /বিশেষণ পদ/ স্ত্রীলিঙ্গ. পরভৃতা।
গল্পটি সাত পর্বে সমাপ্ত হবে বলে আগেই ঘোষণা দেওয়া ছিলো কিন্তু পর্ব বড় হয়ে যাচ্ছে বলে আরো দু’এক পর্ব বাড়তে পারে বা আগামী পর্বে শেষ হয়ে যেতে পারে । আশা করি পাঠক বিরক্ত হবেন না। সবার জন্য শুভকামনা রইলো।

সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:০৫
১২টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×