somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

ইসিয়াক
একান্ত ব্যক্তিগত কারণে ব্লগে আর পোস্ট দেওয়া হবে না। আপাতত শুধু ব্লগ পড়বো। বিশেষ করে পুরানো পোস্টগুলো। কোন পোস্টে মন্তব্য করবো না বলে ঠিক করেছি। আমি সামহোয়্যারইন ব্লগে আছি এবং থাকবো। ভালো আছি। ভালো থাকুন সকলে।

গল্পঃ পার্পল কালারের শাড়ী

০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নিম্ন মধ্যবিত্ত এক সাধারণ পরিবারে জন্ম আমার। বাবা মা আর আমরা দুই ভাই ও তিন বোন মিলে সাত জনের বেশ বড় পরিবার। বাবা একটা হাইস্কুলের সহকারী শিক্ষক ।মা গৃহিণী।
সত্যি বলতে কি আমাদের সারাবছরই টানাটানির সংসার তবে শত অভাব অনটনের মধ্যেও আমরা মোটামুটি ধরনের সুখী পরিবার।
অভাব থাকলেও অল্পতে খুশি হওয়ার শিক্ষা আমরা ছোটবেলা থেকে পেয়ে এসেছি। আর তাই পাওয়া না পাওয়ার ক্ষোভ আমাদের খুব একটা স্পর্শ করতে পারে না।
আমাদের জীবনে সবচেয়ে বড় আনন্দের ব্যপার ঘটেছিল গতবছর। সেটা ছিল বড় ভাইয়ার চাকরি পাওয়ার ঘটনা। মা এতটাই খুশি হয়েছিল যে বেশ গর্বের সাথে বলেছিলেন
-এতদিনে আমাদের সুদিন এলো,বুঝলি ।আর ভয় নেই।
কিন্তু মাস ছয়েকের মাথায় ভাইয়া বিয়ে করে আলাদা হয়ে গেলে,সব সুখের আশায় ছাই পড়তেও দেরি হয়নি। এই ঘটনার পরিপেক্ষিতে মা বাবা ভেঙে না পড়লেও কষ্ট পেয়েছিলেন ভীষণ সেটা আমি বুঝি।
এত৷ কিছুর পরও দিনগুলো ঠিকই চলতে লাগলো। আসলে ইচ্ছে অনিচ্ছেয় চালিয়ে নিতে হয় যে সব!
দিন যত যায় আমাদের সংসারে প্রতি মাসেই নানা কারণে খরচ বেড়েই চলে।জানি এটাই স্বাভাবিক।এতগুলো ভাইবোনের পড়াশোনা খরচ সহ খাওয়া,ঔষধ ও অন্যান্য খরচ চালাতে বাবা প্রায় হিমশিম অবস্থা। বাধ্য হয়ে টিউশনি বাড়িয়েছে আরও।তবে তিনি অদম্য আর ভাগ্যিস বাড়িটা আমাদের নিজেদের তা না হলে যে কি হতো কে জানে।
ছোট থেকে দেখে আসছি বিভিন্ন দেনার দায়ে মা এক এক করে তার শখের গহনাগুলো সব প্রায় হাতছাড়া করছেন। ভাবলে ব্যপারটা আমাকে বেশ পীড়া দেয়।এজন্য অবশ্য মায়ের কোন আক্ষেপ নেই।শত কষ্টে তার মুখের হাসি কখনও মলিন হয় না।তাকে সর্বংসহা বলা চলে । বেশি কিছু বললে হেসে বলেন
- তুই যখন বড় হয়ে চাকরি করবি তখন আমার জন্য অনেক গহনা গড়িয়ে দিস।বুড়ো বয়সে গা ভর্তি গহনা পড়ে ঘুরে বেড়াবো।বলবো আমার অপুর দেওয়া গহনা।...শোন আমরা আর যাই করি কোন ভুল করছি না। আমি আর তোর বাবা তোদের জন্য ভালো কিছু করার চেষ্টা করছি। জানি একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে।সব সমস্যা কেটে যাবে।
এতকিছুর পরও যা কিছু হোক না কেন।মা নিজের অবস্থান নিয়ে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করতে ভুল করেন না । সত্যি বলতে কি সামান্য অভাব আর টুকটাক সমস্যা বাদে আমরা অন্য অনেকের চেয়ে অনেকটাই ভালো আছি।শুধু ভাইয়াটা যদি একটু বুঝতো....
সে যাক বছর ঘুরে আবাার শব ই বরাত পেরিয়ে রোজা ফিরে এলো। আনন্দের মৌসুম।এ৷ সময় আমাদের বাড়িতে সাজ সাজ রব পড়ে যায়।
সামনে ঈদ।কে কি কিনবো এসব নিয়ে চরম উত্তেজনা নানা আলোচলা চলে ভাই বোনদের মধ্যে। যত কষ্টই হোক আমরা সবাই ঈদের সময় নতুন কাপড় পাই।মা বাবা কোন ঈদে আমাদের নিরাশ করেন না।আসলে সারা বছরের প্রয়োজনীয় কাপড় ও অন্যান্য আনুষাঙ্গিক জিনিস আমরা ঈদ সামনে রেখেই কিনি।
ঈদে কেনাকাটার উদ্দেশ্য মা সারা বছর টুক টুক করে টাকা জমান বিভিন্ন জিনিসের ভাঁজে ভাঁজে। কখনও বই এর মলাটে অথবা আলমারি কাপড়ের নিচে আবার কখনও তোষকের নিচে।।এছাড়াও মাায়ের একটা পুরানো দিনের ভ্যানিটি ব্যাগ আছে। তাতে যে কত কত গোপন পকেট। তার ভাঁজে ভাঁজে মা হিসাব করে কাগজে টাকার অঙ্ক লিখে সেই কাগজে টাকা মুড়ে টাকা গুছিয়ে রাখেন।এতো সব আয়োজনের মুল লক্ষ্য ঈদ উপলক্ষে কেনাকাটা।
মা বরাবরই শান্ত এবং ধীর স্থির স্বভাবের। এসব কারণে হয়তো বাবা মাকে বেশ সমীহ করেন।প্রতি বারের মতো পনেরো রোজা পার হলে বাবা স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে মাকে উদ্দেশ্য করে বেশ নরম সুরে বললেন
-কি রায়হানের মা তোমার জাদুর থলিতে কিছু কি জমলো?
আমি কিন্তু একা সামলাতে পারবো না।
মা হাসিমুখে মাথা নাড়ে। মুখে স্মিত হাসি।
- হুম। তুমি কিন্তু এবার বাজেট একটু বাড়িয়ে দিবা।হাতে খুব বেশি টাকা নেই। আর সব জিনিসের দামও বড্ড বেড়ে গেছে। কিছু বাড়তি জিনিসও কিনতে হবে।
এক্ষেত্রে বাবা সম্মতি সূচক মাথা নাড়েন। আমরা হৈ হৈ করে লিস্ট বানাতে বসে যাই।
এই উপলক্ষে কুড়ি রোজার দিন সবচেয়ে ভালো ভালো পদের ইফতারের আয়োজন করা হয়।এবারও তার ব্যতিক্রম হলো না। ইফতার শেষে কেনাকাটার উদ্দেশ্য আমরা সদলবলে রওনা দিলাম মার্কেটে । কালেকটরেট মার্কেটে আমাদের কেনাকাটা চলতে লাগলো মহাসমারোহে ।তুলনামূলকভাবে বেশ তাড়াতাড়িই কেনা কাটা পর্ব শেষ হলো।
যখন শুধু মায়ের জন্যই কেনা বাকি তখন হঠাৎ ছোট বোন সীমা একটা ড্রেস দেখে বায়না ধরলো তাকে ওটা কিনে দিতেই হবে। সীমা আসলে খুব শান্ত আর লক্ষী ধরনের মেয়ে। তার বরাবরই তেমন কোন চাহিদা নেই। আসলে ওর স্বাভাবিক বোধটুকু নেই। ও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের একজন এবং আমাদের খুব আদরের ।
বড় আপু, বাবা আমরা সবাই মিলে অনেক বোঝালেও ও কিছুতেই শুনলো না।ও ড্রেসটি ধরে ছলছল চোখে দাড়িয়ে রইলো। বাবা অস্বস্তিতে পকেট হাতড়াতে লাগলেন। মা বাবার অসহায়ত্ব বুঝে বললেন
- রায়হানের আব্বা সীমার জন্য ড্রেসটা নাও।
- কিন্তু তোমার জন্য..
-টাকা আছে তুমি নাও।
অবশেষে সীমা ড্রেসটা বুকে জড়িয়ে হাঁটতে লাগলো।উদ্দেশ্য মায়ের জন্য শাড়ি কিনতে হবে। কিছু গজ কাপড় কেনার কথা ছিল টাকায় হবে না বলে সেসব বাতিল করা হলো।
অনেকগুলো শাড়ির মধ্যে বাবা একটা পার্পল কালারের শাড়ি পছন্দ করলো। মায়ের যদিও হালকা কালার পছন্দ তবে বাবার পছন্দে তার সায় আছে দেখলাম।একটু লজ্জা লজ্জা করে মা মৃদু আপত্তি জানালো।
সীমাও বলল
মা তুমি এটা নাও।আমার ড্রেসের কালার আর তোমার শাড়ীর কালার এক রকম। নাও না মা...
মা সীমাকে মৃদু ধমক দিলো
- তুই চুপ করতো। পাকা বুড়ি একটা।
বাবা আবার অনুরোধ করতে মা সম্মতি জানালো।শুধু মৃদু প্রতিবাদের সুরে বললো
-বয়স হয়েছে বোঝ না কেন।এই সময় হালকা কালার পড়তে হয়।

শাড়ি প্যাক করা হয়ে গেছে। কিন্তু মা তার ভ্যানিটি ব্যাগ আতিপাতি খুঁজেও টাকার ব্যাগটা খুঁজে পাচ্ছেন না। কপালে চিন্তার ভাজ।দোকানের কর্মচারীরা মুখ চাওয়াচাওয়ি করতে লাগলো।একটু পরে আমরা আবিষ্কার করলাম ব্লেড দিয়ে মায়ের ব্যাগটা এফোঁড় ওফোঁড় কাটা হয়েছে ।বুঝতে বাকি রইলো না টাকা বেহাত হয়ে গেছে। বাবার কাছে রিকশা ভাড়া বাদে আর টাকা নেই। আমার কাছে একটা চকচকে নতুন একশ টাকার নোট ছিল। আমি এগিয়ে দিতে গেলে মা হেসে বলল
-আরে আলমিরাতে অনেক শাড়ি আছে। আকাশনীল শাড়িটাতো এখনও পাট ভাঙা হয়নি। ওই যে তোর বড়মামা দিলো গত মাসে।ওটাই পড়ে নেবো। আমাদের সবার মন খারাপ হয়ে গেল। সবার জন্য কত কি কেনা হলো কেবল মায়ের বেলাতেই।
সবাই মিলে একটা কিছু খাওয়ার কথা ছিল সেটাও বাতিল করা হলো।আমরা বাড়ির পথ ধরেছি।কারো মন ভালো নেই শুধু মা আহ্লাদী মেয়ের মত বকবক করতে লাগলেন।
কি আর করা। আমার ভীষণ কষ্ট হতে লাগলো। মা আমাদের কত ভালোবাসে অথচ মায়ের জন্য আমরা কিছু কিনতে পারছি না।ঈদের দিন মা পুরানো শাড়ী পরবে? শাড়িটা যে মাায়েরও খুব পছন্দ হয়েছে সেটা একশ পারসেন্ট নিশ্চিত কিন্তু কোন উপায়ও তো নেই।

মনের মধ্যে একটা খচখচানির মধ্যে অবশেষে সেই কাঙ্ক্ষিত দিনটি এলো। মা আজানের আগে উঠে তিন রকমের সেমাই জর্দা লূডলস চটপটি সব রান্না সেরে নিলো।ঈদের সকালে একে একে সকলে গোসল সেরে নেওয়া হয়েছে।আতর সুরমা মাখা হলো।সবার জামা কাপড় থরে থরে সাজানো। ভাইয়া আর ভাবিরটাও পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে গত পরশু। ওরা হয়তো দুপুরে বেড়াতে আসবে।শুধু মায়ের জন্য কিছু নেই। তবু আমি মাকে গোসল সেরে নিতে বললাম।
মা কাজের অযুহাত দেখাল। আমি বললাম
-আমরা নামাজে যাচ্ছি। নামাজ থেকে এসে তোমার হাতে সেমাই খাবো। কিন্তু একটা শর্ত
- ঈদের দিন আবার কি শর্ত।
- গোসল সেরে নতুন শাড়ি পড়ে রেডি থাকবে।এসে সালাম করবো। সালামিও রেডি রাখবে।তারপর আমরা বড় ভাইয়ার বাসায় বেড়াতে যাবো।
নামাজ থেকে ফিরতে দেরি হলো না। বাসায় ফিরে দেখি মায়ের হাতে সেই পার্পল কালারের শাড়িটা।আশ্চর্য! আমরা সবাই তো অবাক। এটা কোথেকে এলো!
বাবাই প্রথম মুখ খুলল
- এই,এটা তো সেই শাড়ি! এখানে কিভাবে এলো?
মা দারুণ সারপ্রাইজড,বললো
- তাই তো এটা কিভাবে এখানে এলো? আমি ভাবলাম.... আমি কিছুতে হিসাব মেলাতে পারছি না।
হঠাৎ করে আমার মন খুশিতে ভরে উঠলো।
আমি আবেগে বলে উঠলাম
- এই শাড়ী যেভাবে এখানে আসে আসুক। সেটা কোন ব্যপার না। তুমি গোসল সেরে শাড়ী পড়ে এসো যাও।
আমার কথার ভঙ্গিতে মা মনে হয় কিছু একটা সন্দেহ করলো
-অপূর্ব তুই এই শাড়ির ব্যপারে কিছু জানিস?
- আমি!
- সত্যি করে বল।না হলে আমি এই শাড়ি জানালা দিয়ে বাইরে ফেলে দেবো।
অগত্যা আমি গড়গড়িয়ে সবটাই বললাম
- সেদিন তোমরা চলে আসতেই আমি দোকানে আবার ফিরে গিয়েছিলাম। ওদেরকে আমার কাছে থাকা একশ টাকার নোটটা দিয়ে। অনেক অনুনয় বিনয় করে সময় চেয়ে নেই। বলি এই একশো টাকা বায়না স্বরুপ রাখেন। আমি আগামীকাল বাকি টাকা দিয়ে শাড়িটা নিয়ে যাবো।আমার অনুরোধে ওদের মন গলল।ওরা রাজী হলো।পরের দিন আমার ব্যাংক ভেঙে। কোচিং এ আসার পথে শাড়িটা সংগ্রহ করি।তারপর বাসায় এনে ট্রাঙ্কে তুলে রাখি। আজ সকালে সুযোগ মত মায়ের আলমিরাতে রেখে দিয়েছি।
মা হেসে বলল
- বড্ড পাকা হয়েছিস। সাইকেল কেনার টাকা ভাঙতে তোকে কে বুদ্ধি দিয়েছে। আমার তো অনেক শাড়িই আছে।আমি কি ছোট বাচ্চা না-কি? এটা না হলেও চলতো।
- না চলতো না। ঈদের দিন সবাই নতুন কিছু পড়বে আর তুমি পড়বে না তা কি করে হয়। সবাই হৈ হৈ করে উঠলো। আমাদের ঈদ আনন্দ দ্বিগুণ হয়ে গেল।
বাবাকেও মনে হলো বেশ খুশি খুশি। তিনি।বললেন
-রায়হানের মা তেমার ছোট ছেলে যে বড় হয়ে গেছে।
কি বলবো ভীষণ লজ্জা লাগছিল। আমি বারান্দায় গিয়ে আকাশ দেখতে লাগলাম। ঈদের দিনের আকাশ কি অন্য রকম হয়? জানি না।
তবে আজকের দিনটা সত্যি অন্য রকম।
© রফিকুল ইসলাম ইসিয়াক
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:৫৫
১১টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×