somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিজ্ঞানের কাঠগড়ায় প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ

০৩ রা মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ বইটির প্রশংসা অনেকের মুখেই শুনেছি। কিন্তু কখনোই বইটি পড়ার অাগ্রহ হয়নি। এবছর বইমেলাতে দেখলাম বইটির ২য় পর্ব কেনার জন্য পাঠকদের মাঝে রীতিমত হাহাকার সৃষ্টি হয়েছে। বেশ interesting একটা ব্যাপার! এর মাঝে অাবার গতকাল "বিজ্ঞানযাত্রা" ব্লগে বইটির ২য় পর্বের বিবর্তন সংক্রান্ত অধ্যায়ের বিশ্লেষণ পড়ে বইটি পড়ার অাগ্রহ সৃষ্টি হলো। তাই গতরাতে গুগলে সার্চ দিয়ে বইটির ১ম পর্বের একটি pdf ডাউনলোড করলাম। সূচিপত্রের দিকে তাকাতেই দুটি অধ্যায়ের দিকে অামার দৃষ্টি অাটকে গেল, "স্রষ্টাকে কে সৃষ্টি করলো" এবং "রিলেটিভিটির গল্প"। বিজ্ঞান কিন্তু কখনোই বলেনি যে স্রষ্টাকে বিজ্ঞান সৃষ্টি করেছে!!! বিজ্ঞান কখনো এটাও বলেনি যে তার কাছে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বকে প্রমাণ কিংবা অস্বীকার করার মত গাণিতিক সমীকরণ রয়েছে!! কিছু কিছু বিজ্ঞানী এখনো পর্যন্ত অাবিষ্কৃত তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে মতামত প্রকাশ করেছে যে হয়ত মহাবিশ্ব সৃষ্টিতে সৃষ্টিকর্তার কোন ভূমিকা নেই। তবে পৃথিবীতে কিন্তু অাস্তিক বিজ্ঞানীর সংখ্যাও অনেক। তবুও কেন যেন অাস্তিক-নাস্তিক দ্বন্দ্বে বরাবরই বিজ্ঞানকে টেনে অানা হয় অনেকটা জোর করেই! বিজ্ঞানকে টেনে অানাটা দোষের কিছু না, কিন্তু যিনি তার মতামত কিংবা যুক্তিকে প্রমাণ করার জন্য বিজ্ঞানকে টেনে অানছেন, তাকে লক্ষ্য রাখতে হবে, তিনি বিজ্ঞানের যেই রেফারেন্স ব্যবহার করছেন তা যেন নির্ভুল হয়, তার যুক্তির স্বপক্ষে যথার্থ হয় এবং কোনভাবেই যেন তার মতাদর্শের সাথে সাংঘর্ষিক নয় হয়। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ বইটির অালোচ্য অধ্যায় দুটি এই সকল ক্ষেত্রে নাটকীয়ভাবে ধরা খেয়েছে।

শুরু করা যাক, "স্রষ্টাকে কে সৃষ্টি করলো" অধ্যায়টি দিয়ে। এই অধ্যায়ের একটি অংশে লেখক বলেছেন-
"গত শতাব্দীতেও বিজ্ঞানীরা ভাবতেন, এই মহাবিশ্ব অনন্তকাল ধরে অাছে। মানে, এটার কোন শুরু নেই। তারা অারো ভাবতো, এটার কোন শেষও নেই। কিন্তু থার্মোডাইনামিক্সের তাপ ও গতিসূত্রগুলো অাবিষ্কার হওয়ায় এই ধারনা তো পুরোপুরি ভাবে ভ্যানিশ হয় ও সাথে পদার্থবিজ্ঞানেও ঘটে যায় একটি বিপ্লব"।

প্রথমেই বলে রাখি, তাপগতিবিদ্যার ২য় সূত্রটি পদার্থবিজ্ঞানের এক বিস্ময়কর অাবিষ্কার। যারা স্টিফেন হকিং এর "Theory of Everything" বইটি পড়েছেন, তারা দেখেছেন কিভাবে স্টিফেন হকিং ও অারো অনেক বিজ্ঞানী তাপগতিবিদ্যার ২য় সূত্রের সাহায্যে কৃষ্ণগহ্বরের রহস্যগুলো অামাদের সামনে উন্মোচন করেছেন। লেখক অারিফ অাজাদের উপরোক্ত লাইনগুলো যথার্থ শুধু একটি অংশ ব্যাতীত। অার সেই অংশ তার পুরো অধ্যায়কেই বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে অত্যন্ত দুর্বল বানিয়ে দিয়েছে। উনি লিখেছেন, "কিন্তু থার্মোডাইনামিক্সের তাপ ও গতিসূত্রগুলো অাবিষ্কার হওয়ায় এই ধারনা পুরোপুরিভাবে ভ্যানিশ হয়"। এই লাইনটি কিভাবে তার পুরো অধ্যায়কে দুর্বল করেছে এবার সেই কথাতেই অাসি। ১৮২৪ সালে বিজ্ঞানী কার্ণো সর্বপ্রথম একটি অাদর্শ ইঞ্জিন কল্পনা করে বলেন তাপশক্তিকে কখনোই সম্পূর্ণরূপে যান্ত্রিকশক্তিকে রূপান্তর করা সম্ভব নয়। ১৮৩২ সাথে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুর পর ১৮৫০ সালের দিকে বিখ্যাত দুই বিজ্ঞানী ক্লসিয়াস ও কেলভিন তাপ গতিবিদ্যার দ্বিতীয় সূত্রটি প্রদান করেন। যারা প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ বইটি পড়েছেন, তারা লক্ষ্য করে দেখবেন এই অধ্যায়টির বিজ্ঞানম‍ূলক কথাগুলোর মূল ভিত্তিই ছিল তাপগতিবিদ্যার ২য় সূত্র। কিন্তু অালোচ্য লাইনে লেখক যেই তথ্যটি দিয়েছে তা পুরোপুরি ভুল। অামরা একটু অাগেই দেখলাম যে তাপগতিবিদ্যার দ্বিতীয় সূত্রটি অাবিষ্কৃত হয়েছিল ১৮৫০ সালের দিকে। লেখকের দেয়া তথ্য অনুযায়ী ১৮৫০ সালের পর "মহাবিশ্বের শুরু নেই" এই ধারনাটি পুরোপুরিভাবে ভ্যানিশ হওয়ার কথা। কিন্তু বিংশ শতাব্দীর প্রথম প্রায় তিন দশক পর্যন্ত এই ধারণাটিই প্রচলিত ছিল। এমনকি অাইনস্টাইন নিজেও স্থির মহাবিশ্বে বিশ্বাসী ছিলেন এবং তার সেই বিশ্বাস ভাঙতে অনেক সময় লেগেছিল। স্থির মহাবিশ্ব মডেলটির একটা সমস্যা ছিল। মহাবিশ্ব যদি স্থিরই হয় তবে পদার্থের মহাকর্ষের প্রভাবে মহাবিশ্বটি সংকুচিত হওয়ার কথা, কিন্তু রহস্যজনকভাবে তা হচ্ছিল না। এই সমস্যা সমাধানে অাইনস্টাইন ১৯১৭ সালে তার অাপেক্ষিকতার সাধারন তত্ত্বে একটি Cosmological Constant যুক্ত করেন যা এই সংকোচনকে বাধা দিয়ে মহাবিশ্বকে স্থির রাখছে।



কিন্তু ১৯২২ সালে বিজ্ঞানী Friedmann গাণিতিক সমীকরণের সাহায্যে দেখান যে মহাবিশ্ব স্থির নেই বরং প্রসারিত হচ্ছে। কিন্তু সম্প্রসারণশীল মহাবিশ্বের পক্ষে কোন পর্যবেক্ষণমূলক প্রমাণ ছিল না। ১৯২৭ সালে বিজ্ঞানী Georges Lemaitre প্রস্তাব করেন যে একটি সম্প্রসারণশীল মহাবিশ্ব অতীতে কোন এক সময়ে একটি ক্ষুদ্র বিন্দু থেকে উৎপত্তি লাভ করতে পারে। ১৯২৯ সালে বিজ্ঞানী এডুইন হাবল টেলিস্কোপের সাহায্যে মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ প্রত্যক্ষ করতে সক্ষম হন যার ফলে অনেক বিজ্ঞানীই সম্প্রসারণশীল মহাবিশ্বের ধারণাটি গ্রহণ করেন। তাহলে অামরা দেখলাম যে তাপগতিবিদ্যার ২য় সূত্রটি অাবিষ্কারের পর অারো প্রায় ৮০ বছর ধরে স্থির মহাবিশ্বের ধারণাটি প্রচলিত ছিল। হাবলের পর্যবেক্ষণের পর ধীরে ধীরে এই ধারনাটির বিলুপ্তি ঘটে এবং Big Bang তত্ত্বটি প্রতিষ্ঠালাভ করতে শুরু করে। ইন্টারনেটে বিজ্ঞানের যেকোন প্রসিদ্ধ সাইটে যদি অাপনি স্থির মহাবিশ্বের ধারণা বিলুপ্তির ইতিহাস পড়েন, দেখবেন সব জায়গাতেই Friedmann এর সমীকরণ এবং হাবলের পর্যবেক্ষণকেই প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। কিন্তু লেখক এখানে অপ্রয়োজনীয়ভাবে তাপগতিবিদ্যার ২য় সূত্রের মত একটি জটিল ও বিস্তৃত বিষয় টেনে এনেছেন। এখানে তিনি অনেকটা জোর করেই তাপগতিবিদ্যার ২য় সূত্র দিয়ে তার যুক্তিগুলোকে একটি বৈজ্ঞানিক রূপ দানের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু কেন? কারন এই তাপগতিবিদ্যার ২য় সূত্রটি মহাবিশ্বের একটি সম্ভাব্য পরিণতির দিকে ইঙ্গিত করে। এখানে অামার "সম্ভাব্য" কথাটি মাথায় রাখুন, কারন পদার্থবিজ্ঞান বড়ই জটিল অার মজার। একটু পরেই বিষয়টি ক্লিয়ার হয়ে যাবে।



মহাবিশ্বের পরিণতি কি হবে বা অাদৌ এর কোন পরিণতি অাছে কিনা তা নিয়ে বিজ্ঞানীদের মাঝে মতপার্থক্য রয়েছে। অনেকে মনে করেন মহাবিশ্বটি সম্প্রসারিত হতে হতে একসময় সংকুচিত হতে শুরু করবে, অার এই মহাসংকোচনের মাধ্যমে মহাবিশ্বটি তার পূর্বের অবস্থায় ফিরে যাবে। অামি মহাসংকোচনের এই অালোচনায় ঢুকবো না, বরং লেখক তাপগতিবিদ্যার ২য় সূত্রের সাহায্যে মহাবিশ্বের যেই পরিণতির কথা বলতে চেয়েছেন সেটা নিয়ে একটু অালোচনা করবো। তাপগতিবিদ্যার ২য় সূত্র বলে, মহাবিশ্ব সম্প্রসারিত হতে হতে এমন এক সময় অাসবে যখন এর কাজ করার মত কোন শক্তি অবশিষ্ট থাকবে না, নক্ষত্রগুলো তাদের জ্বালানি ফুরিয়ে বিস্ফোরিত হবে, অতঃপর নক্ষত্রের উপাদানগুলো মহাবিশ্বের সম্প্রসারণের ফলে এত দূরে দূরে অবস্থান করবে যে সেগুলো অার কখনোই একত্রিত হয়ে নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া শুরু করতে পারবে না। কৃষ্ণগহ্বরগুলোও হকিং রেডিয়েশনের মাধ্যমে পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যাবে। পরমাণুর কণিকাগুলোও ক্ষয়ে যাবে। এরকম একটি সম্ভাব্য পরিস্থিতিকে বলা হয় "মহাবিশ্বের তাপীয় মৃত্যু"। প্রথমে অাসা যাক মহাবিশ্বের সম্ভাব্য এই তাপীয় মৃত্যু ঘটতে কত সময় লাগতে পারে? বিজ্ঞান বলছে গ্যালাক্সিগুলোর কেন্দ্রে যেই "Supermassive Black hole" গুলো রয়েছে, সেগুলো পুরোপুরি ধ্বংস হতে প্রায় 10^100 থেকে 10^106 বছর লাগতে পারে। এরপর অারেকটি সম্ভাব্য মহাবিশ্ব তৈরী হতে পারে quantum flactuation বা quantum tunneling এর মাধ্যমে প্রায় 10^10^10^59 বছরের মধ্যে!!!! অারেকটি সম্ভাব্য ঘটনা হলো poincare recurrence বা thermal flactuation এর মাধ্যমে একসময় মহাবিশ্বের এনট্রপি স্বতঃস্ফূর্তভাবে কমেও যেতে পারে! কাজেই দেখা যাচ্ছে তাপগতিবিদ্যার ২য় সূত্রের অালোকে বৃহত্তর স্কেলে মহাবিশ্বের সম্ভাব্য কোন সমাপ্তি নাও থাকতে পারে! বিজ্ঞানের কাছে এমন কোন গাণিতিক সমীকরণ নেই যেটা দিয়ে অামরা সুনির্দিষ্টভাবে বলতে পারি মহাবিশ্বের শেষ পরিণতি কি বা অাদৌ এর কোন শেষ পরিণতি রয়েছে কিনা। মহাবিশ্বের শেষ পরিণতি সম্পর্কে একমাত্র ধারনা পাওয়া সম্ভব মহাবিশ্বের ক্রান্তিক ঘনত্ব থেকে। কিন্তু যেহেতু মহাবিশ্বের এখনো অনেক কিছুই অামাদের অজানা রয়ে গেছে তাই এটা দিয়েও মহাবিশ্বের চূড়ান্ত ভাগ্য নির্ধারণ সম্ভব হয়নি। এ প্রসঙ্গে স্টিফেন হকিং বলেছেন, "যে ক্রান্তিক ঘনত্ব মহাবিশ্বের অনন্তকাল প্রসারিত হওয়া কিংবা অাবার চুপসে যাওয়া নির্ধারণ করে সেই ঘনত্ব এবং বর্তমান ঘনত্ব খুবই সন্নিকট। যদি অতিস্ফীতি তত্ত্ব সঠিক হয়, তাহলে মহাবিশ্বের অবস্থান ক্ষুরের ধারের উপর"।

লেখক অারিফ অাজাদের একটি লাইন ব্যাখ্যা করতে অামাকে কতগুলো কথা লিখতে হলো। অথচ উনি এই তাপগতিবিদ্যার ২য় সূত্রের সাহায্যে কিছু যুক্তি খাটিয়ে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বই ঘোষণা করে দিলো!!! বিজ্ঞান কি এতই সহজ!!! তাহলে এত সমীকরণ, বিশাল বিশাল টেলিস্কোপে পর্যবেক্ষণ, LHC'র মত বিশাল বিশাল যন্ত্রে পরীক্ষা-নীরিক্ষা করার কি দরকার ছিল! সবাই যুক্তি দিয়েই মহাবিশ্বের রহস্যগুলো উন্মোচন করে দিতো! কয়েক বছর অাগে অামি বাংলাদেশের একটি অালোচিত, সমালোচিত ব্লগে একজন মহিলা ব্লগারকে দেখেছিলাম বিজ্ঞানকে ব্যবহার করে দেশের দুটি বৃহৎ ধর্মকে অাক্রমণ করতে। অামি তার কাছে জানতে চেয়েছিলাম বিজ্ঞান কি নাস্তিক্যবাদকে স্বীকৃতি দিয়েছে? তিনি জবাবে কিছু বইয়ের link দিয়েছিলেন যেগুলোর সবই ছিল পৃথিবীর কিছু খ্যাতনামা নাস্তিকদের বই। এই বইগুলোর রেফারেন্স দিয়ে প্রায়ই লেখা প্রকাশিত হতে দেখবেন বিভিন্ন ব্লগে। তারা যদি এতই জ্ঞানী হয়ে থাকে তাহলে এমন কোন গাণিতিক সমীকরণ তৈরী করুক যা সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বকে প্রমাণ কিংবা অস্বীকার করবে, তারপর পরীক্ষাগারে সেই সমীকরণের সত্যতা যাচাই করে বিশ্বের বিখ্যাত জার্নালগুলোতে প্রকাশ করুক। তাহলেই তো অাস্তিক-নাস্তিক দ্বন্দ্বের অবসান ঘটে!

পরিশেষে একটি কথা বলতে চাই, যারা বিজ্ঞানের নামে ধর্মকে অাক্রমণ করে তারা যেমন কুলাঙ্গার, তেমনি যারা ধর্মের নামে বিজ্ঞানকে সস্তা পণ্য হিসেবে ব্যবহার করে তারাও কুলাঙ্গার, এই উভয় শ্রেণীই পরিত্যাজ্য। অাজকের লেখাটি এমনিতেই অনেক দীর্ঘ হয়ে গেছে, তাই "রিলেটিভিটির গল্প" অধ্যায়টি অন্য একদিন অালোচনা করবো। ধন্যবাদ।

তথ্যসূত্র ও ছবি কৃতজ্ঞতাঃ Wikipedia, Nasa, Physics.org, কৃষ্ণগহ্বর-শিশু মহাবিশ্ব ও অন্যান্য

প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ২ নিয়ে বিজ্ঞানযাত্রা ব্লগের একটি বিশ্লেষণঃ https://bigganjatra.org/debunking-arif-azad/
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২৯
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদী নামের এই ছেলেটিকে কি আমরা সহযোগীতা করতে পারি?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৪


আজ সন্ধ্যায় ইফতার শেষ করে অফিসের কাজ নিয়ে বসেছি। হঠাৎ করেই গিন্নি আমার রুমে এসে একটি ভিডিও দেখালো। খুলনার একটি পরিবার, ভ্যান চালক বাবা তার সন্তানের চিকিৎসা করাতে গিয়ে হিমশিম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভালোবাসা নয় খাবার চাই ------

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৬


ভালোবাসা নয় স্নেহ নয় আদর নয় একটু খাবার চাই । এত ক্ষুধা পেটে যে কাঁদতেও কষ্ট হচ্ছে , ইফতারিতে যে খাবার ফেলে দেবে তাই ই দাও , ওতেই হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতীয় ইউনিভার্সিটি শেষ করার পর, ৮০ ভাগই চাকুরী পায় না।

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭



জাতীয় ইউনিভার্সিটি থেকে পড়ালেখা শেষ করে, ২/৩ বছর গড়াগড়ি দিয়ে শতকরা ২০/৩০ ভাগ চাকুরী পেয়ে থাকেন; এরা পরিচিত লোকদের মাধ্যমে কিংবা ঘুষ দিয়ে চাকুরী পেয়ে থাকেন। এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×