somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পাঠশালার প্রথম পাঠ

২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হলিউডের ম্যুভিগুলোতে যখন দেখায় ক্লাসের গোবদা গোবদা পোলাপানের হাতে নতুন আসা ছাত্রছাত্রীরা নাকাল হচ্ছে, আপনাদের তখন কি মনে হয় জানি না!! আমার কিন্তু কিন্ডার গার্টেনের প্রথম দিকের দিনগুলির কথা মনে পড়ে যায়। তবে স্কুলে যে শুধু নাকাল হয়েছি তা নয় মজাও পেয়েছি অনেক। আজো আমার মনে পড়ে মেজ ভাইয়ার সাথে যেদিন প্রথম স্কুলে খোঁজ নিতে গিয়েছিলাম, জানুয়ারি’৯২ এর কোন এক সকাল। সেদিন স্কুলে বোধহয় কি একটা অনুষ্ঠান চলছিল ম্যামরা সবাই স্কুল গেটের কাছে রোদে চেয়ার নিয়ে বসে ছিলেন। ভাইয়া যেইনা একজন ম্যামকে সালাম দিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন “ম্যাম, আমার ছোট ভাইটাকে স্কুলে ভর্তি করাতে চাই সাথে সাথে চারদিক থেকে তীরের মত প্রশ্ন আসতে থাকল, ওর বয়স কত?? লিখতে পারে ?? পড়তে পারে ?? দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি এনেছ?? তিনশ টাকা এনেছ?? আমি এহেন প্রশ্ন বাণে বিদ্ধ হয়ে দম নিতে ভুলে গেলাম আর মেজ ভাইয়া, বেচারার কতই বা বয়স সেভেন এইটে পড়ে বোধহয় !! খাবি খেতে কোনমতে সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে বললেন, আসলে জানতে চেয়েছিলাম ওকে স্কুলে ভর্তি করতে হলে কি কি লাগবে।
বাসায় এসে মেজ ভাইয়া বাবার কাছে একদফা ইন্টারভিউ দিল, তারপর ধার্য করা হল আমাকে এই স্কুলেই ভর্তি করা হবে। প্রথম স্কুলে যাব যথারীতি কপালে জুটল মেজ ভাইয়ার একটা পুরনো স্কুল ব্যাগ, কিন্তু সেটা নিয়ে অভাব অভিযোগ করার কথা মনেই আসে নি। আমি তখন নতুন স্কুলে যাবার স্বপ্নে বিভোর। আমার খুব ইচ্ছা আমার একগাদা বন্ধু হবে। তারা আমার বাসায় ডাকতে আসবে। যেমন আসে মেজ ভাইয়ার বন্ধুরা। খাতা নিলাম, পেনসিল নিলাম, পেনসিল দিয়ে লিখতে হবে জেনেও কলম নিলাম এই ভেবে যে কাজে লেগেও যেতে পারে। পরদিন সকালে বাবার সাথে গেলাম স্কুলে, এবার সরাসরি হেডস্যারের রুমে। নতুন জায়গা কিরকম যেন আড়ষ্ট লাগছিল। আমাকে বসতে বলে কী কী যেন জিজ্ঞাসা করলেন, সবগুলো পেরেছিলাম। তারপর খাতা পেন্সিল দিয়ে কি জানি লিখতে বলে স্যার আর আব্বা রাজনীতি নিয়ে বিশাল গপ্পো শুরু করলেন, আমিও লেখা বাদ দিয়ে হা করে তাদের কথা শোনা শুরু করলাম। এক পর্যায়ে তাদের যখন হুঁশ হলো আমি লিখছিনা তখন আমাকে তাড়া লাগালেন। এই অভ্যাস এখনও রয়েছে আমি প্রায়ই নিজের কাজ করতে ভুলে যাই আর তাড়া না দিলে আমার কাছ থেকে কোন কাজ আদায় করা খুব দূরহ। যা হোক এরপর হেডস্যার আমার খাতা দেখে বললেন, হুম একটু স্লো, তবে ভর্তি করানো যাবে। “স্যার, আমি আজো স্লো-ই আছি ফাস্ট হতে পারিনি”। যাহোক এইবার বাবা তাঁর তুরুপের তাস বের করলেন, হাসতে হাসতে স্যারকে বললেন, দেখুনতো ওকে কেজি টু তে ভর্তি করানো যায় কিনা?? স্যার কিছুক্ষণ আমার দিকে তাকিয়ে, খাতার দিকে তাকিয়ে বললেন আচ্ছা সমস্যা নেই। এরপর একজন ম্যাম তার খাতায় আমার নাম লিখে আমার রোল দিলেন ৫২, এরপর এক খালার (আয়া) সাথে চললাম আমার ক্লাসে। ক্লাসরুমে ঢুকে দেখি সব গোবদা গোবদা পোলাপান। যথারীতি আমার বসার কোন জায়গা হলো না। পেছনের দিকে যেতে যেতে আমার চরম অসহায় মূহুর্তে এক দেবী তার ব্যাগটি নিয়ে ভেতরের দিকে চেপে গেলেন আর আমার বসার একটি জায়গা হলো। কিন্তু তখনও বুঝিনি আমার জন্য কি অপেক্ষা করছে। বসে ছেলেদের দিকে যেই নজর বুলানো শুরুর করেছি অমনি দেখি সবাই আমার দিকে তাকিয়ে আছে চোখে মুখে মিচকা শয়তান টাইপ হাসি। আমি ভাবছি হঠাৎ করে আমার কি এমন হল যে সবাই আমার দিকে এমন করে তাকিয়ে আছে, তারপর তাকালাম সামনের দিকে এই সারিতে শুধু মেয়েরা এবং এরাও সবাই তাকিয়ে আছে, এবং তাকিয়ে আছে আমার পাশের মেয়েটির দিকে। তখন আমি তাকালাম তার দিকে, কি কিউট একটা মেয়ে! খানিকটা লজ্জিত। ঘটনা তখন কিছুটা আঁচ করতে পারলাম। একটা ছেলেকে বসতে দেবার জন্য তাকে বিব্রত হতে হচ্ছে। ব্যপক আকারের জেন্ডার বৈষম্য। যাই হোক ফরেস্ট গাম্প আর জেনীর মত তার সাথে আমার কিছুই হয়নি, মাস খানেক পরে সে অন্য কোন স্কুলে চলে যায়। কিন্তু তার প্রতি কোন কৃতজ্ঞতা জানানো হয়নি কখনো, আমার স্কুল জীবনের প্রথম সহানুভূতিশীল অ্যাঞ্জেল।

নাকালের সূত্রপাত

ঘণ্টা পড়লে ম্যাম ক্লাসে আসলেন, সবার দেখাদেখি দম দেয়া পুতুলের মত দাঁড়িয়ে সালাম দিয়ে আবার বসে পড়লাম। ক্ষানিকপর পর তিনি এদিক ওদিক তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, তোমাদের ক্লাসে একটা নতুন ছেলে এসেছে না কোঁকড়া চুলের সে কোথায়?? আমি উঠে দাঁড়ালাম (এই যে আমার নামে “কোঁকড়া চুল” ট্যাগ পড়ল, এই ট্যাগ নামাতে আমার বহুদিন অপেক্ষা করতে হয়েছে। মানুষ সাধারণত পরিচয় দেয় লম্বা/খাটো/ফর্সা/কালো ছেলেটা, কিন্তু আমার বেলা বলা হত কোঁকড়া চুলের ছেলেটা)। ম্যাডাম ঝাড়ি দিয়ে বললেন প্রথমদিন অত পেছনে বসেছ কেন?? আমি মিনমিন করে বললাম, জায়গা পাইনি। ভাগ্যিস তা ম্যাডামের কান অব্দি পৌঁছায়নি নইলে হয়তো আরেক দফা ঝাড়ি খেতে হত। আমাকে ডেকে দুটো ছেলের মাঝখানে জায়গা করে বসতে দিলেন। ম্যাডাম বোধহয় ওদের তখনো ভালো করে চিনতে পারেন নি, নইলে একটা নতুন ছেলেকে ঐ দুই খবিশের পাশে বসতে দিতেন না। পুরোটা বছর ক্লাসের সব্বাইকে জালিয়ে মেরেছে এই দুই বান্দা। এই দুই খবিশের নাম আমার আজো মনে আছে। একটার নাম ছিল মনিরুল, আরেকটার নাম ছিল মাসুম। কিন্তু সে মোটেও মাসুম বাচ্চা ছিলো না, সেই ছিলো ক্লাসের সবচেয়ে স্বাস্থ্যবান গোবদা গোবদা। প্রথম ক্লাস কোনমতে পার করলাম, তারপর শুরু হল অ্যাকশন। গোবদা মাসুম কোন কথা না বলে সোজা আমার ব্যাগের পকেটের চেইন খুলে আমার নতুন রাইটার কলমটা নিয়ে নিল, আমাকে কিছু বলারও প্রয়োজন মনে করল না। আমি অনেকক্ষণ নিজের সাথে যুদ্ধ করার পর তাকে বললাম, ইয়ে আমার কলমটা?? সে আমার দিকে একবার তাকিয়ে বলল, লাস্ট পিরিয়ডে নিস। লাস্ট পিরিয়ডে ঘটল আরেক ঘটনা, হাত থেকে পেনসিলটা নিচে পড়ে গেলো, আমি তুলতে যাওয়ার আগেই মনিরুল সেটা তুলে ফেলল। আমি বললাম এটা আমার। সে আমাকে বিশাল ঝাড়ি দিয়ে বলল, আমার পেনসিল নিচে পড়েছে সেটা ভালো করে খুঁজে দেখতে। আমি হতবাক হয়ে গেলাম। পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছি আমার পেনসিল কিন্তু অসহায় বোধ করতে লাগলাম। তারপর খোদার কাছে প্রার্থনা করতে থাকলাম, হে আল্লাহ !! তুমি তাড়াতাড়ি এই ক্লাস শেষ করে দাও। একটা সময় ক্লাস শেষ হল, আমি বাইরে এসে দেখলাম মা দাড়িয়ে আছেন, আমাকে নিতে এসেছেন। আমি হাফ ছেড়ে বাঁচলাম।
বাসায় এসে সব খুলে বললাম, তাও একজন হলে হত। আপু, ভাইয়ারা, বাবা, মা মিলে পাঁচ দফা বয়ান করতে হল। সব শুনে বাবা মেজ ভাইয়াকে বললেন আমার সাথে পরেরদিন স্কুলে যেতে। পরদিন ভাইয়ার স্কুলে যাবার পথে সাইকেলে চেপে আমার স্কুলে আসলেন, আমাকে ক্লাসে বসিয়ে বললেন কোন ছেলে গুলো?? আমি দেখিয়ে দিলাম। ভাইয়া ওদের খুব সুন্দর করে বললেন “এই বাবু, তুমি আমার ভাইয়ের কলম/পেনসিল নিয়েছ ??” মনিরুল সাথে সাথে আমার পেনসিল দিয়ে ভাইয়াকে বলল, “আমার পেনসিলও এরকম তো তাই ভুল করে নিয়ে গিয়েছিলাম”। আর খবিশ মাসুম বলল “আমার কলম আজ আনেনি আগামীদিন অবশ্যই এনে দেবে”। এরপর ভাইয়া আমাকে নিয়ে বাইরে বেড়িয়ে এল। আরেকটা ছেলেকে বলল টয়লেট কোনদিকে?? ছেলেটা কি বুঝল কে জানে!! একদিক দেখিয়ে দিল। আমি আর ভাইয়া সেদিকে গিয়ে দেখি ঐটা স্কুলের পেছনের গেট। এবার ভাইয়া নিজেই খুঁজতে খুঁজতে আমাকে দেখিয়ে দিল টয়লেট কোথায় আর আমার ক্লাসরুম থেকে কোন পথে যেতে হবে। বাইরে বেরিয়ে এসে দেখলাম অনেকগুলো ছেলে খেলছে। এর মধ্যে দুইটা ছেলেকে ডেকে, ওদের নাম আর ক্লাস জিজ্ঞেস করল ভাইয়া। তারপর আমার সাথে পরিচয় করিয়ে দিল। ওরাই ছিল আমার স্কুল জীবনের প্রথম দুই বন্ধু, ফজলে রাব্বি আর বিশ্বজিৎ সরকার। একজন হিন্দু, একজন মুসলমান। আমার কাছে আমার দুই বন্ধু। এরপর অনেকদিন আমরা একসাথে স্কুলে পড়েছি।

পরের দিন আসেম্বলিতে দাঁড়িয়ে আছি, হঠাৎ দেখি পেছন থেকে আমার মুঠোর মধ্যে সরু কি যেন ঢুকছে। ভয় পেয়ে হাত ওপরে তুলে দেখি একটা কলম, পেছনে ঘুরে দেখলাম মাসুম। পরে বললাম কলমের হেড কই?? বলল হারিয়ে গেছে। ভাবখানা এমন কলম দিয়েছি তাই না কত আবার হেড চাস। আমি আর কথা না বাড়িয়ে হেড ছাড়া কলম নিয়েই সন্তুষ্ট থাকলাম।

এভাবেই দিন চলতে থাকল, আমার বন্ধুর সংখ্যা বাড়তে থাকল। তবে ঐ খবিশগুলোর সাথে একবছরের বেশি থাকতে হয় নি, ওরা আমাকে আর ঘাটায়নি তেমন। কেজি টু শেষ করে আমরা যখন ক্লাস ওয়ানে উঠব তখন শুনলাম মাসুমকে ওর বাবা একেবারে ক্লাস টুতে ভর্তি করিয়ে দিল আর মনিরুল থেকে গেল কেজি টুতে আরেক বছর।
ক্লাস ওয়ানের শুরুর দিকে মিলন আর মাসুদ রানার সাথে খুব খাতির হল। আর ক্লাস টুতে উঠে রাসেলের সাথে খুব খাতির হল, তবে প্রথম দিকে আমি তাকে অবজ্ঞা করতেম কারণ আমি শুনেছিলাম ও নাকি একবছর ফেইল করে এখন ক্লাস টুতে রয়েছে। এখন এসব ভাবলেই হাসি পায়।

ক্লাস টুতে বিশ্বজিৎ চলে যায় ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুলে আর ফজলে রাব্বিকে ওর বাসা থেকে ক্লাস ওয়ানেই আরেক বছর রেখে দেয় আর আমি ক্লাস থ্রিতে চলে আসলাম জিলা স্কুলে পেছনে ফেলে রেখে আসলাম আমার স্মৃতিময় শৈশবের একাংশ। এখন আর ওদের কারো সাথেই কোন যোগাযোগ নেই। তোরা যেখানেই থাকিস ভালো থাকিস বন্ধু .....


********************

উৎসর্গঃ গতকাল ভোরে যখন বাস থেকে নেমে বাসায় ফিরছিলাম, তখন ব্যাগের ভারে নুয়ে পড়া কয়েকটা পিচ্চি কে দেখে খুব মায়া হল। লেখাটা তাদের উৎসর্গ করলাম যারা ব্যাগের ভারে নুয়ে পড়ছে :(
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
৩৫টি মন্তব্য ৩৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×