somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রিকি
ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

“The Italian 2005 (Original Title: Italyanets)”--- সত্যি ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত রাশিয়ান এই সিনেমাটি অমূল্য অনুভূতিগুলোর এক শৈল্পিক ব্যাখ্যা… B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



“Basically, the only thing we need is a hand that rests on our own, that wishes it well, and that sometimes guides us.”

সম্পর্ক... মানুষের জীবনে এই একটি শব্দের মূল্য এবং গুরুত্ব অনেক পরিমাণে বেশি। আর সেই সম্পর্ক যদি হয়, মায়ের সাথে সন্তানের অথবা বাবার সাথে সন্তানের--- এই সম্পর্ক দুইটি উভয়েই নিজ নিজ ক্ষেত্রে পৃথিবীর এই দুর্মুল্যের বাজারে অনেক বেশি মূল্যবান। অপরিমেয় মাত্রার এই সম্পর্ক দুইটির সৌভাগ্য পৃথিবীতে অনেকের ভাগ্যে আসে, আবার অনেকের ভাগ্যেই আসে না......অথবা পায়না । কেউ জন্মের পর ভাগ্যহীন হয় অর্থাৎ মা বাবার সান্নিধ্য হারায়, আবার কেউ ভাগ্যহীন হয়ে জন্মায় অর্থাৎ বিনা কারণে পরিত্যক্ত হয়...। শৈশবের গণ্ডি পেরোনোর আগে তাদের সম্মুখীন হতে হয় অভিভাবকহীন এক কঠিন বাস্তবের দুনিয়ায়...এদের কারও কারও আশ্রয় মেলে অনাথাশ্রমে, কারও কারও সেটাও জোটে না । আজ এরকমই অনাথাশ্রমে বেড়ে উঠা ছোট্ট একটি ছেলের জীবনের গল্পের উপর ভিত্তি করে নির্মিত সিনেমা নিয়ে আলোচনা করব। সিনেমার সেই ছোট্ট ছেলের চরিত্র তার মত আকারে ছোট নয়...... বরং অনেক বড় মানুষের তুলনায় অনেক বেশি দৃঢ়। সিনেমার রিভিউ শুরু করার আগে Vanya চরিত্রের উদ্দেশ্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “মাতৃবৎসল” নামের কবিতাটা উৎসর্গ করতে চাই-- 8-| 8-| 8-|

“ মেঘের মধ্যে মা গো, যারা থাকে
তারা আমায় ডাকে, আমায় ডাকে।
বলে, "আমরা কেবল করি খেলা,
সকাল থেকে দুপুর সন্ধেবেলা।
সোনার খেলা খেলি আমরা ভোরে,
রুপোর খেলা খেলি চাঁদকে-ধরে।'
আমি বলি, "যাব কেমন করে।'
তারা বলে, "এসো মাঠের শেষে।
সেইখানেতে দাঁড়াবে হাত তুলে,
আমরা তোমায় নেব মেঘের দেশে।'
আমি বলি, "মা যে আমার ঘরে
বসে আছে চেয়ে আমার তরে,
তারে ছেড়ে থাকব কেমন করে।'
শুনে তারা হেসে যায় মা, ভেসে।
তার চেয়ে মা আমি হব মেঘ;
তুমি যেন হবে আমার চাঁদ--
দু হাত দিয়ে ফেলব তোমায় ঢেকে,
আকাশ হবে এই আমাদের ছাদ।
ঢেউয়ের মধ্যে মা গো যারা থাকে,
তারা আমায় ডাকে, আমায় ডাকে।
বলে, "আমরা কেবল করি গান
সকাল থেকে সকল দিনমান।'
তারা বলে, "কোন্‌ দেশে যে ভাই,
আমরা চলি ঠিকানা তার নাই।'
আমি বলি, "কেমন করে যাই।'
তারা বলে, "এসো ঘাটের শেষে।
সেইখানেতে দাঁড়াবে চোখ বুজে,
আমরা তোমায় নেব ঢেউয়ের দেশে।'
আমি বলি, "মা যে চেয়ে থাকে,
সন্ধে হলে নাম ধরে মোর ডাকে,
কেমন ক'রে ছেড়ে থাকব তাকে।'
শুনে তারা হেসে যায় মা, ভেসে।
তার চেয়ে মা, আমি হব ঢেউ,
তুমি হবে অনেক দূরের দেশ।
লুটিয়ে আমি পড়ব তোমার কোলে,
কেউ আমাদের পাবে না উদ্দেশ।”





রাশিয়ার এক প্রত্যন্ত জায়গার এক অনাথাশ্রমে বাচ্চা দত্তক নেয়ার উদ্দেশ্যে সুদূর ইটালি থেকে আসে এক দম্পতি- Roberto এবং Claudia. পথমধ্যে তাদের গাড়ি খারাপ হয়ে যায়... অনাথাশ্রমের প্রধানদের একজন Madam, অনাথাশ্রমে ফোন করে সেখান থেকে সাহায্য চেয়ে পাঠায় । তাদের সাহায্য করতে আগমন ঘটে কিছু ছোট বড় অনাথ, বাবা-মা হারা অথবা বাবা-মা পরিত্যক্ত বাচ্চাদের । অনাথাশ্রমে গিয়ে তারা ৬ বছর বয়সী, ব্লণ্ড একটি ফুটফুটে বাচ্চার সাক্ষাত পায়... বাচ্চাটির নাম অনাথাশ্রম কতৃ্‍‍‌‌‌‌‌পক্ষ জানায় Vanya Solntsev। তারা সিদ্ধান্ত নেয় ছেলেটিকে তারা দত্তক নিবে। এদিকে আইনি কার্যক্রমের বিচারে Vanya কে তার দত্তক পরিবারের কাছে হস্তান্তর করার দিন নির্ধারিত হয় দুইমাস পর। ইটালিয়ান দম্পতিটি যাওয়ার সময় Vanya কে অনেকগুলো চকলেট এবং কিছু ইউরো দিয়ে যায়। Vanya যে অনাথাশ্রমে অবস্থান করে, সে অনাথাশ্রমের নিয়ম অনুসারে প্রাপ্ত সকল জিনিস তার অনাথাশ্রমের বড় ভাইদের কাছে দিয়ে দিতে হয় এবং তারা ই সেগুলোকে ভাগ বাটোয়ারা করে থাকে সাধারণত । Vanya র কাছ থেকে তারা ইউরোগুলি নিয়ে তাকে শুধুমাত্র চকলেটগুলি দিয়ে ফেরত পাঠিয়ে দেয়। Vanya কে ইটালিয়ান এক সম্পদশালী দম্পতি দত্তক নিচ্ছে... তার দুর্বিষহ ভাগ্য বদলাচ্ছে, তার ভাগ্য সুপ্রসন্ন হয়েছে যা সেই অনাথাশ্রমের অনেকের ক্ষেত্রেই কল্পনাতীত...এসব কারণে অনেকেই তার এহেন সৌভাগ্য হজম করতে পারে না। তারা বিদ্রুপ করে তাকে “The Italian” বলে ডাকা শুরু করে সেদিন থেকেই, বিশেষত তার খুব কাছের বন্ধু Anton । এর দুই-একদিন পর সেই অনাথাশ্রমে একজন মা তার ফেলে রেখে যাওয়া ছেলে Mukhin কে নিতে আসে। অনাথাশ্রম কতৃপক্ষ কোন কিছু না শুনেই তাকে ঘাড়ে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেয় । এদিকে Vanya সেই সন্ধ্যায় রাস্তায় তার কাজের জায়গা থেকে ফিরে আসার সময় সেই মহিলাটির ডাক পায়... এবং মহিলাটি তার কাছে জিজ্ঞেস করে সে তার ছেলে Mukhin কে চিনত কিনা এবং আরও অনেক কিছু । এর কিছু সময় পর Vanya কে মহিলাটি শহরে ষ্টেশন যাওয়ার রুট জিজ্ঞেস করে বাসে উঠে যায়... Vanya ও যথারীতি তার অনাথাশ্রমে ফিরে যায়। পরের দিন তারা সবাই খবর পায়... Mukhin এর মা আগের সন্ধ্যায় ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছে। এই ঘটনা শোনার পর সবার মধ্যে একটা চাঞ্চল্যকর অবস্থার সৃষ্টি হয়... সব থেকে বেশি যে মানুষটির মনে এর গভীর প্রভাব পড়ে সে ছিল “The Italian”.. ছোট্ট Vanya. এই ঘটনার পর থেকে তার মনে হতে থাকে Mukhin এর মত তার মাও যদি কখনও অনাথাশ্রমে ফিরে এসে তার খোঁজ করে এবং সে যদি ইটালি চলে যায় তাহলে তখন তার মা তার সন্ধান পাবে কি করে? আর তার মায়ের পরিণতিও যদি তাকে খুঁজতে এসে Mukhin এর মায়ের মত হয়ে যায়?? সে নিজেই তার মায়ের সন্ধানে বেড়িয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সেদিন থেকে... সম্পদশালীর দত্তক পুত্র হওয়ার সুযোগ সে ত্যাগের চিন্তা করে, নিজের জন্মদাত্রী মায়ের কাছে ফিরে যাওয়ার উদ্দেশ্যে। সে বড় ভাইদের কাছে জানতে চাই, তার মায়ের ঠিকানা বা কোথায় থেকে সে এসেছে তা কিভাবে জানা সম্ভব... তারা বলে Director এর সিন্দুকে সবার নামে একটি করে ফাইল রয়েছে যাতে সবার পিতামাতার ব্যাপারে অথবা তাদের পূর্ববর্তী ঠিকানার ব্যাপারে তথ্য রয়েছে। কিন্তু Vanya কিভাবে কি করবে প্রথমে কিছু বুঝে উঠতে পারেনা কারণ বড় মানুষদের মত তার অক্ষরজ্ঞান নেই, সারাদিন তার অনাথাশ্রমে কাটে বিভিন্ন কাজ করতে করতে এবং সেই পরিবেশে তার পড়ালেখা শেখার মত কোন সুযোগ হয়ে উঠেনি । এরপর থেকে সে পড়াশোনা শেখার জন্য বিচলিত হয়ে যায়... কারণ মায়ের ঠিকানার কাগজ পেলেও তো তাকে সেটা পড়ে দেখতে হবে। সে তার অনাথাশ্রমের বড় বোন Irka র কাছে আবেদন জানায় তাকে যেন সে কিছুটা পড়তে শেখায়... Irka তাকে শর্ত দেয় এর বিপরীতে Vanya কে তাকে ইউরো দিতে হবে। ছোট্ট Vanya তাতেই রাজি হয়ে যায়... গাড়ি মুছে যে সামান্য ইউরো সে রোজগার করে তার কিছু পরিমাণ পড়া শেখার জন্য সে সরিয়ে রাখে। কিন্তু বিধি বাম... প্রথম দিনেই Vanya তার বড় ভাইদের কাছে ধরা পড়ে যায় যারা সবার পারিশ্রমিক হিসেবে পাওয়া ইউরো নিজেদের কাছে গচ্ছিত হিসেবে রেখে দেয়। ফলশ্রুতিতে Vanya কে সেদিন চরম প্রহার করা হয় বেল্ট দিয়ে... এটা দেখে Irka র কিছুটা দয়া হয় বাচ্চা ছেলেটার প্রতি। Vanya কে সে এবার এমনিতেই পড়াশোনা শেখাতে রাজি হয়ে যায়...Vanya রও স্বাক্ষরতার সফর শুরু হয় এভাবেই...। একটি একটি করে প্রথমে সে অক্ষর চিনতে থাকে, তারপর শব্দ, তারপর বাক্য। যখন সে মোটামুটি ভাবে বাক্য কিছুটা বাধাহীন ভাবে পড়তে শুরু করে, সে এক রাত্রে চুপ করে কাউকে না জানিয়ে Director এর ফাইল পত্রের সিন্দুক থেকে নিজের ফাইল বের করার অভিযানে নেমে পড়ে। সিন্দুক খুলতে গিয়ে সে আবার তার অনাথাশ্রমের বড় ভাইদের সম্মুখীন হয়... কিন্তু এই যাত্রায় তাদেরও দয়া হয় Vanya র প্রতি। সে তার নিজের ফাইল থেকে জন্মদাত্রী মায়ের কাছে যাওয়ার প্রাথমিক ঠিকানা পেয়ে যায় “ 18, Frunze Street”. Vanya কি তার মায়ের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে যায় কাগজটি হাতে পাওয়ার পর? নাকি অনাথাশ্রম কতৃপক্ষ তার ইচ্ছার বিপক্ষে তাকে ইটালিতে পাঠিয়ে দেয়? কি হয় শেষ পর্যন্ত ছোট্ট Vanya র সাথে? অদ্ভুত সুন্দর রাশিয়ান এই সিনেমাটি কিন্তু একটি বাচ্চা ছেলের জীবনের সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত। এর মূল আকর্ষণ এর simplicity...সাদামাটা গল্পের আড়ালে কষ্টের চাপা অনুভূতিগুলোর এক picturesque ব্যাখ্যা... আর সব থেকে মন ছুঁয়ে যাবে যে মানুষটি সে “The Italian” itself Vanya। তার অনুভূতিগুলো শুদ্ধ,নিখাদ... তার কষ্টগুলো ব্যাখ্যাতীত... ছোট্ট একটি ছেলে নিজের জীবনের সব কিছু বিলিয়ে দেয় শুধু একটি সম্পর্কের খোঁজে... নাড়ীর টানে সহ্য করে মানুষের নির্মম ব্যবহারগুলো। যদি কেউ অনুভব ভিত্তিক সিনেমা দেখতে অত্যন্ত অপছন্দ করেন বা এই ধরণের Drama সিনেমা যাদের বিরক্ত লাগে দেখতে, তারা দয়া করে avoid করে যাবেন...আর কিছু হলেও বিরক্তি নিয়ে Vanya চরিত্রটিকে বুঝতে পারবেন না । এর আগেও বলেছি, অনেক সিনেমা হয় শুধু দেখার জন্য, মজা নেয়ার জন্য, বা পয়সা উসুল হয়েছে বলার জন্য... এই সিনেমা উপলদ্ধির এবং গল্পটিকে অনুভবের ক্ষমতা এখানে মুখ্য... The Notebook এক রকমের অনুভূতি দিবে এটা আরেক ধরণের । Vanya একাই ১০০ এই সিনেমাতে...এই টুকু ছেলের অভিনয় দেখে বাকরুদ্ধ হয়ে থেকে যেতে হয় কিছু কিছু সময়... বড় মানুষ খাবি খাবে এর অভিনয়শৈলীর কাছে । অনেক বাচ্চা ছেলের আকুতি তাকে রিমোট কন্ট্রোল গাড়ি কিনে দেয়া হয়নি কেন, পক্ষান্তরে Vanya র আকুতি তার মায়ের কাছে তাকে যেতে সবাই বাধা দেয় কেন... অনেক বাচ্চা ছেলের দুঃখ তাদের পড়াশুনা করতে হয় কেন, পক্ষান্তরে Vanya র দুঃখ তার অক্ষরজ্ঞান নেই কেন, যদি থাকত তাহলে অতি সহজেই সে তার জন্মদাত্রী মায়ের ঠিকানাতে পৌঁছে যেতে পারত......অনেক বাচ্চা ছেলের দুঃখ এর থেকে ভালো অর্থাৎ luxurious জীবন তাদের পিতা মাতা তাদের দিতে পারে না কেন, পক্ষান্তরে Vanya র দুঃখ তাকে তার অজান্তে এবং অনিচ্ছায় কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষ অন্যের কাছে বিক্রি করে দেয় কেন!!!! অনেক প্রতিকূলতার সামনে পড়েও সে তার একটি ছোট্ট অভিপ্রায়ের হাত ছেড়ে দেয়নি এক মুহূর্তের জন্যও “ আমার মায়ের কাছে আমাকে পৌঁছাতে হবে ” । ৭৮ তম অস্কারে এটি রাশিয়ার হয়ে Academy Award for Best Foreign Film Category তে প্রতিনিধিত্ব করেছিল, কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে তা final list পর্যন্ত যেতে পারেনি । Andrei Kravchuk এর পরিচালনায় নির্মিত এই মুভি একটি ৬ বছর বয়সী ছোট্ট বাচ্চার তার মাকে খোঁজার গল্প যতটা না, তার থেকে অনেক অনেক বেশি পরিমাণে “The Italian” খ্যাত Vanya র নিষ্পাপ ,অমূল্য অনুভূতিগুলোর এবং আকুতিগুলোর এক সহজ সরল কিন্তু শৈল্পিক visual interpretation. Vanya Solntsev এর অনুভূতি যদি প্রকাশ করতে হয় নিজের ভাষায় তাহলে আমি এভাবে করতে চাই “Though my mother left me to live in an orphanage because of some unwanted reason but I would never leave her in weal and woe…I will never want to see my mother to die like Mukhin ’s mother…I will want to stand beside my mother now and ever.” A tremendous movie which depicts the quest of a mother by a little boy and his tiny but valuable feelings. !:#P !:#P !:#P



“The Italian 2005 (Original Title: Italyanets)”

IMDB rating: 7.6/10
Genre: Drama
Cast: Nikolay Spiridonov, Mariya Kuznetsova, Nikolay Reutov |
Country of Origin: Russia



**** এই লেখা সম্পূর্ণ রূপে আমার… পূর্বের কোন লেখার সাথে মিলে গেলে তা একান্তই co-incidence….no resemblance. আশা করি পোস্টটি ভালো লাগবে ! Happy Movie Watching !:#P !:#P !:#P




সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১
৪৫টি মন্তব্য ৪৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কাঁচা আম পাড়ার অভিযান

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২



গাজীপুর জেলার জয়দেবপুরের বাড়ীয়া ইউনিয়নের দেউলিয়া গ্রামে আমার প্রায় ৫২ শতাংশ জমি কেনা আছে। সেখানে ছোট একটি ডোবা পুকুর, অল্প কিছু ধানের জমি আর বাকিটা উঁচু ভিটা জমি। বেশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমরা কেন এমন হলাম না!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪১


জাপানের আইচি প্রদেশের নাগোইয়া শহর থেকে ফিরছি৷ গন্তব্য হোক্কাইদো প্রদেশের সাপ্পোরো৷ সাপ্পোরো থেকেই নাগোইয়া এসেছিলাম৷ দুইটা কারণে নাগোইয়া ভালো লেগেছিল৷ সাপ্পোরোতে তখন বিশ ফুটের বেশি পুরু বরফের ম্তুপ৷ পৃথিবীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমানের দেয়াল

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৪




অভিমানের পাহাড় জমেছে তোমার বুকে, বলোনিতো আগে
হাসিমুখ দিয়ে যতনে লুকিয়ে রেখেছো সব বিষাদ, বুঝিনি তা
একবার যদি জানতাম তোমার অন্তরটাকে ভুল দূর হতো চোখের পলকে
দিলেনা সুযোগ, জ্বলে পুড়ে বুক, জড়িয়ে ধরেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি

লিখেছেন প্রামানিক, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



২৬শে মার্চের পরে গাইবান্ধা কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের উপর ট্রেনিং শুরু হয়। আমার বড় ভাই তখন ওই কলেজের বিএসসি সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র ছিলেন। কলেজে থাকা অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউটে নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিকেল বেলা লাস ভেগাস – ছবি ব্লগ ১

লিখেছেন শোভন শামস, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫


তিনটার সময় হোটেল সার্কাস সার্কাসের রিসিপশনে আসলাম, ১৬ তালায় আমাদের হোটেল রুম। বিকেলে গাড়িতে করে শহর দেখতে রওয়ানা হলাম, এম জি এম হোটেলের পার্কিং এ গাড়ি রেখে হেঁটে শহরটা ঘুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×