somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

৫০তম মিরপুর মুক্ত দিবস

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আজ মিরপুর মুক্ত দিবস। বিজয়ের ৪৬ দিন পর রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে ’৭২ সালের এদিন মুক্ত হয় রাজধানীর মিরপুর। একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তান সেনাবাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করে। তখনও রাজধানী ঢাকার মিরপুর ছিল রাজাকার-আলবদর-বিহারিদের অভয়ারণ্য। অনেকটা অবরুদ্ধ রেখে মিরপুর নিয়ন্ত্রণ করছিল তারা। অবাধে বাঙালি নির্যাতন আর হত্যার জন্য পুরো মিরপুর ছিল পাকিস্তানিদের কাছে জল্লাদখানা। সেখানে বসবাসরত বিহারি, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর কিছু সৈন্য, সঙ্গে দেশীয় দোসর রাজাকার, আলবদর, আলশামস বাহিনীর সদস্যরা মিরপুরকে দখল করে রেখে বাঙালি হত্যাকাণ্ড চালায়। মিরপুরে তখন প্রায় এক ব্রিগেড পাকিস্তানি সেনাদের সঙ্গে নিয়ে গড়া হয় স্বাধীন বাংলাদেশের ভেতর এক পরাধীন বাংলা। মুক্তিযোদ্ধারা একাধিকবার মিরপুরে প্রবেশ করতে চাইলেও মিত্রবাহিনী এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শত্রুশক্তি অনুমান করে তাদের বিরত রাখে।
মিরপুরে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয় ১৯৭১-এর মার্চের প্রথম সপ্তাহে। এই সময়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনী, রাজাকার ও বিহারি সৃষ্ট বধ্যভূমিগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো বাঙ্লা কলেজ বধ্যভূমি, জল্লাদখানা বধ্যভূমি, মুসলিমবাজার বধ্যভূমি, শিয়ালবাড়ি বধ্যভূমি। অবরুদ্ধ মিরপুরকে মুক্ত করতে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী, পুলিশসহ স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা কয়েকবার অপারেশন পরিচালনা করেও ব্যর্থ হন। মুক্তিযুদ্ধকালে মোহাম্মদপুর ও মিরপুর থানার গেরিলা কমান্ডার (মামা গ্রুপ) ছিলেন শহীদুল হক (মামা)। মিরপুর মুক্ত করার কৌশল নির্ধারণের জন্য ১৯৭২ সালের ৬ জানুয়ারি ২ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার শহীদ কর্নেল এটিএম হায়দার বীর উত্তম ও শহীদুল হকের নেতৃত্বে একটি বৈঠক হয়। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ৯ ডিসেম্বর ১৯৭১ বিহারি কর্তৃক লুণ্ঠিত মালামাল বেচাকেনার বাজারটি (মিরপুর ৬ নম্বর সেকশন) গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। এরপর ২৯ জানুয়ারি শহীদুল হক মামার নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধারা একযোগে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করেন। কিন্তু আত্মগোপনকারী পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী, তাদের এ-দেশীয় দোসর বিহারি ও রাজাকারদের হাতে থাকা প্রচুর পরিমাণ গোলাবারুদ ও ভারী অস্ত্রের কাছে শেষ পর্যন্ত পেরে ওঠেনি মুক্তিযোদ্ধারা।
১০ জানুয়ারি ১৯৭২ বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন। ৩০ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে সব মুক্তিযোদ্ধা তার কাছে থাকা অস্ত্র জমা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। পাকিস্তানিদের অস্ত্র সমর্পণ করার ঘোষণা দিলেও তারা তখন মাইকে ঘোষণারত পুলিশ সদস্যকে হত্যা করে। তারা আত্মসমর্পণ চুক্তি ও জেনেভা কনভেনশন ভঙ্গ করে বাঙালি সেনাদের ওপর ওই আক্রমণ করে। পাকিস্তানিরা বাংলাদেশের মাটিতে পরাভূত হওয়ার পরও এ দেশের বিজয়ের প্রতি কতখানি ঘৃণা ও বিদ্বেষ পোষণ করছিল, মিরপুরে সংঘটিত ঘটনা ছিল তারই প্রমাণ।
মিরপুর মুক্ত করার শুরুতে ৩ প্লাটুন সেনাসদস্যের সঙ্গে অপারেশনে অংশ নেন পুলিশ বাহিনীর সদস্যরাও। কিছু প্রতিপক্ষের সমরশক্তি সম্পর্কে সঠিক তথ্য না থাকায় যুদ্ধের প্রথম অভিযানেই নিহত হন বাঙালি সেনাসহ পুলিশের ১২২ জন সদস্য। শহীদ হন সেনাবাহিনীর লে. সেলিম, পুলিশের এএসপি জিয়াউল হক খান লোদী। শুরু হয় প্রচণ্ড যুদ্ধ। জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তার অনুপস্থিতিতে লে. সেলিমই যুদ্ধ পরিচালনা করে মুক্ত করেন অবরুদ্ধ মিরপুর। সে সময় তিনি ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতির প্রথম গার্ড কমান্ডার। মিরপুরকে শত্রুর দখল মুক্ত করতে বীরের মতো যুদ্ধ করে শহীদ হন তিনি। এভাবেই ৩১ জানুয়ারি ভোরে মুক্ত হয় অবরুদ্ধ মিরপুর। এ অভিযান শুরু হয়েছিল বিশিষ্ট সাংবাদিক শহীদুল্লাহ কায়সারের সন্ধান করতে গিয়ে। তবে জহির রায়হান শহীদ হয়েছিলেন বলে জানান জুলফিকার আলী মানিক। তার মুক্তিযুদ্ধের শেষ রণাঙ্গন মিরপুর/জহির রায়হান অন্তর্ধান রহস্যভেদ বই থেকে জানা যায়, মিরপুর-১২ নম্বর সেকশনের পানির ট্যাংক এলাকায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসর বিহারি-রাজাকারদের সংঘবদ্ধ সশস্ত্র হামলার শিকার হন জহির রায়হান।
মিরপুর শত্রুমুক্ত হওয়ার পর একে একে বেরিয়ে আসে রাজাকার-আলবদর-বিহারিদের পৈশাচিক বীভৎসতার সাক্ষী বধ্যভূমিগুলো। এখন পর্যন্ত ১০টি বধ্যভূমি শনাক্ত করা হয়েছে মিরপুরে। মুক্তিযুদ্ধের এরকম অনেক অনুদঘাটিত ইতিহাসের সাক্ষী মিরপুর।
এটিই সত্যি যে, এ দেশে হাতেগোনা ক’জন অবাঙালি ছাড়া প্রায় সব অবাঙালিই পাকিস্তানের পক্ষে ছিল। গবেষণায় দেখা গেছে যে, ৯০ ভাগ অবাঙালি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে পাকিস্তানিদের সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে। এমনকি অবাঙালি শিশু এবং নারীরাও অনেক সময় গণহত্যায় অংশগ্রহণ করেছে- এমন প্রমাণ মিরপুরের মাটিতে রয়েছে। মিরপুরের জল্লাদখানা ও মুসলিমবাজার বধ্যভূমিসহ দেশের কয়েকটি বধ্যভূমির হাড়গোড়ের ফরেনসিক পরীক্ষা-নীরিক্ষার সুযোগ হয়েছিল আমার। গণহত্যা সংক্রান্ত— পরীক্ষা-নীরিক্ষায় এটা প্রমাণিত হয় যে, ৭০ ভাগ মৃতদেহ ছুড়ে ফেলা হয়েছিল বিভিন্ন জলায়। ডাঙায় যাদেরকে কবর দেয়া হয়েছে অথবা পুঁতে ফেলা হয়েছে তাদের মাত্র ৩৩ ভাগকে গুলি করে মারা হয়েছিল। বাকিদের হত্যা করা হয়েছিল বিভিন্ন ধারালো এবং ভারী অস্ত্র দিয়ে।
যেখানে শতভাগকে গুলি করে মারা হয়েছে, সেখানেও মাত্র ২০ ভাগ করোটি বা মাথার খুলিতে বুলেটের আঘাত পাওয়া গেছে। ৩৩ ভাগ গুলির চিহ্ন পাওয়া গেছে কোমড়ের হাড় ও মেরুদণ্ডে। শরীরের বামদিকে গুলির চিহ্ন ছিল, ডান দিকের চেয়ে তিনগুণ বেশি। মাথায় ভোঁতা অস্ত্রের আঘাত ছিল গুলির চেয়ে দ্বিগুণ এবং অধিকাংশ আঘাতই ছিল খুলিতে। মাথার বামদিকে আঘাতের অনুপাত ডানদিক ও খুলির উপরের আঘাতের চেয়ে দ্বিগুণ ছিল। ১০ ভাগ গণহত্যা স্পটে গোলাগুলিসহ হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত বিভিন্ন অস্ত্র ও অন্যান্য আলামত পাওয়া গেছে। প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষ্য অনুযায়ী মিরপুর অঞ্চলে তলোয়ার, ছুরি, চাপাতি, লোহার দণ্ডসহ কসাইদের বিভিন্ন অস্ত্র ব্যবহৃত হয়। অনেক ক্ষেত্রে শরীরের নরম অংশে গুলি করে আহতদেরকে অর্ধমৃত অবস্থায় কুয়ো বা জলাশয়ে ফেলে দেয়ায় হাড়গোড়ে গুলির চিহ্ন পাওয়া যায়নি।



মিরপুরের মতো বিহারি অধ্যুষিত এলাকার বধ্যভূমিগুলোর বৈশিষ্ট্য হলো- কুয়ো, ম্যানহোল ও সেপটিক ট্যাঙ্ক ও ছোট জলাশয়গুলোকে বধ্যভূমি হিসেবে ব্যবহার। দেশের প্রতিটি বিহারি অধ্যুষিত এলাকায় বাঙালিদের ওপর যে আঘাত আসে তার একটি প্যাটার্ন রয়েছে। পাকিস্তানিদের সহযোগী হিসেবে এই বিহারিরা বাঙালিকে হত্যা করার সময় যে পদ্ধতি ব্যবহার করে তার মধ্যে অন্যতম হলো- তলোয়ার দিয়ে মাথা ছিন্ন করা, ছুরি দিয়ে জবাই করা, ভারী ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে সমগ্র অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে টুকরো টুকরো করা। এককথায় বীভৎসভাবে খণ্ড-বিখণ্ড করা। শত্রুদেহকে মিউটিলিশন করার ব্যাপারে এই বিহারিরা সিদ্ধহস্ত ছিল।
দেশজুড়ে পাকিস্তানি সেনা ও তাদের ঘৃণ্য দোসরদের কাহিনি বলে শেষ করা যাবে না। তবুও এই নির্যাতনের ইতিহাসকে লিপিবদ্ধ করা প্রয়োজন। নৃশংস গণহত্যায় মুছে যাওয়া মানুষগুলোর স্মৃতিচিহ্ন ও স্মারকগুলোই বার বার আমাদের চেতনাকে নাড়া দিয়ে, হারিয়ে যাওয়া মানুষগুলোর জীবনের মূল্য ও তাদের স্বপ্নের কথা জানিয়ে দেবে। এই নিদর্শনগুলো আজকের মানুষকে জানিয়ে দেবে যে বাঙালি জাতি কী মূল্যে স্বাধীনতা পেয়েছে, এটাও জানিয়ে দেবে যে মানুষ হীনস্বার্থে কত নিষ্ঠুর হতে পারে। মানুষের নিষ্ঠুরতা, বর্বরতার ইতিহাসই আমাদেরকে মানবজীবনের মর্যাদা ও মানবিক গুণাবলি সম্পর্কে সঠিক ধারণা দিতে পারবে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মুসলিম বাজার নূরী মসজিদ গণহত্যায় বিহারি ও রাজাকারদের সমন্বয়ে গঠিত ‘সেভেন স্টার বাহিনী’র সদস্যরা জড়িত ছিল। এ বাহিনীর প্রধান ঘাতক আখতার গুণ্ডা স্বাধীনতার পর সপরিবারে পাকিস্তানে পালিয়ে যায়।
জানা যায়, ১৯৬৪ সালে বিহারিরা ১২ নম্বর সেকশনের ডি ব্লকে নূরী মসজিদটি তৈরি করে। এই মসজিদের পেছনে একটি ডোবা ও কুয়ো ছিল। ৭১-এ এটা ব্যবহৃত হতো একটি বধ্যভূমি হিসেবে। যুদ্ধ শুরু হবার পর এখানকার বাসিন্দারা এর পানি ব্যবহার করা ছেড়ে দেয়। ‘সেভেন স্টার বাহিনী’ ও অন্য বিহারিরা যুদ্ধের সময় বাঙালিদের হত্যা করে এই ডোবা ও কুয়োর মধ্যে ছুড়ে ফেলেছে যুদ্ধের নয় মাস। ৩০ জানুয়ারি, ১৯৭২ পর্যন্ত এই সেভেন স্টার বাহিনী মিরপুরে গণহত্যাসহ নানাবিধ অপরাধমূলক তৎপরতায় লিপ্ত ছিল।
মিরপুরের বিভিন্ন স্থানে তেইশটি বধ্যভূমি শনাক্ত করা গেছে। এগুলো হলো ১. জল্লাদখানা, ২. মুসলিম বাজার, ৩. মিরপুর ১২ নম্বর সেকশন পানির ট্যাঙ্ক, ৪. মিরপুর ১০ নম্বর সেকশন ওয়াপদা বিল্ডিং, ৫. মিরপুর ১৩ নম্বর সেকশন, ৬. মিরপুর ১০/সি লাইন ১৪ নম্বর সেকশন, ৭. মিরপুর ১৪ নম্বর সেকশন, ৮. মিরপুর ১৪ নম্বর কবরস্থান, ৯. সিরামিক ফ্যাক্টরি, ১০. শিয়ালবাড়ি, ১১. হরিরামপুর, ১২. মিরপুর ব্রিজ, ১৩. ১২ নম্বর সেকশনের কালাপানির ঢাল, ১৪. রাইনখোলা বধ্যভূমি, ১৫. মিরপুরের দারুল রশিদ মাদ্রাসা, ১৬. মিরপুরের বায়তুল আজমত জামে মসজিদ, ১৭. আলোকদি, ১৮. বাংলা কলেজ, ১৯. বাংলা কলেজের কাছে আমবাগান, ২০. ১ নম্বর সেকশনের সারেংবাড়ি, ২১. চিড়িয়াখানার কাছে সিন্নিরটেক, ২২. গোলারটেক, ২৩. কল্যাণপুর বাসডিপো।
১৯৭১ সালে শিয়ালবাড়ি ছিল কৃষি-অধ্যুষিত গ্রামাঞ্চল। এখন এটি পরিণত হয়েছে রূপনগর আবাসিক এলাকায়। ১৯৯২ সালে স্থানীয় লোকদের উঠিয়ে দিয়ে প্লট বরাদ্দ করা হয়। বধ্যভূমির জন্য নির্ধারিত হয় মাত্র ছয় কাঠা জায়গা। ঢাকার উপকন্ঠে এটা ছিল বড় বধ্যভূমি।
মিরপুরের ১০ নং সেকশনে ‘জল্লাদখানা’ বাংলাদেশের বড় বধ্যভূমিগুলোর মধ্যে একটি। ১৯৭১ সালে পুরো মিরপুর এলাকার বড় অংশই ছিল গ্রামীণ জনপদ। জল্লাদখানার আশেপাশের এলাকাসহ সমগ্র মিরপুরই ছিল বিহারি-অধ্যুষিত। ’৭১-এর যুদ্ধে, পাকিস্তানি আর্মি নির্বিচারে বাঙালি হত্যার জন্য এই বিহারিদের হাতে প্রচুর অস্ত্র তুলে দিয়েছিল। ওই সময় পাকিস্তানি আর্মি ও বিহারিরা হাজার হাজার বাঙালিকে ধরে এনে এখানে হত্যা করত। এ কারণেই সবচেয়ে বেশি বধ্যভূমি পাওয়া গেছে মিরপুরের মাটিতে।
১৯৭১-এর জল্লাদখানায় একটি পাম্প হাউজ তৈরি করা হয়েছিল। এই হাউজের ভেতরেই বিহারিরা নানাভাবে হত্যা করত নিরীহ নিরাপরাধ বাঙালিদের। এই ঘরের নিচেই ছিল স্যুয়ারেজ লাইনের দু’টি গভীর সেফটি ট্যাঙ্কি। জবাই বা অন্য কোনো প্রক্রিয়ায় হত্যা করে বাঙালিদের লাশ ওই ট্যাঙ্কি দু’টোতে ফেলে দেয়া হতো। কেবল যুদ্ধের সময়েই নয়, স্বাধীনতার পরও এখানে বাঙালিদের হত্যা করা হতো।
স্বাধীনতার ২৯ বছর পর ২০০১ সালে জানুয়ারির ৩১ তারিখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে মিরপুরে মুক্ত দিবস পালন করা হয়। তবে দুঃখের বিষয়, আজও মুক্তিযুদ্ধের এই শেষ রণাঙ্গনে শহীদদের কোনো স্বীকৃতি মেলেনি। সরকারি গেজেটে নেই তাদের নাম, নেই কোনো স্মারক চিহ্নও।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:১১
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×