১।
দুইজন "প্রাপ্ত বয়স্ক" ব্যাক্তি উভয়ের বয়সের বিস্তর ফারাক থাকা সত্বেও পারস্পরিক সম্মতিতে বিয়ে করতেই পারে, এখানে ধর্মীয় ও আইনগত কোনো নিষেধাজ্ঞা নাই। যারা খন্দরকার দম্পতির নিন্দা করছেন তারা ভয় এবং হতাশা থেকে করছেন। মানে তারা ভিতু ও হতাশ। সারকাজম করা ঠিক আছে, নিন্দা না।
২। অসম বিয়ে "বিষয়" নিয়ে আলোচনা সমালোচনা চলতে পারে, কিন্তু অসম বিয়ে করা নির্দিষ্ট কোনো দম্পতিকে নিয়ে না।
৩।
যে কেউ বই বের করতে পারে এবং এ ব্যাপারে সেন্সর হওয়া উচিৎ না। আপনার ভালো লাগলে পড়বেন না লাগলে নাই, এই বইগুলা ভাইরাল হলেও সময়ের বিচারে তারা হারিয়ে যায়, যেমন হারিয়ে গেছে রাবা খানের বাংলিশ বইটি । এই নিয়ে হা হুতাশ করার কারণ নাই। এরাও হারিয়ে যাবে।
৪। খন্দকার দম্পতি সমাজের জন্য শিক্ষা, এখান থেকে অনেক কিছু শেখার আছে।
ছেলেরা শিখবে কেনো তাদের মেয়েদের পেছনে না ছুটে ক্যারিয়ার তথা নিজের প্রতি মনোযোগ দেওয়া উচিত, নিজেরে যোগ্য করে তুললে বুড়ো বয়সেও যুবতী বিয়ে করা ব্যাপার না।
আর মেয়েরা শিখবে কেনো নিজেকে এমন যোগ্য করে তুলা উচিত যাতে বুড়ো কাউকে বিয়ে করা না লাগে, প্রিন্স চার্মিং পেতে হলে নিজেকেও সেভাবে তৈরি করতে হয়।
৫।
যার বউ যত সুন্দর তার তত বেশি হেটার, সাকিব আর বিরাটের হেটারদের অর্ধেকই জেলাসি থেকে ওদের হেটার হইছে। ঘৃণার বীজ রোপন হইছে সুন্দর বউ পাওয়া থেকে, একবার বীজ রোপন হইয়া গেলে পরে তার নার্সিং হইছে তাদের এরোগেন্স বা বেয়াদবি।
তাদের বউ অসুন্দর হইলে তাদের এরোগেন্স বা বেয়াদবি কম চোখে লাগতো, বা মাফ করা যাইতো।
৬।
খন্দকার বুড়া ব্যাটা হইয়াও যুবতী বউ পাইছে এই জেলাসি থেকে তার হেটারের পরিমাণ বাড়ছে, আমরা জোয়ান হইয়াও পাইতেছি না ও বুড়া হইয়া পাইছে, এই বঞ্চিত হওয়ার অনুভূতি থেকে দুর্বল মানষিকতার লোকেরা খুন পর্যন্ত করে ফেলে ওরা তো কেবল দৌড়ানি দিছে বা ফেসবুকে লেখতেছে।
৭।
লিটন আর সৌম্যের বউও সুন্দর, তারা পান থেকে চুন খসকালেই খবর আছে।
মোস্তাফিজ মুশফিক এদের বউ পর্দা করে বিদায় এদেরকে মাফ। এদের পার্মানেন্ট হেটার নাই, যা অল্পবিস্তর আছে তা পারফরম্যান্সের উপর ভিত্তি করে।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:৪২