ইসকন একটা সংঘটন বলতে পারেন। এরা বর্তমানে বৃহত্তর আকারে ছড়াচ্ছে। সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরা হয়েছে।
ইসকন" হল ইংরেজী শব্দ। ইংরেজীতে "ISKCON" এর পূর্ণরূপ হল I=INTERNATIONAL, S=SOCIETY for, K=KRISHNA, CON=CONSCIOUSNESS. "INTERNATIONAL SOCIETY FOR KRISHNA CONSCIOUSNESS" এর বাংলা অর্থ হল "আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ" এবং এর সংক্ষিপ্ত রূপ হল "ইসকন"।
ইসকন হল একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা বা গোষ্ঠী বা সংঘ। যে সংঘের উদ্দেশ্য হল মানুষকে কৃষ্ণভাবনাময় করে তোলার মাধ্যমে পৃথিবীতে প্রকৃত শান্তি ফিরিয়ে আনা।
ইসকনের সৃষ্টি কিন্তু ভারতে নয় আমেরিকার নিউইয়র্কে। ৫০ বছর আগে, ১৯৬৬ সালে। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতার নাম ‘অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ’। অবাক হওয়ার মত বিষয়, এ ব্যক্তি ভারতে কোন হিন্দু শিক্ষালয়ে লেখাপড়া করেনি, লেখাপড়া করেছে খ্রিস্টানদের চার্চে। পেশায় সে ছিলো ফার্মাসিউটিকাল ব্যবসায়ী, কিন্তু হঠাৎ করেই তার মাথায় কেন হিন্দু ধর্মের নতুন সংস্করণের ভুত চাপলো, কিংবা কোন শিক্ষাবলে চাপলো তা সত্যিই চিন্তার বিষয়। স্বামী প্রভুপাদ নতুন ধরনের হিন্দু সংগঠন চালু করতেই প্রথমেই তাতে বাধা দিয়েছিলো মূল ধারার সনাতন হিন্দুরা। অধিকাংশ হিন্দুই তার বিরুদ্ধচারণ শুরু করে। কিন্তু সেই সময় স্বামী প্রভুপাদের পাশে এসে দাড়ায় জে. স্টিলসন জুডা, হারভে কক্স, ল্যারি শিন ও টমাস হপকিন্স-এর মত চিহ্নিত ইহুদী-খ্রিস্টান এজেন্টরা’।
ইসকন একটি উগ্র সাম্প্রদায়িক সংগঠন। সংগঠনটি মুলত এনজিও টাইপ।

সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





