ডিজেল ও কেরাসিনের ওপর সরকার নতুন করে মুসক বৃদ্ধি করার উক্ত জ্বালানি তেলের দাম কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। একারণে ডিজেল চালিত পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের সংগঠন ভাড়া বৃদ্ধি দাবিতে দু'দিন অবরোধ করার পর সফল হয়েছে। গতকাল গণপরিবহনের ভাড়া বৃদ্ধির ঘোষণা এলে পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের সংগঠন আবরোধ তুলে নিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক।
ডিজেল চালিত বাসের ভাড়া বৃদ্ধি করা হলেও আওতামুক্ত রাখা হয়েছে সিএনজি চালিত বাস ও পেট্রোল চালিত গাড়ি।
রোববার বনানীতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) প্রধান কার্যালয়ে পরিবহন মালিক সমিতির নেতাদের সঙ্গে বসেন সরকারের কর্মকর্তারা। সেখানে ভাড়া বাড়ানো নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে এসব বিষয়ে মতৈক্য হয়।
পরিবহন মালিক ও সরকারের কর্মকর্তাগণ আলোচনা করে ভাড়া বৃদ্ধি করেছে। যাত্রীদের সংগঠনের কেউ কিন্তু উক্ত আলোচনায় উপস্থিত ছিল বলে জানা যায় নি।
ডিজেলের দাম বৃদ্ধি গাড়ি ভাড়া বাড়িয়ে দাও। গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি মিল কারখানায় উৎপাদিত পণ্যের দাম বৃদ্ধি করে দাও। জনগণ তো আর অবরোধ করতে পারবে না। বলতে পারবে না ভাড়া বৃদ্ধির কারণে বাস ও লঞ্চে চলাচল করবো না! মিল কারখানায় উৎপাদিত প্রয়োজনীয় পণ্য কিনবো না!
এইযে এখন নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য আকাশ ছোঁয়া। কেউ কিছু বলছে? কষ্ট হলেও মেনে নিয়েছে। এদেশে জনগণই হলো সেই ব্যক্তি যাদের মাথায় খুব সহজে কাঁঠাল ভাঙ্গা যায়।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৪৭