
ঈদের আগে বৃষ্টির কারণে অফিস বন্ধ থাকা সত্ত্বেও বাইরে বের হতে পারিনি। বৃষ্টি না থাকলেও যানজটের ভয়ে বের হতাম না। চার-পাঁচ ঘণ্টা, এক জায়গায় বসে থাকার কোন মানে হয় না। তাই ঈদের পর ২৭ সেপ্টেম্বর ঘুরে আসার জন্য বের হয়ে পড়ি। কিন্তু প্রথমে যে গন্তব্যে যাবার কথা ছিল, সেটি বন্ধ থাকায় হুট করেই সিদ্ধান্ত নেই আহসান মঞ্জিলে চলে যাবার। তাই একটা সিএনজি নিয়ে দুপুর প্রায় সাড়ে তিনটার দিকে সেখানে পৌঁছে যাই। রাস্তা ফাঁকা। আহ, সারা বছর যদি ঢাকা শহর এমন থাকতো ! মোট সদস্য চারজন। তাহলে চলুন ঘুরে আসা যাক আহসান মঞ্জিলে .....
০১। আহসান মঞ্জিল

০২। ও পাশে বুড়িগঙ্গা

০৩। অফিস কক্ষের ছাদ

০৪। সিঁড়ি

লোকজনের যন্ত্রণায় খালি আহসান মঞ্জিলের ছবি তুলতে পারিনি।
লোকজনের যন্ত্রণায় কোন ছবিও তুলতে পারছি না। তার উপর কিছুক্ষণ পর একজন লোক এসে বলে, ছবি তোলা যাবে না।
০৫। লৌহ সৈনিক

০৬। যুদ্ধের পোশাক

০৭। নবাবদের আহারের কক্ষ

০৮। রৌপ্য এবং তারজালির তৈরি আহসান মঞ্জিলের মডেল

০৯। হাতির দাঁত

১০। বিলিয়ার্ড গেমের কক্ষ

১১। তৈল চিত্র

১২। বিছানা

১৩। লোহার সিন্দুক (এ কক্ষে আরো অনেকগুলো সিন্দুক আছে)

১৪। সাদা সিমেন্টের তৈরি ভাস্কর্য

১৫। নবাবদের বংশ তালিকা

১৬। শেষ বিকেলের আহসান মঞ্জিল ০১

১৭। শেষ বিকেলের আহসান মঞ্জিল ০২

সন্ধ্যার আগেই বাঁশি বাজিয়ে একজন এসে জানিয়ে দিল, সময় শেষ। চলে যেতে হবে। এরপর আমাদের অন্য আরেকটি জায়গায় যাবার কথা, তাই আর নৌকা করে বুড়িগঙ্গায় ঘোরা হলো না। আগামীতে কোন একদিন এসে ঘুরে যাওয়া যাবে।
সকল ছবি নিজে সংগৃহীত।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


