
দুই ঈদে ঢাকার রাস্তা প্রায় খালি থাকে তাই সেই সময় ছাড়া বাহিরে বের হতে ইচ্ছে কিংবা সাহস কোনটাই হয়না। কারণ অসহ্য যানজট আর সময় নষ্ট। ঈদে ফাঁকা রাস্তার সুযোগের সদ্ব্যবহার করে ঘুরে আসাটা অনেক সহজ। তবে যেখানে যাবেন সেখানে প্রচুর লোক সমাগম থাকলেও যাওয়া-আসার সময় বাঁচাতে পারবেন। তাই এবারের কোরবানি ঈদের ছুটিতে সময় করে দুইটি জায়গা ঘুরে এসেছিলাম। প্রথমে যাওয়া হয়েছিল গাজীপুরের সাফারী পার্ক এবং পরে সাহদুল্লাপুর, গোলাপ গ্রাম।
সতর্কতা: আজকাল সামুতে অনেক ছবি পোস্ট আসে কিন্তু শুরুতে কোন কিছু না লিখে একটার পর একটা ছবি দিয়ে যায়। এর ফলে সেই পোস্টটি প্রথম পাতার অনেকটা অংশ দখল করে রাখে। যা দেখতে, খুব খারাপ লাগে। এমনটি না করে, শুরুতে কিছু লিখে কিংবা একটা/দুইটা ছবি দিয়ে আবার কিছু লিখে পোস্ট করলে সে সমস্যাটা আর হবে না। তাই ছবি পোস্ট দেবার ক্ষেত্রে, এইটুকু মনে রাখলে খুশি হবো। শুভ ব্লগিং.....
আসুন এবার কিছু ছবি হয়ে যাক:
০১। শুরু

০২। স্থির

০৩। পাখি ১

০৪। পাখি ২

০৫। পাখি ৩

০৬। পাখি ৪

০৭। পাখি ৫

০৮। পাখি ৬

০৯। ক্লান্ত বাঘ

১০। সংগ্রহ ১

১১। মাছ

১২। সংগ্রহ ২

১৩। রঙিন মাছ

১৪। বন্ধ কুমির

১৫। কালো ভাল্লুক

১৬। ময়ূর

১৭। সিংহ

১৮। হাতি

১৯। প্রজাপ্রতি

২০। কৃত্রিম ঝর্ণা

২১। সৌখিন ব্রীজ

গাজীপুরে সারা দিন ঘুরে ক্লান্ত থাকার কারণে পরের দিন বিশ্রাম নিয়ে বের হলাম গোলাপ গ্রাম ঘুরতে। সেখানে অনেক গোলাপ বাগান ছাড়া আমরা তেমন কিছু পাইনি। শ্রমিকদের থাকার ঘরের পাশে একটি খাঁচায় তিনটি হরিণ এবং অন্য একটি খাঁচায় অসুস্থ একটি কুকুর ছিল। তবে বাহিরে তিন/চারটি সুস্থ পোষ্য কুকুর ছিল। সবই গোলাপ বাগান তাই বিষয় এক থাকার কারণে বেশি ছবি দিলাম না। এতো গোলাপ দেখে বাগান থেকে একশতটি গোলাপ ক্রয় করেছিলাম।
গোলাপ বাগানের কিছু ছবি:
২২। গোলাপ বাগান ১

২৩। গোলাপ বাগান ২

২৪। ঝিঙে গাছ

২৫। আগমন

সবাইকে ধন্যবাদ।
সকল ছবি নিজে সংগৃহীত।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



