somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কোন দর্শনের ভিত্তিতে নারীর সমঅধিকার নির্ধারণ করা উচিত আর কোন দর্শনের ভিত্তিতে নারীর সমঅধিকার নির্ধারণ করা হচ্ছে !

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সৃষ্টিকর্তা নারী এবং পুরুষ উভয়ের শারীরিক গঠন এবং মানুষিকতার মধ্যে কিছুটা পার্থক্য করে দিয়েছেন। নিশ্চই বিনা কারনে তিনি এটা করেনি, অবশ্যই এর একটা উদ্দ্যেশ্যে রয়েছে। বিদ্রোহী কবির "নারী" কবিতার দুটো লাইন এমন।
"কোনো কালে একা হয়নিকো জয়ী পুরুষের তরবারি।
প্রেরনা দিয়াছে, শক্তি দিয়াছে বিজয়-লক্ষী নারী।
"
এখানে "জয়" হচ্ছে একটা পূর্ণাঙ্গ প্রাপ্তি বা অর্জন। এ অর্জনের জন্য একজন লড়াই করেছে অন্যজন তাকে লড়াইয়ে শক্তি এবং প্রেরনা দিয়েছে। অর্থাৎ দুজনার কাজ ছিল দু'রকমের তবে দুটো মিলেই পূর্ণাঙ্গ "জয়" অর্জিত হয়েছে। মূলত এ জন্যই স্রষ্টা নারী এবং পুরুষকে কিছুটা আলাদা গঠনে সৃষ্টি করেছেন। নারীর সাহায্যই পুরুষ শক্তি সঞ্চার করে যুদ্ধ করেছে। সুতারং এ জয়ে নারী পুরুষের অবদান সমান সমান, এটা স্বীকার করতেই হবে। এখানে কবিতাটির আরো কয়েকটা লাইন উল্ল্যেখ করতে চাই,
"জগতের যত বড় বড় জয় বড় বড় অভিযান
মাতা ভগ্নী ও বধুদের ত্যাগে হইয়াছে মহীয়ান।
কোন রণে কত খুন দিল নর, লেখা আছে ইতিহাসে,
কত নারী দিল সিঁথির সিঁদুর লেখা নাই তার পাশে।
কত মাতা দিল হৃদয় উপরি কত বোন দিল সেবা,
বীরের স্মৃতি-স্তম্ভের গায়ে লিখিয়া রেখেছে কেবা?
"
ঐতিহাসিক ভাবেই নারী এবং পুরুষ উভয়ের অবদানকে কখনোই সমান মর্যাদা দেওয়া হয়নি, এখনো হচ্ছেনা। নারী নিজেও এখন মনে করে সে পরিবারের জন্য যা করছে তা কোন কাজই নয়, বরং পুরুষ যা করছে সেটাই সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ কাজ। নারীর আত্মত্যাগ নারীর কাজ যখন তার প্রাপ্য মর্যাদা হতে বঞ্চিত হচ্ছে তখন নারী আর নারী হয়ে থাকতে রাজি নয়, সে এখন পুরুষ হতে চায়। আবার পুরুষও তাকে বুঝাচ্ছে, মানুষ হতে হলে তোমাকে পুরুষ হতে হবে। নারীও খুব সহজে তা গিলে নিচ্ছে। গ্রাম পরিষদ হতে শুরু করে সংসদের সংরক্ষিত আসন কিংবা কোটায় চাকরি, এগুলো কখনোই নারীর অধিকার কিংবা নারী পুরুষের সমতা নির্দেশ করে না। বরং কোটার দ্বারা অযোগ্যতাই প্রকাশ পায়। কিন্তু আদৌ নারী এটা অনুধাবন করতে পারছে বলে মনে হয়না।
একটা বিল্ডিং বা অবকাঠামো তৈরির জন্য প্রথমে আর্কিটেক দ্বারা ডিজাইন করানো হয়। এরপর সেটাকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের তত্বাবধায়নে বাস্তবায়ন করা হয়। কিন্তু তা না করে যদি আর্কিটেককেই কন্সট্রাকশন কাজ তত্বাবধায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয় তবে কখনোই সেটা সঠিক ভাবে বাস্তবায়িত হবেনা। তখন কি বলবেন, আর্কিটেকের যোগ্যতা কম!
ঠিক এভাবে একজন আর্কিটেককে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের কাতারে এনে তার যোগ্যতা বিচার করা, আর নারীকে পুরুষের কাতারে এনে তার যোগ্যতা বিচার করা একই কথা। পুরুষকেও যদি নারীর কাতারে এনে রেগুলার গৃহিণীর হিসেবে বিচার করা হয় তবে নারীর চাইতে সে অনেক পিছিয়ে থাকবে, কারন সৃষ্টিকর্তা পুরুষের মানুষিকতার ডিজাইনটাই সেভাবে করে দিয়েছেন।
সংসার বা পরিবার এমন একটা ব্যাবস্থা যা টিকে থাকার মূল উপাদান হচ্ছে ভালোবাসা। কেবল নারী নামের সাথেই স্নেহ মায়া মমতা ভালোবাসা কোমলতার একটা সুনিবিড় বন্ধন রয়েছে, এগুলো নারীর শক্তি যা স্রষ্টা তাকে দিয়েছে। যে কাজে মায়া মমতা ভালোবাসা প্রয়োজন সে কাজে নারীই এগিয়ে, পুরুষ সেখানে তার ধারে কাছেও নেই। বিশ্বাস হচ্ছে না? তাহলে নিজ ঘরেই দেখুন, হসপিটালের নার্সদের দেখুন।
নারীদের সমঅধিকার আদায়ের আন্দোলনের দর্শন হওয়া উচিত "নারী পুরুষের কাজের সম মর্যাদাই নারী পুরুষের সমতা বা সমঅধিকার" আর এটাই নারী অধিকার আদায়ের সঠিক দর্শন। কিন্তু তা না করে বর্তমানে যে দর্শনের ভিত্তিতে নারী অধিকার আদায়ের কথা বলা হচ্ছে তা হল "সকল কাজে নারী পুরুষের সমান সংখ্যক অংশগ্রহনই নারী পুরুষের সমান অধিকার"।
হ্যা, এটাকেও সমঅধিকার বলা যায়, এভাবেও নারী পুরুষের সমতা করা যাবে। তবে এক্ষেত্রে যেটা হবে তা একটু উদাহরন দিয়ে বলতে এবং সতর্ক করতে চাই।
ধরুন একটা দশতলা বিল্ডিং তৈরি করা হবে। সেখানে বলা হলো, পাঁচতলার ডিজাইন করবে আর্কিটেক এবং বাকিটা সিভিল ইঞ্জিনিয়ার। আবার কন্সট্রাকশন কাজে পাঁচতলার তত্বাবধায়ন করবে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার বাকিটা আর্কিটেক। তাহলে ঐ বিল্ডিংটা যেমন হবে, যদি কোনদিন সকল কাজে নারী পুরুষের সমান সংখ্যাক অংশগ্রহন করানো হয় তাহলে সমাজের অবস্থাটাও তেমন হবে। এ কথা বলতেই পারেন, বর্তমানে অনেক সেক্টরেই পুরুষের সঙ্গে নারীও কাধে কাধ মিলিয়ে সমান তালে কাজ করে তার যোগ্যতার প্রমান দিচ্ছে। হ্যা তা হয়তো করছে কিন্তু সেক্ষেত্রে তার নিজের সেক্টরেই যে গ্যাপ থেকে যাচ্ছে সেটাও দৃশ্যমান। সব ধরনের পেশায় নারীর অংশগ্রহন যে হারে বাড়ছে ঠিক একই হারে পারিবার ব্যাবস্থা ভেঙ্গে যাচ্ছে, পারিবারিক বন্ধন হালকা হচ্ছে। যৌথ পরিবার ব্যাবস্থা সংকোচন হয়ে চালু হয়েছে সিঙ্গেল পরিবার ব্যাবস্থা এরপর তা আরো সংকোচন হয়ে চালু হয়েছে সেপারেশন ব্যাবস্থা। পরিবারিক পরিবেশের বাহিরে স্নেহ ভালোবাসা হীন একাকি মানব শিশু বেড়ে উঠছে। এগুলো কোন উদাহরন নয় বাস্তবতা, এসব অস্বীকার করার কোন সুযোগ নেই।
কেউ কেউ আবার মন্তব্য করছে, নারী শিক্ষার কারনে এসব হচ্ছে। আমি বলি এটা সম্পূর্ন অবিবেচকের মত মন্তব্য। শিক্ষিত জাতী গঠনে শিক্ষিত মায়ের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে নেপলিয়নের বাণী প্রমাণিত সত্য। বরং একজন শিক্ষিত নারী কেন শুধুমাত্র ফ্যামেলি ম্যানেজমেন্টের মত একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ না করে অন্য কাজে নিজেকে ইনভ্লভ করতে চায় সেটাই দেখা দরকার। পেশা হিসেবে সমাজে নারীর গৃহিণী বা ফ্যামেলি ম্যানেজার পরিচয়কে বরাবরই খাটো করে দেখা হয়, সংগত কারনেই সে তখন নিজের সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধির জন্য অন্য পরিচয় প্রতিষ্ঠিত করতে চায়। আবার একজন নারী যেকোনো পেশায় একটা অবস্থান তৈরি করতে পারলে তাকে যেভাবে সফল নারী হিসেবে এক্সপোস হয়, একজন গৃহিণীকে কখনোই সেভাবে সফল নারী হিসেবে এক্সপোস করা হয় না। এখন তো "গৃহিণী" শব্দটাকে অনেক নারীই তুচ্ছে মনে করে। অনেকে দেখেছি নিজেকে গৃহিণী হিসেবে পরিচয় দিতে লজ্জা বোধ করে। অথচ তারা কল্পনাও করতে পারেনা তাদের জন্যই পরিবার ব্যাবস্থা টিকে রয়েছে, পরিবার ব্যাবস্থা টিকে রয়েছে বলেই সমাজ ব্যাবস্থা টিকে রয়েছে। যে সমাজ ব্যাতিত উন্নয়ন কিংবা অর্থনীতি সব কিছুই মূল্যহীন।
নির্ধারণ করেই দেওয়া হয় পুরুষ পরিবারের প্রধান। আবার সমগ্র বিশ্বে এমনও কিছু সমাজ আছে যেখানে নারীকে পরিবারের প্রধান বলা হয়। যখন পুরুষকে পরিবারের প্রধান করা হবে তখন সেটা অসম হবে, আবার নারীকে পরিবারের প্রধান করা হলে সেটাও অসম হবে। সমতার জন্য পরিবারের প্রধান নামক পদবীটাই তুকে দিতে হবে।
অনেক পেশাতেই পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষনের ব্যাবস্থা রয়েছে। কিন্তু একজন গৃহিণীর পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ফ্যামেলি ম্যানেজমেন্টের উপর প্রশিক্ষনের কোন ব্যাবস্থা কি রয়েছে ? অথচ এটা সমাজকে টিকিয়ে রাখার অন্যতম উপাদান। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো এ ব্যাপারে আমাদের কোন ভ্রুক্ষেপ নেই! সবাই কেবল অর্থনীতি এবং উন্নয়ন নিয়েই চিৎকার করছি!
অনেকেই হয়ত এভাবে আমার মতের সমালোচনা করতে পারেন, যে কি করে আমি সমাজের অর্ধ জনগোষ্ঠীকে ঘরে বসিয়ে রাখার কথা বলতে পারি যা কিনা অর্থনীতিকে বাধাগ্রস্থ করবে। আমি আবারো সুস্পষ্ট করে বলছি, ফ্যামেলি ম্যানেজমেন্ট মানে ঘরে বসে থাকা নয়, পরিবার তথা সামাজিক ব্যাবস্থাকে টিকিয়ে রাখার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বা কাজ হচ্ছে ফ্যামেলি ম্যানেজমেন্ট। আর এই কাজটা যে খুব সহজ এমনটা ভাবারও কোন সুযোগ নেই। যদি তাই ভাবা হয় তবে আমি পুরুষকে বলব মাত্র এক মাসের জন্য তা করে দেখেন।
অনেক নারী এবং পুরুষ হয়ত এ বক্তব্যটা নেতিবাচক ভাবে নেবে। পুরুষ নেতিবাচক ভাবে নেবে, কারন এখানে তার কর্তৃত্ব খর্ব হচ্ছে। সাধারনত কেউই চায়না তার কর্তৃত্ব খর্ব করতে, এজন্য সব বুঝেই একদল পুরুষ বিষয়টাকে নেতিবাচক হিসেবে নেবে, এদেরকে তেমন কিছু বলাই নাই। নারী নেতিবাচক ভাবে নেবে কারন তার কাছে মনে হতে পারে, আমি নারীদের ঘরে থাকার কথা বলছি। প্রকৃতপক্ষে এমনটা মনে করার মধ্যদিয়ে পরক্ষ ভাবে নারী নিজেই যে ফ্যামেলি ম্যানেজমেন্টের কাজটাকে খাটো করে দেখছে, এটাই একদল নারীর মাথায় আসবে না।
তাছাড়া সামাজিক ব্যাবস্থাকে ধংস করে কার জন্য উন্নয়ন করা হবে। কি হবে এই অর্থনীতি আর উন্নয়ন দিয়ে। বর্তমানে SDGর (Sustainable Development Goal) কথা বলা হচ্ছে। যেখানে উন্নয়নের ক্ষেত্রে পরিবেশে এবং স্থায়িত্ব দুটো বিষয়ই গুরুত্ব সহকরে দেখা হয়। আমি SDGর বিরুদ্ধে নই বরং SDG যথাপযুক্তই মনে করি। কিন্তু কথা হল সোস্যাল স্ট্যাবিলিটির জন্য কি করা হচ্ছে?
তাই SDGকে এক্সটেশন করে SSDG( Social Sustainable Development Goal) নির্ধারন করা উচিত।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪২
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×