একজন কেবল একটা চাকরি বা পদের জন্য নিজের জিহ্বা দিয়ে উর্ধতন কর্মকর্তা বা নেতার পাদুকার তলা পরিষ্কার করে, এবং অন্যজন পাকিস্তানি শোষণ হতে দেশকে মুক্ত করতে জীবনটাকেই হাতের মুঠোয় নিয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়লো, এই দুজন মানুষের মেন্টালিটি কম্পেয়ার করেন তো। কি মনে হয় যে মানুষট জীবন বাজী রেখে যু্দ্ধ করলো, সেই বড় মানুষটা সামান্য একটা চাকরির জন্য নিজেকে ছোট করবে?
তাছাড়া বর্তমানে সার্টিফিকেট বিহীন বহু মুক্তিযোদ্ধা রয়েছে। আবার সার্টিফিকেটধারী বহু ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা এবং রাজাকার রয়েছে। ১৯৬২ সালে জন্মগ্রহণ করা সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী (পড়ুন মাছ চোর) এবং বর্তমান এমপি শ ম রেজাউল করিমও মুক্তিযোদ্ধা। ৯ বছর বছর বয়সেই নাকি সে যুদ্ধ করেছে। একজন মন্ত্রীই যেখানে ভুয়া, সেখানে সমগ্র দেশের কী অবস্থা হতে পারে একবার আন্দাজ করেন। বয়সের কারণে রেজাউল চোরা ধরা খাইছে। এমন আরো কত ভুয়া স্বয়ং সরকারেই আছে কে জানে, যাস্ট ধরা না পড়ার কারণে আমরা জানতে পারছি না। আর বাস্তবতা হচ্ছে সার্টিফিকেটধারী রাজাকার এবং ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারাই কোটা চায়। দেখবেন মন্ত্রীদের মধ্যে এই স ম রেজাউল করিম চেতনা নিয়ে খুব চিল্লাচিল্লি করে। তাছারা আমি দেখেছি প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা কোটা চায় না। চিন্তা করেন তো, মৃত্যু হতে পারে জেনেও যে বড় মানুষগুলো দেশের জন্য যুদ্ধ করেছে তারা কি আপনার আমার মতো সাধারণ সুবিধাবাদী লোক? কোটা তো তারাই চায় যারা ভাতা আর কোটার জন্য ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট বানিয়েছে। কোটা যেই চায়, ধরে নেবেন সে ভুয়া। একটা ভিডিও দিলাম এখানে ক্লিক করে দেখুন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা কি বলে।
বাইদ্যাওয়ে, যারা তিস্তার পানি দিলো না কেন সেই ভারতকে রেল করিডোর?
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৫৯