somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ছোট গল্পঃ ইভার বিয়ে

২৯ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অফিসে একটা নতুন ম্যাডাম জয়েন করেছে, শুকনা ফর্শা মিষ্টি চেহারার একটা ম্যাডাম, দেখতে যেমন মিষ্টি কথা তার থেকেও বেশি মিষ্টি, আসার পর থেকেই তার আশেপাশেই আছি, নতুন মানুষ কত কি অসুবিধা কোন কিছু চেনা নাই জানা নাই, একটা জায়গায় নতুন গেলেই কেমন জানি বিদেশ বিদেশ লাগে, নতুন জায়গার মানুষজনের কথাও ঠিক মতন বোঝা যায় না, মনেহয় ইংলিশ ভাষায় কথা বলতেছে, আমি অবশ্য ইংলিশ মোটামুটি বুঝি, সেদিন ডিরেক্টর স্যার মহসিনের উপর রাগ করে বললেন গো টু হেল, মহসিন এমন গাধার গাধা! গো টু হেল মানে যে সামনে থেকে সরে যা সেইটা বোঝে নাই, স্যার ঐ কথা বলার পর আরও দুই মিনিট তার সামনে তাল গাছের মতন দাঁড়িয়ে ছিল,

আমার মতন তো ইংলিশ জানেনা কি আর করবে!! আমারে দুই বার স্যার ঐ কথা বলছিল, আমি সাথে সাথে সামনে থেকে সরে আসছি, মহসিন অবশ্য বলল ও গো টু হেল মানে জানে, গো টু হেল মানে নরকে যা শালা, এই রকম ভুল মানে জানার কোন মানে হয় আমি তো চরম বিরক্ত মহসিনের উপর।

আমার নাম দুলাল আমি এই অফিসের পিওনের কাজ করি, মহসিনও আমার মত পিওনের কাজ করে, আমি বিবাহিত, দুই মাস আগে আমি একটি কন্যা সন্তানের পিতা হয়েছি, আমার আম্মাজান জগতের সেরা সুন্দরী, তার সাথে আমার দেখা হইছে তিনবার অফিস থেকে ছুটি দেয় না, অফিসের ও দোষ দিয়া লাভ নাই এত এত কাজ! আমি না থাকলে তো সব তালগোল পাকিয়ে যাবে, তাই আমিও ইচ্ছে করে সহজে ছুটি নেই না।

আমাদের টি কর্নার থেকে নতুন ম্যাডামের ডেস্ক দেখা যায়, তিনি অসহায়ের মতন এদিক ওইদিক তাকাচ্ছে, সে যে ডিপার্টমেন্টে জয়েন করেছে সেইখানে সে একলাই মেয়ে এইটা একটা খারাপ দিক তার জন্য, ভালো মন্দ কত কি সমস্যায় যে মেয়েদের পড়তে হয় সব কিছু তো পুরুষ সহকর্মীর সাথে আলোচনা করা যায় না, আমি নতুন ম্যাডামের দিকে এগিয়ে গেলাম, আমি তো জানি নতুন কেউ এলে আগে কি জানতে চায়, ৯৯% লোক জানতে চায় তোমাদের ওয়াশ রুম কোনদিকে।

নতুন ম্যাডামের কাছে সরাসরি গিয়ে ওয়াশ রুমের চাবি দিয়ে বললাম আপুউউউউউউ সোজা গিয়ে একদম লাস্ট মাথায় দেখবেন ডানে বামে দুইটা দরজা, ডানের দরজা দিয়ে ভেতরে গেলে আপনার ওয়াশ রুম। এই যে চাবি, চাবি আপনার কাছে রাখবেন কারন কিছু বেয়াদব ভিজিটর লেডিস ওয়াশ রুম দেখেও ঢুকে পড়ে। আর এই ফ্লোরে আপনি একাই মেয়ে কাজেই ওটা আপনি একাই ইউজ করবেন। প্রতিদিন সকালে এসে ক্লিনারকে চাবি দিবেন ও ক্লিন করে চাবি এনে আপনাকে ফেরত দিবে। ম্যাডাম মৃদু হেসে থ্যাংক ইউ বলে উঠে দাঁড়ালেন।

মনটা খুশি খুশি লাগছে ম্যাডামকে আপু ডেকে ফেলেছি, ইচ্ছে করেই ডেকেছি, ম্যাডাম শব্দটা কেমন পর পর লাগে।

দেখতে দেখতে মাস খানেক কেটে গেছে, আপু এখন সবার সাথে সহজ হয়ে গিয়েছে, আমি ও হাফ ছেড়ে বাঁচলাম! জায়গা পুরানো হলে বিদেশ ভাব কেটে যায়। কিন্তু সমাজের লোক তো ভালো না, আপুরে নিয়ে রঙ তামাসা আলাপ আলোচনা অনেক দিন যাবত চালু হয়ে গেছে, এত সুন্দর মাইয়া অথচ বিয়া হয় না, চা খেতে খেতে টি কর্নারে দাঁড়িয়ে আমার সামনেই আলোচনা হয় মাঝে মাঝে, ইচ্ছে হয় স্যারদের মুখের উপর বলি বিয়া হয়না এইটা কেমন কথা, বিয়া হয়তো আপু করতেছে না, কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিজেরে কন্ট্রোল করি তারা বড় বড় স্যার তাদের মুখের উপর কি আর আমি জবাব দিতে পারি! তারা ভুল বললেও রাইট।

একদিন আপুর কাছে বললাম এই অফিসের লোকজন খারাপ, স্যাররা যারা আপনার সাথে খাতির দিয়া কথা বলে তারাই আবার আপনার পিছনে সমালোচনা করে। আপু বলল--
- করুক, সমালোচনা করার জন্যই তো আল্লাহ্‌ ওদের মুখ দিয়েছেন।
- আপু আপনের বয়ফ্রেন্ড আছে?
- কি আছে?? এই খবর জেনে তুমি কি করবে
- আছে কি না বলেন
- নাই
- না থাকাই ভালো যেই যুগ পড়ছে আজকাল
বলে উদাস হয়ে সরে এলাম আপুর টেবিল থেকে, একটা ব্যবস্থা করতে হবে ইভা আপুর জন্য, এই অফিসে পৃথিবীর সব থেকে আলাভোলা ধরণের ভদ্র একজন আনম্যারিড ছেলে আছে।


হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ, একটা ভারী কণ্ঠস্বরের উইশ বার্তা শুনে পেছন ঘুরে তাকিয়ে থ্যাংকস বলে ইভা, ওদের অফিসেরই একজন, আহমেদ শিশির তার নাম, লম্বা শুকনা শ্যামবর্ণ চেহারায় নিষ্পাপ ভাব প্রবল, একটা লাল টকটকে গোলাপ এগিয়ে দেয়, ইভা হাত থেকে নিয়ে ডেস্কের পাশে টেবিল ক্যালেন্ডারের উপর সাজিয়ে রাখে ফুলটা।
- আজ আমার জন্মদিন জানলেন কীভাবে?
- কিছু কথা এমনিই জানা হয়ে যায়, বলেই মৃদু হাসি শিশিরের মুখে।
- আচ্ছা আপনি তাহলে গোয়েন্দা বিভাগ থেকে?
- এই অফিসে কোন গোয়েন্দা বিভাগ নেই, এইচ আর বিভাগ আছে।
- আমার সি ভি ঘেঁটে জন্ম তারিখ খুঁজে বের করে উইশ করায় কৃতজ্ঞ
- আমিও
- আপনি কেন?
- এই যে ব্যাপারটা আপনি স্বাভাবিক ভাবে নিয়েছেন,
- স্বাভাবিক ভাবে নেয়ার কথা না?
- না
- কারন?
- কারন জানতে হলে কফি খেতে যেতে হবে, আজকে অফিসের পর? সম্ভব?
- আজকেই? আরে না আজ না আজেকেই সম্ভব না
- কেন স্পেশাল ডে'তে কোন স্পেশাল মানুষের জন্য?
- আরে না সেরকম কিছু না, বাসায় মা বাবা ছোট ভাই বোন অপেক্ষায় থাকবে ওদের নিয়ে কেক কাটতে হবে, আমার বার্থডেতে এটা আমি করি, ছোট ভাই বোনের আনন্দের জন্যই, ওরা প্রচুর আনন্দ পায়।
- আচ্ছা আচ্ছা জেনে নিশ্চিন্ত হলাম, প্রথম আলাপে অনেকটুকু জানা হয়ে গেলো, এই রকম সবসময় থাকেন।
মৃদু হেসে বিদায় নিলো শিশির।


আহমেদ শিশির চলে যাওয়ার পরপরই দুলাল এসে দাঁড়ায়, চোখ মুখ লাল টকটকে, ইভা কাজ করতে করতে গুরুত্ব দেয় না ব্যাপারটা, কিন্তু দুলাল সরেও যাচ্ছে না।
-কিছু বলবে দুলাল, রাগে মুখ দিয়ে কথা বের হচ্ছেনা যেন ওর, বলল--
-কেউ কিছু দিলেই নিতে হবে?
-কি? কোনটা? বুঝলাম না
-এই যে দিয়া গেলো, ওইটা নেয়ার কি দরকার
-তাতে তোমার সমস্যা কি? আমি কার কাছ থেকে কি নেব না নেব সেটা তোমাকে বলে অনুমতি নিয়ে নিতে হবে? তুমি এইখানে যে একটা সামান্য পিওন এটা তোমার মাথায় থাকে না? সেদিন জিজ্ঞেস করতেছ আমার বয়ফ্রেন্ড আছে কিনা কিচ্ছু বলিনি আমি তোমাকে, বেয়াদব কোথাকার সামনে থেকে সরে যাও,
-কিন্তু
-যাও
-ও কয়ডা বিয়ে করছে আপনে তো জানেননা, দুনিয়ার চরিত্র খারাপ, ও আসছে আপনেরে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাইতে এর অর্থ বোঝেন না আপু?
-দুলাল আর একটা কথা বলবে না তুমি, উনার সম্পর্কে আমি কিছু জিজ্ঞেস করেছি তোমাকে? যাও আর এক মুহূর্ত আমার চোখের সামনে থাকবে না।


অফিস থেকে বের হয়ে রিকশার জন্য সামনের গলিতে হাঁটতে থাকে ইভা, ক্লান্ত লাগছে প্রচুর কাজের প্রেশার ছিল, জন্মদিনটা অবশ্য ওর অন্যসব দিনের থেকে আলাদা আলাদা লাগে, কেন এরকম হয় কে জানে, পিপ পিপ গাড়ির হর্ন এর শব্দে ফিরে তাকায়, সেই আহমেদ শিশির!
গ্লাস খুলে ইসারা করছে তার গাড়িতে উঠতে, ইসারায় ইভা না করে দিলো, কিন্তু সে নাছোড়বান্দা গাড়ি নিয়ে পেছন পেছন আসতে শুরু করলো, এটা তো বাড়াবাড়ি হয়ে যাচ্ছে, কাছে গিয়ে ইভা বলল,
-দেখুন আপনি ছেলে মানুষী করছেন,
-রিকশা তো পাচ্ছ না
-তুমি করে বলছেন যে?
-উই আর নাউ নট এট অফিস, উঠে আসো প্রিয়তমা কেন আমাকে দূরে ঠেলে দিচ্ছ?
-হোয়াট, এইগুলা কি বলছেন?
-তোমাকে প্রথম দেখার পর থেকে আমি তোমার প্রেমে পাগল হয়ে গেছি, আমার নাওয়া খাওয়া ঘুম সব কেড়ে নিয়েছ সুন্দরী
-আমি কিন্তু অফিসে কমপ্লেইন করবো
-করো, কমপ্লেইন করে আমার হৃদয়টা ছিঁড়ে নিয়ে যাও, ওটার ভেতর তুমি নামক জিনিষটা নিয়ে তুমি ছাড়া টিকে থাকা কষ্ট।
একটা সি,এন,জি ক্রস করতে দেখে থামায় ওটাকে ইভা, কই যাবে বলেই উঠে পড়ে দরদাম না করেই, জানে এই জন্য অবশ্য তাকে ভাড়া বেশি গুনতে হবে তবু।


পরের দিন অফিসে ঢুকতেই যেন ভয় লাগে ইভার আগের দিনের ঘটনা দুঃস্বপ্নের মতন লাগে, ডেস্কে হ্যান্ড ব্যাগ রেখে হেলান দিয়ে বসে, দুলাল একটু দূরে ঘুর ঘুর করছে, সেদিকে তাকিয়ে ইভা একটু শব্দ করেই বলে-
-কিছু বলবে কি?
-না আপু, কফি দিবো?
-রঙ চা দাও
-আপু, আপু, আপু
-কি হয়েছে? হেসে দেয় ইভা
-এইতো ঠিক আছে, আপনি গতকাল রাগ করছেন, মনডা যেই খারাপ হইছিল আপু
-এখন ঠিক হইছে
-জি আপু, আপনি ঐ শিশিররার সাথে একদম কথা বলবেন না, ওয় কয়ডা বিয়া করছে জানেন এই বয়সে, তিনডা, লাস্টেরডার সাথেও ছাড়াছাড়ির অবস্থা,
-আবার?
-সরি আপু ভুল হয়ে গেছে যাই কফি নিয়া আসি
-কফি না চা
-রঙ চা, চিনি এক চামচ
-হ্যাঁ
-আচ্ছাআআআআআ

গতকালের আহমেদ শিশিরের ঘটনা এখন কেমন হাস্যকর লাগে ওর কাছে, শুধু শুধু এইসব খারাপ লোকের জন্য মন খারাপের কন মানে হয়! ডাস্টবিন অথবা ময়লার গাড়ির সাইড দিয়ে চলার সময় নাকে কিছু দুর্গন্ধ তো লাগবেই।

তার কিছুদিন পড়েই ওর অফিসের প্রটোকল ডিপার্টমেন্টের আবু হাসান নামের ভদ্র মার্জিত ছেলের সাথে দুই পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে ঠিক হয় ইভার। দুলাল এই বিয়ের প্রধান মাধ্যম; হাসানের দুলালের প্রতি বিশেষ প্রশ্রয়ের কারনেই এটা সম্ভব হয়েছে, হাসানকে দুলাল বোঝাতে সক্ষম হয়েছে যে ইভার থেকে ভালো মেয়ে পুরা পৃথিবী ঘুরেও সে পাবে না। আর ইভার বিয়ের ব্যাপার নিয়ে ওর বাবা মা চিন্তিত থাকায় আবু হাসানের বাবা মা বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যাবার পর খোঁজ খবর নিয়ে ওর বাবা মা ও দ্বিমত করার রিস্ক নেয়নি। ইভাও রাজি এই কারনে, বাবা মা ওর জন্য কোন ভুল সিদ্ধান্ত নেবে না, এটা ইভার আত্মবিশ্বাস।

হাসান আর ইভার বিয়ের দিন দুলালের ছোটাছুটি প্রচুর! ওর মেয়ে বউকেও নিয়ে এসেছে গ্রাম থেকে, ইভাই আনার ব্যবস্থা করেছে, দুলালের মেয়েকে কোলে নিয়ে ইভা বলল
-আরে দুলাল এত দেখি একদম রাজকন্যা! এত সুন্দর তোমার মেয়ে!
-রাজকন্যা আপনেরই তো ভাতিজি আপনার চেহারা পাইছে!
-আমার মত বোকা যেন না হয় আমার ভাতিজি, শিশির লোকটার ব্যাপারে সচেতন করতে এসে কি ঝাড়িটাই না খেলে সেদিন,
-আমারও তাই মনে হইছে,
-কি
-ইভা আপু একটা রাগী মেয়ে!!

হাসান আর ইভার বিয়ের কিছুক্ষণ পর কোথা থেকে ছুটতে ছুটতে ওদের অফিসের মহসিন এসে জানায় খবর শুনছেন আপনেরা? শিশির হালায় আবার বিয়া করছে! আজকেই করছে, স্যাররা বলছে ওরে অফিস থেকে বের করে দিবে, ওরে রেখে অফিসের মান সন্মান নষ্ট করবে নাকি।
সমস্বরে হেসে দেয় সবাই।


সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:১৯
৮টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×