গতকাল কিছু শায়েরী খুঁজছিলাম। পেয়েও গেলাম। যথারীতি পড়া আরম্ভ করলাম.... এবং শেষ করলাম। এবার মন্তব্যের ঘরগুলোতে কে কি বলল পড়তে লাগলাম। একপর্যায়ে একজন ব্লগার ও লেখকের কথোপকথন শুরু হল ভারত ও বাংলাদেশ ইস্যু নিয়ে। যা হরহামেশাই ব্লগে ব্লগে চোখে পড়ে। এই নিয়ে বিস্তর ঝগড়া বিবাদ, গালাগালি পর্যন্ত হয়। যা ব্লগের পরিবেশকে নষ্ট করে তোলে। আমি এদের কথোপকথন পড়ে এটা শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলাম না। ভাবলাম ''পুরান চাল নাকি ভাতে বাড়ে'' । অন্য কেউ যদি পড়ে আংশিক লাভবান হয় এবং এতে করে যদি ব্লগের পরিবেশ কিঞ্চিত ভাল হয়, মন্দ কি ?
অবশ্যই বলে রাখা ভাল এই লেখার সম্পূর্ন অবদান সংশ্লিষ্ট লেখকের.....শুধু শেয়ার করলাম। ইচ্ছে করে তাদের নাম উল্লেখ থেকে বিরত থাকলাম।
বাংলাদেশ ও ভারত বিষয়ক বিতর্ক
***** বলেছেন: জনাব,
জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে, ভারতীয় সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতার বদলে ভারতের কর্তৃত্ববাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া অধিকতর কাম্য ছিল। ধন্যবাদ।
৩০ শে জুন, ২০০৯ সকাল ১১:৫৯
লেখক বলেছেন: জাতির কোন ক্রান্তি লগ্ন চলছে না। বাঙ্গালী জাতি ভালই চলছে। অনুবাদ সাহিত্য আগেও ছিল, এখনও আছে। এতে দোষের কিছু নেই। বড় বড় লেখকরাও অনুবাদ সাহিত্য লিখেছেন। বাংলা ব্লগে ইংরেজী লিখলে দোষ নেই, হিন্দির বাংলা করে দিলে কি দোষ- তা এই অধমের মাথায় ডুকে না। দোষের কিছু হত, আমি যদি শুধু হিন্দিতে লিখে দিতাম। আমি কিন্তু শুধু হিন্দিতে লিখে দেইনি, বাংলা অনুবাদ করে দিয়েছি।অনেক মন্তব্যের কথা বলতে পারেন যে অনেকে হিন্দিতে লিখে দিয়ে গেছেন, ভিন্ন ভাষায় মাঝে মাঝে দু'এক বাক্য যদি কেউ লিখে যায় তা দোষের আওতায় পড়ে না। আর শায়েরী কিন্তু ভারতের সংস্কৃতি নয়। শায়েরীর সৃষ্টি হয়েছে ইরান থেকে। তারই আদলে হিন্দি/উর্দুতে শায়েরী আছে, গজল আছে। বাংলা ভাষায় কাজী নজরুল ইসলামও কিছু লিখে গেছেন। আমি নিজেও বাংলা ভাষায় শায়েরী লিখার চেষ্টা করি। ভাষা ছাড়া ভারতের সংস্কৃতির সাথে আমাদের কোন পার্থক্য নেই- এটা মনে রাখা দরকার।
ভারতের কর্তৃত্ববাদের মোকাবেলা কূটনীতি দিয়ে করতে হবে, বিদেশ নীতির সাহায্যে করতে হবে। আর এসব কাজের জন্য দেশের সরকার রয়েছে, রাষ্ট্রদূত রয়েছে, কূটনীতিবিদ রয়েছে। সবকিছু নির্ভর করে তাদের উপর। আপনি আমি সারাদিন চেঁচামেচি করলেও লাভ হবে না।
*****বলেছেন: @ লেখক,
টিপাইমুখ বাঁধ, করিডোর ইত্যাদি বিভিন্ন ইস্যুতে ভারতের ক্রমবর্ধমান চাপের কাছে বাংলাদেশের নাজেহাল হওয়াকে আমি ক্রান্তিকাল বলে উল্লেখ করেছি। এটা আমার কোন রাজনৈতিক বক্তব্য নয়। আপনার রাজনৈতিক দর্শন যাই হোক না কেন, এসব যে এই ক্ষুদ্র দেশের অস্তিত্বের জন্য বিপর্যয়স্বরূপ, সেকথা নিশ্চয়ই স্বীকার করবেন। এই অসময়ে স্বউদ্যোগে আপনার হিন্দি সিনেমার মহিমা প্রচারের উদ্যোগ আমাকে বিস্মিত করেছে।
শায়েরির উৎপত্তি ইরান, আফগানিস্তান, সৌদি আরব - যেখানেই হোক না কেন, আপনার অনুবাদকৃত গান এবং এতদসংক্রান্ত ভিডিও ভারতীয় ছবির মোড়কে পরিবেশিত হয়েছে - যাকে আমি ভারতীয় সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা বলে উল্লেখ করেছি। এস্থলে অ-শায়েরি গান হলেও একই কথা প্রযোজ্য হতো। তাছাড়া বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্ম ও শায়েরি আবিষ্কারক দেশের রাষ্ট্রধর্ম এক হওয়াতে এদেশের মানুষের তা লুফে নেবার কোন কারণ দেখছি না।
চাণক্য দর্শনের অন্যতম নীতি - একটি জাতিকে সাংস্কৃতিকভাবে পঙ্গু করে দিলে সে জাতি স্বকীয়তা হারায় বলে তাদের দখল করে নিতে বেগ পেতে হয় না - এটাকে উপজীব্য করে ভারত বিগত কয়েক দশক ধরে সচেতনভাবে এদেশের সংস্কৃতিকে ধ্বংস করার কাজে নিয়োজিত রয়েছে। তারা এদেশের বাজারে নিজেদের চলচ্চিত্র, নাটক, গান বিভিন্নভাবে সয়লাব করে দিলেও আমাদের সংস্কৃতির দুএকটা নিদর্শন, এমনকি কোন টিভি চ্যানেলও তাদের আকাশে প্রবেশের অনুমতি দেয়না। যেখানে আমাদের সংস্কৃতির ছিটাফোঁটাও তারা গ্রহণে অনিচ্ছুক, সেখানে আমরা নিজ গরজে, নিজ খরচে তাদের সংস্কৃতির জয়ধ্বনি প্রচারের উদ্যোগ নেই, যা সচেতন মানুষকে বিস্মিত না করে পারে না। আজ যদি ভারত সরাসরি আমাদের দেশ দখল করতে আসে, আমার ধারণা, তাদের সমর্থনকারী মানুষের অভাব হবে না। কারণ এদেশের মানুষদের মগজ ধোলাইয়ের কাজ ভারত তার সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের মধ্যে দিয়ে সম্পন্ন করেছে। আর আপনার কথামতো 'ভাষা ছাড়া ভারতের সংস্কৃতির সাথে আমাদের কোন পার্থক্য নেই' - এই মন্ত্রে উজ্জীবিত মানুষ ভারতভুক্তিকে মেনে নেবে সন্দেহ নেই।
এই মুহুর্তে আমার মনে পড়ছে বছর কয়েক আগে আমার বন্ধুর মুখে শোনা এক কথা। এলআরবি ব্যান্ডদল গিয়েছিল কোলকাতায় কনসার্ট করতে। ভারতে আমাদের কনসার্ট অনুষ্ঠান করার সুযোগ সচরাচর ঘটে না। তো সেই অনুষ্ঠানে প্রচুর গান গাওয়া হল। দর্শকরা গানের তালে নাচল, গাইলো। কোলকাতাতে এলআরবি প্রচন্ড জনপ্রিয়। সেখানে অনেক ব্যান্ডদলই আইয়ুব বাচ্চুকে তাদের আদর্শ বলে ধরে নেয়। এলআরবি তাদের প্রতিটি কনসার্ট 'বাংলাদেশ' গানটি গেয়ে শেষ করে থাকে। তো সেই কনসার্টে আইয়ুব বাচ্চু যখন সেই গানটি গাইলেন, তখন এক অদ্ভুত দৃশ্য দেখা গেল। এতক্ষণ যারা নেচে গেয়ে প্রতিটা গান উপভোগ করে আসছিল, তারা একেবারে নিশ্চুপ হয়ে গেল। কোন নাচ হল না, কোরাস হল না। কারণ তারা জানে এটা বাংলাদেশের গান, তাদের নিজেদের গান নয়। একথা তাদের শিখিয়ে দিতে হয়নি। নিজ তাগিদ থেকেই, সবাই একসাথে তা বর্জন করেছে।
আর আমরা......? সত্যি, এই ভাটির অঞ্চলের মানুষ বড় বিচিত্র।
০১ লা জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৪০
লেখক বলেছেন: আমার রাজনৈতিক দর্শন ভিন্ন। তাই দর্শন নিয়ে বিস্তারিত তর্কে যাওয়া অনুচিত। বাংলাদেশ আর ভারতের সংস্কৃতির মাঝে মূলত কোন পার্থক্য নেই শুধু ভাষা ছাড়া। এমনকি পাকিস্তানের সাথেও। আর ছোটখাটো পার্থক্যগুলো ধর্তব্য নয় কারণ অঞ্চলভেদে কিঞ্চিত পার্থক্য পাওয়া যায়- আমাদের বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলেও তা চোখে পড়ে। তাই আপনার কথায় যা চাণক্য নীতি তা এখানে কার্যকর হবে না।
যাই হোক- ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।
বাংলাদেশ গান গাওয়ায় কেউ উল্লাস করেনি, তদ্রুপ বাংলাদেশেও বন্দে মাতরম অথবা জনগণমন গাইলে কেউ উল্লাস করবে না। বাকি সবগুলোতে ঠিক আছে। কলকাতায় বাংলাদেশের শিল্পীরা অনেক জনপ্রিয়। বাংলাদেশ গানের কথা ঠিক মনে আসছে না- মানে গানটির কথা কিরকম। শুনে মনে হচ্ছে- দেশাত্ববোধক ধারার। দেশাত্ববোধক ধারার গানে উল্লাসের কোন বিষয় থাকে না, সেগুলো শ্রদ্ধার সাথে শুনতে হয়। আমি বলছি না বা কোন মত দিচ্ছি না যে কলকাতার লোকরা তখন শ্রদ্ধা দেখিয়েছে। তবে যে দেশেরই দেশাত্ববোধক গান হোক সেখানে উচ্চণ্ড নাচের চেয়ে শান্তভাবে শোনাটাই প্রাধান্য পায়। এসব দিক ভেবে মন্তব্য করা উচিত। বাংলাদেশের এসে কোন শিল্পী যদি গায়- "সারি জাহাঁসে আচ্ছা ইয়ে হিন্দুস্তাঁ হমারা"- অবশ্যই আমরা ভারতীয়দের মত এই গানে মাতোয়ারা হব না। কেউ গাইলে শুনে যাব শুধু। তো এসব হাস্যকর মতামত দিয়ে কি বুঝাতে চাইলেন। ভারত নামে বাতিকগ্রস্থ হওয়া ঠিক নয়। ভারত ভারতের জায়গায়। আমরা আমাদের জায়গায়। ভারত উলটাপালটা কিছু করলে অবশ্যই তা যথাযত ব্যবস্থায় যথাযত পরিসরে মোকাবে লা করা হবে। এখানে ভারতপ্রীতির কোন অবকাশ নেই, ভারত বিদ্বেষের কোন অবকাশ নেই।
"শায়েরির উৎপত্তি ইরান, আফগানিস্তান, সৌদি আরব - যেখানেই হোক না কেন, আপনার অনুবাদকৃত গান এবং এতদসংক্রান্ত ভিডিও ভারতীয় ছবির মোড়কে পরিবেশিত হয়েছে - যাকে আমি ভারতীয় সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা বলে উল্লেখ করেছি। এস্থলে অ-শায়েরি গান হলেও একই কথা প্রযোজ্য হতো। তাছাড়া বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্ম ও শায়েরি আবিষ্কারক দেশের রাষ্ট্রধর্ম এক হওয়াতে এদেশের মানুষের তা লুফে নেবার কোন কারণ দেখছি না।"
-আপনি ভারতের সংস্কৃতি বলেছেন বলে আমি ইরানের কথা বলেছি। আমি রাষ্ট্রধর্মের মত ফালতু বিষয় নিয়ে কথা বলার জন্য বলিনি। আমি বিভিন্ন ভাষার গান শুনি, সুন্দর হলে অনুবাদ করতে চেষ্টা করি- তা যে ভাষা হোক না কেন। ছবিটি ভারতীয় তাই ভারতীয় ছবির মোড়ক দিতে হয়েছে, ইংরেজী ছবি হলে ইংরেজী ছবির মোড়ক দিতাম। অন্য কোন দেশের ছবি হলে সে দেশের মোড়ক দিতাম। মনে হচ্ছে- আপনি ভারত নামে বাতিকগ্রস্থ। তাই দর্শন নিয়ে এসেছেন আলোচনা করতে যেখানে এ আলোচনার কোন প্রয়োজন নেই।
টিপাইমুখ, করিডোর- এসব কূটনৈটিকভাবে মোকাবেলা করতে হবে। আর এসব কাজের জন্য নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ রয়েছে। আলোচনা হবে, সমালোচনা হবে- তারপরে সিদ্ধান্ত নিবে। ভারত অনৈতিক কিছু করলে বিশ্বজনমত আছে। এগুলো বিদেশ নীতির ব্যাপার। সাধারণ জনগণ এসব ব্যাপারে কিছুই করতে পারে না। আমরা শুধু আমাদের সরকারকে চাপ দিতে পারি। কিন্তু যা করার তা কূটনৈতিক পর্যায়ে হবে। আজ এক দেশের সাথে ভাল সম্পর্ক তো কাল খারাপ সম্পর্ক হবে। দেশের বিশেষজ্ঞরা আছেন, তারা সিদ্ধান্ত নিবেন- কি করা উচিত আর কি না করা উচিত। ছায়াছবি আর গান দেখার সাথে এর কোন সম্পর্ক পাচ্ছি না। ছায়াছবি আর গান হলো- বিনোদনের বিষয়, আমার ইচ্ছে হলে দেখব, না হলে দেখব না।
এই যে এখানে যতজনই মন্তব্য করেছেন বা পড়ে গেছেন- এদের সবাই বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী। এখানে ভারতপ্রীতিও নেই, ভারত বিদ্বেষ নেই। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের আচরণ তো আমাদের দেশে প্রভাব ফেলে। ভারত আমাদের বিরুদ্ধে কিছু করলে আমরা তার প্রতিবাদ করব, আমাদের সরকারকে চাপ দেব আলোচনা করতে, সমাধান করতে।
ভারতে বাংলাদেশী চ্যানেল প্রবেশের ব্যাপারগুলোও বিদেশনীতির মধ্যে পড়ে। কলকাতার মানুষ চায়- বাংলাদেশী চ্যানেল সেখানে যাক। এখন সরকার পর্যায়ে আলোচনা করে ব্যবস্থা নিতে হবে। বাংলাদেশের ভাল মানের গান, ছায়াছবি, সাহিত্য- এসব কলকাতা বা বাংলা ভাষাভাষি অঞ্চলে পাওয়া যায়। অনেক আগে আমি ত্রিপুরায় গিয়েছিলাম, তখন এক শহরে গেলে ডলি শায়ন্তনীর গান শুনতে পেয়েছিলাম- খুব জোরে বাজানো হচ্ছে। কলকাতার কথা বলতে পারছি না তবে আমি ত্রিপুরার অবস্থা নিজ চোখে দেখেছি। ত্রিপুরার বাঙ্গালীরা বিটিভিই দেখে। শুক্রবারে সবাই মিলে বসে বাংলাদেশের ছায়াছবি দেখে। বাংলাদেশ থেকে কাছে হওয়ায় সেখানে বিটিভির সিগন্যাল ভালমত পাওয়া যায়।
অন্য যে ব্যাপারগুলো বলা যায় তা হল- আমাদের বিনোদন জগতের মান বাড়াতে হবে, আন্তর্জাতিক বাজার সৃষ্টি করতে হবে। বাংলাদেশে বেশিরভাগ গান বা ছায়াছবি যেরকম হয়- সেগুলোর মানের দশা নিয়ে তো অবগত আছেন নিশ্চই।
০১ লা জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৫১
লেখক বলেছেন: আরেকটি কথা, ব্লগে বিভিন্ন সময় ভাল কোন ছায়াছবি দেখলে তার সম্পর্কে মতামত দেওয়া হয়। বিভিন্ন ব্লপগার তাদের প্রিয় ছায়াছবির কথা বলেন। ইংরেজী ছবির ব্যাপারে কথা বলা হয়। নতুন কোন ছবি আসলে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়। সেরকমই হিন্দি ছবি নিয়ে এখানে আলোচনা হয়েছে। ইংরেজী নিয়ে আলোচনায় যেহেতু দোষ নেই- সেহেতু হিন্দিতেও দোষ হওয়ার কথা না। হলিঊড আর বলিউড ছাড়া নামকরা কোন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি নেই তাই- ঘুরে ফিরেই ইংরেজী আর হিন্দি ছবির কথা চলে আসে। আর নিজের ভাষা হিসবে ভাল বাংলা ছায়াছবি নিয়েও যে আলোচনা হয় তার প্রমান মনপুরা। এই ধরণের আলোচনাকে সুস্থ মস্তিষ্কে ঠিক প্রচার বলা যায় না।
০১ লা জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:২৩
লেখক বলেছেন: Click This Link
এই লিংকটি পড়েন। এই লিংকের বিষয়বস্তুর মত আমার এই পোস্টে বা আগের পোস্টে ছায়াছবির বিষয়বস্তু বা কিছু উপাদান(শায়েরী) নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এর বেশি কিছু নয়। আশা করি এ ধরণের আর কোন লেখা দেখে বাতিকগ্রস্থ হবেন না। এরকম আরও অনেক পোস্ট পাবেন।
ভাল না লাগলে পড়বেন না অথবা মাইনাস দিয়ে যাবেন। কিন্তু দেশাত্ববোধের প্রশ্ন তুলে তথাকথিত দেশপ্রেমিক সেজে অযথা তর্ক করতে আসবেন না। আমার দেশ প্রেম, স্বাজাত্যবোধ- নিজের জায়গাতেই ধ্রুব হয়ে আছে। স্বার্থের কারণে তা উঠানামা করে না।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৫