somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রকাশিত হলো মঙ্গলধ্বনির ২য় সংখ্যা…

১৯ শে জুন, ২০১২ সকাল ৭:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


পাঠসূচিঃ

বলীর পাঠা বাংলার কৃষকের সাথে সরকারের শুভঙ্করের ফাঁকি / বন্ধুবাংলা
লাল সেলাম / সৌরভ ব্যানার্জী
বিপর্যস্ত জ্বালানী খাত, সমাধান কেবলই বিকল্প জ্বালানী :: অমিত সম্ভাবনার জিওথার্মাল এনার্জি / শাহেরীন আরাফাত
এখানে মৃত্যু অবধারিত / অবিনাশ রায়
“জাগো” এবং আমার বন্ধুরা / ফেরারী সুদীপ্ত
কর্পোরেট কালো থাবায় স্বকীয় বাঙলা ভাষার নাভীশ্বাস এবং ভাষার আধুনিক টার্মোলজি :: রাষ্ট্রের উগ্র জাতীয়তাবাদ / মালবিকা টুডু
বিপ্লব নয় প্রলেতারিয়েতের মহাপ্রলয় নিয়ে আসছি / জাকারিয়া হোসাইন অনিমেষ
বাংলাদেশ :: কর্পো-মিলিটোক্রেসির সমন্বয়ে গঠিত একটি স্বাধীন, সার্বভৌম, নয়া ঔপনিবেশিক অভয়ারণ্য / আল-বিরুনী প্রমিথ
বলিভিয়ান সেনাকে বলছি / অনুবাদ: প্রীতম অংকুশ
প্রতিচিন্তা’র ভূমিকার জবাব অন্ধের হস্তিদর্শন অথবা অসত্যের প্রলাপ / আহমদ জসিম
ভাষা শহীদ সুদেষ্ণা এবং ভাষার জন্য বিষ্ণুপ্রিয়া মনিপুরীদের দীর্ঘ সংগ্রামের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস / কুঙ্গ থাঙ
কমরেড বন্ধু লাল সালাম / রেজা রহমান
শ্রম দিবস, নারী দিবস ও পোশাক শিল্পে নারী শ্রমিক / নেসার আহমেদ
মৃদু রিখাটারের ভূমিকম্প / অরবিন্দ অনন্য
একজন সোনাবরু এবং রাজনৈতিক অনশন / খোন্দকার সোহেল
মানুষ + মুক্তচিন্তা = ক্রসফায়ার / প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর
বাংলাদেশের মার্কসবাদী দাবীদার দল-উপদল এবং তাদের উত্থান-পতন আর ভাঙ্গা-গড়ার প্রতিবেদন / মনজুরুল হক
“কমিউনিস্ট ইশতেহার” প্রণয়নের প্রাক-ইতিহাস / অনুবাদ: সিয়াম সারোয়ার জামিল
ফসল কাটার মৌসুমে, ঘুমাও তুমি কদম বনে / শারমিন সুলতানা


২য় বর্ষ ২য় সংখ্যা, জুন ২০১২
——————————————————

প্রাপ্তিস্থান সমূহঃ

লিটল ম্যাগ প্রাঙ্গণ
আজিজ মার্কেট, শাহবাগ, ঢাকা।

শ্রাবণ
আজিজ মার্কেট, শাহবাগ, ঢাকা।

ঘাস ফুল নদী
আজিজ মার্কেট, শাহবাগ, ঢাকা।

জনান্তিক
আজিজ মার্কেট, শাহবাগ, ঢাকা।

উৎস
কনকর্ড এম্পোরিয়াম, কাটাবন, ঢাকা।

প্রকৃতি
কনকর্ড এম্পোরিয়াম, কাটাবন, ঢাকা।

সংহতি
কনকর্ড এম্পোরিয়াম, কাটাবন, ঢাকা।

গণগ্রন্থাগারের সামনে (ফুটপাত)
শহবাগ, ঢাকা।

আল-বিরুনী প্রমিথ
ঢাকা।
ফোন নম্বর: ০১৯১৩৬৫৫১০৪

আরিফ ইসলাম
ঢাকা।
ফোন নম্বর: ০১৭১০৩৬৬৬৩৬

খোন্দকার সোহেল
পটুয়াখালি।
ফোন নম্বর: ০১৮২০৫২০৯০৬

আহমদ জসিম
চট্টগ্রাম।
ফোন নম্বর: ০১৭১৮৩৪৫০৭১

আল-নোমান
বরিশাল।
ফোন নম্বর: ০১৭১০১৮০১৬১

প্রীতম অঙ্কুশ
খুলনা।
ফোন নম্বর: ০১৬৮০৩২৫১৫৭

(বি.দ্র. প্রাপ্তিস্থানের তালিকা অসমাপ্ত, পরবর্তীতে এই তালিকায় আরো কিছু সংযুক্তি আসবে। বিস্তারিত জানতে আমাদের ইমেইল করলে, সংযুক্তি সম্পর্কে ইমেইলের মাধ্যমে আপনাদের অবহিত করা হবে।)

———————————————-

সূচনা বক্তব্যঃ/

‘দেশে এখন ক্রান্তিকাল চলছে, চারিদিকে অন্যায় অবিচার অনাচার নিপীড়ন ঘোট পাকিয়ে জগদ্দল পাথরের মত চেপে বসেছে সাধারণ মানুষের কাঁধে’ কথাটা এখন বেশ পুরোনো। ‘সাধারণ মানুষের মুক্তির লক্ষ্যে গতর খাটা মানুষদের সম্মিলন জরুরি’, এটাও বহুল ব্যবহারে প্রায় জীর্ণ। তাহলে নতুন কি? এই প্রশ্নটিই আমরা আমাদের ছোট কাগজ ‘মঙ্গলধ্বনি’র পাতায় পাতায় রাখতে চাইছি। আমরা চাইছি এই কাগজটি অন্তত সেই সব মানুষদের হাতে পৌঁছুক যারা এতসব অন্যায় অবিচার অনাচার নিপীড়ন আর অবহেলায় পিষ্ট হয়েও খেই হারিয়ে ফেলেনি। যারা এই নিকষ কালো আঁধারেও কোথাও না কোথাও একটা ক্ষীণ আলোকদ্যুতির ঝলকানি দেখে। টানেলের শেষ মাথায় এখনো আলোর অস্তিত্ব আছে বলে বিশ্বাস রাখে। কেননা সব কিছু শেষ হয়ে যেতে চাইলেও সব কিছু শেষ হয়ে যায় না। কোথাও না কোথাও এখনো দিন বদলের স্বপ্ন বুকে আশাবাদী মানুষেরা বেঁচে আছে এবং আরও বেশি করে বাঁচতে চায়। শতছিন্ন পুরোনো চিঠি যা ঘামে ভেজা বুক পকেটের ভাঁজে ভাঁজে সযত্নে লালিত, সেই চিঠি আগলে রাখার মত করে আজও যারা প্রহর গুণে চলে তাদের মত কিছু খ্যাপাটে মানুষদের ঐকান্তিক চেষ্টায় আবারও প্রকাশ হচ্ছে মঙ্গলধ্বনি।

এবারের সংখ্যাটি যে লেখাগুলো দিয়ে সাজানো হয়েছে তার প্রায় সব কটিতেই এই সমাজ, রাষ্ট্র, রাষ্ট্রের নিপীড়ন, সাধারণ মানুষের পরাজিত হওয়ার কাহন, দিনে দিনে তাদের সর্বশান্ত হওয়ার অলঙ্ঘণীয় শেকলবাঁধা ব্যবস্থা, সেই ব্যবস্থাকে ভ্রুকুটি করে এক ঝাঁক তরুণ লেখকের বিশ্লেষণ স্থান পেয়েছে। এই সংখ্যার লেখকরা নিজেরা কোনও সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয়নি। সামগ্রিক ব্যবস্থার আগাপাশতলা বিদগ্ধ মুন্সিয়ানায় তুলে ধরে পাঠককেই প্রশ্ন করেছে- ‘আপনি কি ভাবছেন?’ পাঠককে দেখিয়ে দিতে চেয়েছে পাঠক যা ভাবছেন লেখকও সেই মত ভাবনায় তার কথা বলতে চেয়েছেন। এ দুয়ের মেলবন্ধন যদি মঙ্গলধ্বনির লক্ষ্য হয় তাহলে সে লক্ষ্যে মঙ্গলধ্বনি এই সংখ্যাটি নিয়ে জোর গলায় বলতে পারে ‘আপনি এবং আমি যদি একই ভাবে ভাবি, বুঝি, সমাধান জানি তাহলে আর দূরে থাকা কেন? কেন সেই অচেনা প্রাণ এখানে এক গোত্রে মিলিত হয়ে গেয়ে উঠবে না- ‘প্রাণে প্রাণ মিল করে দাও’!

প্রখর দারুণ অতি দীর্ঘ দগ্ধ দিন! চারিদিকে জলহীন মেঘ আর পেঁজো তুলোর মত ভেসে যাচ্ছে উদ্ধত তারুণ্য। রংবেরঙের মিথ্যাচার, মায়া মরিচিকা আর অনিবার্য অমানিশায় নিমজ্জিত এই রাষ্ট্র-সমাজ তার স্বনির্ধারিত গন্তব্যে ছুটে চলেছে। মানুষকে ভাবতে বাধ্য করা হয়েছে যে তার আর ফেরার কোনও পথ নেই। তার আর নতুন করে রুখে দাঁড়াবার শক্তি নেই। তার আর প্রতিবাদে ফেটে পড়ার সাহস নেই। ভাগ বাটোয়ারা হয়ে গেছে লুটের মালামাল। রাজকোষ আর খাজাঞ্জিখানাও তষ্করের দখলে। এক সময়ের শত্রু এখন বাণিজ্য-বেসাতির বন্ধু হয়েছে। তথাকথিত গণতন্ত্রের চোলাইয়ে বুঁদ হওয়ার ছবক দিয়ে এখন পুরোনো মেঠো রাজনীতি নতুন মোড়কে হাজির করা হয়েছে। প্রতিবাদীকে শ্বাস নেয়ার সময়টুকুও দেয়া হচ্ছে না। বিদ্রোহীকে ঠাণ্ডা মাথায় গুলি করে হত্যা করা হচ্ছে। বিশ্বের মোড়লরা সেই হত্যাকে ‘জায়েজ’ করার জন্য গণতন্ত্রের ভাজে ভাজে নরোম মোলায়েম করে সহনীয় মানবতা ফেরী করে চলেছে। গণতন্ত্রের আফিমে নতুন নতুন সেডেটিভ মিশিয়ে মাতৃস্নেহ আর পিতৃভক্তিযোগে পরিবেশন করা হচ্ছে। আর তাতেই সাধারণ মানুষ শত অত্যাচার-অনাচার নিপীড়ন-নির্যাতনেও কেবল মাত্র নিয়তির ওপর দায় চাপিয়ে নীলকণ্ঠ হচ্ছে। একদল না দুইদল? দুইদল না বিকল্প? বিকল্প না প্রতিশক্তি? প্রতিশক্তি না প্রতিঘাত? এই প্রশ্নগুলো জেগে ওঠার আগেই ডুবে যাচ্ছে। এক একটা প্রহর এক একটা মাস এক একটা বছর পার হচ্ছে আর সাধারণ মানুষ তার শরীরে লেপ্টে থাকা শেষ স্বাধীনতাটুকুও হারিয়ে বসছে। সামান্য বেঁচে থাকার যে প্রকৃতিগত অধিকার তাও কেড়ে নেয়া হয়েছে; হচ্ছে। এমন অমানিশাকালে আঁধারের চাদরমুড়ে নিশ্চুপ মৃত্যু কামনা করা মানুষদের বাঁচার কোনও মন্ত্র আমাদের জানা নেই। তবে এতটুকু জানা আছে-এখনই সব কিছু শেষ হয়নি। শেষ হয়না। শেষ হওয়ার আগেও টানেলের ওই শেষ মাথায় ক্ষীণ হলেও আলোর রেখা দেখা যায়। যারা দেখতে পারেন তারা তো পারেনই, যারা পারেন না তারাও যেন ঘোর অন্ধকারে আলোর আভাসে উজ্জীবিত হতে পারেন। পারেন নতুন করে শপথ নিতে, সেটাই মঙ্গলধ্বনির অবিরাম চেষ্টা। এই সংখ্যায়ও সেই চেষ্টা করা হয়েছে।

আমরা আমাদের সমগ্র অস্তিত্ব এবং যাপিত জীবনের সকল অভিজ্ঞতা আর টিকে থাকার দৃঢ়তায় এই সব কিছুর প্রতি প্রতিবাদ জানাই। আমাদের অন্তরের অন্তস্থল থেকে উঠে আসা ঘৃণা আর প্রতিবাদে জ্বালিয়ে দিতে চাই অস্তাচলের দূর্গকে। আমরা চাই ক্ষমতাহীন মানুষ ক্ষমতাবান হয়ে উঠুক। তার সেই আপাতঃ তুচ্ছ ক্ষমতা প্লাবনের তোড়ে ভাসিয়ে দিক জগদ্দল পাথর হয়ে চেপে বসা স্টাবলিশমেন্টকে। মানুষ, শুধু মাত্র খেটে খাওয়া মানুষ হয়ে উঠুক আমাদের নেতা, আমাদের চালক, আমাদের আলোর দিশারী। আমরা জানি শতছিন্ন শার্টের বুক পকেটে আজও স্বযত্নেরক্ষিত আছে বিপ্লবের ইশতেহার! প্রচণ্ড অসীম তার শক্তি॥

[মঙ্গলধ্বনি’র লেখা সংক্রান্ত, অথবা অন্য যেকোন বিষয়ে কোন মতামত, পরামর্শ, বা সমালোচনা থাকলে তা আমাদের ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন।]


-মঙ্গলধ্বনি পরিবার
ইমেইলঃ [email protected]
ওয়েবসাইটঃwww.mongoldhoni.net

উৎসর্গঃ পৃথিবীর তাবত মুক্তিকামী মানুষের জীবন সংগ্রামকে।

সম্পাদনায়ঃ/ মঙ্গলধ্বনি সম্পাদকমণ্ডলী

প্রচ্ছদঃ/ তৌফিক এলাহী

সার্বিক সহযোগিতায়ঃ/ আরিফ, জাকারিয়া, ইমন, তৌফিক, মুন, নাজ, লেভা, কুদরত ভাই, সোহেল ভাই, সুষ্মিতা, বাধন, সৈকত, প্রমিথ প্রমূখ।

যোগাযোগঃ/
ইমেইলঃ [email protected]
ওয়েবসাইটঃ http://www.mongoldhoni.net

মুদ্রণঃ/ মাটি আর মানুষ প্রিন্টার-প্যাকেজার
১৭৯/৩, ফকিরের পুল, ঢাকা-১০০০।
ফোনঃ ৯৩৪৫৮১৬

বিনিময় মূল্যঃ/ ৩৫ টাকা

একটি মঙ্গলধ্বনি প্রকাশনা।/
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×