somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সাখাওয়াত হোসেন  বাবন
ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে "আমার কবিতা নামে" আমি ব্লগিং করি মূলত নিজের ভেতরে জেগে উঠা ব্যর্থতা গুলোকে ঢেকে রাখার জন্য । দুনীতিবাজ, হারামখোর ও ধর্ম ব্যবসায়িদের অপছন্দ করি ।

পরিণতি -(১ম পর্ব) একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



( পরিণতি ৬১ পর্বে'র একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস ।)

সস্তার সব সময় তিন অবস্থা হয় না ।
অনুরাধাকে নিয়ে নতুন ফ্লাটে উঠে হাত নাতে সেটা প্রমাণ পেলাম । ঢাকার অভিজাত এলাকা গুলশানের মতো জায়গায় মাত্র ৫ হাজার টাকায় ১৪শ স্কয়ার ফিটের ফ্লাট ভাড়ায় পাওয়া চাট্রিখানি কথা নয়। কেউ এমনটা কল্পনাতে ভাবতে না পারলেও আমারা সেটা স্রেফ কপাল জোরে পেয়ে গেলাম । মায়ের কাছে শুনেছি বিয়ের পর নাকি ছেলেদের ভাগ্য খুলে। মা'কে বিয়ে করার দুই মাসের মধ্যেই নাকি আমার বেকার বাবার ছয়শত টাকা বেতনের সরকারি চাকরি হয়েছিল। সে কথা সুযোগ পেলে মা এখনো শোনান৷

ভালবেসে হিন্দু মেয়ে বিয়ে করেছি । বাবা, মা আত্মীয়-স্বজন সবাই যেন এক ঝাটকায় পর করে দিলো । এতো কাছের, এতো আপন মানুষগুলোর এমন রূঢ় আচরণ সহ্য করা সত্যই খুব কষ্টের ৷

কোর্ট ম্যারেজ করার পর অনুরাধা রায়'কে নিয়ে বাড়িতেই উঠেছিলাম । কিন্তু ক'দিন যেতে না যেতেই বাসার সবাই যা শুরু করলো তাতে আলাদা হয়ে যাওয়া ছাড়া অন্যকোন পথ আর খোলা রইলো না । অনুরাধা ভিন্ন ধর্মের হলেও সকলের সঙ্গে মানিয়ে নেবার আপ্রাণ চেষ্টা করেছে। কিন্তু তাতে কোন কাজ হয়নি । মার কথা হচ্ছে,"এক গাছের ছাল যেমন অন্য গাছে লাগে না। ঠিক তেমনি, তিনিও তার দেহে প্রাণ থাকতে অন্য ধর্মের মেয়েকে ছেলের বউ হিসাবে মেনে নিতে পারবেন না।"

মা'র সাথে সুর মিলিয়ে বড় ফুঁপি একদিন অনুরাধাকে শুনিয়ে শুনিয়ে বললেন,"যখন বুঝতে পারছো এক গাছের ছাল অন্য গাছে লাগে না, তখন যতো দ্রুত পারো ছেলেকে বুঝিয়ে শুনিয়ে বাড়ি থেকে এ আপদ বিদায় করো।  ফুঁপির এ কথাও আমার কানে এসেছে৷ কোটি পতি ব্যবসায়ীর স্ত্রী আমার বড় ফুপি কাউকে ভয় পেয়ে কিছু বলেন না। উল্টো তার ভয়ে এ বাড়ির সবাই সব সময় তটস্থ থাকে৷

না; অনুরাধাও আমাকে এ নিয়ে কিছু বলেনি। অনুরাধা কখনো কাউকে কিছু বলে না। যে, যা বলে তা মুখ বুঝে সহ্য করে। তার কোন অভিযোগ, কোন অনুযোগ নেই। বোবা সেজে থাকে। আমি গভীর ভাবে খেয়াল করেছি, মানসিক নির্যাতনে এ কয়েক দিনের মধ্যেই মেয়েটা একেবারে মলিন হয়ে গেছে ৷ আগের মতো প্রাণ চাঞ্চল্য নেই,খুশি নেই অনেক কষ্টে ঠোটের কোণে এক চিলতে হাসি ধরে রাখার চেষ্টার সব সময় ব্যস্ত থাকে পাছে তার কষ্ট আমাকে তাড়িত করে সেই আশংকায় সদা তটস্থ থাকে । কিন্তু আমার আমার চোখকে সে ফাকি দিতে পারেনি ৷ আমি যা বোঝার তা ঠিকই বুঝে নিয়েছি ।

ফুপির কথাটা আমাকে বলেছে আমার একেবারে ছোট বোন বাবুনী৷ সবাই দূরে সরে গেলেও, একমাত্র বাবুনী দূরে সরে যায়নি৷ উল্টো আমার কাছে এসে বলে গেছে,"দাদা তুমি কিছু ভেবো না। আমি তোমার আর ভাবির পক্ষে আছি।"

আমার অন্য বড় দুই বোন ও ছোট ভাই এমন আচরণ করছে যেনো আমি ওদের বুকের ভেতর হাত ঢুকিয়ে কলিজা বের করে এনে বাজারে বিক্রি করে দিয়েছি৷ মুখে কিছু না বললেও সবাই এড়িয়ে চলছে৷ এক সাথে খেতে বসছে না৷ আমরা খাবার টেবিলে গেলে ওরা উঠে যাচ্ছে। দেখেও না দেখার ভান করছে৷
আমি বাড়িতে না থাকলে,দুই বোন নাকি অনুরাধাকে ঠেশ দিয়ে এটা,ওটা শোনাতে ছাড়ছে না৷ বাবুনি এ কথাও বলেছে আমাকে৷

অনুরাধা ব্যাচারি সবকিছু ছেড়ে এসে সংসার নামক মহাসাগরে পড়ে হাবুডুবু খাচ্ছে। এ সাগরে আমি তার একমাত্র কাণ্ডারি। আমি উদ্ধার না করলে সে একেবারে ভেসে যাবে। প্রায় রাতেই বুকে মুখ রেখে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাদে৷ কি হয়েছে জিজ্ঞাসা করলে কিছু বলে না। দীর্ঘশ্বাস ফেলে সান্ত্বনা দেবার জন্য মুখে যদিও বলি দেখো একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু অন্তরে বিশ্বাস করি কিছুই ঠিক হবে না।

লাটাই থেকে সুতা কেটে যাওয়া ঘুড়ি যেমন ফেরত আসে না, ঠিক তেমনি জগতে কিছু কিছু সম্পর্কও একবার ভেঙ্গে গেলে আর জোড়া লাগে না৷

আজ সকালে যখন দেখলাম বড় বোন নীলা অনুরাধা'কে শুনিয়ে শুনিয়ে বলছে,"ভাল ঘরের ঝি হলে কেউ এভাবে ঘর ছেড়ে আসে না ৷ ভেবেছিলো কথাটা আমি শুনতে পাবো না ৷ কিন্তু কথাটা বলেই যখন দেখলো পেছনে আমি দাঁড়িয়ে আছি তখন ও দ্রুত পায়ে রান্না ঘরে ঢুকে গেলো।

কথাটা শোনার পর আর সহ্য হলো না। নীলাকে কিছু না বলে আমি সরাসরি বাবাকে গিয়ে বাড়ি ছেড়ে চলে যাবার কথা বললাম, "তিনি আমার দিকে না তাকিয়ে মুখ ঘুরিয়ে দেয়ালের দিকে তাকিয়ে বললেন, "তোমার জায়গায় আমি হলে, এমন কর্ম করার পর কোনদিন বাবার মুখোমুখি হতাম না । "

তারপর টেবিল থেকে পেপারটা টেনে নিতে নিতে বললেন,"তুমি তো তবু নির্লজ্জর মতো সপ্তাখানেক এখানে কাটালে । যত দ্রুত সম্ভব চলে যাও । ভালো থাকো । তুমি ভালো থাকলে আমার আর কিছু চাওয়ার নেই তোমার কাছে । তারপর একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে ক্ষ্ণিন স্বরে বললেন,"নিমকহারাম পাখি উড়ে যাবে এটাই নিয়ম৷"

বাবার শেষেত কথাটা শুনে কষ্টে আমার চোখে পানি চলে এলো। কিছু বলতে চেয়েও বলতে পারলাম না৷ হঠাৎ আসা বানের মতো গাল বেয়ে অঝর ধারায় পানি ঝরতে লাগলো।

মা খাটের উপর বসেছিলেন। আমি তার দিকে তাকালাম ৷ তিনি  কিছু বললেন না । মুখে আচল চেপে অন্যদিকে মুখ করে বসে রইলেন ।
এরপর আর কোন কথা থাকে না । পরিস্কার বুঝতে পারলাম, মান সম্মান নিয়ে এ বাড়ি থেকে চলে যাওয়াটাই  এখন সবার জন্য মঙ্গল।

বাবা,মাকে অবশ্য এ জন্য আমি দোষ দেই না । সংসারের বড় ছেলে আমি । যথেষ্ট আরাম আয়েশে বড় হয়েছি । ভালো ইউনিভারসিটিতে লেখা পড়া করে মোটামুটি ভাল একটা চকরী করছি । যেখানে এখন আমার সংসারের হাল ধরা উচিত,সেখানে এমন একটা কর্ম করে ফেলার পর বড় মুখ করে কিছু আর বলার থাকে না । অগত্যা বাড়ি ছেড়ে চলে যাবার সিদ্ধান্ত নিয়ে বাবা মার ঘর থেকে বের হয়ে এলাম।

বাবার ঘর থেকে বের হয়ে নিজের ঘরে এসে দেখি অনুরাধা জানালায় সামনে দাড়িয়ে টাওয়েল দিয়ে মুখ মুছছে । আমাকে ঘরে ঢুকতে দেখে হাসি দিয়ে সে বলল, "দেখেছো, আকাশে ক্যামন মেঘ জমেছে । আজ মনে হচ্ছে, বৃষ্টি হবে ।

আমি বৃষ্টি প্রসঙ্গে কিছু না বলে বললাম, "অণু;সবকিছু দ্রুত গুছিয়ে নাও । কথাটা বলে নিজের কান্না চাপা দেওয়ার জন্য,  দ্রুতপায়ে ঘরে ঢুকে কাবার্ড থেকে ব্যাগ বের করে ওয়ারড্রব থেকে জামা কাপড় বের করে ব্যাগে ঢুকাতে লাগলাম ।

আমাকে ব্যাগ গুছাতে দেখে অনুরাধা আমার কাছে এসে দাঁড়িয়ে বলল, "কি হয়েছে? আমরা কি কোথাও যাচ্ছি ?"

আমি ওর দিকে তাকিয়ে ম্লান হাসি হেসে  বললাম, হ্যাঁ,যাচ্ছি।
অনুরাধা এবার কৌতূহল নিয়ে জিজ্ঞাসা করলো, কোথায় ?

আমি ব্যাগে কাপড় রাখতে রাখতে বললাম, "জানি না কোথায় যাচ্ছি? তবে আপাতত এ বাড়ির বাহিরে ।"

তারপর একটু থেমে আবার বললাম,"বাবা, মা চাচ্ছেন না আমরা আর এখানে থাকি । তাই বাসা ছেড়ে চলে যাচ্ছি । তুমি তাড়াতাড়ি সব গুছিয়ে নাও ।"

আমর কথা শুনে অনুরাধা যেন আকাশ থেকে পড়লো । মৃদুলা পায় কাছে এসে আমার কাধে হাত রেখে বলল, "মা , বাবা পরিবার ছেড়ে কোথায় যাবো; কি বলছো এসব?

আমি ব্যাগে কাপড় রাখতে রাখতে বললাম, জানিনা কোথায় যাবো । তবে ভেবো না। ব্যবস্থা একটা হয়েই যাবে। আল্লাহর দুনিয়ায় কারো জন্য জায়গার অভাব হয় না। তারপর অনুরাধা'কে জড়িয়ে ধরে বললাম, "একান্ত কিছু না হলে রমনা পার্কে গিয়ে গাছ তলায় সংসার পাতবো দু'জন। কি থাকবে না আমার সাথে গাছ তলায়?"

অনুরাধা আমার প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে অনুরাধা চিন্তিত মুখে বলল, "আমার জন্যই সব গণ্ডগোল হচ্ছে । আমি চলে গেলেই সব ল্যাঠা চুকে যাবে । বাবন , তুমি কিছু না মনে করলে একটা কথা বলি ?"

আমি ড্রয়ার থেকে টাকা বের করে মানি ব্যাগে রাখতে রাখতে বললাম, বলো ।

তোমার কোঁথাও যেতে হবে না । আমিই চলে যাচ্ছি ।

কথাটা শুনে আমার বুকের ভেতরটা,মোচর দিয়ে উঠলো। আমি ওকে জরিয়ে ধরে চুমু খেতে খেতে বললাম, "আমাকে ফেলে কোথায় যাবে তুমি, পারবে যেতে?"

অনুরাধা নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে অশ্রুসিক্ত  চোখে বলল, "জানি না কোথায় যাবো । কিন্তু আমার জন্য তোমার কষ্ট হবে সেটা আমি কিছুতেই মেনে নিতে পারবো না; কিছুতেই না ।

আমি ওকে আবারো জড়িয়ে ধরে বললাম, এসব নিয়ে তোমার ভাবতে হবে না সোনা। তুমি পাশে থাকলে দুনিয়ার কোন কষ্ট আমায় স্পর্শ করতে পারবে না । তারপর ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বললাম, "যাও তুমি ঝটপট তৈরি হয়ে নাও । দেখবে আজই সব ঠিক হয়ে যাবে।"

অনুরাধা চোখ মুছতে মুছতে বলল, "আমি গিয়ে বাবা,মায়ের সাথে কথা বলি ?"
আমি ওকে ছেড়ে দিয়ে বললাম, "না;একেবারে না । যা,বলছি ,তুমি তাই করো । দ্রুত গুছিয়ে নাও সব ।"
আমার কানে তখনো বাবার বলা শেষ কথাটা প্রতিধ্বনিত হচ্ছে , "নিমকহারাম পাখি উড়ে যাবে এটাই নিয়ম৷"

ঘন্টাখানেকের মধ্যে অনুরাধার হাত ধরে পৈত্রিক বাড়ি ছেড়ে চিরদিনের মতো রাস্তায় নেমে এলাম ।

চলবে ........

সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×