জাইকা খুব সম্ভবত চলে যাবে। এলএনজি প্রজেক্টে ওদের ইনভেস্টমেন্ট খুব সম্ভবত বন্ধ করে দিবে।
বাংলাদেশের এনার্জি সিকিউরিটির জন্যে প্রজেক্টটা গুরুত্তপূর্ণ ছিল।
প্রজেক্টটা খুব সম্ভবত এইবার ইন্ডিয়ান কর্পোরেটরা নিয়ে যাবে, আরো কঠিন লুটের শর্তে।
সিকিউরিটি পারস্পেক্টিভে বাংলাদেশ একটা পর্যায় পার হলো। এখন আমরা পাকিস্তান, আফগানিস্তান, সিরিয়া, লিবিয়ার মত দেশের পর্যায়ে চলে গেলাম। খেয়াল রাখবেন, এমনকি পাকিস্তানেও হামলা গুলো হয়েছে করাচিতে অথবা বর্ডারে।
ডিপ্লোমেটিক জোনের ভেতরে এই ধরণের হামলার কোন রেফারেন্স নাই, যুদ্ধ পরিস্থিতির দেশ বাদে নাই।
বাংলাদেশ এখন এই লাইনে ট্রিটেড হবে।
টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি খুব বড় ধাক্কা খাবে।
আপনেরা যারা দেশে কোন গভীর বিপদ হইলে, খুব খুশি হন, আওয়ামী লীগ বোধ এই বার বাটে পড়লো। এই বার বোধ হয় ক্ষমতার মসনদ নড়ে উঠলো। তাদের জন্যে করুনা।
কি নির্বোধের মত চিন্তা।
খেয়াল রাখবেন, ক্ষমতাসীনেরা কখনো বিপদে পড়ে না।
বিপদ হয় দেশের।
এই ছেলে গুলো, দেশের অপূরণীয় ক্ষতি করে গেলে।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪