somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঈদের পরের দিন সকাল মানে ছেলেবেলার বাঁসি পোলাও

২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আমার ছেলেবেলাকে আমি এসএসসি পরীক্ষায় আটকে রাখি। মানে জন্ম থেকে এসএসসি পরীক্ষার সাল পর্যন্ত আমার ছেলেবেলা। ৯৯ সালে মাথা নিচু করে, ছল ছল চোখে স্কুলের গেট পাড় হবার কথা মনে হলেই চোখ ভিজে উঠে। ২০০০ সালে হুট করে কেমন জানি বড় হয়ে গেলাম। তাই আমি এই পোস্টে যা লিখবো সব কিছুই আমার ছেলেবেলার ঈদ নিয়ে।

ঈদের আমেজ শুরুঃ
আমরা যখন ছোট ছিলাম। তখন আমাদের মনে ঈদের আমেজ শুরু হত শবে বরাতের দিন থেকে। শবে বরাত মানে আর কিছুদিন পর রোজা আর তারপরেই তো ঈদ। তাই শবে বরাতটা ভীষণ আনন্দের ছিল আমাদের জন্য।
শবে বরাতের সব চেয়ে আনন্দের সময় ছিল হালুয়া রুটি বিতরণ । অনেক মিসকিন আসতো বাড়িতে। তাদের মাঝে বিতরণ করা হতো আর আশেপাশের বাড়িতে আর স্থানীয় আত্মীয়স্বজনদের বাড়িতে।
আমরা ছোটরা কয়েকটা দলে ভাগ হয়ে যেতাম আর দুরের আত্মীয়স্বজনদের বাড়িতে কেউই যেতাম না। আমাদের এক দল বাড়িতে মিসকিনদের মাঝে হালুয়া বিতরণ করতো আরেক দল থাকতো আশেপাশের বাড়িতে বিতরণের জন্য। আশেপাশের বাড়িতে বিতরণের জন্য
এক গ্রুপ কাভার করতে পারতো না। তারাও ছোট দলে ভাগ হয়ে যেত। এইসব পরিকল্পনা আমাদের আনন্দ বাড়িয়ে দিত। তাছাড়া কয়টা রুটির বানানো হয়েছে আবার কয়টা রুটি আমরা অন্যান্য বাড়ি থেকে গ্রহন করেছি সেই হিসাবও আমাদের রাখত হতো। সারাদিনের কঠোর পরিশ্রম শেষে আমরা খেতে বসতাম মাগরিবের পরে। কারণ বড়রা রোজা রাখতো।
খাওয়া শেষে আমরা প্রস্তুতি নিতাম রাতের ইবাদতের। অনেকে সারা বছর নামাজ না পড়লেও এই দিনটার জন্য সমস্ত ইবাদত রেখে দিতাম। নতুন সুরা দোয়া মুখস্থ করতাম। কারণ আর কয়েকদিন পরেই তো রোজা আর রোজা শেষ হলেই তো ঈদ।


রোজার শুরুঃ
রোজার চাঁদ দেখা গেছে। সেহরী ইফতার। ছোটবেলার রোজা নিয়ে স্মৃতিচারণ করলে যেন শেষ হবে না। আমরা যখন সবাই এক সাথে থাকতাম মানে ঘর আলাদা হলেও রান্নাঘর ছিল একটা। আমরা ইফতার করতাম এক সাথে। ২৫৩০ জন লোক। আমাদের উঠানে আমাদের ইফতারের আয়োজন চলতো। কেউ কেউ আবার ঘরের বারান্দায় পাটি বিছাতো। উঠানে ধুলো উড়তো তাই পানি ছিটানো হতো আগে। এরপর ঝাড়ু দিয়ে পাটি বিছানো হতো। আমাদের দাদা উনার ঘরের জানালায় বসে থাকতেন আর আমাদের আয়োজন দেখতেন। রান্নাঘর থেকে একে একে আইটেম রেডি হয়ে আসতো আর আমরা টিনের প্লেটে সাজাতাম। বরফ কল থেকে বরফ কিনে আনা হতো। আমাদের ইদরায় তরমুজ ডুবিয়ে রাখা হত ঠান্ডা হবার জন্য। মনে আছে সেই সময় ইফতারে আমার সবচেয়ে পছন্দের ছিল লেবু দিয়ে আখের গুড়ের সরবত। চিনির সরবত খেয়েছি অনেক পরে। আর এখন তো আর ভালো আখের গুড়ই পাওয়া যায় না।

মসজিদের সংখ্যা কম হওয়া এবং মাইকের আওয়াজ কম হওয়ার কারণে আজান শুনতে কষ্ট হতো। ইফতারের টাইমে সাইরেন বেজে উঠতো পাওয়ার হাউজ থেকে এর পর দূর থেকে ভেসে আসতো আজান। আমরা পুরোপুরি নিশ্চিত হয়ে ইফতার করতাম।

একবার পাশের বাড়ি থেকে রেডিওতে ঢাকার আজান শুনে রান্নাঘরে বসে আম্মা ইফতার করে ফেলেছিলেন। তারপর কাঁদতে লাগলেন। দাদা আম্মা কে বললেন, "কেঁদোনা । আল্লাহ তোমার রোজা কবুল করবেন।"
আমার ঐদিন মন খারাপ হয়েছিল খুব।

এবাবেই একেকটা ইফতার শেষ হতো। একটা একটা রোজা শেষ হতো আর ঈদ এগিয়ে আসতো।
আমার মনে রোজা শেষ হবার কষ্ট আর ঈদ আগমনের আনন্দ, দুটো মিলিয়ে অদ্ভুত এক অনুভূতি তৈরি হতো ছোটবেলা থেকেই।

ঈদের চাঁদ দেখাঃ
২৯শে রমজান। আগামীকাল ঈদ নাকি রোজা ৩০টা হবে? দারুণ এক অনিশ্চয়তা। কোনটা হলে ভালো হবে ২৯ টা রোজা নাকি ৩০ টা রোজা? প্রশ্ন গুলো মাথায় আসতো। সেই সাথে উৎকন্ঠা।


২৯ শে রমজান। মাগরিবের আজান হয়ে গেল। ইফতার হাতে সোজা চলে এলাম খোলা প্রান্তরে।
আমার আগেই পৌঁছে গেছে অনেকে। বরাবরের মতো আমি পরে।

পশ্চিম আকাশের কোনো কোনায় চাঁদ উঠার কথা।নতুন চাঁদ। ঈদের চাঁদ! আনন্দ !!

নারিকেল গাছের দুই ডালের ফাঁকে তাকিয়ে খুঁজি। গত ঈদের ঠিক ওখানেই চাঁদ উঠেছিল। চরম উৎকণ্ঠা নিয়ে তাকিয়ে থাকি। দূরে কোথাও চকলেট বোমা ফুটে উঠে ! সবাই হৈ হৈ করে উঠে। ওরা সম্ভবত চাঁদ দেখে ফেলেছে ! আর আমরা মন মরা হয়ে তাকিয়ে থাকি।

“এইবার মনে হয় ত্রিশটা রোজা হবে।"-- কেউ একজন বলে ওঠে।
আমি মন খারাপ করে আব্বার দিকেতাকিয়ে বলি , “আব্বা ! তাই ? "
আব্বা বলেন , “চাঁদ না দেখা গেলে তো ত্রিশটা রোজাই হবে।"
আমি মন খারাপ করে বললাম , “কিন্তু ওরা যে বোমা ফুটাচ্ছে ? হৈ হৈ করছে ? ওরা কি চাঁদ দেখেছে ?”

আসলে কাল কে যে ঈদ হবে না এটা আমি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিনা।

আব্বা বললেন , "মনে হয় উঠেনি।উঠলে তো আমরাও দেখতাম। "
"ওই যে চাঁদ .... ঐযে চাঁদ !" --- কে যেন চেচিয়ে ওঠে।
সবাই আবার হৈ হৈ করে ওঠে .... "ঐযে ! ঐযে !! নারিকেল গাছের ডালের উপরে !"

আমি তাকিয়ে বলি , “আব্বা ... কোই ?”
আব্বা হেসে বললেন , "দেখতে পাওনি ?"
"না .... " আমার চোখ ঝাপসা হয়ে ওঠে। কেঁদেই ফেলি প্রায়।
সবাই চাঁদ দেখে হৈ হৈ করছে। শুধু আমি দেখতে পাইনি।
আব্বা বললেন , "আমার আঙুলের দিকে তাকাও। নারিকেল গাছের ডালের একটু উপরে , বামপাশে। "
"কোই ... " আমার গলা কেঁপে ওঠে।
"একটু ভালো ভাবে দেখো .... আবছা , অনেক চিকন। "
আমি প্রানপনে চেষ্টা চালাই।
" দেখেছি ... দেখছি ! ঐযে চাঁদ ... ঐযে , অনেক চিকন ! ... আব্বা , চাঁদ এতো চিকন কেন ?"
" নতুন চাঁদ তো , তাই। "

কাল ঈদ। নতুন চাঁদ আমাদের দিকে তাকিয়ে হাসে। চারিদিকে হৈ হৈ আর বোমার শব্দ। চকলেট বোমা , রসুন বোমা। আমি আব্বার হাত ধরে বাড়িতে ফিরি।
হাঁটতে হাঁটতে বলি , "আব্বা ? আমি সবার আগে চাঁদ দেখবো কবে ?"
"বড় হও ... বড় হলেই দেখতে পাবে! "

আমি আব্বার হাত ধরে থাকি। হাঁটি আর বড় হওয়ার চেষ্টা করি।
আকাশের অস্পষ্ট নতুন ঈদের চাঁদটা ধীরে ধীরে স্পষ্ট হতে থাকে। কাল ঈদ। ঈদ মানে আনন্দ।


ঈদের আগের রাত এবং ঈদের দিনঃ
এদিকে ওদিকে বোমা পটকা ফুটেই চলেছে।
ঈদের আগেরটা ছিল জীবনের শ্রেষ্ঠ রাত। দারুণ উৎকন্ঠা আর আনন্দের কারণে ঘুম না আসা। মাথার কাছে নতুন পাঞ্জাবী পায়জামা, সেন্ডো গেঞ্জি আর সাবান রাখা থাকতো ঘুম থেকে উঠতাম সবার আগে। ঘুম থেকে একটু দেরী করে উঠলে মন খারাপ হয়ে যেতো। ঈদের আগের রাতে রান্নাঘরে তোড়জোর চলতো। সকালে সেমাই রান্নার জন্য দুধ জাল দিতো। সকলের কর্ম ব্যস্ততা দেখতেও ভালো লাগতো।
কিছু কেনা বাদ গেছে কিনা সেই হিসাব করা হতো। সকালে উঠে কি কি করতে হবে সেই উৎকন্ঠাময় হিসাব করতে করতে আমরা বোমার শব্দ শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে যেতাম এবং মজার ব্যাপার হচ্ছে ঘুম থেকে উঠেও বোমার শব্দ শুনতে পেতাম। দূর থেকে ভেসে আসা সেই শব্দ এখন আর শুনি না। অদ্ভুত সুন্দর লাগতো।

ঈদের আগের রাতটা শ্রেষ্ঠ রাত হলেও এই রাতেই আমাদের দাদা মারা যান। আমাদের দাদা মারা যান কোরবানী ঈদের আগের দিন মাগরিবের সময়। আমরা কেউ সেবার ঈদের নামাজ পড়িনি। দাদাকে উঠানের উপড় খাটিয়ায় রাখা ছিল। আমি দাদার মাথার কাছে ঠায় দাঁড়িয়েছিলাম। এরপর জানালা দিয়ে, কুটিইই ভাই বলে আর কেউ ডাকে নি।


আমরা যখন একেবারে ছোট ছিলাম। তখন আমার বড় আপা আমাদের সব ভাইবোনদের মানে চাচাতো ফুফাতো ভাইবোনদের একে একে গোসল করিয়ে দিতো। আমরা সিরিয়ালে আনন্দ নিয়ে অপেক্ষা করতাম। কেউ কেউ গোসলের সময় বড় আপার কথা না শুনলে বকা খেত। এই বকা খাওয়া দেখে আমরা সবাই হাসতাম। যে বকা খেত যেও হাসতো। শৈশব ব্যাপারটা আসলেই অন্যরকম। গোসল করানোর পর চোখে সুরমা লাগিয়ে দিতো।
বড় আপার বিয়ে পর শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে ঈদের দিন সকালে উঠে কাঁদতে লাগলো। সকলের ধারণা ছিল তার বাবা মার জন্য খারাপ লাগছে। এটাই তো স্বাভাবিক। কিন্তু বড় আপা কাঁদতে কাঁদতে বললো, ঈদের সকালে আমি আমার ভাইবোনদের গোসল করাতাম।

বড় আপার বিয়ের পর আমরা ঈদে গোসল করেছি ঠিকই কিন্তু কোনদিন আর চোখে সুরমা লাগায়নি।

আমরা পুরোপুরি ফিটফাট হয়ে সেমাই খেতাম রান্নাঘরে গিয়ে। অনেক মানুষ দাদার সাথে দেখা করতে আসতো তাই অনেক সেমাই রান্না করা হতো। কাগজের প্যাকেটের ফাইভ স্টার সেমাই কেনা হতো কয়েক প্যাকেট। এই সেমাই এখন আর পাওয়া যায়না।
বড় পাতিলে খিচুরি আর মাংস। রাতে পোলাও, কোরমা আর মাংস। তখন রোস্ট ছিলনা। দাদা কোরমা পছন্দ করতেন। আমার নানা লাহেরি মোহনপুরে স্টেশন মাস্টার ছিলেন তিনি মিল্কভিটা থেকে দাদার জন্য খাঁটি ঘি পাঠাতেন। সেই ঘিতে রান্না হতো।

একসময় যখন সবাই আলাদা আলাদা হয়ে খেল তখন একে একে সব চাচাদের বাড়িতে সেমাই খেতে যেতাম। আমার পছন্দের ছিল জর্দা সেমাই। ঘরে ঘরে খেতে যাওয়ার ভেতর আনন্দ ছিল।

দাদা সুস্থ থাকা কালীন আমরা ঈদগাহতে নামাজ পড়তে যাইনি। দাদা আমাদের ঈদের নামাজ পড়াতেন। আমাদের বৈঠকখানা বেশ বড় ছিল। ৪০৫০ জন লোক আমাদের সাথে নামাজ পড়তো। দাদা অসুস্থ হয়ে পড়লে দাদা আমাদের ঈদগাহে নামাজ পড়তে যেতে বলেন।
ঈদগাহতে নামাজ পড়তে যাওয়াও একটা আনন্দময় ব্যপার ছিল।
আমাদের বড় ফুফু ঈদগাহে নামাজে যাওয়ার পাটি গুলো ধুয়ে রাখতেন। উনার কাছ থেকে পাটি গুলো নিয়ে আমরা নামাজে যেতাম। বড়ফুফু মারা গেছেন ২০১৪ সালে । উনাকে নিয়ে অনেক লেখা আছে। বড়ফুফু মারা যাবার পর ঈদটা কেমন যেন খাঁখাঁ লাগে।

ঈদের নামাজ পড়ে এসে প্রথমেই সালাম করে বেড়ানো আর সালামী সংগ্রহ। এরপর খাওয়া দাওয়া করে সাত টাকা দিয়ে কাঁচের বোতলের মিরিন্ডা/ ফান্টা কিনতে যাওয়া। ঈদের আনন্দ পেতে খুব বেশি টাকার দরকার হতো না এখনকার মত।

ঈদের পান্জাবী খুলতে ইচ্ছা হতো না। মনে হতো পান্জাবী খুললেই ঈদ শেষ। মন খারাপ করা শুরু হতো বিকাল থেকে আর সন্ধ্যা তো আমার কাছে বরাবরই বিষাদময়।


ঈদের পরের দিন সকালবেলাঃ

ঈদের দিন আমার বাড়িতে খাওয়া হতো না। খেতাম চাচাদের বাড়িতে। ঈদের পরে দিন আমার ঘরে খাওয়া হতো। সকালে উঠে নাকে যেতো বাঁসি পোলাও গরম করার গন্ধ। রাতে ঘুমাতে গেছি মন খারাপ করে, ঘুম ভেঙ্গে মন ভালো হয়ে গেল।বরাবরই বাঁসি পোলাও আমার খুব প্রিয় খাবার, সেই ছোটবেলা থেকে। আগে যখন এক রান্নাঘরে সবার রান্না হতো তখনও ঈদের পরের দিন সকালে বাঁসি পোলাও খাওয়া হতো। তখন ফ্রীজ ছিল না। পোলাও বিছিয়ে রাখা হতো যাতে নষ্ট না হয়ে যায়। সেই পোলাও গরম করা হতো সকালে। ঐ টা দিয়েই আমাদের সকালের নাস্তা হতো।

আমাদের ঘরে সবাই ঈদের দিন সকালে সবাই খেতে আসতো। হৈ চৈ শুরু হতো।বাঁসি পোলাও খাওয়াটা যেন উৎসবের মত ছিল। আমাদের ওভেন ছিল না তখন। ওভেনে পোলাও গরম আর চুলায় পোলাও গরমের মধ্য পার্থক্য আছে। মুল পার্থক্যটা হচ্ছে গন্ধে।


এতো বাদে শিরোনামটা বাঁসি পোলাও নিয়ে কেন হতে হবে? এই বাঁসি পোলাওয়ের মাহাত্ম্য কি?
আসলে কিছুই না। মুলত বাসি পোলাও টা ঈদ শেষ হবার শেষ আয়োজন। শেষ ঈদের স্মৃতি। ঈদের স্মৃতিচারণ এই বাসি পোলাওয়ের গন্ধের ফিরে আসবে বারবার, ফিরে আসবে ছেলেবেলা কিংবা শৈশব।

















সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:২৪
৮টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×