চলছে প্রি-অর্ডার || চলবে ২৫ তারিখ অব্দি!

কবি হাঁটছে, সামনে প্রস্তুত করা ফাঁসির মঞ্চের উদ্দেশ্যে!
কবি নির্ভীক,
নিজ হাতে গলায় রশি ঝুলাচ্ছে; জাতি নির্বাক!
ঘড়ির কাঁটায় তখন রাত্রি ১২ টা বেজে ১২, কবি ঝুলছে;
মুখে সেই মুচকি হাসি!
আমি দেখলাম, বাংলা ঝুলছে; ঝুলছে একটা জাতি; যার নাম বাঙালী!

কাব্যাংশ: কবি

নেতা আমায় কাগজ ছুঁড়ে দেয়, যেনো... বাকিটুকু পড়ুন

শুনছো মেয়ে, আমার যেদিন মৃত্যু হবে;
মৃত্যু ছুঁয়ে দিবে এই ভঙ্গুর দেহ।
সেদিন তুমি আমার জন্য একটু কেঁদো,
খুব বেশি না; অল্প একটু কেঁদো।
তবে খেয়াল রেখো, চোখের কাজল যেনো নষ্ট না হয়।

মেয়ে শুনছো, সেদিন না হয়; একবার ইচ্ছে করেই-
বারান্দার গ্রিল ধরে আমার অপেক্ষা করো;
মিছে মিছেই অপেক্ষা করো।
যদি ভুল... বাকিটুকু পড়ুন

আমি সাময়িক বিভ্রম, আমি তারুণ্যের বাধবাঙা উল্লাস!
আমি একজন হতাশ মানুষ, নিন্দুকের অবাধ মিথ্যাচার!
আমি প্রজন্মের হাহাকার, আমি জাতির করুণ আত্ম-চিৎকার!
আমি একজন কবি, প্রজন্মের মৌলিক দাবিদার।
আমাকে পাগল ভাবভার কোনো কারণ নেই, আমি নিষ্ঠুর নিয়তি!

আমার ভীষণ মন খারাপ লাগছে কিন্তু আমরা সুখি,
বিস্ময়কর; এবং হতাশ!
আমি মৃত্যুর প্রতিক্ষায় আছি, স্বাভাবিক মৃত্যুর!
হুট করেই... বাকিটুকু পড়ুন

স্বপ্নলোকে আপনাকে দেখি, আপনি নির্বিকার;
দৃষ্টিভ্রমে আপনাকে দেখি-
বাস্তবে আপনি যেমন, ঠিক তেমনি;
শুধু আমাকেই করেন অবহেলা!
আপনি জানেন, আমার ভীষণ কষ্ট হয়;
আপনাকে ভেবে, আপনার কথা স্মরণ করে।

ভুলে যাবো যাবো করে, আপনাকে ভুলা হয় না;
ভুলতে পারা যায় না।
আপনি আছেন, আপনি থেকে যান;
বুকের বাঁ-পাশে।
যেমনি ছিলেন সম্পর্ক থাকার কালে।
আমি ভুলে যাই,
আপনি অন্যের;... বাকিটুকু পড়ুন

মধ্যবিত্তের হাজারো অপূর্ণতার সাক্ষী, এই শহর-
আজ ভালো নেই!
ধর্ষিতার আত্মচিৎকার শোনা শহরটা, আজ ভালো নেই!
কোলের শিশু ধর্ষনের চাক্ষুষ সাক্ষী, এই শহর;
আজ একটুও ভালো নেই!
আমার মায়ের সন্তান হারানোর আর্তনাদ শুনেও,
চুপটি করে থাকা শহরটা; আজ ভালো নেই।

বেলাবোসের মতো হাজারো হৃদয় ভাঙ্গার গল্প জানা শহরটা,
আজ ভালো নেই!
মেহেদির রঙ শুকায়নি এখনো,
নববধূর স্বামী... বাকিটুকু পড়ুন

পুরুষ মানুষ কাদে কম আর সেটা,
প্রিয়জনের মৃত্যুই হোক না কেনো।
তবে যতটুকু কাদে তার চেয়ে-
সবচেয়ে বেশি কাদে হৃদয় ভাঙ্গার কালে! বাকিটুকু পড়ুন

আমি কেমন আছি?
আমি ভীষণ ভালো আছি, ঘুমহীন দীর্ঘরাত;
অবসাদগ্রস্ত বিকেল আর
একাকীত্বময় সুদীর্ঘ পথে খুব স্বাচ্ছন্দ্যেই হাটছি!

আমি কোথায় আছি?
আমি আছি বিষাদ আর অবসাদের মধ্যবর্তী স্থানে!
আর সমৃদ্ধি থেকে যোজন যোজন দূরত্বে।

আমি কে?
আমি এক বাউণ্ডুলে, কিংবা বিভ্রান্ত বাউণ্ডুলে!
আমার পরিচয়, আমি মৃত্তিকা।
নশ্বর ব্রহ্মাণ্ডে আমি এক ঈশ্বর প্রেরিত ক্রীতদাস।

বাকিটুকু পড়ুন

কিছু কিছু মানুষকে, শত করে ভুলতে চাইলেও ভুলা যায় না;
আপনি আমার তেমনি একজন!
কবি কী চাইলেই আর, কবিতা ভুলে যেতে পারে?
খাচার পাখি চাইলেই কী, আকাশ ভুলে থাকতে পারে?
কিংবা জলের প্রানী,
চাইলেই কী ডাঙ্গায় বাচতে পারে?
আপনি আমার তেমনি একজন, যাকে ছাড়া-
নিজেকে কল্পনা করা যায় না, ঠিকঠাক বাচা যায় না।

শুনেছি, আকাশের ভীষণ মন... বাকিটুকু পড়ুন

সে আমায় একরাশ বিষাদ, বিষণ্ণতা দিয়েছে!
তার ভালোবাসা,
আমায় অগ্নিদগ্ধ করেছে!
তার চিবুকের সেই মিষ্টি হাসি,
গ্লানির কল্পিত ইন্দ্রজাল; আমায় উন্মাদ করেছে!
তার বিরহে আমি ক্লান্ত পথিক এক, করি হাহাকার! বাকিটুকু পড়ুন

যে যাবার, সে যাবেই; তার জন্য যদিও তুমি-
নশ্বর পৃথিবীর সমগ্র সুখ এনে দেও,
তবুও সে যাবে!
আর যে থাকার, সে থাকবেই;
তাকে যত অবহেলাই করো না কেনো-
সে অবহেলাকেই তোমার ভালোবাসা ভেবে,
তাই নিয়েই বাচবে। বাকিটুকু পড়ুন

একদিন সময় পাইলে আইসেন,
দেইখা যাইয়েন;
আপনার জন্য বুকের ভেতর-
কতটা ভালোবাসা পুষে রাখি!
বাকিটুকু পড়ুন

ভুলো মন ভাবতো ভীষণ, আমার আমিটাই ছিলাম-
তার হাসির কারণ!
বেলাশেষে আমি আজ ভীষণ ভুল,
সে হাসিতে আমি নই; ছিলো অন্য কারো গুণ! বাকিটুকু পড়ুন

আপনার সাথে আমার প্রেম নয়, ভালোবাসা ছিল;
প্রেম তো সম্মুখে সম্মুখে হয়, লোক দেখিয়ে হয়!
আর ভালোবাসা,
ভালোবাসা হয় লুকিয়ে লুকিয়ে; অগোচরে!
আমাদের ভালোবাসায় কত্ত লুকোচুরি ছিল, ছিল লোকে জানার ভয়! বাকিটুকু পড়ুন

এতটা নীরব, নিস্তব্ধ; আমি কখনো হইনি!
এতটা আবেগহীন আমি কখনো হইনি

কবিতা আমায় প্রত্যাখ্যান করেছে,
ভালোবাসা আমায় কাঙ্গাল করেছে!

একাকীত্ব, নিঃসঙ্গতা; আমায় অনুভূতিহীন করেছে,
আমি মুক্তি চাই, মুক্তি চাই এই বীভৎস পরিস্থিতি থেকে!
বাকিটুকু পড়ুন

তারপর একদিন আসবে সময়, রাত্রি শেষে সুবহে সাদিক!
অযত্ন, অবহেলা;
সেদিন চুপটি করে নিবে প্রস্থান!
বেলা ফুরাবে, মৃত্যু করে নিবে আলিঙ্গন; ভালোবেসে!
সেদিন আমিও নিবো প্রস্থান, নশ্বর পৃথিবী ছেড়ে। বাকিটুকু পড়ুন