somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রোকসানা লেইস
স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

চারপাশে যা দেখি মনে দোলা লাগে

২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ১:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ইউরোপের রাস্তাগুলো এত্ত সুন্দর। দুপাশে সবুজ বনান্তের সারি। যা তৈরি করা হয়েছে যত্ন করে। বসন্তের ছোঁয়ায় ন্যাড়া গাছগুলোতে সতেজ সবুজ পাতার বান ডেকেছে। রৌদ্যছায়ায় অপরূপ রঙে সেজে উঠছে, এক এক সময় একে এক রঙের পরশে বৈচিত্রের ডালি তুলে দেয় চোখের সামনে। সবুজের কত রঙ, ঘন কালো মায়া থেকে কলাপাতা সবুজাভ আভা, হলদেটে ফ্যাকাসে কখনো লালচে আভা।
রাস্তা গুলো উত্তর আমেরিকার মতন চওড়া নয় কিন্তু খুব ছোটও নয়। পরিচ্ছন্ন ছিমছাম যত্নের ছোঁয়া চারদিকে। ছূঁড়ে দেয়া ক্যান প্লাস্টিকের উড়াউড়ি নেই।
এক একটা দেশের গাড়ি হুসহাস পেরিয়ে যাচ্ছে পাশ দিয়ে। অন্যদেশের গাড়ি বোঝা যায় শুধু লাইসেন্স প্লেটে, সে দেশের আদ্যক্ষর দেখে। গাড়ি আমেরিকা, জাপানের নয় বেশির ভাগ জার্মান আর ফ্রান্সের। টয়োটা,নিশান, ফোর্ড হঠাৎ দু একটা দেখা যায়। ওপেল মের্সেডিস বেন্জ, বিএমডাব্লুউ, আউডি, পরর্সে, সিট্রোন, রেনাউল্ট, পুর্রজো ভেন্তুরি, পেউজট, বুগাড় । গাড়ির নামের উচ্চারণ বাংলা ইংলিশ, ফ্যাঞ্চ, জার্মান বা অন্যান্য উচ্চারণে অনেক অনেক তফাত হবে ।
এতসব নামী ব্রান্ডের গাড়ি রাস্তায় চলছে তার মানে এই নয় এই সব মানুষই দারুণ ধনী। এইসব গাড়িগুলো এখানে সস্তা সাধারনের প্রয়োজনীয় ব্যবহারের জন্যই তৈরি হয়, বিলাশিতার জন্য নয়। বেশির ভাগ গাড়ি ম্যানুয়াল। অটোমেটিক গুলোর দাম একটু বেশি হয়। গাড়ি বিলাশীতার জন্য নয় বরং গাড়ি খুব প্রয়োজনীয় ইউরোপ, উত্তর আমেরিকায়। একটা গাড়ি থাকা জরুরী অনেক ক্ষেত্রে টেলিভিশন রাখার চেয়ে। দূর দূরান্তের পথ পারি দেয়ার জন্য। খামার বাড়ির সন্তানরা চৌদ্দ বছরেই লাইসেন্স পেয়ে যায়। তারও আগে গাড়ি চালাতে শিখে ফেলে।
ঘাস কাটা থেকে ফসলের মাঠে মেশিন চালানো, ওয়াগন টানায় হেল্পিং হ্যাণ্ড বাড়ির ছেলেমেয়েরা হয়ে উঠে পারদর্শি। এছাড়া শহর এলাকায় পাবলিক ট্রান্সপোর্টেশন যত বেশি, শহরের বাইরে খুব কম। তাই বাধ্য গতভাবে গাড়ি প্রয়োজন।
কেউ থামতে চায় না খুব জোড়ে যেতে পছন্দ করে। তবে আগের বারের চেয়ে এবার দেখলাম আরো বেশি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে রাস্তার উপর গতি নিয়ন্ত্রন করতে। এ বছর চারশ মিলিয়ন স্পিডিং টিকেট থেকে আদায় করা হয়েছে। ক্যামেরায় ছবি তুলে পাঠিয়ে দেয়া হয় দ্রুতগতির চালকের কাছে। ফাইন না দিয়ে উপায় নাই।





এই ট্যানেলগুলোর ভিতরে ঢুকলেই ডায়নার কথা মনে পরে যায়।

শহরের ভিতরে প্রচণ্ড জ্যাম অনেক গাড়ির সারি। দ্রুতগতির চালকরা চুপচাপ লাইন ধরে দাঁড়িয়ে আছে। অধৈর্য অসহিষ্ণু হয়ে হর্ণ বাজায় না বা পাশ কাটিয়ে যাওয়ারও চেষ্টা করে না। এখানে ইন্টার সেকশনগুলোও খুব ছোট ছোট। ট্রাফিক লাইট গুলোতে মনে হয় দীর্ঘ সময় বসে থাকা হচ্ছে তবে বেশির ভাগ জায়গায় গোল চত্তর ঘিরে, ছয় থেকে সাত আটটা রাস্তা যেখানে ভাগ হয়ে যায় সেসব জায়গায় অপেক্ষা সময় কম। যে আগে আসছে সে চলে যাচ্ছে আগে নিজের পথে। সবাই সিরিয়াল ভিত্তিতে জায়গা ছেড়ে দিচ্ছে অন্য গাড়িকে। অনেকটা আমেরিকার স্টপ সাইনে থামার মতন ব্যবস্থা তবে থামার প্রয়োজন পরে না, অনেক সময় কোন গাড়ি না থাকলে দেখে শুনে পেরিয়ে যাওয়া। শহর ছেড়ে বেরিয়ে গেলেই খোলামেলা হালকা ভীড়হীন রাস্তা। এক একটা সইনবোর্ডে নানান দেশের পথ নির্দেশ করছে। ইচ্ছে হলেই পেরিয়ে যাওয়া যায় এক দেশ থেকে আরেক দেশ।
প্রথম যখন লণ্ডনের কান্ট্রি সাইডে ঘুরেছিলাম ভীষণ ভালো লেগেছিল শহরের বাইরের সাজানো সবুজের চোখ জুড়ানো দৃশ্যাবলি। কোথাও কিছু এলোমেলো পরে নেই। সব যথাযথ ভাবে রাখা আছে। বিশাল বিশাল খামার বাড়িগুলো খুব যত্নে রক্ষিত। একপাশে গরু ছাগল ভেড়ার পাল ঘাস খাচ্ছে, বসে আছে আপন মনে। অন্যদিকে ফসলের মাঠ। গোয়াল ঘর থেকে বাড়ি সব কিছুই বড় সুন্দর ভাবে পরিপাটি করে রাখা।



ইউরোপ জুড়ে একই রকম সিঙ্ক্রনাইজ দেখতে পেলাম। এত বেশি সাজানো পরিপাটি কোথাও এলোমেলো কিছু নাই। এসব দেশে মানুষ নিজের কাজ নিজে করে। যত বড় বাড়ি বা খামার হোক। অনেক পশুসহ বা গাছপালার সাথে বসবাস হোক সব কিছু জায়গা মতন সাজিয়ে রাখা আবর্জন সঠিক জায়গায় ফেলা এসব তাদের জীবন বেড়ে উঠার সাথে অভ্যাসে পরিণত হয়। যেতে যেতে, খেতে খেতে যেখানে সেখানে যা কিছু ছূঁড়ে ফেলার অভ্যাস সাউথ এশিয়ানদের মধ্যেই বেশি।
তারা এখনও নিজের কাজ নিজে করেন না। এবং কাজের লোকদের যথযথ ভাবে নোংরা আবর্জনা সঠিক জায়গায় ফেলার বিষয়েও শিখান না।
অথচ ভাবেন বস্তিবাসী এইসব আবর্জনা কুড়িয়ে নিয়ে জীবন যাপন করবে তারা বড় একটা উপকার করে ফেলছেন, উচ্ছিস্ট তাদের কুড়াতে দিয়ে।
বস্তিবসী আবর্জনা ঘেটে কাগজ শিশি বোতল টিন আরোহন করে। সাথে আরোহন করে অনেক রোগ। যা তাদের ধরার কথা নয়, তারা তা ধরছে এবং পরিচ্ছন্ন করার পানি বা সাবান তাদের নাই। নোংরা সে হাত মুখে দিচ্ছে। রাস্তা জুড়ে ময়লা সাজানো ভারত বাংলাদেশের বৈশিষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
বর্তমানের চেন্নাই, আগে যখন মাদ্রাজ নামছিল, তখন একবার বেড়াতে গিয়েছিলাম। আড়াইদিনের জার্নি শেষে ট্রেন যখন চেন্নাই স্টেশনে ঢুকছিল তার বেশ কিছু আগে থেকে চারপাশ থেকে এত্ত বিশ্রি ময়লার গন্ধ আসছিল মনে হয়েছিল এ কোথায় আসালাম রে বাবা! নাড়িভুড়ি উল্টে বমি আসছিল। দুপাশে উপচানো ময়লার সারি লাইন দিয়ে আছে। আরো ছিল সকাল বেলা লাইন ধরে নারী পুরুষ যুবা বৃদ্ধ শিশু নির্বিশেষে মানুষের প্রাতঃক্রিয়া সারার দৃশ্য দেখা। আশা করি এতদিনে এসব বিষয় বদলেছে।
এমনটা হয় ট্রেন যখন ঢাকায় ঢুকে বা ঢাকা থেকে বের হয়। ময়লার পাহাড় দেখতে দেখতে যেতে হয়। চোখ মন নাকের উপর দারুণ প্রলেপ পরে। ঢাকা শহরের অনেক রাস্তায় উপচানো ডাস্টবিনের পাশ দিয়ে দম বন্ধ করে পার হতে হয়।
চীনেও এমন ব্যবস্থা গ্রাম্য জীবনে এখনও আছে। গুল্লিন থেকে হুয়াংহু চীনের দুঃখ ক্ষ্যাত নামে সেই নদীর কাছে যেতে দেখেছিলাম, পর্যটকরা সারি দেয়া দরজা ছাড়া টয়লেটে দৌড়াচ্ছে। উপায় নাই কি করবে দরজা ছাড়া টয়লেটে বসে পরছে। আমি শুধু দৌড়ে পালালাম। এমন দরজা ছাড়া বাথরুম টয়লেট বাংলাদেশের গ্রাম্য জীবনের সাথে জড়িত ছিল এক সময়। এখনও আছে হয় তো।
ফিলিপিনের এক সময়ের ধনী রাণী এমেলদা মার্কোসের একটা বক্তব্য পড়েছিলাম এক সময় মাঠে ময়দানেই আমাদের বাথরুম করার জন্য যেতে হতো । মাঠে ময়দানের প্রচলন সবখানেই ছিল একসময়। কিন্তু এখন এই ফাইব জির সময় আর এমন কিছু মানা যায় না।
বিদেশের বাথরুমে বসে খাবার খাওয়া যায়, এমন সব কথা বলে টিকা টিপ্পুনি অনেক দেয়া হয়। কিন্তু টয়লেটকে এমন ভাবে ঘরের ভিতর তারা রেখে দিয়েছে। সাজানো গোছানো একটি ঘর ছাড়া আর অন্য কিছু ভাবার অবকাশ নেই। যে কোন বাড়ি বা হোটেল ভাড়া নেয়ার জন্য এলে, প্রথমে মানুষ বাথরুম টয়লেট এবং রান্না ঘরের অবস্থা দেখে। রেস্টুরেন্টে খেতে গেলেও টয়লেট এবং রান্নাঘর দেখে সেখানে অনেকে ঢুকে।
ভেজা স্যাতস্যাতে নোংরা বাথরুম অসভ্যতাই প্রকাশ করে।আবু জাফর শামসুদ্দীনের বিখ্যাত উপন্যাস পদ্মা মেঘনা যমুনা পড়তে গিয়ে নাকে যেন গন্ধ লাগছিল, যখন শ্রমিকদের পায়খানা ব্যবহারের বর্ণনা ছিল। এই পরিবেশ থেকে উন্নত হয়েছে আশা করি অবস্থা এখন।
ইউরোপ আমেরিকায়, জাপানে এমন ভয়াবহ ময়লা এবং র্দূগন্ধের সাথে দেখা হয় না, অন্তত ঘুরতে গিয়ে। বেড়াতে গেলে সাজানো পরিপাটি দেখতে ভালোলাগে। সভ্য মানুষ উচ্ছিষ্ট সুন্দর ভাবে রিসাইকেল করে ফেলবে এটাই মানান সই।
আসলে লিখতে চাইলাম সুন্দর কিছু কিন্তু সুন্দরের পাশে এই বিশ্রিগুলো উৎকট হয়ে থাকে আমাদের পাশে। যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায় একটু চেষ্টা করলে। কিছুদিন আগে ফেসবুকে আমার এক বন্ধু মেঘালয় বেড়াতে গিয়েছিলে তার একটি ছবি দিলেন। প্রকৃতি খুব সুন্দর কিন্তু চারপাশে কাগজ ময়লার এত্ত ছড়াছড়ি দেখে খুব খারাপ লাগছিল। আমি এই ময়লাগুলো না থাকলে ছবিটা দেখতে ভালোলাগতো বলায় তিনি ছবি এডিট করে দিলেন আমার জন্য। কিন্তু ময়লাগুলো যদি বিদেশে যেমন স্কুলের ছাত্রছাত্রী থেকে সাধারন মানুষ স্বেচ্ছা সেবা দিয়েও অনেক কিছু পরিচ্ছন্ন করে। তেমন মানসিকতা আমাদের দেশে গড়ে উঠে ভালোলাগবে অনেক।
ঘুরতে গিয়েছিলাম ইউরোপে এই তিনদিন হলো বাড়ি ফিরে এলাম। এবার দেখা হলো লম্বা শীতের সাথে। ফ্রান্সে এয়ারপোর্ট থেকে বেরুতেই জড়িয়ে ধরল শীতের বাতাস।
যাওয়ার দিন এতটাই গরম পরেছিল তাপমাত্রার কাটা একুশের ঘর ছূঁয়েছিল। জানলা খুলে শান্তি পাওয়া যাচ্ছিল না গাড়িতে। অবশেষে এসি চালিয়ে, চলতে হলো এয়ারপোর্টে পৌঁছানোর সময়। তারপর একদিন উত্তাপ বিকিরণ করে আবার ফিরে গেছে শূন্য তাপমাত্রায়, জানলাম। আতংক হচ্ছিল আমার সদ্য গজানো চারাগুলো এমন উত্তাপে পুড়ে খড় না হয়ে যায়। তাপমাত্রা নেমে যাওয়ায় ভয় পাচ্ছিলাম ফ্রোজেন হয়ে যাওয়ার। যাক ফিবে এসে পেলাম তারা ঠিক আছে। টিউলিপ, চেরি, আপেল ফুলের মুগ্ধতা এবার পাব না ভেবেছিলাম। কিন্তু তারা একটু একটু করে চোখ মেলছে এখন যেন আমার জন্য অপেক্ষায় ছিল, লম্বা শীতের কাঁথা জড়িয়ে।
গত বছর এই সময় ইউরোপে বেশ আরামদায়ক উত্তাপ উপভোগ করেছিলাম। অথচ এবার ফ্রান্সে ঢুকেই শীতের তীব্রতা জড়িয়ে ধরল। শেষ মূহুর্তের উত্তাপের কারণে হাতে নেয়া গরম কাপড় রেখে চলে এলাম। এই সব বস্তা টেনে চলা কঠিন। অনেক দিন তো হলো এবার এদের সঙ্গ বাদ থাক ভেবেছিলাম। অথচ আবহাওয়া মন্ত্রীর মেজাজ বোঝা ভাড়। কখন উপরে উঠছেন কখন নামছেন। বুঝিয়ে দিচ্ছে ওদের রেখে আসা ঠিক হয়নি।
বিদ্যুৎ চমক, মেঘলা আকাশ, শীতল বাতাস চলছে তো চলছেই। বেশ ক'দিন হয়ে গেল ভালো মতন উত্তাপের দেখা পেলাম না বেশ কদিন ধরে।
অথচ শরীরে এই উত্তাপের উঠা নামা ঢুকে গিয়েছিল কখন কি ভাবে বুঝতে পারলাম না। তবে খুব সম্ভাবনা এয়ারক্রাফ্ট থেকে ভাইরাস সংগ্রহ। যদিও আমাদের সাধারন ধারনা থাকে ঠাণ্ডা লেগে গেছে। একবার শীতে কাঁপছিলাম একবার গরমে ফাটছিলাম। নাকে ঝরছিল ঝর্ণা ধারা। কখনো গলার কাছে সব কিছু জমে গিয়ে আইসবার্গের উপস্থিতি জানিয়ে দিচ্ছিল যেন। কখন গলবে কখন ভাসবে উসখুশ খুশখুশ ভাব চলছে। রাগী বেড়ালের মতন ঘরঘর করে উঠছে, কিছুতেই কন্ট্রোল করতে পারছিলাম না আমি। তারা নিজের গতিতে নিজেরা চলছে, নানা রকম গান গাইছে । বেড়াতে এসে এমন তাপমাত্রার উঠা নামায় মন বিখিপ্ত হয়ে যাচ্ছিল। শুয়ে বসে প্রায় সপ্তাখানেক ঘরে বসে বাইরের রূপ উপভোগ করছিলাম। তার বর্ণনা আগের পোষ্টে ছিল। অনেক জায়গায় ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা থাকলেও ঘরে বসেই অর্ধেক সময় কাটিয়েছি এবার। তবে বাইরে দুচার দিন যখন গেলাম তখন দেখা হলো এত্তসব গাড়ির সাথে রাস্তার সাথে অন্যরকম বৈচিত্রের সাথে।

সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ১:৩১
৬টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মুসলিম নেতৃত্বের ক্ষেত্রে আব্বাসীয় কুরাইশ বেশি যোগ্য

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৫




সূরাঃ ২ বাকারা, ১২৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২৪। আর যখন তোমার প্রতিপালক ইব্রাহীমকে কয়েকটি বাক্য (কালিমাত) দ্বারা পরীক্ষা করেছিলেন, পরে সে তা পূর্ণ করেছিল; তিনি বললেন নিশ্চয়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুসলমানদের বিভিন্ন রকম ফতোয়া দিতেছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩


আপন খালাতো, মামাতো, চাচাতো, ফুফাতো বোনের বা ছেলের, মেয়েকে বিবাহ করা যায়, এ সম্পর্কে আমি জানতে ইউটিউবে সার্চ দিলাম, দেখলাম শায়খ আব্দুল্লাহ, তারপর এই মামুনুল হক ( জেল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জুমার নামাজে এক অভূতপূর্ব ঘটনা

লিখেছেন সাব্বির আহমেদ সাকিল, ১০ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০



মসজিদের ভেতর জায়গা সংকুলান না হওয়ায় বাহিরে বিছিয়ে দেয়া চটে বসে আছি । রোদের প্রখরতা বেশ কড়া । গা ঘেমে ভিজে ওঠার অবস্থা । মুয়াজ্জিন ইকামাত দিলেন, নামাজ শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

বামিঙ্গিয়ান উপাখ্যান

লিখেছেন যুবায়ের আলিফ, ১০ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২০




মাঝ রাতে কড়া একটা ঝাঁকুনি দিয়ে ঘুম ভাঙলো জ্যাকের৷ ঘুমের ঘোরে দেখতে পেল কেউ চোখ ধাঁধানো পোষাক পরে ডাইনিংয়ে একটা চামচ রেখে দরজা গলিয়ে চলে যাচ্ছে৷ গা ও পোষাকের উজ্জ্বলতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। হরিন কিনবেন ??

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫৯



শখ করে বন্য প্রাণী পুষতে পছন্দ করেন অনেকেই। সেসকল পশু-পাখি প্রেমী সৌখিন মানুষদের শখ পূরণে বিশেষ আরো এক নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এবার মাত্র ৫০ হাজার টাকাতেই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×