আজকে কবিতা দিচ্ছি তবে চার লাইনের। এর পুর্বে কিছু কথা বলতে চাই। আমি আমার জগতে সচল থাকি । নিজের ব্লগ নিয়ে পড়ে থাকি। ভালো লাগলে অনেকের ব্লগে কমেন্ট করি। নিজের ভালো লাগা থেকেই করি।
আমি স্বীকার করি আমি সস্তা কবি। আমি ভালো লিখতে পারছি না কিন্ত যে ঘেটু পুত্র আমাকে সস্তা কবি বলেছেন আমি তো ওর ওখানে মুতি না। ওটা আমার মলমুত্র ধরার মতো যোগ্যতা রাখে না। কমেন্ট তো ওর বাপের সমান। পাইলে পা ধুঁয়ে পানি খাবে। তারপরও ওর চেতনা আসে না। আসবে কি করে আমি তো আর অন্য কারোর পুত্র হয়ে নিজের মায়ের সম্মানহানি করি না।
কেউ কেউ আমার কবিতার সাথের ছবি দেখে ছি: ছি: করে উঠেন। ওরে বাপরে ! উনারা এতো সাধু ! মনে হয় রোজ শারাবুন তাহুরা পান করেন। খাঁটি জান্নাতি লোক। খোঁজ করলে দেখা যাবে এরাই নিশুতিরাতে বউ পাশে ঘুমায় মগ্ন হয়ে থাকে শিলা কি জাওয়ানিতে !
উদাহরণ দেই এরা কেমন সাধু? ধরেন আমার কবিতার ছবি হলো রানা প্লাজা ধ্বংসের সময় একটা ছবি এমন দেখেছি না একজন নর এবং নারী দুজন দুজনকে জড়িয়ে আছে ধ্বংসস্তুপে। উহা দিলেও উনারা বলবে, ছি:! ছেলেটা কি? জড়িয়ে আছে নর নারী তার ছবি দিয়েছে। আর যদি পাবলো পিকাসোর বা মাইকেল এঞ্জেলোর নারী দেহের পেইন্টিং ছবি দেই তবে তো বলে বসবে আমি ইতর !
এদের মতো কুৎসিত নোংরা মনের আবালদের জন্য মনে হয় রোবটের গায়ে উড়না দিতে হয়! সত্যি সেলুকাস কি বিচিত্র এরা ভদ্রলোক!
এদের অবস্থা হলো অস্তাগফেরুল্লাহ পাই কই ! আসলে এটা একটা কৌতুকের ডায়ালগ। কৌতুকটি হচ্ছে, এক ভদ্র ঘরের সন্তান কলিকাতা গেছে ঘুরতে। সোনাগাছির কথা শুনেই বলছে, " অস্তাগফেরুল্লাহ পাই কই ? হা হা হা...
যাক এ লেখা দীর্ঘ না করি ইতি টানছি। তবে চার লাইন কবিতা না হলে অসম্পূর্ণ হয়।
বেওয়ারিশ কুত্তা
আজীবন করে ঘেউ ঘেউ
অন্যের পা চেটে
বাঁচার স্বাদ নেয় কেউ কেউ।
হা হা হা....