somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঝর্ণার মত জীবন

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


সৌমেনের সাথে পথেই দেখা হয়ে যাবে,এইটা রিনার ভাবনায় ছিলনা।ভয়ে রিনার গলা শুকিয়ে যায়।সৌমেন ব্যপারটা আঁচ করেছে কিনা সে বুঝতে পারেনা।রিনা পাশ কাটিয়ে প্রায় চলেই যাচ্ছিল।সৌমেনই কথা বলে উঠে।জানতে চায় কখন এসেছে।সাথে আর কে এসেছে?রিনা জানায় যে আজ সকালেই এসেছে।বর আর ননদ এসেছে।সৌমেন হেসে চলে যায়।রিনা হাঁফ ছেড়ে বাঁচে।তবে একটা ভয়ের অনুভূতি ওর শিরদাঁড়া বেয়ে নামতে থাকে।ওর বিয়ের সময় সৌমেন গ্রামে ছিলনা।থাকলে কি আচরণ করতো, সে সম্পর্কে ওর কোন ধারণা নেই।শুধু ভাবে কেন যে সম্পর্কটা গড়েছিল।দ্রুত পদক্ষেপে রিনা বাড়ি চলে যায়।রিনাকে হন্তদন্ত হয়ে বাড়িতে ঢুকতে দেখে গৌরাঙ্গ একটু অবাক হয়।
-কি ব্যপার কোন সমস্যা?
বরের প্রশ্ন শুনে রিনা থতমত খেয়ে যায়।তবে চট করে উত্তর দেয় যে তাকে বাথরুমে যেতে হবে।গৌরাঙ্গ হেসে ফেলে।

সন্ধ্যায় সৌমেন রিনাদের বাড়িতে আসে।সৌমেনকে দেখে রিনার গলা শুকিয়ে যায়।সে রান্নাঘরে চলে যায়।রিনাকে দেখে রিনার মা জামাইয়ের জন্য চা নিয়ে যেতে বলে।রিনা তার মাকেই নিয়ে যেতে বলে।
-কেন রে?তুই থাকতে আমি কেন?
রেবতি অবাক হয়ে বলে।
-সৌমেনদা এসেছে।
ঝাঁঝের সাথে উত্তর করে রিনা।
-শোন মা,মেয়েদের জীবনটা এরকমই।শুধু ভেসে চলা।তবে গাঁটছাড়া বাঁধার আগ পর্যন্ত।
রিনা মনে মনে ভাবে,সবটা যদি জানতে তবে একথা বলতে না।সে চা নিয়ে চলে যায়।

নদী থেকে এই পাড়াটি দেখতে খুব সুন্দর।সবুজে ঘেরা।আর বর্ষাকালে সৌন্দর্যের আলাদা মাত্রা যোগ হয়।চারিদিকে জলে ডুবে থাকে।জলের মাঝখানে ছোট্ট সবুজ দ্বীপ।ঠিক ভর দুপুর বেলা।ঘরে রিনা আর ওর তিন বছরের বড় যুঁথি।রিনার সামনেই যুঁথি সেমিজ খুলে ফেলে কাপড় বদলাবে বলে।যুঁথির সুডৌল স্তন দেখে রিনা লজ্জাই পায়।সে অন্যদিকে তাকায়।যুঁথি উদোম গায়েই রিনার একদম কাছে চলে আসে।রিনার হাতদুটো নিয়ে ওর স্তনের উপর রাখে।রিনা লজ্জায় লাল হয়ে উঠে।
-লজ্জা কিসের?আমিও মেয়ে তুইও মেয়ে।আচ্ছা করে টিপে দেতো।
রিনা যন্ত্রের মত যুঁথির নির্দেশ পালন করে।যুঁথি রিনারও জামা খুলে ফেলে।
-তোরগুলোও বেশ সুন্দর।তবে আরও বড় হবে।তুই রোজ এই সময় আমাদের বাড়িতে আসবি।এই নে এই ক্লিপটা তোকে দিলাম।রিনা ঘোরের মধ্যে হাঁটতে হাঁটতে বাড়ি চলে যায়। এমনভাবে বেশ কিছুদিন চলতে থাকে।রিনারও ব্যপারটা ভালো লেগে যায়।একদিন জানালার কাছে খুসখুস শব্দ শুনে যুঁথি কর্কশ স্বরে বলে উঠে-ওখানে কেরে?জানালার ওপাশ থেকে পুরুষ কন্ঠের হাসির আওয়াজ ভেসে আসে।তারপর দৌড়ের শব্দ।রিনা তাড়াতাড়ি জামা পড়ে নেয়।এর কিছুদিন পর যুঁথির বিয়ে হয়ে যায়।যুঁথি শ্বশুর বাড়ি চলে যায়।

রিনা যত বড় হচ্ছে তত ওর চারপাশের মানুষগুলি বদলে যাচ্ছে।ও যে পাড়াতে থাকে,সে পাড়ার সবাই সবার আত্মীয়।যার ফলে কেউ কাউকে ভালবাসলে প্রকাশ্যে আনেনা।কারণ বিয়ে সম্ভব নয়।রিনা এখন পাড়ার দাদা-কাকাদের চোখের দৃস্টি পড়তে শিখেছে।ও এখন জানে কে কি চায় ওর কাছ হতে।এমন এক পাড়ার দাদা শংকর।ওর চেয়ে বছর পাঁচেকের বড় হবে হয়তো।সব সময়ই কোন না কোন ছুঁতোয় ওর শরীরের কাছে ঘেঁষতে চায়।সম্পর্কে শংকর পিসতুত ভাই।

হরিবাসর শুরু হেয়েছে পাড়ায়।বড় বাড়ির খোলায় কীর্তন হচ্ছে।খুব মেঘ করে আছে।যে কোন সময় বৃস্টি নামতে পারে।বাড়ির সবাই কীর্তন শুনতে গিয়েছে।ঘরে শুয়েছিল রিনা।এমন সময় শংকর ঘরে আসে।
-কি করিস?
শংকর প্রশ্ন করে।
-দেখছোনা শুয়ে আছি।
শংকর ওর বিছানার কাছে এসে ওর কপালে হাত দেয়।
-কই গা গরম না।তবে শুয়ে আছিস কেন?
-আমার ইচ্ছে।
আচমকা শংকর ওর শরীরের উপর চেপে বসে।রিনা প্রাণপন চেষ্টা করেও নিজেকে ছাড়াতে পারেনা।এক সময় ওর শরীর কেমন যেন ওর বসে থাকেনা।ও নিজেকে ছেড়ে দেয় ঘটনা প্রবাহের উপর।শংকর লুঙ্গি খুলে ফেলে।রিনার পায়জামার দড়ি খুলতে গিয়ে গিঁট পাকিয়ে ফেলে।শেষে রিনার গায়েই বীর্যপাত হয়ে যায় ওর।ততক্ষণে তুমুল বৃস্টি শুরু হয়ে গিয়েছে।রিনা বিছানা থেকে উঠে বসে।জামা-কাপড় ঠিকঠাক করে ঘর হতে উঠোনে নেমে আসে।বৃস্টিতে ভিজতে থাকে।শংকরও বারান্দায় এসে দাঁড়ায়।রিনার বৃস্টি স্নান দেখতে থাকে।এই দিনের পর শংকর আর কোনদিন বিরক্ত করেনি।

এক বছর পরের ঘটনা।রিনা স্কুলে যাবার জন্য জেদ ধরে।সাত-আটদিন হলো স্কুলে যাওয়া হয়নি।টাইফয়েড হয়েছিল।সামনে টেস্ট পরীক্ষা।
-আর দুইদিন থাক।তোর শরীর খুব দুর্বল।
রিনার মা বলে।
-না মা আজ স্কুলে যাই।
রিনা বইখাতা নিয়ে স্কুলের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ে।শিববাড়িতে আসার পর মাথা ঘুরতে শুরু করে।সে তাড়াতাড়ি হেঁটে গাব গাছতলা পর্যন্ত আসতে পারে।তারপর জ্ঞান হারায়।জ্ঞান ফিরলে দেখে সৌমেন একটা কাটুনের টুকরো দিয়ে মাথায় বাতাস করছে।রিনাকে চোখ মেলে তাকাতে দেখে সৌমেন মৃদ হাসে।সৌমেনের হাসিটা রিনার খুব ভালো লাগে।রিনা উঠে বসে।
-কিছুক্ষণ বিশ্রামনে।তারপর বাড়ি চল।
সৌমেন বলে।
-দাদা,আমার কতক্ষণ জ্ঞান ছিলনা?
-আমি ওইখানে গরু দাঁড়ক দিচ্ছিলাম।এইদিকে তাকাতেই দেখি তুই পড়ে যাচ্ছিস।আমি দৌড়ে আসি।
রিনা উঠে দাঁড়ায়।হাত দিয়ে গাবগাছ ধরে,যেন পড়ে না যায়।
-আমি ধরবো।
সৌমেন জানতে চায়।
-পারবো।
-চল আমিও তোর সাথে তোর বাড়ি পর্যন্ত যাই।
সৌমেন বলে।
-চল।
সৌমেন রিনার পাশে হাঁটতে থাকে।রিনার মনটা আচমকাই আনন্দে ভরে উঠে।রিনার সাথে রিনাদের বাড়ির ভেতরে আসে।
-কিরে স্কুল গেলিনা?
রিনাকে ফিরতে দেখে রান্নাঘর হতে রিনার মা প্রশ্ন করে।
-মামী তোমার মেয়ে মাথা ঘুরে শিববাড়ির ওখানে পড়ে গিয়েছিল।
সৌমেন বলে।
রিনার মা দ্রুত রান্নাঘর থেকে বেরিয়ে আসে।
-এতবার করে বললাম আজ যাসনে যাসনে।কে শোনে কার কথা।
রিনার মা চিৎকার করে বলে উঠে।
রিনা ঘরের মধ্যে চলে যায়।
-মামী আজ আসি।
সৌমেন বলে।
-আয় বাবা।বলতো,আজ তুই না থাকলে কি হতো?
মামীর কথা শুনে সৌমেন হাসে।

সৌমেনের বুকের উপর রিনা শুয়ে আছে।সৌমেন দু’হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে আছে ওকে।
-তুমি আমাকে ভালোবাস?
রিনা সৌমেনের কাছে জানতে চায়।
-বাসিনা বুঝি?
-কিভাবে বুঝবো তুমি আমাকে ভালোবাস?
সৌমেন রিনার মুখ দু’হাতে তুলে ধরে।কপালে আলতো করে চুমু খায়।
-ভালোবাসি ভালোবাসি ভালোবাসি।
দরজায় টোকা পড়ে।
-আর কতক্ষণ?এবার তোরা বেরিয়ে আয়।ময়নার বাবার ফেরার সময় হলো।
বিমলা নীচুস্বরে বলে।
-খুলছি দিদি।
নীচুস্বরে সৌমেন বলে।
রিনা জামা-কাপড় পড়ে নেয়।সৌমেনও পড়ে।রিনা গিয়ে দরজা খুলে দেয়।ময়নাকে কোলে নিয়ে বিমলা ঘরে আসে।
-বাবা তোরা পাড়িসও বটে।এতক্ষণ লাগে তোদের?ময়নার বাবা উঠে আর নামে।
রিনা মাথা নীচু করে।
-নে মাগী আর ঢং দেখাতে হবেনা।বাড়ি যা।তোর মাসি এসেছিল খোঁজ করতে।আমি বলে দিয়েছি যে তুই আসিসনি।
-আমার দিদি না লক্ষ্মী?
রিনা বিমলার গাল নেড়ে দিয়ে বলে।
-ঢং দেখে বাঁচিনা।যাঃ।
হেসে বিমলা বলে।

রিনা এসএসসিতে ফেল করে।পাড়ার মধ্যে রিনা আর সৌমেনকে নিয়ে কানাঘুঁষা শুরু হয়।সৌমেনের বাবা সৌমেনকে নওগাঁ পাঠিয়ে দেয় সোনার কাজ শেখার জন্যে।রিনার বিয়ে ঠিক হয়ে যায় ডাকঢোল ডাঙ্গা পাড়ায়।ছেলে মুদির দোকানদার।অবস্থা বেশ ভালই।রিনা আপত্তি তোলে।রিনার আপত্তিকে কেউ আমলে নেয়না।বিয়েতে শংকর প্রচন্ড খাটা-খাটুনী করে অসুস্থ হয়ে পড়ে।রিনা শ্বশুর বাড়ি চলে যায়।

চারিদিকে জ্যোৎস্নার বান ডেকেছে যেন।জানালা দিয়ে সেই সৌন্দর্য কিছুক্ষণ দেখে রিনা আয়নার সামনে আসে।নিজেকে দেখে।কপালের টিপ ঠিক করে।গৌরাঙ্গ পান চিবুতে চিবুতে এসে দরজার হুরকো তুলে দেয়।রিনা গৌরাঙ্গের কাছে এসে গৌরাঙ্গকে জড়িয়ে ধরে।এরপর স্বর্গীয় কিছু সময় ধরা দেয় দু’জনের কাছে।
পাশাপাশি শুয়ে আছে গৌরাঙ্গ আর রিনা। গৌরাঙ্গ পাশ ফিরে শোয়।রিনার গায়ে হাত দেয়।
-একটা কথার উত্তর দেবে?
গৌরাঙ্গ রিনাকে বলে।
-কি কথা?
-তোমার সাথে সৌমেনের সম্পর্কটা কতটা গভীর ছিল?
-সৌমেন আমার পিসীর ছেলে।আমার দাদা হয়।
অপরিবর্তিত কন্ঠে রিনা বলে।
গৌরাঙ্গ আর কোন প্রশ্ন করেনা।কিছুক্ষণ পর নাক ডাকতে শুরু করে।রিনা বিছানা থেকে উঠে জানালায় আসে।খর দৃস্টিতে জ্যোৎস্না দেখতে থাকে।

০৩/০৪/০১৯
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২২
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৩

ফেসবুকে বাঙালিদের মধ্যে ইদানিং নতুন এক ফতোয়া চালু হয়েছে, এবং তা হচ্ছে "দাওয়াতের নিয়্যত ছাড়া কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।"
সমস্যা হচ্ছে বাঙালি ফতোয়া শুনেই লাফাতে শুরু করে, এবং কোন... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×