somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইন্দুপ্রভা

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ইন্দুপ্রভা কবিতা লিখতে বসে।কি লিখবে বুঝে উঠতে পারেনা।জানালা দিয়ে বাহিরের বাগান দেখা যায়।গন্ধরাজ ফুলের অদ্ভুত সুন্দর গন্ধ টের পায় ইন্দুপ্রভা।টেবিল ছেড়ে উঠে আসে।জানালার পাশে দাঁড়ায়।জ্যোৎস্নায় আলোকিত চারপাশ।বাগানের শ্বেতশুভ্র নারী মূর্তিটিকে সেই আলোয় জীবন্ত মনে হচ্ছে।ইন্দুপ্রভার এই বিরহ আর সহ্য হয়না।তার স্বামী প্রবরটি কলকাতায় গেলে আর ফেরার নাম নেয়না।এই নিঃসঙ্গ,জ্যোৎস্না আলোকিত রাত ও কাটায় কিভাবে?ইন্দুপ্রভা আবার লেখার টেবিলে ফিরে আসে।ইন্দুপ্রভার পায়ের শব্দে মিনির ঘুম ভেঙ্গে যায়।পিটপিট করে চায় ইন্দুপ্রভার দিকে।তারপর লাফিয়ে লেখার টেবিলে উঠতে গিয়ে জলের গ্লাস ফেলে দেয়।কাঁসার গ্লাস মেঝেতে পড়ে ঝনঝন শব্দ করে উঠে।আচমকা প্রভার ঘুম ভেঙ্গে যায়।বুকে কোলবালিশ চেপে শুধু বলে,মিনি আবার কি ফেললি? পড়ে আবার ঘুমিয়ে যায়।

-তুই বলছিস স্বপ্নে তুই রাজকুমারী হয়ে যাস।বিবাহিত?আবার কবিতাও লিখিস?
জয়ন্ত কেক খেতে খেতে হো হো করে হেসে উঠে।
অলকা রান্নাঘর থেকে জুস বানিয়ে আনে।
-মাসি তোমার মেয়ের মাথা একদম নস্ট হয়ে গিয়েছে।স্বপ্নে ও রাজকুমারী হয়ে যায়।আবার কবিতাও লেখে!
অলকা জুসের গ্লাস টেবিলে নামিয়ে রাখে।
-ওর বাবার কাছ হতে সারাদিন দিঘাপতিয়া রাজবাড়ি,নাটোর রাজবাড়ির গল্প শুনবে,আর রাত্রে স্বপ্ন দেখবে।
অলকা সোফায় বসতে বসতে বলে।
-মা,তুমি না কেমন? পড়ে ও আমাকে এইটা নিয়ে ক্ষ্যাপাবে।
প্রভা রাগত গলায় বলে।
-তবে তোর নামটা বেশ সুন্দর।ইন্দুপ্রভা।রাজকুমারী ইন্দুপ্রভা।কবি ইন্দুপ্রভা।
হাসতে হাসতে জয়ন্ত বলে।
রাগে ইন্দুপ্রভার গাল লাল হয়ে যায়।সে কুশন ছুঁড়ে মারে জয়ন্তর দিকে।তারপর ধুপধাপ শব্দ করে ওর রুমের দিকে চলে যায়।অলকা আর জয়ন্তর হাসি আর থামতে চায়না।ঘরে বিপ্লব প্রবেশ করে।
-কি নিয়ে এতো হাসাহাসি?
বিপ্লব জানতে চায়।
-তোমার মেয়ে স্বপ্নে রাজকুমারী ইন্দুপ্রভা হয়ে যায়।
অলকা বিপ্লবকে বলে।
-নাটোরে গেলে ঘুরবার জায়গা তো ওই দুটিই,- নাটোর রাজবাড়ি আর দিঘাপতিয়া রাজবাড়ি।ছোটবেলা থেকে ও ওই দুজায়গায় বহুবার গিয়েছে।জানো জয়ন্ত, ছোটবেলা ওর একটা প্রিয় খেলা ছিল, তা হলো চরিত্র বদল।যেমন ধর আমি ফোন করলাম আর ও ফোন ধরল।আমি যদি বলতাম, কে মা প্রভা?ও বলতো,না আপনি ভুল বলছেন।আমি রাজকুমারী ইন্দুপ্রভা।আপনি কে বলছেন?পাগল একটা।
বিপ্লব হাসতে হাসতে বলে।

বিপ্লব মৈত্রী আর প্রশান্ত চ্যাটার্জী দীর্ঘদিনের বন্ধু।থাকে সিদ্ধেশ্বরীতে, পাশাপাশি ফ্লাটে।দুই বন্ধু এখন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী।জয়ন্ত আর ইন্দুপ্রভা সমবয়সী এবং খুব ভাল বন্ধুও ওরা।বিপ্লবের দেশের বাড়ি নাটোরে আর প্রশান্তর দেশের বাড়ি রংপুর।ইন্দুপ্রভার বড়দা কানাডায় পড়াশুনা করছে।বিপ্লব আর প্রশান্তকে ব্যবসায়িক কারণে প্রায়ই দেশের বাইরে থাকতে হয়।ওদিকে জয়ন্ত আর ইন্দুপ্রভার জগৎটাও একদম মাপা গন্ডির ভেতর আবদ্ধ।কলেজ,কচিং আর বৃটিশ কাউন্সিলে ছুটাছুটি করতেই ওদের দিন শেষ হয়ে যায়।

জয়ন্ত তার ঘরে পড়ছিল।বসার ঘর হতে ওর মা আর প্রভার কন্ঠ ভেসে আসে।পড়া ফেলে সেও চলে আছে।
-রাজকুমারী ইন্দুপ্রভা আপনার খবর কি?
জয়ন্ত মজা করে বলে।
-ভালো।এখন চল বার্গার খেয়ে আসি।
প্রভা গম্ভীর কন্ঠে বলে।
-কে খাওয়াবে?তুই না আমি?
-মাসি,তোমার ছেলেটা ভারি পাজি।সব সময় জ্বালাতন করে আমাকে।
শুক্লা হেসে দেয়।
-দেখ জয়,তুই মা প্রভাকে এত বিরক্ত করিসনা।
-আমি আবার বিরক্ত করলাম কোথায়?
অবাক হয়ে জয়ন্ত জানতে চায়।
জয়ন্ত আর প্রভা বেরিয়ে যায়।শুক্লা নিজের ঘরে চলে যায়।লিফটে উঠার আগে জয়ন্ত প্রভাকে বলে,-শর্টস বদলে এলে ভালো হতোনা?প্রভা জানতে চায়,কেন?জয়ন্ত বলে,থাক ও কথা।চল যাই। লিফটের দরজা খুলে যায়।জয়ন্ত লিফটে উঠে।প্রভা বাহিরে দাঁড়িয়ে থাকে।
-কি হলো?আয়।
-না,উঠবোনা।
-কেন কি হলো?
-তুই আগে বল, কেন শর্টস বদলে আসতে হবে?
-ভেতরে আয় বলছি।
প্রভা মুখ ভার করে লিফটে উঠে।
-দেখ আমি একটা ছেলে।আর তুই একটা মেয়ে।আমরা এখন বড় হয়েছি।শরীরে অনেক পরিবর্তন এসেছে।এভাবে তুই রাস্তা দিয়ে হাঁটবি তো মানুষ তোর দিকে চেয়ে থাকবে অন্য দৃস্টিতে।
-তাতে ক্ষতি কি আমাদের?
জয়ন্ত আর কথা বাড়ায়না।অন্যদিকে চেয়ে থাকে।হাঁটতে হাঁটতে দু’জন বেইলী রোডে আসে।জয়ন্ত দুটো মিনি বার্গারের অর্ডার দেয়।বার্গার খেতে খেতে প্রভা আশেপাশের লোকজন খেয়াল করে।ও এতটুকু বুঝতে পারে প্রতিটি ব্যাটাছেলে ওর বুকের দিকে তাকিয়ে আছে।কিছুক্ষণের মধ্যেই ওর অস্বস্তি হতে শুরু করে।সে বার্গারটি পুরো না খেয়ে ফেলে দেয়।জয়ন্ত অবাক হয়।
-কিরে ফেলে দিলি কেন?
-বাড়ি চল তাড়াতাড়ি।
একথা বলেই প্রভা হাঁটা শুরু করে।প্রভার মনে হতে থাকে ওর শরীরে প্রতিটি অংশে সূঁচ বিদ্ধ হচ্ছে।জয়ন্ত দাম মিটিয়ে দৌড়ে ওর পিছু নেয়।
-কি হলো?এভাবে চল এলি কেন?
-আমার ইচ্ছা হলো তাই।
-তোর না মাথায় গন্ডগোল আছে।

ওইদিন রাত্রে জয়ন্ত প্রভাকে নিয়ে অন্যরকম একটা স্বপ্ন দেখে।দুইজন এক সমুদ্র সৈকতে হাঁটছে।প্রভার শরীরে কোন পোষাক নেই।পরদিন সারাটা দিন জয়ন্ত এই স্বপ্নটা নিয়ে ভাব।কোন উত্তর খুঁজে পায়না।কেন প্রভাকে নিয়ে সে এমন স্বপ্ন দেখলে।সে স্বপ্ন দেখার পরের কয়েকদিন প্রভার সাথে দেখা করেনা।ওদের বাড়িতেও যায়না।দুইদিন পর প্রভা ওকে মোবাইলে কল দেয়।
-কিরে হুনুমান তোর মুখদর্শন পাচ্ছিনা কেন?
-আমি এখন পড়ছি।
-বাব্বা, পড়ার সময় কথা বলা নিষেধ।
একথা বলেই প্রভা কল কেটে দেয়।তার কিছু সময় পরই জয়ন্তর ঘরে এসে হাজির।জয়ন্তর মাথায় একটা চাঁটি দিয়ে গা ঘেঁসে দাড়ায়।জয়ন্ত কেমন একটা অন্য রকম গন্ধ পায়।ভাবে মেয়েদের শরীরে বোধহয় আলাদা গন্ধ থাকে।
-দুইদিন যাসনি কেন?
-সামনে ক্লাস টেস্ট।
-তুই কি এই প্রথম ক্লাস টেস্ট দিচ্ছিস?
জয়ন্ত উত্তর করেনা।
-তুই কি কোন কারণে আমার উপর রাগ করেছিস?
একদম অন্যরকম কন্ঠে মৃদস্বরে প্রভা প্রশ্ন করে।
জয়ন্ত অবাক হয়ে প্রভার দিকে তাকায়।প্রভা আর কথা বাড়ায়না।চলে যায়।

রাজকুমারী ইন্দুপ্রভা হাঁটতে হাঁটতে অশোক গাছের নীচে চলে আসে।কিছুক্ষণ অশোক গাছের নীচে বসে থাকে।বেশ রাত হয়েছে।শীতও পড়েছে বেশ।এক মাসেরও বেশী হলো তার স্বামী কলকাতায়।এ পর্যন্ত ইন্দুপ্রভা চারটি চিঠি দিয়েছে।কোন উত্তর এখন পর্যন্ত আসেনি।পেয়াদা এগিয়ে আসে,বলে শিশির পড়ছে মা,ঘরে চলুন।ইন্দুপ্রভা উঠে দাঁড়ায়।রাজপ্রাসাদে এসে নিজের কামরায় যায়।সে জানিয়ে দেয় আজ রাতে সে কিছু খাবেনা। ইন্দুপ্রভা ঘরময় পায়চারি করতে থাকে।ঢং ঢং শব্দে রাজবাড়ির ঘরি জানিয়ে দেয় রাত বারোটা।ইন্দুপ্রভা কবিতা লিখতে বসে।পরদিন সকালে রাজা রাজকুমারীর ঘরে আসে।
-মা তুমি নাকি গতরাতে কিছু খাওনি।শরীর খারাপ?
-না বাবা।
-তবে?
-আমি কলকাতা যাবো।

দেখতে দেখতে জয়ন্ত আর প্রভার এইচ এস সি পরীক্ষা কাছ চলে আসে।পরীক্ষায় দুইজন খুব ভালো রেজাল্ট করে।জয়ন্ত বুয়েটে চান্স পায়।বিপ্লব আর অলকা সিদ্ধান্ত নেয় প্রভাকে কানাডা পাঠানো হবে উচ্চতর শিক্ষার জন্য।আর এই কথা জানার পর থেকেই জয়ন্তর মনটা খুব খারাপ হয়ে যায়।

যাবার দুইদিন আগে প্রভা জয়ন্তদের ফ্লাটে আসে।
-মাসি জয়ন্ত কই?
-ওর বাবার সাথে বসে খেলা দেখছে।
শুক্লা জানায়।
প্রভা শোবার ঘরে চলে যায়।বাপ-ছেলে খেলা দেখছে।
-প্রভা মা,প্লেনের টিকিট কবে?
প্রশান্ত জানতে চায়।
-মঙ্গলবারে যাবো।
-তার অর্থ আর দুইদিন।
-হ্যাঁ মেসো।
-জয়ন্ত চল নীচে যাই।
প্রভা বলে।
-দেখছিসনা খেলা দেখছি।তুইও দেখ।মোস্তাফিজ কেমন বোলিং করছে।
জয়ন্ত বলে।
-আরে যা দুইজন ঘুরে আয়।আবার কতদিন দেখা হবেনা মেয়েটার সাথে।
প্রশান্ত এক রকম ঠেলেই জয়ন্তকে তুলে দেয়।

জয়ন্ত আর প্রভা হাঁটতে হাঁটতে ভিখারুন্নেসার সামনে চলে আছে।মৃদ আলোয় কয়েকজন ছেলেমেয়ে এখানে ওখানে বসে আছে।
-চল একটু বসি।
প্রভা বলে।
দু’জনে গিয়ে আবছা আঁধারে গিয়ে বসে।কিছুক্ষণ কেউ কোন কথা বলেনা।
-আচ্ছা রাজকুমারী ইন্দুপ্রভা দেখতে কেমন ছিল?
জয়ন্ত জানতে চায়।
-রাজবাড়িতে সাদাকালো ছবি টাঙ্গানো আছে।ছবি দেখে মনে হয়েছে রাজকুমারীর দাঁত উঁচু ছিল।
প্রভা জানায়।
-তোর সাথে একবার দিঘাপতিয়া রাজবাড়ি হতে বেরিয়ে আসবো মনে করেছিলাম,তা আর হলোনা।
জয়ন্ত বলে।
কিছুক্ষণ চুপ করে থাকে দু’জনেই।
-একটা বিদ্যমান সম্পর্ক ভেঙ্গে আর একটি সম্পর্কে যাওয়া খুব কঠিন,তাইনারে?
ভেজা কন্ঠে প্রভা বলে।
জয়ন্ত চুপ করে থাকে।অনেক সময় পর উত্তর দেয়,-হয়তো।চল বাড়ি যাই।আচমকা প্রভা জয়ন্তকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে।প্রভার চোখের জলে জয়ন্তর জামা ভিজতে থাকে।

০৫/০৪/২০১৯

সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৩৮
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×