somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

"ধর্ম যার যার , ইসলাম কিন্তু সবার"

০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বাংলাদেশের সংবিধান থেকে রাষ্ট্র ধর্মের রিট খারিজ হওয়ায় তেমন একটা না পাওয়ার দ্যোতনা আমার কাজ করছে না । তবে জাতীয় স্বার্থে বাংলাদেশের সংবিধান ধর্ম নিরপেক্ষ হোক সেটাই চেয়েছিলাম । কেননা রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন সংবিধান নাগরিকের মাঝে পাহাড় , সমতলের মতই যখন উচু নিচু আইন সৃষ্টি করছে তাতে এই বিষয়টিকে সহজে মেনে নেয়া আমাদের মোটেও কাম্য নয় । তারপর ও কেন জানি মনে হচ্ছে বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল রাখাই অনেক শ্রেয় হয়েছে এদেশের দ্বিতীয় শ্রেণি তথা সংখ্যালঘু নাগরিকদের কথা ভেবে । কেননা যদি রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল হয়ে ধর্ম নিরপেক্ষ করা হত এতক্ষনে হয়ত পাঁচ-সাতটা সংখ্যালঘু , মালু সম্প্রদায়ের লোককে প্রান বিসর্জন দিয়ে রাষ্ট্র ধর্মনিরপেক্ষ হওয়ার দায়ভার নিতে হত । এই সুযোগে ইসলামি যোদ্ধারাও হয়ত রাজাকারদের তাদের বিচারের কাঠগড়া থেকে সরে নিয়ে আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠত । সবমিলে যা ক্ষতি হবার সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বসতবাড়ি ভাঙচুর , তাদের নারীদের, মেয়েদের ধর্ষণ, জোরপূর্বক জমি দখল , মন্দির, প্রতিমা ভাঙচুর , দেশান্তরে বাধ্য করা এসব অস্বাভাবিক ঘটনাগুলো ঘটত এবং সেগুলোকে স্বাভাবিকভাবে প্রকাশ করার জন্য এদেশের মন্ত্রিদের মুখ থেকে সেই আগের ভাঙ্গা রেডিওর ডাইলগ এসব দুএকটা বিচ্ছিন ঘটনা বলে চালিয়ে দেওয়া হতো ।যেমনটা আমরা দেখেছি সাইদির ফাসির রায় যখন দেয়া হয়েছিল তখন । (https://goo.gl/7ZLTaz ) (http://goo.gl/sLr5YU)

বাংলাদেশের সংবিধানের মূলনীতির অন্যতম ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা। কিন্তু ১৯৮৮ সালে এরশাদের শাসনামলে সংবিধানের চরিত্র পাল্টে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম করা হয়। সংবিধানে ২ (ক) অনুচ্ছেদ যুক্ত করে বলা হয়, প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম হবে ইসলাম, তবে অন্যান্য ধর্মও প্রজাতন্ত্রে শান্তিতে পালন করা যাবে। তখন স্বৈরাচার ও সাম্প্রদায়িকতা প্রতিরোধ কমিটির পক্ষে রাষ্ট্রধর্মের ওই বিধানের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছিলেন দেশের ১৫ জন বরেণ্য ব্যক্তি। এই ১৫ ব্যক্তির ১০ জন ইতিমধ্যে মারা গিয়েছেন ।

এদেশের নোংরা রাজনীতির মাধ্যমে রাজনৈতিক নেতারা তাদের উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য তারা ৯০% ধর্ম ভীরু লোকের দেশে সবসময়ই ধর্মটাকে ব্যবহার করে তারা তাদের উদ্দেশ্য সফল করতে চায় , যদিও এর ফলাফল স্বরূপ তারা কখনোই স্থায়ীভাবে কোন সাফল্য লাভ করতে পারে না । তাদের নোংরা উদ্দেশ্য সফল করতে যে তারা ধর্মটাকে পুজি করে ধর্মভীরু লোকের মগজঢালাই করে পরবর্তীতে সেসব লোকের মগজঢালাই থেকে তারা কি কখনো পূর্বে ফিরে যেতে পারে ? কখনোই না ।তৎকালীন সময়ে স্বৈরাচারী শাসক এইচ এম এরশাদ তার ঘৃণ্য রাজনৈতিক চরিতার্থ স্বার্থসিদ্ধির জন্য তিনি যখন পারছিলেন না ক্ষমতায় টিকে থাকতে, তখন ধর্মভীরু লোকদের সমর্থন পাওয়ার উদ্দেশে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম করে দেন এদেশের সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের কাছে তার স্বৈরাচারী শাসন আরো কিছুদিন টিকে রাখতে । যদিও এই মহৎ কার্য সম্পন্ন করে এরসাদ চাচা আর বেসিদিন টিকে থাকতে পারে নি । এখন এই সংখাগুরু সম্প্রদায়ের মধ্যে শুধুই কি জামায়ত ইসলামের মত বামপন্থি দলগুলোর সমর্থকরা কি রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সমর্থন করছে ? আপনাদের মধ্যে যদি এমন ধারনা থেকে থাকে আমি বলব আপনি হয়ত দেশের বাহিরে কোথাও কোন এক গ্রহে আছেন । আমি নিজেই দেখেছি খোদ আওয়ামীলীগ এর সমর্থক রাও চায় না রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম বাদ হয়ে ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র হোক । অন্য কোন ধর্মাবলম্বীর ধর্ম খুব একটা স্পর্শকাতর বিষয় না হলেও আমি ১০০% গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি মুসলিমদের জন্য ধর্ম খুবই একটা স্পর্শকাতর বিষয় । এদেশের রাজনৈতিক নেতারা তাদের ভোটের সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের জন্য কি না করেছে ? সেটা আওয়ামিলিগই বলেন কিংবা বিএনপি ।এমনিতেই হাসিনা ম্যাডাম রাজাকারদের বিচার করে ইসলামি সৈনিকদের মনে অনেক আঘাত দিয়ে ফেলছেন । তাতেই যতটা জনপ্রিয়তা কমে গেছে , এখন আবার রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করে জনপ্রিয়তা কমানোর মত বোকামো কাজ তিনি করবেন না , সেটা অবশ্য আগেই উপলব্ধি করতে পারছিলাম । রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দিয়ে ধর্মনিরপেক্ষ হওয়ায় তেমন একটা এদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লাভ-লজ হবে বলে আমার মনে হয় না । তবে আইনানুগতভাবে তারা অনেক পূর্বের জায়গাজমি ফিরে পাবে , তবে বাস্তবে তারা সেটাকে কতটা মোকাবেলা করে সেটা অর্জন করতে পারতো সেটাই ভাববার বিষয় । সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে রাষ্ট্র ধর্মনিরপেক্ষ হওয়ায় কি এদেশের সংখাগুরু সম্প্রদায়ের নৈতিক আদর্শের কোন পরিবরতন হতো ? রাষ্ট্রের আইন করে তো মানুষের নৈতিক আদর্শ পরিবর্তন করা যায় না । বরং ব্যাক্তির নৈতিক আদর্শ সার্বজনীন হলে অনেক সময় তা রাষ্ট্রের মধ্যে প্রভাব পরে ।

আমিও এখন আর চাই না আমাদের এদেশ ধর্মনিরপেক্ষ হোক । আর আমার এই চাওয়াটা বোকামিও বটে । কেননা যেখানে একজন লোকের প্রয়োজনীয় অভাবই ঠিকমত মিঠছে না , সেখানে তার আরামদায়ক কিংবা বিলাসবহুল অভাব মেটানোর জন্য চাহিদা , আকাঙ্ক্ষা থাকাটা অনেকটাই হাস্যকর বলে আমার কাছে মনে হয় ।

এপর্যন্ত স্বাধীন বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর যতটা নির্যাতন হয়েছে, আদৌ কি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকেরা স্বাধীন হতে পেরেছে ? এমন কোন দিন নেই যে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকদের উপর নির্যাতন হচ্ছে না । দেখুন ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের সংখ্যালঘু নির্যাতন (http://goo.gl/o1Anl1) এদেশের সাংবাদিক , গণমাধ্যম কর্মী ,হলুদ মিডিয়া সবাই সংখ্যালঘু নির্যাতনের ব্যাপারটিকে পাস কাটিয়ে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করে । ( পাবনার এওয়ার্ড কলেজের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মেয়েটির গনধর্ষন এবং মনিকা সাহার দিনদুপুরে অপহরন এই ঘটনাদুটোর সাথে বর্তমান সময়ের বহুল আলোচিত তনু হত্যা প্রসঙ্গটির সাথে একটু হিসেবনিকেশ করলেই বুজতে পাবেন ) কাজেই এসব ঘটনা সবারই আরালে থেকে আমাদের দেশের সরকার প্রধান এযাবতকালের সর্বকালের চাপাবাজি কথাটি সারাবিশ্বের কাছে নিরদ্বিধায় বলে আসতে পেরেছে বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক ,ধর্মনিরপেক্ষ দেশ । অনেকেই বাংলাদেশের সংখ্যালঘু নির্যাতনের কথা বললে ভারতের প্রসঙ্গ টেনে নিয়ে আসে । তারা অনেকেই বলে যে , ভারতে নাকি অনেক সাম্প্রদায়িক হাঙ্গামা হয় , সেই তুলনায় বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক হাঙ্গামা হয় না । কথাটা আসলেই একদম মিথ্যা নয় । এই সত্য কথাটার আরালে আরও কিছু সত্য কথা রয়েছে । ভারতে সংখ্যালঘু নির্যাতন হয় ঠিকই, কিন্তু তার জন্য প্রতিবাদ ও হয় । এইতো কিছুদিন আগে আখলাখকে মেরে ফেলায় অনেক লেখক, কবি, সাহিত্যিক , বুদ্ধিজীবী তাদের জীবনের শ্রেষ্ঠ পাওয়া পুরষ্কারটি পর্যন্ত ফিরে দিতে কুণ্ঠাবোধ করে নি । বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত সংখ্যালঘু নির্যাতন হচ্ছে , এমনকি মুক্তচিন্তক বিজ্ঞানমনস্ক ব্লগার , লেখকরাও খুন হচ্ছে এজন্য কি কোন বুদ্ধিজীবী ,প্রগতিশীল, সমাজসচেতন কোন রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদায় উপরে থাকা কোন ব্যাক্তিত্ব এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে ? মুল পার্থক্যটা ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে এখানেই । যাকগে অন্যের দেশে কি হবে না হবে সেটা নিয়ে আমাদের ভেবে কি লাভ ! তবে বাঙ্গালি মুসলিমরা অন্য দেশের নেগেটিভ দিকগুলোর সিকুয়েসন এরা ভালই করতে পারে । আমরা যদি একটু পেছনে ফিরে তাকাই তাহলে দেখতে পাব ১৯৯২ সালে ভারতে বাবরী মসজিদ ভাঙ্গাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশী হিন্দু পরিবারগুলোর উপর নেমে আসে নির্যাতনের খরগ হস্ত। এসময় ৩৫২ টি মন্দির আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। শুধু তাই নয় এর পাশাপাশি সংখ্যালঘু পরিবার গুলোর উপর ধর্ষণ ও লুটতরাজের ঘটনাও ঘটে। (https://goo.gl/LZgWvD) ভারতে বাবরি মসজিদ ভাঙ্গা হলে বাংলাদেশে মন্দির ভাঙ্গার উৎসব শুরু হয়ে যায় , আবার মায়ানমারে রোহিঙ্গা নির্যাতন হলে চট্টগ্রামে বুদ্ধধর্মাবলম্বিদের উপর পিটানি শুরু করে সিকুয়েসন করানো হয় । আরে ভাই বাংলাদেশেও তো সংখ্যালঘু প্রতিনিয়ত নির্যাতন হয়, এজন্য মায়ানমার কিংবা ভারত কোনদিন তো সিকুয়েসন করতে গিয়ে সংখ্যালঘু পিটাই নি । আপনাদের কি শুধু নেগেটিভ টাই চোখে পরে । অন্য দেশের সংখালঘুদের উপর সংখাগুরুদের যেসব পসিটিভ দিক থাকে সেগুলোর তো কোনদিন সিকুয়েসন করতে যান না । ২০০১ সালের সেই বীভৎস সময়ের কথা আপনারা হয়ত ভুলেই গেছেন । স্বাধীনতা উত্তরকালে এটি ছিল সবচেয়ে ভয়ানক। গণহত্যা, অপহরণ, ধর্ষণ, জোড় করে বিয়ে, ধর্মান্তরিত করা, চাঁদা আদায় ও সম্পত্তি দখল কোন কিছুই যেন বাদ ছিল না সে সময়ে। ২০০১ সালে নির্বাচনোত্তর সহিংসতায় যেসব ব্যক্তির ওপর হামলা, লুটপাট, গণধর্ষণ করা হয়েছিল, তারা থানায় বা আদালতে অভিযোগ দায়ের পর্যন্ত করতে পারেননি। কেউ অভিযোগ করতে পারলেও রাজনৈতিক কারণে তদন্ত হয়নি। রাষ্ট্রীয় আশ্রয়ে-প্রশ্রয়ে সংখ্যালঘুদের ওপর বর্বরোচিত নির্যাতন-সন্ত্রাস চালিয়েই ক্ষান্ত ছিলেন না সংশ্লিষ্টরা। জোট সরকারের আমলে হামলা-সন্ত্রাস লুটতরাজসহ হত্যাকাণ্ডের ঘটনাবলিকে রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়ে ৫ হাজার ৮৯০টি মামলা প্রত্যাহারও করা হয়। ফলে এসব মামলার ১২ হাজার অপরাধী শাস্তি ছাড়াই বীরদর্পে ঘুরে বেড়াতে থাকে । সেই সময়ে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত ঘটনা গুলো থেকে জানা যায় এক হিন্দু বিধবাকে জোর করে তারা গরু নিজ হাতে জবাই করার পরে মূসলমানদের রান্না করে খাওয়াতে বাধ্য করা হয়। ভোলার চরফ্যাশনে এক রাতে ২০০ হিন্দু মহিলাকে গণধর্ষণ করা হয়। শিশুদের সামনে এক বিছানায় মা-মেয়েকে ধর্ষণ করা হয়। একের পর এক নারকীয় ঘটনা ঘটাতে থাকে এক শ্রেণীর নরপশুরা। স্বাধীন বাংলাদেশে পাকিস্তানী হায়েনাদের নতুন রুপে উত্থান নয় কি ? ( http://goo.gl/eO5hEj)

হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরা দীর্ঘদিন যাবত এটা বিশ্বাস করে আসছিলো যে অন্য কোন রাজনৈতিক সংগঠন তাদের পাশে না থাকলেও অন্তত্য আওয়ামীলীগ তাদের পাশে থাকবে । ধীরে ধীরে মেঘের আরালে লুকিয়ে থাকা অস্পষ্ট চেহারাটা ইদানিংকালে আরও বেশি স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে । আজকে অনলাইন নিউজে দেখলাম ওলামা লীগ দেশের সব হিন্দু সংগঠন নিষিদ্ধের দাবি করেছে । করবেই বা না কেন ? দেশ তো মদিনা সনদে এগিয়ে যাচ্ছে । যেদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম , সেদেশে কোন কাফের থাকতে নেই । মূর্তিপূজা ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম । রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম যেখানে , সেখানে ওলামা লীগের এই দাবি অযৌক্তিক নয় । তারচেয়ে বরং আপনারা সবাই ইসলামের ছায়াতলে চলে আসুন । তখন সংখ্যালঘু বলে কোন শব্দ থাকবে না । শান্তির ছায়ায় সবাই একই মনে একীভূত হয়ে যাবে । এক দেহ, এক প্রান , এক জাতি , এক ধর্ম , এক রাষ্ট্র কিছুদিন পর না হয় সবাইকে আরবি ভাষা শিখিয়ে রাষ্ট্রভাষাটাও এক করা যাবে । আপাতাতো
আসেন আমরা সবাই মিলে একসাথে স্লোগান ধরি , " ধর্ম যার যার , ইসলাম কিন্তু সবার "

সর্বশেষ এডিট : ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:২৩
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দেশ এগিয়ে যাচ্ছে; ভাবতে ভালই লাগে

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৩


বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল নেতিবাচক। একই বছরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল প্রায় ১ শতাংশ। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রবৃদ্ধি ছিল ৭... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×