বাবা আসলে 'শানস্নশিষদ্ব'। প্রচার মাধ্যমে তার যে ভয়গ্ধকর ছবিটা তুলে ধরা হচ্ছে সেটা বস্ট্তুত সত্যের 'বিকৃত' রূপ। ওসামা বিন লাদেন সমঙ্র্কে এই মনস্নব্য করেছেন লাদেনপুত্র আবদুল্ক্নাহ বিন লাদেন। সুদানের দৈনিক আশরক-আল আওয়াসত তার যে সাক্ষাৎকার ছেপেছে তাতে 24 বছরের আবদুল্ক্নাহ সঙ্ষদ্ব জানান, 1995 সালে সৌদি আরবে চলে আসার পর থেকে তার সঙ্গে আর বাবা লাদেনের দেখা হয়নি, কোনো যোগাযোগও নেই। তবে কয়েক বছর দেখা-সাক্ষাৎ না হলেও আবদুল্ক্নাহ প্রত্যয়ী গলায় বলেছেন, 'আমার বাবা যথেষদ্ব শানস্ন এবং ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে তার যে ভয়গ্ধকর একটা ছবি তৈরি করা হচ্ছে, শুনে রাখুন এসব প্রচার মাধ্যমের কীর্তি।' কিভাবে মিডিয়া তার বাবাকে হেয় করার কাজে নেমেছে তার দৃষদ্বানস্নও দিয়েছেন আবদুল্ক্নাহ।
সমঙ্্রতি অ্যানথ্রাক্স আতগ্ধেকর প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, কোনো রকম সত্য-মিথ্যার তদনস্ন না করেই এ ব্যাপারে তার বাবার নাম জড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।
সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় আবদুল্ক্নাহ বেশ কিছুটা স্ট্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন। 'সুদানে আমরা থাকতাম। রাজধানী খার্তুমের অভিজাত রিয়াদ পল্ক্নীতে। সাজানো-গোছানো সমঙ্হৃর্ণ এয়ারকন্ডিশন্ড একটি বাড়িতে। আপনারা এখন লাদেন বলতেই যে, সব অদ্ভুত জায়গার কথা ভাবেন সে রকম কোথাও নয়। বাবার সঙ্গে ঘুরে বেড়াতাম নানা জায়গায়... সুদানে বেশকিছু কাজের দেখাশোনার দায়িত্দ্ব বাবা আমাকেই দিয়েছিলেন।' ওসামা এখন কোথায়, কী অবস্ট্থায় আছেন সে বিষয়ে আবদুল্ক্নাহ কিছুই জানেন না। এ বিষয়ে খবর পেতে এখন মিডিয়াই তার সল্ফ্বল বলে তিনি জানান।
মিডিয়াতে এখন আবদুল্ক্নাহকে নিয়ে যথেষদ্ব কাড়াকাড়ি পড়ে গেছে। আশরক-আল আওয়াসত পত্রিকার দাবি, এই প্রথম ওসামার বড় ছেলে আবদুল্ক্নাহ প্রচার মাধ্যমের সামনে এলেন। এর আগে ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড 'সানডে মিরর' বলেছিল, পাকিস্টস্নানে তারা আবদুল্ক্নাহর সঙ্গে কথা বলেছে। 17 অক্টোবর সৌদির আরেকটি দৈনিক আল মদিনা জানায়, সানডে মিররের দাবি ভ্রানস্ন।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


