somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আন্তন চেখভের মৃত্যু !

১৪ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



দেখতে কুৎসিত, অনাকর্ষণীয় এক সামরিক অফিসার। যে কোনদিন কোন মেয়ের প্রেমে পড়েনি। কোন সুন্দরী রমনীর মুখের দিকে, চোখ তুলে তাকাবারও সাহস হয়নি যার, এতই আড়ষ্ট সে ! সেই রেভোবিচ-কে অকস্মাৎ এক অন্ধকার কক্ষে, এক অচেনা রমনী, ভুল করে দারুন আবেগে চুম্বন করে অন্ধকারেই হারিয়ে যায়- আর জীবনের প্রথম সেই চুম্বনের আস্বাদ গ্রহন করে সে খুজতে থাকে, কে ওই রমনী? একেবারে নতুন এই অভিঘাতের ধাক্কায় রেবোভিচ তার অতি সাধারন জীবনের মুখমুখি দাড়িয়ে নিজের বেরথতার পরিমাপ করে !
খুব সামান্য কিন্তু কি করুণ এক অনুভুতি। “দ্যা কিস” নামের এই গল্পটি পড়া হলে অদ্ভুত এক বিশাদ মনকে আচ্ছন্ন করে রাখে।



আর যিনি এই গল্পটি লিখেছেন,
তার পুরো নাম আন্তন পাভলোভিচ চেখভ। ১৮৬০ সালে তিনি জন্ম গ্রহন করেন এক নিঃস্ব কৃষক পরিবারে। ১৮৮৫ থেকে ১৯০৪, মাত্র বিশ বছরের সাহিত্য জীবনে তিনি বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কথা শিল্পীর মর্যাদা লাভ করেন। রুশ সাহিত্যে চেখভই প্রথম লেখক যার জীবনে হিরো বা ভিলেন বলে কেউ নেই। অধিকাংশ গল্পই গড়ে উঠেছে সাধারন মানুষের আশা আকাঙ্ক্ষা ও তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে। বড় মাপের উত্থান-পতন বা ধাক্কাও নেই এসব কাহিনীতে। চরিত্র গুলোর দ্বিধাদ্বন্দ্ব, বেদনা, অসহায়তা, নিঃসঙ্গতা, ভুল বোঝাবুঝি, যৎসামান্য প্রাপ্তি কখনো খুব সহজ ভঙ্গিতে, কখনো মৃদু নাটকীয়তায় উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে। এই উজ্জলতার রঙ আলাদা এবং একান্তভাবেই তা চেখভের। ছোটগল্পের জগতে “চেখভিয়ান ম্যানার” বলতে স্বতন্ত্র একটা পরিমণ্ডল বোঝায়।



যেমন প্রজাপতি গল্পের “ওলগা ইভানভনা” চরিত্রটি। যে সত্যকে চিনতে পাড়ার অভাবে, ভালবাসার মিথ্যা মহকে আঁকড়ে, জীবনে হয়েছে ব্যেরথ। ওলগা ইভানভনা, যে প্রজাপতির মতো রঙ্গিন আর গঙ্গা ফড়িঙের মতো চঞ্চল, নিজেই জানেনা সে কি চায়, সত্যিকারের কিসে তার তৃপ্তি- দিভামের মতো বিদ্বান, রুপবান আর খ্যাতিমান স্বামী পেয়েও সে অতৃপ্ত। আর ভ্রষ্টা জেনেও স্বামী যাকে ক্ষমা করেন, সেই স্ত্রী যখন নিজের ভুল বুঝতে পারে ! দিভম তখন সব কিছুর ওপারের এক অনন্তলকে। শেষ মুহূর্তে “ওলগার” মনে হোল এতদিন যাকে বুঝতে পারেনি এখন তার সামনে চিরদিন নতজানু হয়ে থাকতে পারে। -পরিনতিতে এই তার সান্ত্বনা, এতেই সে তৃপ্ত।
“প্রজাপতির মতো এমন অসাধারণ প্রেমের গল্প বিশ্বসাহিত্যে খুব কমই লেখা হয়েছে”।


ঠিক তেমনি “দ্যা ডার্লিং” গল্পের হতভাগ্য “ওলেনকার”, জীবন ধারনের জন্য বিভিন্ন ঘটনার সংগে একাত্ম হওয়ার কি শোচনীয় পরিনতি! যতবার সে নিজের অস্তিত্বকে বজায় রাখতে পরম বিশ্বাসের সঙ্গে হাত বাড়ায় ততবাড়ই নিয়তির দুর্ভেদ্য গোলকধাঁধায় সে হয় উদ্ভ্রান্ত। অথচ কি নিষ্ঠুর পরিহাস, সে সবার প্রিয়, সে সবার ডার্লিং ! “ওলেনকার” মাধ্যমেই যেন নারী নামক প্রজাতির একটি ব্যেরথতার অসহায় জগতকে সম্পূর্ণ করতে চেয়েছেন “চেখভ”।
এই গল্পটি “তলস্তয়ের” এতই ভালো লেগেছিল যে এটি তিনি পর পর চার রাত তার বন্ধুদের কাছে পড়ে শুনিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন গল্পটি অসাধারণ এই কারনে যে, এটি পূর্ব নির্ধারিত কোন পথে এগোয়নি। চেখভ ডার্লিং-কে ছোট মাপের বানাতে চেয়েছিলেন, কিন্তু লেখকের ইচ্ছার বিরুদ্ধে সে মাথা উঁচু করে এসেছে অনেকখানি।

এখানে “চেখভ” সম্পর্কে “গরকির” একটি মন্তব্য যোগ করা খুবই প্রাসঙ্গিক মনে করি। “জীবনের তুচ্ছ বিষয়াবলীর ট্র্যাজিক প্রকিতি চেখভের মতো এতো সুস্পষ্ট ও সহজভাবে আর কেউই উপলব্ধি করেন নি। মধ্যবিত্ত জীবনের তালগোল পাকানো মালিন্যর মধ্যে যা কিছু করুণ ও লজ্জাকর তার এতো নিষ্ঠুর বাস্তব চিত্র তার আগে আর কোন লেখক এভাবে আমাদের সামনে তুলে ধরেন নি”।



“চেখভ” যখন চিকিৎসকের বেশ পাল্টে সাহিত্যে মনোনিবেশ করেন তখন রাশিয়ার গনজীবনে আতংকের ঝড় বয়ে চলছে। সীমিত সুযোগ আরো সংকোচিত করা হয়েছে। ছেখভ প্রত্যক্ষভাবে কোনদিন রাজনীতির সীমানায় নিজের উপস্থিতিকে ঘোরতর করে তুলেননি কিন্তু বুর্জুয়াদের দীনতা ও নীচতা যা সাধারন মানুষের জীবনকে দৈনন্দিন সূচিবিদ্ধ করেছে, অনেক সময় সেসব তুচ্ছ, নেহায়েত গুরুত্বহীন বিষয়কে নিয়ে তিনি শিল্পহীন শিল্পের আশ্চর্য কারুকাজ দেখিয়েছেন।

“চেখভ” তার অপেক্ষাকৃত স্বল্প জীবনের পরিধিতে যখন প্রথম গল্প লিখতে আরম্ভ করেছিলেন তখন তার সৃষ্ট মানুষেরা নিছক কৌতুক প্রকাশ ও লঘু আচরণ জ্ঞাপন ছাড়া আর কোন প্রত্যয়কে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেনি। কিন্তু ধীরে ধীরে তিনি প্রগলভ হওয়ার প্রবনতাকে ক্ষান্ত করে নিজেদের মধ্যে একটি প্রশান্ত প্রজ্ঞার স্বচ্ছতা নির্মাণ করেন, ফলে একটি গভীর স্বকীয়তার অবদানে সমৃদ্ধ হয় তার পরবর্তী রচনাসমূহ। প্রচণ্ড ভাবাবেগের যন্ত্রকঠিন ঘটনাসংঘাতে চেখভের গল্প কিংবা নাটক চরম আকস্মিকতাকে আলিঙ্গন করেনি কখনো। চেখভকে কখনো পাঠকের সংগে কোনরকম ছলনার আশ্রয় নিতে হয়নি, সে কারনে তার সৃষ্ট চরিত্র কখনো হয়ে উঠেনি যান্ত্রিক বা অবাস্তব। একদিকে নিঃস্ব রিক্ত সাধারন মানুষের প্রতি তার ছিল যেমন মমতা, অন্নদিকে নীচতা, ভণ্ডামি ও অভিজাত শ্রেণীর দম্ভের প্রতি তিনি ছিলেন নির্মম। প্রসঙ্গ ক্রমে তলস্তয় একবার বলেছিলেন, “শিল্পী হিসেবে চেখভ সত্যিই অতুলনিয়”।



“দ্যা লেডি উইথ ল্যাপডগ” গল্পটি একটি বিবাহিত নারীর জীবনে অন্য পুরুষের উপস্থিতিকে কেন্দ্র করে আশ্চর্য শিল্পসুক্ষতার দৃষ্টান্ত দিয়েছে। প্রচণ্ড ভালবাসা সত্ত্বেও এই গল্পে একজন নারী ও একজন পুরুষ সিদ্ধির লক্ষে পৌছাতে পারেনা, অনেক পথ অতিক্রম করেও পারেনা একটি কেন্দ্রবিন্দুতে স্থির হতে। উভয়েই তারা বিবাহিত- জীবনের নানা দাবীতে আবদ্ধ। তাই অনেক কাছে এসেও তারা অনেক দুরেই থেকে যায়, বহুদিন আগে শুরু হয়েও তাদের যেন সবকিছু আবার নতুন করে শুরু করতে হয়। আর অবাক হয়ে প্রেমিক কে ভাবতে হয়- জীবনের এতো বছর পর যখন তার চুলে পাক ধরেছে, চেহারায় পড়েছে বয়সের ছাপ, তখন সে কি করে “আন্নার” প্রেমে পড়তে পারলো, যা তার জীবনের প্রথম প্রেম, সত্যিকারের প্রেম ! এ-ই তার কৌতুককর ট্রেজেডি।


চেখভের দ্যা ডার্লিং, দ্যা গ্রাসহপার, দ্যা লেদি উইথ লেপডগ, দ্যা কিস, পেজেন্তস, ওয়ার্ড নং সিক্স, দ্যা হাউস উইথ এন এটিক, এ বোরিং স্টোরি, ইয়নিচ ইত্যাদি গল্পগুলোকে বিশ্বসাহিত্যের সেরা রত্নগুলোর অন্যতম বলা হয়ে থাকে। যা সারাবিশ্বে সম্পূর্ণ নতুন এক ফর্মের সৃষ্টি করেছে এবং হেমিংওয়ে, কেথবিন ম্যানসফিল্ড প্রমুখ লেখকেরা সে ফর্মকে আপন আপন রচনায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়েছেন।



চেখভের মৃত্যুর ঘটনাটি পরিণত হয় সাহিত্যের ইতিহাসে এক অসামান্য দৃশ্যপটের পরম্পরায়। যা তাঁর মৃত্যুর পর থেকে বহুবার বর্ণিত হয়েছে। প্রতিবার নতুন করে ভিন্ন ভিন্ন ভাষায় বিশদ বর্ণনাসহ চেখভের শেষ সময়ের ঘটনাবলী লেখা হয়েছে। কখনো কখনো এতে যুক্ত হয়েছে কাল্পনিক খুঁটিনাটি, ফলে কিছুটা হলেও বদলে গেছে প্রকৃত তথ্য। এ বিষয়ে আমেরিকান লেখক ও কবি রেমন্ড কারভারের এর‍্যাণ্ড ছোটগল্পটি উল্লেখযোগ্য। ১৯০৮ সালে ওলগা তাঁর স্বামীর শেষ মুহূর্তগুলো নিয়ে লিখেছেনঃ
খুব অদ্ভুতভাবে আন্তন শায়িত অবস্থা থেকে একেবারে সোজা হয়ে উঠে বসলেন এবং জার্মান ভাষায় (অথচ তিনি জার্মান ভাষা বলতে গেলে জানতেনই না) স্পষ্ট ও জোরগলায় বলে উঠলেন, “আমি মারা যাচ্ছি।” ডাক্তার তাঁকে শান্ত করলেন। একটি সিরিঞ্জের সাহায্যে তাঁকে কর্পূরের ইঞ্জেকশন প্রয়োগ করলেন এবং আদেশ দিলেন শ্যাম্পেন আনার জন্য। চেখভ একটি পুরো গ্লাস ভর্তি শ্যাম্পেন নিয়ে তা পরীক্ষা করলেন কিছুক্ষণ, মৃদু হেসে আমাকে বললেন, “বহুদিন হলো আমি শ্যাম্পেন পান করিনা।” শ্যাম্পেন শেষ করে তিনি নীরবে শুয়ে পড়লেন এবং আমি শুধুমাত্র বিছানায় ঝুঁকে পড়ে তাঁর নাম ধরে ডাকার সময়টুকু পেলাম। কিন্তু ততক্ষণে তাঁর জীবনের সমাপ্তি ঘটেছে। একটি শিশুর মতো শান্ত হয়ে তিনি ঘুমাচ্ছেন...
চেখভের মরদেহ মস্কোতে বহন করে আনা হয়। নোভোদেভিচে সমাধিক্ষেত্রে তাঁর পিতার পাশেই চেখভকে সমাহিত করা হয়.



মৃত্যুর কয়েকমাস আগে চেখভ লেখক ইভান বুনিনকে বলেছিলেন যে তাঁর ধারণা লোকে তাঁর লেখা আর সাত বছর পড়বে। বুনিনের প্রশ্ন ছিল, "সাত কেন?" "ঠিক আছে, সাড়ে সাত", চেখভের জবাব। "মন্দ নয়। আমি বেঁচে আছি আর বছর ছয়েক।"
বিনয়ী ও নিরহঙ্কার চেখভ তাঁর মরণোত্তর খ্যাতির এই ব্যাপ্তির কথা কল্পনাও করতে পারেননি। যে বছর তিনি মৃত্যুবরণ করেন, সে বছরে দ্য চেরি অরচার্ডের বিপুল সংবর্ধনা এ কথাই প্রকাশ করে যে রুশ জনগণের মনের কতটা উচ্চাসনে তিনি স্থান করে নিয়েছেন। সেই সময়ে সাহিত্য জগতের কীর্তিমান ব্যক্তিদের মধ্যে চেখভ ছিলেন দ্বিতীয়। তলস্তয়ের পরপরই ছিল তাঁর অবস্থান।কনস্ট্যান্স গার্নেট তাঁর লেখা অনুবাদ করেছেন, ফলে তিনি পেয়েছেন ইংরেজি-ভাষী পাঠক এবং জেমস জয়েস, ভার্জিনিয়া উলফ, ক্যাথরিন ম্যান্সফিল্ডের মতো লেখকদের প্রশংসা ও শ্রদ্ধা। ১৯১০ সালে লেখা ম্যান্সফিল্ডের দ্য চাইল্ড হু ওয়জ টায়ার্ড আর চেখভের স্লিপি'র মধ্যেকার সাদৃশ্য নিয়ে আলোচনা করেছেন উইলিয়াম এইচ নিউ তার রিডিং ম্যান্সফিল্ড ও মেটাফর অভ রিফর্ম এ। ইংল্যান্ডবাসী রুশ সমালোচক দিমিত্রি পেত্রোভিচ মার্স্কি সে দেশে চেখভের জনপ্রিয়তাকে ব্যাখ্যা করেছেন "আমরা যেটাকে বীরোচিত মূল্যবোধ বলি, প্রথাবিরূদ্ধভাবে তার সম্পূর্ণ প্রত্যাখ্যান" এর মাধ্যমে।



অ-রুশ ব্যক্তিদের মধ্যে সর্বপ্রথম যারা চেখভের নাটকের প্রশংসা করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন জর্জ বার্নার্ড শ'। "রুশ পদ্ধতিতে ইংরেজদের বিষয়বস্তুর ওপর রচিত এক উদ্ভট শিল্পকর্ম", এই ছিল তাঁর হার্টব্রেক হাউস নাটকটির উপশিরোনামা। তিনি ব্রিটিশ জমিদার এবং অনুরূপ রুশদের মধ্যেকার সাদৃশ্যও লক্ষ্য করেছেন যা চেখভের বর্ণনায় "সেই একই শোভন ও রুচিবাগীশ ব্যক্তিবর্গ, সেই একই নিরেট অন্তঃসারশূন্যতা।"



যদিও চেখভের খ্যাতি ছিল মূলত নাট্যকার হিসেবে, তা সত্ত্বেও কিছু লেখক বিশ্বাস করেন যে তাঁর ছোটগল্পগুলোই প্রকৃতপক্ষে তাঁর মহৎ কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে। রেমন্ড কারভার, চেখভের মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে এর‍্যান্ড নামের একটি গল্প লিখেছিলেন যিনি, চেখভকে ছোট গল্প লেখকদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মনে করতেনঃ
চেখভের গল্পগুলো এখনও তেমনই বিস্ময়কর (এবং অপরিহার্য), যেমনটা ছিল প্রথম প্রকাশের সময়ে। শুধুমাত্র তাঁর বিপুল সংখ্যক গল্পের সম্ভারই নয় - খুব কম লেখকই, যদি আদৌ তেমন কেউ থেকে থাকেন, তাঁর চেয়ে বেশি লিখেছেন - তিনি যে বিস্ময়জনক হারে সেরা গ্রন্থ ও গল্প রচনা করেছেন তা যেমন আমাদের আধ্যাত্মিক মুক্তির অনুভূতি দেয়, তেমনি আনন্দিত ও আলোড়িতও করে। তাঁর লেখা রচনা আমাদের আবেগ অনুভূতিকে যেভাবে তুলে ধরে তা শুধুমাত্র সত্যিকারের শিল্পকর্মের পক্ষেই সম্ভব।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭
৬টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমের খাট্টা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪



তাতানো গরমে কাল দুপুরে কাচা আমের খাট্টা দেখে ব্যাপারটা স্বর্গীয় মনে হল । আহা কি স্বাদ তার । অন্যান্য জিনিসের মত কাচা আমের দাম বাড়াতে ভুল করেনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×