somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কেডস

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


০১
রাহাতকে রেডি হওয়া অবস্থায় দেখেই রশীদ সাহেব বলে উঠলেন, যাও আব্বা এবার তোমার মাকে একটু সালাম করে আসো । প্রথম যে কোন কাজে যাওয়ার আগেই সালাম করে দোয়া নিতে হয় ।
রাহাত আম্মা, আব্বা, বড় ভাই, বড় ভাবী সবাইকে সালাম করল । তারপর রশীদ সাহেবের কাছে এসে বলল, আব্বা এবার আমার কেডস দেন । রশীদ সাহেব হাসি দিয়ে বলেন, পাবা আব্বা পাবা । তুমি মন দিয়ে লেখাপড়া করো । দ্যাখবা কলেজ থেকে এসে তোমার কেডস তোমার দিকে তাকিয়ে হাসছে । হাঃ হাঃ হাঃ । ঘর কাঁপিয়ে হেসে উঠেন রশীদ সাহেব । যেন মজার কোন রসিকতা হয়ে গেছে ।
রাহাতের মুখে হাসি নাই । সে কিছুটা ক্রুদ্ধ হয়ে আব্বার দিকে তাকিয়ে থাকে । তারপর আস্তে আস্তে বলে, বলছিলেন, গোল্ডেন পাইলে কেডস দেবেন । দেন নাই । তারপর বললেন, ফার্ষ্ট ইয়ারে ভাল করলে দেবেন । এখন আমি সেকেণ্ড ইয়ারে ক্লাস করতে যাচ্ছি, ফার্ষ্ট ইয়ারে ভাল রেজাল্টও করছি । আর এখনও আমাকে ওই ফিতা ছাড়া স্যান্ডেল নিয়ে যেতে বলতেছেন ?
-আমি তো যাব না ।
রশীদ সাহেব মুখে হাসি ধরে রেখে বলেন, কেন আব্বা ? যাবা না ক্যান ? আমি নিজে তোমাকে দিয়ে আসার জন্য তৈরী হয়ে আছি । আজকে প্রথম ক্লাস বলে কথা ! আসো, তাড়াতাড়ি আসো ।
-না, আব্বা আমি যাব না । যতক্ষন আমি কেডস পাচ্ছি না, ততক্ষন যাচ্ছি না ।
রশীদ সাহেব ছেলেকে ভালই চেনেন । এই জেদও তাঁর চেনা । ঘরের সবাই অনেক বোঝাল, সে তবু যাবে না । শেষবারের মত জিজ্ঞেস করলেন তিনি, তাহলে তুই সত্যিই যাচ্ছিস না ?
– না ।
চিন্তিত মুখে অফিসের পথে বেরিয়ে পড়েন রশীদ সাহেব । ছেলেটা বেশ রাগী হয়েছে । ছোট থেকে আদরে আদরে মানুষ হচ্ছে তো, তাই । অবশ্য ছেলেটার রাগ করা দোষের কিছু নয় । প্রতিমাসেই তিনি বলেন, ‘এই দ্যাখবি এই মাসেই তোর কেডস চলে আসছে । এক্কেবারে উড়তে উড়তে আসতেছে । শুধু ল্যান্ড করবে এখানে’ । কিন্তু আসে না । সংসারে খরচ সামলে ভাল এক জোড়া কেডস তিনি কিনতে পারেন না । তার উপর শফিকের চাকরি নাই আজ দুই মাস । বড় কষ্টে আছেন তিনি । কাঊকে বলতেও পারেন না । সইতেও অনেক কষ্ট !

০২
রশীদ সাহেব বের হয়ে যেতেই, শফিক রাহাতকে ডাক দেয় । রাহাত এলে বলে, কিরে কলেজে যাচ্ছিস না কেন !
-আমার স্যান্ডেল ছিড়া । আর কত দিন ঐ ছিড়া স্যান্ডেল পরব ? আর, কলেজে কেডস ছাড়া ঢুকতে দেবে না বলছে । কান ধরে নাকি বের করে দেবে ।
-এত দিন কোন সমস্যা হয় নাই । আজ হঠাৎ সমস্যা হচ্ছে ? ব্যাপার তো কিছু বুঝতেছি না । কেমন মিথ্যা মিথ্যা গন্ধ পাচ্ছি !

শফিক রাহাতকে যাই বলুক না কেন, সে ঠিকই বুঝতে পারছে, কলেজে ছিড়া স্যান্ডেল পরে যাওয়া কত কঠিন । বন্ধু-বান্ধব আছে, প্রেষ্টিজের ব্যাপার-স্যাপার আছে । তার খুবই ইচ্ছা করছে, ভাইকে একজোড়া কেডস কিনে দিতে । কিন্তু ইচ্ছা করলেই তো হবে না, টাকা চাই । শফিকের হাতে কেডস কেনার সেই টাকাই নাই । চাকরি নাই, টাকা তো দূরের কথা !
শফিক বলে, রাহাত, তুই যদি একটা ধাঁধাঁর উত্তর দিতে পারিস তাহলে সাথে সাথেই কেডস পেয়ে যাবি । কিন্তু দিতে না পারলে, কাল থেকে কলেজে যেতে হবে । বল, রাজী কি না ?
-আমি আর ওসবে ভুলছি না । হাঃ হাঃ হাঃ । আমাকে বোকা পেয়েছ নাকি !
-আরে, ভেবে দেখ । এখন, আব্বার হাতে কেডস কেনার টাকা নাই । তুই যতই রাগারাগী করিস লাভ নাই । কিন্তু যদি ধাঁধাঁটার উত্তর করতে পারিস, সাথে সাথে কেডস পাবি । আমি কিনে দিব ।
-হুঁহ, আমাকে মদন পেয়েছ ? টাকা তোমার আছে, বুঝি !
-সেটা তোর বিষয় না । তুই ধাঁধাঁর জবাব দিবি, কেডস নিবি ।
একটু ভেবে-টেবে রাহাত বলল, ঠিক আছে বল । সে জানে, বড় ভাই যেভাবেই হোক কিনে দিবে ।
শফিক ধাঁধাঁ বলে,
আদার কেহ নন তো তিনি, ও-কে বাদ দিলে কিছু কি চিনি ?
এফ এ দিয়ে এবার জানি, জীবন জুড়ে আছেন তিনি ।
বল, কে তিনি ?

০৩
রাহাতের মাথার চুল ছেড়ার অবস্থা । ধাঁধাঁটার উত্তর কোনভাবেই মেলাতে পারছে না । বড় ভাই কিছু hints দিয়েছে । তাতে যেন আরো গুলিয়ে ফেলছে সে । বড় ভাই বলেছে, “তিনি নাকি খুব স্বার্থহীন । ছোট থেকে বড় করতে তার অবদান অস্বীকারের উপায় নাই । তাকে কষ্ট দিতে নাই । তিনি নাকি উদয় অস্ত তার (রাহাতের জন্য) জন্য খাটেন” ।
কোনভাবেই মাথায় আসছে না । কে হতে পারে ? বাবা ? মা ? বড় ভাই ? টিচার ? বন্ধু ? মামা ? চাচা ? কে ?
জীবন জুড়ে কে আছেন ? তাকে আবার এফ এ দিতে হয় কেন ? ওরে বাদ দিয়ে কেন কিছু চেনা যাবে না ? রাহাত কিচ্ছু বুঝতে পারে না । কারো সাথেই কোন ভাবে মেলাতে পারছে না । বড় ভাইকে একবার বলেছে, তিনি মা ।
শফিক জিজ্ঞেস করে, কিভাবে বুঝলি ?
রাহাত বলে, হইছে কি না বল ? কি করে বুঝছি বোঝাতে পারব না । হইছে ?
-না, হয় নাই । আন্দাজে ঢিল ছুড়ে তো লাভ নাই । রাইফেল একটা হাতে নিয়ে টা টা করে মেরে দিলেই তো শিকার বলা যাবে না । তোকে যে হিন্টস দিছি, সে সব বুঝে একটু চিন্তা করলেই পারবি ।
রাহাত কোনমতেই পারে না ।
রাহাত পড়ে মহসিন কলেজে । কিন্তু ওর ক্লোজ বন্ধুরা পড়ে, চিটাগং কলেজে । সে আড্ডাও দেয়, চিটাগং কলেজের পাশে প্যারেড মাঠে । কতবার আড্ডায় সে এটা বলে জানতে চেয়েছে, বন্ধুদের কাছে । উত্তর কি হতে পারে ?
কেউ পারে নাই ।
আহা, উত্তরটা দিতে না পারলে সে কেডস পাবে না ! কি করবে, সে ! কোন দুঃখে যে বড় ভাইয়ের কথায় নেচেছিল !
মাথার চুল একটা একটা করে ছিঁড়তে ইচ্ছে করছে, রাহাতের ।

০৪
রশীদ সাহেব শুনেছেন, কি এক ধাঁধাঁর শর্তে নাকি রাহাত কলেজে যাচ্ছে । তিনি একটু হাঁপ ছেড়ে বাঁচেন । বড্ড টেনশানে ছিলেন । ছেলেকে তো চেনেন । কেডস ছাড়া এক পা-ও নড়ার কথা না । যাক, বাঁচা গেল । তিনি মনে মনে বেশ খুশী অনুভব করেন ।
রশীদ সাহেব রাহাতকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখেন । ছেলেটাকে অনেকদূর পড়ানোর ইচ্ছা আছে । বড় মেয়েটাকে অল্প বয়সে বিয়ে দিতে হয়েছিল, ইন্টারমিডিয়েটে পড়া অবস্থায় । বেচারী পরীক্ষাও আর দিতে পারে নাই । শফিক তো সংসারের হাল ধরার জন্য বিএ তে ভর্তি হয়েও আর পড়ল না । এখন সব স্বপ্ন রাহাতকে ঘিরে । ছেলেটা পড়ালেখায় বেশ ভাল, মনযোগীও ।

অনেক দিন পার হয়ে গেলেও রাহাত কেডসের কথা আর তুলে নাই । রশীদ সাহেব ভয়ে ভয়ে থাকেন, এই বুঝি কথাটা তুলল ! কিন্তু তুলে না । তবে কি সে ভুলে গেল !
কোনভাবেই ম্যানেজ করা যাচ্ছে না । কিভাবে জানি, সংসারে সব টাকা খরচ হয়ে যায় । শফিক নতুন চাকরি পেয়েছে, অবশ্য টেম্পোরারি । রশীদ সাহেব ভাবেন, এইবার যদি কোনভাবে একজোড়া কেডস কেনা যায় !

০৫
রাহাতের মন একদম ভাল নাই । সে ধাঁধাঁটার সমাধান আজও করে উঠতে পারে নাই । শফিককে সে বলেছিল, পারবে না । উত্তর বলে দিতে । শফিক বলে, “নাহ তা হবে না । উত্তর দিবি, কেডস নিবি” ।
মহা ঝামেলা !
কলেজে ছিঁড়া স্যান্ডেল পরে যেতে তার আর ভাল লাগে না । সবাই কি সুন্দর কেডস, জুতা, শু আরো কত নতুন নতুন স্যান্ডেল পরে যায় । আর সে কি না সেই কোন বৃটিশ আমলের বাটা স্যান্ডেল পরে ! তা-ও ভাল হলে একটা কথা ছিল !
রাহাত গালে হাত দিয়ে বসেছিল । চিন্তা করছে । এমন সময় রশীদ সাহেব দেখতে পেয়ে বলে উঠলেন, “কিরে আব্বা, গালে হাত দিছ কেন ! হাত নামাও, গালে হাত দেয়া ভাল না” ।
রাহাত অনিচ্ছাভরে হাত নামায় ।
“আচ্ছা আব্বা, আপনাকে একটা ধাঁধাঁ ধরলে পারবেন” ?
-ধাঁধাঁ ! আমাকে ! দেখি, পারি কি না ।
রাহাত বলে উঠে,
“আদার কেহ নন তো তিনি, ও-কে বাদ দিলে কিছু কি চিনি
এফ এ দিয়ে এবার জানি, জীবন জুড়ে আছেন তিনি”
বলেন তো কে তিনি ?
-ভাবতে দে ।
একটু পর রশীদ সাহেব আপন মনেই হেসে উঠেন । তারপর হাঃ হাঃ হাঃ করে অট্টহাসিতে ঘর কাঁপিয়ে হাসতে থাকেন । রাহাত কিছুটা বিস্ময় চোখে দেখছে, রশীদ সাহেবের এই অদ্ভুত আচরণ ।
-এই ধাঁধাঁটাই কি তোকে শফিক বলছে ?
-হ্যাঁ ।
-শফিকের মাথা থেকেই এসব বের হওয়ার কথা ! পাগলের মতন কাজ কারবার সে ছাড়া কেই বা আর করবে !
-আব্বা, আপনি পারছেন ? অবিশ্বাস্য দৃষ্টিতে জিজ্ঞাস করে রাহাত ।
-না পারার কি আছে !
-দেখ, আদার মানে O-T-H-E-R … অর্থাৎ অন্য । তারপর O-কে বাদ দিলে THER হয়ে যায় । যাতে কিছু বোঝা যায় না । এবার বলছে... FA দিতে... তারপর হয়ে যায় FATHER মানে...
-বাবা ।
-ইয়েস । পেয়েছিস তো !
-হুম ।

০৬
রাহাত যেন আরো চুপসে গেছে । তার বারবার মনে পড়ছে বড় ভাই হিন্টস দিতে গিয়ে যে সব কথা বলতেন সেগুলো । সত্যিই তো বাবাকে এমন করে কখনো সে চিন্তা করে নাই । বড় ভাই একবার বলেছিলেন, “তিনি আমাদের জন্য রক্ত জল করা পরিশ্রম করে পয়সা কামান । যাতে আমরা সুখে থাকতে পারি” । রাহাতের খুব কান্না পাচ্ছে ।

শফিক প্রতিদিনের মত আজও জিজ্ঞাস করল, কিরে উত্তর জানিস ? কেডস নিতে পারবি ?
-হুম ।
-উত্তর জানিস !
-হ্যাঁ ।
-নিজে পারছিস না কারো সাহায্য লাগছে ।
-উত্তর যিনি তিনিই বের করে দিছেন ।
-মানে......
-হুম, আব্বাই বলে দিছেন ।
-তাহলে তো কেডস দিতেই হয় । কাল কলেজে যেতে আম্মার কাছ থেকে নিয়ে নিস ।
শফিকের ঠোঁটে রহস্যজনক হাসি দেখা যায় ।
রাহাত কাঁদছে তো কাঁদছে । কান্না কোনমতেই থামাতে পারছে না । কিসের জন্য এত কান্না, সে নিজেই তা বুঝতে পারছে না । তার কাঁদতে ভাল লাগছে । তাই কেঁদেই যাচ্ছে । চিৎকার করে কাঁদতে পারলে সবচেয়ে ভাল হত ।


_____###_________
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×