somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হাদীস ও তাফসীর কি এবং কেন ?

২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


মুসলমানরা দল ও ব্যক্তির অন্ধঅনুসরণ-আবেগতাড়িত হওয়ার কারনে ইসলাম ও ঈমানের প্রকৃত মৌলিক দিকগুলো জানতে এবং মানতে ইচ্ছুক নয় । দল ও ব্যক্তি এর দরবারে শুধু ফতোয়া খুজে। ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা বা ভুল চর্চায় একবার অভ্যস্ত হয়ে গেলে তা থেকে বেরিয়ে আসা প্রায় অসম্ভব।
একজন চায়নিজ ব্যবসায়ী বলেছেন, মুসলমান ব্যবসায়ীরা আমাদের কাছে এসে নকল পণ্য বানানোর অডার দিয়ে বলে উমুক বিখ্যাত কোম্পানির লোগো লাগাবে । পরে যখন আমাদের সাথে খাবার খেতে বলা হল তখন বলে এই খাবার তো হালাল না! তাহলে- নকল মাল বিক্রি করা কি হালাল ।

যুক্তরাষ্ট্রের জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির প্রফেসর হুসেইন আসকারি ইসলামের বিধান মেনে চলার ব্যাপারে গবেষণা করেছেন। সেই গবেষণায় তিনি দেখার চেষ্টা করেছেন, বিশ্বের কোন দেশগুলোতে দৈনন্দিন জীবনে ইসলামি বিধান মেনে চলা হয়।

গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে, ইসলামি রীতি মেনে চলা দেশের তালিকার শীর্ষে ইসলামি কোনো দেশের নাম নেই। এমনকি তালিকার ৩৩ নম্বরে রয়েছে মালয়েশিয়া এবং কুয়েত রয়েছে ৪৮ এ।

হুসেইন আসকারি বলেন, মুসলিম দেশগুলো রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য ইসলামি আইন ব্যবহার করে। এমন অনেক দেশ আছে; যেগুলো ইসলামি রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত। তবে সেখানকার সমাজে ইসলামি আইন মেনে চলা হয় না, দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে, এমনকি ইসলাম বিরোধী কর্মকাণ্ড চলছে সেখানে।

গবেষণার ফলাফলে দেখানো হয়েছে, সমাজে ইসলামি বিধান মেনে চলার ক্ষেত্রে ১ নম্বরে নিউজিল্যান্ড, পরে আয়ারল্যান্ড, ডেনমার্ক, সুইডেন, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর, ফিনল্যান্ড, নরওয়ে ও বেলজিয়াম তালিকার শীর্ষে রয়েছে। এছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের দেশ বাহরাইন ৬৪ নম্বরে এবং সৌদি আরব রয়েছে ১৩১ নম্বরে। বাংলাদেশের অবস্থান সৌদি আরব এরও নিচে ।

গবেষণায় দেখা গেছে তথাকথিত ইসলামি দেশগুলোতে মুসলমানরা নামাজ, রোজা , কোরআন তেলোয়াত ও হাদিস , পর্দা, দাড়ি, ইসলামি পোষাক নিয়ে অতি সচেতন । ব্যস্ত তবে রাস্ট সমাজে ও পেশাগত জীবনে কেউ ইসলামি নির্দেশের ধার ধারেনা । দুর্নীতি আর পেশাগত জীবনে অসদুপায় অবলম্বনের নজির চতুর্দিকে। অধিকাংশ ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা কোরআনের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ ধর্মচর্চা করে ।

কুরআন মুসলমানদের জন্য আল্লাহ্‌র পক্ষ থেকে মনোনীত ১ মাত্র গ্রন্থ এর ১ টি আয়াত বা ১টি শব্দ নিয়েও মুসলমানদের মাঝে কোন সন্দেহ নেই । এর কারন কোরআন এর সংরক্ষণ প্রক্রিয়া প্রতিটি আয়াত নাজিল হওয়ার সাথে সাথে তা মুখস্ত করে ফেলতেন । পাহাড়ের গায়ে বা পাথরে লিখে রাখতেন । নিয়মিত তেলাওয়াত করতেন । এছাড়া অধিকাংশ হাফেজ ছিল এবং খোলাফায়ে রাশেদীনের নির্ভুলভাবে লিপিবদ্ধ করা ।

আর তাফসীর মূলত কোরআনের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ যুগে যুগে অনেক ইসলামিক পণ্ডিত, ইসলামিক তত্থবিদ, বিভিন্ন ঐতিহাসিক তথ্য প্রমাণাদি বা ইসলামের মৌলিক চর্চার উপর ভিত্তি করে কোরআনের ব্যাখ্যা দিয়েছেন । যা মানুষকে কোরআনের উচ্চতর জ্ঞান অর্জনে সহায়তা করে ।

কোরআন কাব্যিক ছন্দ ও সাহিত্যিক রুপকতায় নাজিল হওয়ায় । অনেক আয়াতের শাব্দিক অর্থ এর মর্মার্থ থেকে ভিন্ন । যেমন সূরা ফিলে আবাবিল পাখির পাথর নিক্ষেপে আব্রাহার সৈন্যদের নিহত হওয়ার যে বর্ণনা তা রূপক । বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ তাফসীরে কাসসাব এবং ঐতিহাসিক ক্রোনোলজি অনুযায়ী আব্রাহার সৈন্যরা গুটি বসন্তে মারা যায় ।

এসব তাফসীর উচ্চতর একাডেমিক গবেষণা বা ধর্ম তথ্যবিদ্দের জন্য প্রযোজ্য । কারণ বিশেষজ্ঞদের মতামত হিসেবে এসব বিবেচনা যোগ্য হতে পারে কিন্তু চূড়ান্ত কিছু নয় । এবং সব তাফসীর সমানভাবে গ্রহণযোগ্য নয় । এটা নির্ভর করে তাফসির কারক এর প্রোফাইল এর উপর । কিন্তু অনেকে নিজেদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কোরআনের তাফসিরকে কাযযত কোরআন এর চেয়েও বেশি গুরুত্ব দেয় । যেমন জামাতে ইসলামের কাছে মাওলানা মওদুদীর তাফসীর চিরন্তন এর কারন এই তাফসীর তাদের রাজনৈতিক ভিত্তি । আর ধান ক্ষেতে প্যান্ডেল আপামর জনসাধারণের তাফসির মাহফিল আয়োজন করা হয় । তাতে প্রসিদ্ধ তাফসীরের আলোচনার চাইতে বানোয়াট কিচ্ছা কাহিনী থাকে বেশি ।

এবার হাদিস প্রসঙ্গে বলি হাদিস হচ্ছে নবিজির কথা , কাজ , এবং মৌন সম্মতি । কোরআনেও নবিজির আনুসরনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে । এবং নবীজির জীবনী ও কর্মের বিবরন কোরআনেই আছে । এর বাইরে হাদীস বলতে আমরা যা বুঝি তা হচ্ছে সিহা সিত্তাহ বা হাদিসের ৬ টি গ্রন্থ। যা হাদিস গ্রন্থকারের নাম অনুযায়ী যেমন বুখারী ,মুসলি্‌ আবু দাউদ, ইবনে মাযাহ , তিরমিজি , নাসাঈ । যাতে প্রায় লক্ষাধিক হাদিস আছে। তবে একই হাদিস বহুবার এসেছে, কিন্তু বিষয়বস্তুর ইউনিকনেস বিবেচনায় নিলে সংখ্যা প্রায় 3000 ।

তবে এসব হাদীস গ্রন্থের কোন উল্লেখ কোরআনে থাকার সুযোগ নেই, কারণ প্রথম হাদিস সংকলন কারি ইমাম বুখারীর জন্ম নবীজির ইন্তেকালের প্রায় 300 বছর পর উজবেকিস্তানে । মাদ্রাসায় প্রতি 100 নম্বরের হাদিস পড়তে হয়েছিল যাতে উসুলে হাদিস বা হাদিসের উৎস গবেষনা-পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত ছিল ।

হাদিসের একটি একাডেমী পরিভাষা হচ্ছে খবর আর খবর মানে পুরিস্কার প্রতিদিন খবরের কাগজে আমরা যা পড়ি । এই খবর হচ্ছে একটি রেন্ডম ইনফর্মেশন যেটা সত্যি হতে পারে আবার মিথ্যাও হতে পারে, আবার উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হতে পারে। তাই খবর হচ্ছে জেনারেল ইনফর্মেশন কোন এভিডেন্স নয় ।
হাদিস বিশারদরা যে হাদিসের শ্রেনি বিভাগ করেছে , সহীহ হাদীস ,দুর্বল হাদীস , এসব মূলত হাদিসের উৎসের ভিত্তি করা হয় ।

যেমন কোন নিউজ এর উৎস যদি হয় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পুলিশ কর্মকর্তা বা আবুল হাসেম নামের জনৈক পথচারী । তাহলে বুঝবেন কোন কারনে রিপোর্টারের মন মেজাজ খারাপ ছিল বাসায় বসেই রিপোর্ট তৈরি করছে । হাদিসের বিশুদ্ধ নিয়ে অসংখ মত পদ কেউ বুখারি মুসলিম শরীফ কেই বিশুদ্ধ মনে করেন এবং মুত্তাফাকুন আলাইহি বা রাওয়াহুন শায়খাইন ট্যাগ দিয়ে হাদীসগুলোকে আলাদা করেছেন । আবার কেউ সিহা সিত্তার বাইরেও বাইহাকিম শরীফসহ আরও অনেক হাদীস গ্রন্থ কে সহি বা বিশুদ্ধ মনে করেন ।

ঐতিহাসিক ধারা বিবরণী বা তাথ্যিক গবেষণার ক্ষেত্রে এই হাদিস প্রযোজ্য । কিন্তু সর্বসাধারণের জন্য এই হাদিস মানতে বাধ্যবাধকতা কতটুকু । যেহেতু কোরআনে এসব হাদীস গ্রন্থ উল্লেখ নেই। এসব হাদীস পালনের বাধ্যবাধকতা কতটুকু । এই সব নবিজির কথা কিনা তা শতভাগ নিশ্চিত না ।

অনেকে বলে নবিজি হাদিস এর কথা বলেছেন বিদায় হজ্জের ভাষণে । প্রথমত বিদায় হজ্জের ভাষণ ও কিন্তু একটি খবর । আমরা জানি বিদায় হজের ভাষণ নবিজির শেষ ভাষণ । আর এই ভাষণে নবিজি যা কিছু বলেছেন তা কোরআনের বাইরে ত কিছু হতে পারে না । কারণ তখন সব হাদিস গ্রন্থ সংকলিত হয়নি । কোরআনের এর বাইরে কোন নির্দেশ দিলে তা নবিজি নিজে লিপিবদ্ধ করার উদ্যোগ নিতে নির্দেশ দিতেন বা নবিজির পরে সবচেয়ে বিশ্বস্ত ছিল চার খলিফা তারাও এমন কোন উদ্যোগ নেননি তারাও ত নিতে পারতেন।

নবীজির ইন্তেকাল পর্যন্ত এই চারজন সাহাবি ছায়ার মতো সার্বক্ষণিক নবীজির সাথে ছিলেন । ওসমান ও আলি রাঃ ছিলেন নবিজির জামাই । নবীজির ইন্তেকাল এর পরেও এই চার জন ইসলামের প্রচার ও প্রতিষ্ঠায় সর্বোচ্চ অবদান রেখেছেন । হযরত ওসমানের খেলাফতের সময় তার আর্থিক অবস্থান বেশ সমৃদ্ধ ছিল । কিন্তু তারা হাদিস সংগ্রহ সংরক্ষণের উদ্যোগ নেননি ।

নবীজির ইন্তেকালের 300 বছর পর ইমাম বুখারি হাদিস সংকলনের প্রয়োজনীয়তা বুঝলেও নবীজি এবং তার প্রধান সহচররা হাদিস সংকলনের প্রয়োজনীয়তা বুঝতে পারেন-নি । তদুপরি অনেক হাদিসের বর্ণনা নবীজির জন্য মর্যাদাহানিকর আপত্তিকর অশালীন ধর্মবিদ্বেষীরা এসব হাদীসের ভিত্তিতে কটাক্ষ করে ।

অনেকে প্রশ্নকরে হাদিস ছাড়া নামাজ পড়বেন রোজা রাখবেন কিভাবে কোরআনের এর কোন স্পেসিফিকেশন নেই , তাহলে নবীজির ইন্তেকালের 300 বছর আগে মুসলমানেরা নামাজ পড়ছে কিভাবে ।

আমরা এখন যেভাবে ঠিক এভাবে পড়তে হবে এমনটাই স্পেসিফিফাই আল্লহা করেননি ।
কিন্তু আমাদের মাথায় কোন ভাবে একটা জিনিস ইন্সটল হয়ে গেলে তার বিকল্প আর ভাবতে পারিনা।

নামাজ আমাদের শিখিয়েছে ইরানিরা এই নামাজ যদি নবীজির নামাজ হয় তার নামকরণ ফার্সি কেন । কোরআন সব প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারলে হাদিস কিতা পারছে? না । সে ক্ষেত্রে তৃতীয় প্রন্থা কোরআন ও হাদীসের ভিত্তিতে অনুমান করতে হবে । এবং একজন আলেমের অনুমান একেকরকম তাহলে সমাধান হচ্ছে ইজমায় উম্মত বা উম্মতের ঐকমত । কিন্তু তা কি হয়েছে , কেউ ইমাম আবু হানিফার সাথে একমত আবার কেউ ইমাম শাফীর সাথে একমত , কেউ আল্লামা শফীর সাথে একমত, কেউ ওসামা বিন লাদেনের সাথে একমত । এভাবে মুসলমানরা আজ দলে দলে বিভিন্ন দলে বিভক্ত ।

ফাজায়েলে তাবলীগ, ফাযালে জিহাদ , বেহেশতী জেওর , নিয়ামুল কুরআন , মুকসুদুল মোমেনিন , হাজারো বই ভরপুর এবং এই বই গুলো কোরআন এর চেউ বেশি জনপ্রিয় । কোরআন নিয়মিত না পরলেউ এই সব বই ঠিকই পরে । কারন মানুষ এগুল কাহিনী শুনতে পছন্দ করে ।

আর আমাদের প্রতিটা প্রশ্নের একটা উত্তর লাগবে এবং সেই উত্তর থেকে আরো তিনটা প্রশ্ন বানাতে হবে । হুজুর গরুর লেজ খাওয়া কি জায়েজ ? জায়েজ হলে এটা সুন্নত নাকি মাকরু , মাকরু হলে মাকরুএ তাহারিমি নাকি হাকিকি ।

এভাবে সহজ সরল পথকে আমরা করছি কঠিন । পবিত্র কোরআনের সর্ববৃহৎ সূরা বাকারা বাকারা শব্দের অর্থ হচ্ছে গাভী/গরু । এই গরু নিয়ে সূরা বাকারায় ১টি ঘটনার উল্লেখ আছে এবং সে ঘটনার প্রেক্ষিতে এর নামকরণ করা হয়েছে ।

বনি ইজরাইলিদের স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তি গুপ্তঘাতকের হাতে খুন হয় । তারা যখন কোনো কূলকিনারা করতে পারল না । তখন তারা মুসা নবিকে বলল আপনি আল্লাহকে জিজ্ঞেস করে মাদের বলেন এই ব্যাক্তিকে হত্যা কারী কে ও কিভাবে হত্যা করেছে । মুসা আঃ আল্লহার সাথে কথা বলে জানালেন যে একটা গরু জবাই করো এবং তার হাড্ডি দিয়ে মৃত লোকটাকে আঘাত করে । সে জীবিত হয়ে বলে দিব তার হত্যা কারি কে কেন কিভাবে তাকে হত্যা করেছে ।

খুবই সহজ ও নির্ভেজাল সমাধান কিন্তু এই সহজ ও নির্ভেজাল সমাধান ইজরাইলিদের পছন্দ হলোনা । তারা একের পর এক প্রশ্ন করা শুরু করল । গরু কি গাই গরু না বলদ গরু গরুর বয়স কত গরুর শিং কেমন হতে হবে রঙ কেমন মুসা আঃ একে একে তাদের উত্তর দিচ্ছেন পরে দেখা গেল এই রকমের গরু খুঁজে পাওয়া সম্ভব । কিন্তু তাদেরকে জাস্ট একটা গরু জবাই করতে বলা হয়েছে ।

তাই সহজ করে ভাবুন ভাবার প্র্যাকটিস করুণ , সহজ করে ভাবলেই দেখবেন জীবন অনেক সহজ ।

প্রত্যেকেই নিজ রীতি অনুযায়ী কাজ করে। অতঃপর আপনার পালনকর্তা বিশেষ রূপে জানেন, কে সর্বাপেক্ষা নির্ভূল পথে আছে।সূরা নম্বরঃ ১৭, আয়াত নম্বরঃ ৮৪
অবশ্যই তোমাদের কর্মপ্রচেষ্টা বিভিন্ন প্রকৃতির।
সূরা নম্বরঃ ৯২, আয়াত নম্বরঃ ৪
প্রত্যেক দলই তাহাদের নিকট যাহা আছে তাহা লইয়া আনন্দিত।
সূরা নম্বরঃ ২৩, আয়াত নম্বরঃ ৫৩
উহাদের কৃত কর্মই উহাদের হৃদয়ে জঙ্ ধরাইয়াছে।
সূরা নম্বরঃ ৮৩, আয়াত নম্বরঃ ১৪
সাফল্যের জন্য সাধকদের উচিত সাধনা করা,
সূরা নম্বরঃ ৩৭, আয়াত নম্বরঃ ৬১
হে মু'মিনগণ! তোমাদের দায়িত্ব তোমাদেরই উপর। তোমরা যদি সৎপথে পরিচালিত হও তবে যে পথভ্রষ্ট হইয়াছে সে তোমাদের কোন ক্ষতি করিতে পারিবে না। আল্লাহ্‌র দিকেই তোমাদের সকলের প্রত্যাবর্তন; অতঃপর তোমরা যাহা করিতে তিনি সে সম্বন্ধে তোমাদেরকে অবহিত করিবেন।
সূরা নম্বরঃ ৫, আয়াত নম্বরঃ ১০৫
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:১৫
১০টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ঢাকার মানুষের জীবন

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪


ঢাকাতে মানুষ বড় বিচিত্র ভাবে বেঁচে থাকে। নিয়মিত ঢাকার রাস্তার ঘুরে বেড়ানোর কারণে এই রকম অনেক কিছু আমার চোখে পড়ে। সেগুলো দেখে মনে হয় মানুষ কত ভাবেই... ...বাকিটুকু পড়ুন

পৃথিবীর কিছু অঞ্চলে প্রায় সারা বছর বৃষ্টিপাতের কারণ কী?

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯

পৃথিবীর কিছু অঞ্চলে প্রায় সারা বছর বৃষ্টিপাতের কারণ কী?



পৃথিবীর কিছু অঞ্চলে প্রায় সারা বছরই বৃষ্টিপাত হয়। মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, আফ্রিকার কিছু দেশ এবং দক্ষিন আমেরিকার কিছু দেশ ও অঞ্চলে বছরের... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশ কখনো এমন করে বলতে পেরেছে কি?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫


ভারতে গরু ও গোমাংস নিয়ে হত্যা বা সহিংসতার নির্দিষ্ট সংখ্যা বলা কঠিন কারণ এটি রাজ্য, সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং 'গরু রক্ষা' বাহিনী ইত্যাদীর কারণে একেক যায়গাতে একেক রকম। ভারত গোমাংস... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশ, পাকিস্তানের ধর্মীয় জংগীবাদ ভারতের মুসলমানদের সাহায্য করছে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪০



এনসিপির জল্লাদরা, ফেইসবুক জেনারেলরা ও ৫/১০ জন ব্লগার মিলে ৭ সিষ্টার্সকে আলাদা করে দিবে বলে চীৎকার দিয়ে ভারতের মানুষজনকে অবজ্ঞা ও বিরক্ত করার ফলে ভারতের ২২ কোটী... ...বাকিটুকু পড়ুন

গৃহবধূ থেকে প্রধানমন্ত্রী; অভিভাবক শূন্য হলো বাংলাদেশ |

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:১২


খালেদা জিয়া। ইস্পাতসম বজ্রকঠিন দেশপ্রেমের নাম খালেদা জিয়া। যিনি ভালো বেসেছেন দেশকে, নিজের জীবনের চেয়েও দেশকে ভালো বেসেছেন। দেশের বাহিরে যার নেই কোন লুকানো সম্পদ। নেই বাড়ি, গাড়ি অথবা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×