somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তারকাটা |প্রত্যাশা পূরণ হয়নি তবে হতাশ করেনি | মুভি রিভিউ সাথে একটি তিক্ত অভিজ্ঞতা

০৮ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৮:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গালের ডানপাশে জ্বর থাকায় অনেকক্ষন ধরে সিদ্ধান্ত নিলাম সিনেমা দেখতে যাওয়া ঠিক হবে কিনা :-P । অবশেষে জ্বর কে থোড়াই কেয়ার করে জীবনের ঝুকি নিয়ে সিনেমা শুরু হওয়ার ১৫মিনিট আগেই হলে হাজির হলাম। হলে তখন হিন্দী গানের সুর নকল করে ফালতু লিরিক্সের বাংলা গান বাজছে (আসলেই গানের ক্ষেত্রেও সেন্সর করা উচিত যাতে এইসব আউল ফাউল গান শুনতে না হয়) । একেতো বিরক্তিকর গান তার উপর গরম। তাই ভিতরে বসে না থেকে বাইরে চলে এলাম। সিনেমা শুরুর মিনিট খানিক আগে সিটে গিয়ে বসলাম।

জাতীয় সঙ্গীত বাজার সাথে সাথেই সিট ছেড়ে উঠে দাড়ালাম। এমন সময় পেছন থেকে আওয়াজ আসলো, "পোলাপাইন স্কুল কলেজে জাতীয় সঙ্গীতে দাড়ায় না আর হলের ভিতরে দাড়াইতে আইছে"
পেছনে তাকিয়ে আওয়াজকারীর উদ্দেশ্যে বললাম, "এই বয়সেই মাজায় সমস্যা? বাকী জীবন তো পড়েই আছে"
কি বুঝলো না বুঝলো জানিনা। পেছনের ছেলে গুলো উঠে দাড়ালো। ততক্ষনে আশেপাশের অনেকেই উঠে দাড়িয়েছে। যাই হোক যথারীতি সিনেমা শুরু হল। তারকাটা একটি সাদামাটা গল্প নিয়ে তৈরি। এই নকলের ভীড়ে সাদামাটা গল্প টাকে পজিটিভ ভাবেই নিচ্ছি। তবে পরিচালক এই সাদামাটা গল্প কেই খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।

সিনেমার শুরুতেই স্ক্রীনে একটি বড় হাতুড়ী নিয়ে আবির্ভূত হয় আরিফিন শুভ। যে এই সিনেমার মূল চরিত্র ইব্রাহীম। আরিফিন শুভ বেশ দারুন ভাবেই ইব্রাহীম চরিত্র টিকে ফুটিয়ে তুলেছেন। তার গেটআপ এবং চরিত্রের সাথে একেবারে মানানসই এক্সপ্রেশনে দর্শক সিটি দিতে বাধ্য ছিল। জাদরেল সন্ত্রাসী ইব্রাহীম আসলামের ছোট ভাইকে খুন করে তার সাথে একটি ঝামেলা তৈরী করে। ইব্রাহীমের এই সন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য তার বোন মৌসুমী তাকে ভাই বলে পরিচয় দেয়না। অথচ এই ইব্রাহীমই যখন একজন সাধারন যুবক ছিল, তখন সে ছিল মৌসুমীর নয়নের মনি।
এর পরে পর্দায় আবির্ভাব হয় বিদ্যা সিনহা মিমের। এবং যা হওয়ার কথা তাই হল, ইব্রাহীম চাঁদের মানে মিমের প্রেমে পড়ে যায়। মিম কে শিল্পী বানানো এবং পরে তারই সেক্রেটারী হিসেবে কাজ করা, পুরোনো শত্রুতার জেরে আসলামের সাথে বারবার ঝামেলা, বোনের অবহেলা ইত্যাদী কাহিনী নিয়ে এগিয়ে যেতে থাকে সিনেমা (কাহিনী আর কমুনা :-P রাজ ভাই পিটাইতেও পারে :-P )।

বাংলা সিনেমার বর্তমান পরিস্থিতিতে এধরনের সিনেমা নিয়ে সমালোচনা করা উচিত নয়। কারন একের পর এক বস্তাপঁচা সিনেমার মাঝে কিছুটা ভিন্ন আঙ্গিকেই হাজির হয়েছে তারকাটা। তবুও এই সিনেমার ভালো না লাগার দিক গুলো তুলে ধরলাম।
সিনেমায় কিছুক্ষন পরপর লম্বা গানের ব্যবহার কিছুটা খারাপ লেগেছে। মনে হল মিউজিক্যাল ফিল্ম দেখছি। তারকাটা এ্যাকশন ফিল্ম হলেও এতে এ্যাকশনের মাত্রা খুব কম ছিল এবং ফাইট দৃশ্য গুলো একেবারেই সাদামাটা। এই জন্য তারকাটা টীম কে মাইনাস।
মৌসুমীর সাথে একটি গানে শুভর ন্যাকামীটা চোখে বেধেছে। শুভ কে ললিপপ বেবি বানিয়ে দেয়ার কোনো মানে ছিলনা :-P । মূল ভিলেন হিসেবে ফারুক আহমেদ কে দেখে একটু অবাক হয়েছিলাম। ভিলেন হিসেবে সে চরিত্রটিকে ভালোভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারেনি। পুরো চরিত্রটাতেও সে অট্টহাসি দিয়ে গেছে যেন সে দিনে তিন বেলা লাফিং গ্যাস খায়। পুরো সিনেমায় প্রান আপআর সিম্ফোনি মোবাইলের ব্যবহার ছিল মাত্রাতিরিক্ত। পোলাপাইন রে প্রান আপের বোতল দেয়া, প্রান আপ মিউজিক এওয়ার্ড, প্রান আপের সৌজন্যে কনসার্ট এইগুলা কে বেশি বেশি মনে হয়েছে। আবার বারেবারে সিম্ফোনি মোবাইল কে ফোকাস করা, সিম্ফোনির সৌজন্যে ইন্টার্ভাল এগুলোও ছিল বাড়াবাড়ি।
মিম কে এতবড় শিল্পী বানানোর পিছনে কার অবদান সে সম্পর্কে জানার কোনো আগ্রহ মিমের মাঝে দেখা যায় নি।
মিম কে ডা. এজাজ আম্মিজি বলে ডাকতো আর শুভ কে বলতো ছোট ভাই। ছোট ভাইয়ের গার্লফ্রেন্ড কে আম্মিজি বলা উচিত নয় এইটা তার বোঝা উচিত ছিল। মৌসুমীর চরিত্রটি এই সিনেমায় একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। তবে মাঝে মাঝেই মনে হয়েছে তিনি যেন চরিত্রের মাঝে ঢুকতে পারেননি। হঠাত করে তাকে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে দেখা গেল আবার তারপরই তাকে সুস্থাবস্থায় দেখা গেল। পণ্যের মাত্রাতিরিক্ত প্রচারের নমুনা স্বরুপ এক দৃশ্যে দেখা গেল তিনি ভাটিকা তেলের বোতল জড়িয়ে ধরে কাদছেন(!)
সিনেমাটির গল্পটি মৌলিক হলেও প্রথমদিকে চোরাবালি সিনেমার ছায়া পাওয়া গেছে। আর মিমকে বারে গাইতে গাইতে সুপারস্টার বানিয়ে দেয়ার বিষয় টা আশিকি টু সিনেমার সাথে তুলনা করা যায়। আমার মনে হয় এই কাজ টা করার কোনো দরকারই ছিল না।
পুরো সিনেমায় আসলামের সাঙ্গপাঙ্গো হিসেবে ২-৩জনকেই ঘুরে ফিরে দেখা গেছে। এদিকে আরো কিছু সহশিল্পীকে নিলে বিষয়টা দৃষ্টিকটু লাগতো না। ইন্টার্ভালের আগের অংশটুকু বেশ ধীরগতিতেই চলছিল কিন্তু ইন্টার্ভালের পর সব হুটহাট করে হয়ে যেতে থাকে। শুভ ও মিম কে যখন একসাথে আটকে রাখা হয় তখন শুভর একটা উক্তি ছিল, "ওই কই যাস? খুলে দিয়ে যা" এমন পরিস্থিতিতে এই ধরনের দূর্বল ডায়লগ ভালো লাগেনি। শুভ আর মিমের রোমান্সের অংশগুলো একটু কম হয়ে গেছে। শেষদিকে এসে হুটহাট কিডন্যাপ হয়ে যাওয়া সিনেমার সবচেয়ে বাজে দিক ছিল। প্রথমে মৌসুমির মেয়ে দিয়া কিডন্যাপ হল, তারপর মিম কে কিডন্যাপ করলো। এবার মিমকে বাচাতে গিয়ে শুভও আটকা পড়ে গেল। হিসাব অনুযায়ী শুভ কে আটকে না রেখে মেরে ফেলা উচিত ছিল। আরে ব্যাটা তোর ভাইরে যে মারছে তারে বারবার সুযোগ পাওয়ার পরও মারতাছোস না ক্যান? এরপর আবার মৌসুমীকেও কিডন্যাপ করা হল। মিম এর একটা বোন থাকলে দেখা যেত তাকেও কিডন্যাপ করা হয়েছে।

অনেক খারাপ দিক নিয়ে বলে ফেলেছি, এবার কিছু ভালো দিকও বলি। চারিদিকে যখন নকলের ভীড় তার ভিতর পরিচালক সাহস করে মৌলিক গল্প নিয়ে সিনেমা বানিয়েছেন এর জন্যই রাজ ভাই কে প্লাস দেয়া উচিত। সবার অভিনয় দারুন ছিল। আরিফিন শুভ বেশ দারুন ভাবে তার চরিত্রকে ফুটিয়ে তুলেছেন। তার অভিনয় দেখে মনে হয়েছে সত্যিই কোনো নায়কের অভিনয় দেখছি পাশাপাশি তার বডি ফিটনেস, গেটআপ তো আছেই। পিস্তল মাথার এক পাশে ধরে ডায়লগ বলে যাওয়া ভালো লেগেছে। আবার মৌসুমী যখন শুভ কে বলল, "ভয় পাস না কেন?" তখন শুভর ভয় পাওয়ার অভিনয় টা দারুন ছিল।
মিম তো এই সিনেমায় তার আগের সব কাজ কে ছাপিয়ে গেছে। তাকে বেশ গ্ল্যামারাস লাগছিল। বাংলাদেশের নায়িকাদের সমস্যা হল তারা চরিত্রের ভিতর ঢুকতে পারেনা, অভিনয়টা কেমন যেন ম্যাড়ম্যাড়া বা বিরক্তিকর আহ্লাদী টাইপের হয়ে যায়। কিন্তু মিম এদিক দিয়ে বেশ সাবলীল ভাবে কাজ করেছে। মিম কে যেন আরো অনেক সিনেমায় পাওয়া যায় সেই আশায় থাকবো।
সিনেমায় শুভর সহকারী হিসেবে রাজু নামে একজন কে দেখা গেছে যে পুরো সিনেমায় তোতলামী(নাকে কথা) করে সিনেমাটাকে আরো উপভোগ্য করে তুলেছে। ছোটখাটো চরিত্র থেকে পারফেক্ট অভিনয় পাওয়াই যায়না আমাদের সিনেমায়, কিন্তু রাজু এদিক থেকে ব্যতিক্রম। আর মিমের সহকারী হিসেবে যে মেয়েটা ছিল সে যেন কথার রেলগাড়ি। এক নি:শ্বাসে সাধু চলিত আঞ্চলিক মিশ্রিত কথা বলে সে সবাইকে আনন্দ দিয়েছে।
শিশুশিল্পী হিসেবে দিয়ার অভিনয় কে আমি সবার চেয়ে এগিয়ে রাখবো। এতটুকু বাচ্চা যেন বাস্তবেই সব কিছু করে যাচ্ছিল। তার অভিনয়টা মোটেও কৃত্রিম মনে হয়নি।
এই সিনেমার চিত্রগ্রহণ অন্য যেকোনো সিনেমা থেকে অনেক অনেক গুন ভালো। খায়ের খন্দকার দেখিয়ে দিয়েছেন তার ক্যামেরার জাদু। সিনেমার কালার গ্রেডিং খুবই সুন্দর ছিল। আসল কথা এই সিনেমা তে আসল সিনেমেটিক ফ্লেভার পাওয়া গেছে। অন্যান্য সিনেমাগুলোতে এতটা সিনেমেটিক ফ্লেভার পাওয়া যায়না। সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে আরিফিন রুমি কে এ প্লাস দেবো। গান গুলো দারুন ছিল। "রূপে আমার আগুন জ্বলে" , "পৃথিবীর ভেতর একটাই জীবন "
, "তুই যে আমার নয়ন মনি" ,
"কি যে শুন্য শুন্য লাগে তুমি হিনা"
, "হৃদয়ের যত দু:খ " , "আমি রদ্দুর হব " প্রতিটা গানই শ্রুতিমধুর।

সিনেমার সাদামাটা গল্পকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন, দারুন অভিনয় এসব দিক বিবেচনা করে সবাইকে সিনেমাটি দেখার আহ্বান জানাবো। (আপনি বেশি খুতখুতে হলে আবার সমস্যা :-P )

এবার সিনেমা দেখতে গিয়ে আমার তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা বলি ।
সিনেমা দেখতে বেশ কয়েকটি যুগল এসেছিল। বিবাহিত দম্পতিও এসেছে দেখলাম। কিন্তু আমার ঠিক পেছনের সারিতে বসে থাকা ৫টি ছেলে খুবই বাজে আচরন করছিল। তারা যুগল দের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন অশ্লীল কথা বলছিল যেগুলো পাবলিক প্লেসে বলা যায় না। আশেপাশে অনেকেই হেসে তাদের উৎসাহ দিচ্ছিল এবং তারা দ্বিগুণ উৎসাহে ইভ টিজিং করে যাচ্ছিল। তাদের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে একে একে তিন টা যুগল উঠে চলে গেল। অনেকক্ষন ধরে ভাবছিলাম কিছু বলবো। মুখ ফস্কে বলেই ফেললাম,
"ভাই তারা তো ভালোভাবেই সিনেমা দেখছিল। আপনারা কেন শুধু শুধু অশ্লীল কথাবার্তা বলে তাদের চলে যেতে বাধ্য করলেন? আপনাদের জন্য তো বিবাহিত দম্পতিরাও উঠে চলে গেল। বাড়াবাড়ির একটা সীমা থাকে"

ছেলেগুলো আমার কথা শুনে পুরোপুরি অপ্রস্তুত হয়ে গেল মনে হল। একটা ছেলে বলল, "ভাই এরা কি আপনার আত্মীয় হয় যে এভাবে কথা বলছেন? সিনেমা দেখতে আসলে এগুলো সহ্য করার প্রিপারেশন নিয়ে আসতে হয় "
বললাম, "আত্মীয় হয় না, তবে আপনারা যা শুরু করেছেন তাতে কেউই ভালোভাবে সিনেমা দেখতে পারবে না।"

বাকী সময়টুকু পেছন থেকে আর কোনো আওয়াজ আসতে শুনিনি। মনে মনে ভাবলাম হল থেকে বেরিয়ে আমার সাথে একটা ঝামেলা হতে পারে। পরে আবার ভাবলাম ঝামেলা করার সাহস পাবে না হয়ত। এদের কারনেই হলে নারী দর্শকেরা সিনেমা দেখতে পারেনা। আর আশেপাশের বুঝদার মানুষেরা কাপুরুষের মত চুপ করে থাকে। হল থেকে বেরুনোর সময় আমার চেয়ে জুনিয়র কাউকে চোখে পড়লো না। একজন আমাকে দেখে বলল, "ভাই একদম উচিত কথা বলেছেন।"

যদি গার্লফ্রেন্ড কে সাথে নিয়ে সিনেমা দেখতে যান অথবা কোনো মেয়ে তাদের বান্ধবীদের সাথে করে সিনেমা দেখতে যান তাদের উদ্দেশ্যে একটা কথা, হলে কেউ মেয়েদের উত্যক্ত করলে নিজে তার প্রতিবাদ করুন অথবা হলের কর্মচারীদের জানান। জাতীয় সঙ্গীতের সময় দাড়িয়ে সম্মান জানান। অন্যান্য সিনেমার পাশাপাশি একটু সময় করে বাংলা সিনেমা দেখুন। ভালো হোক খারাপ হোক এটা আমাদেরই সিনেমা। ভারতীয় বাংলা সিনেমা কিন্তু আমাদের সিনেমা না। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টাতেই এগিয়ে যাক বাংলাদেশের সিনেমা।
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মামুনুলের মুক্তির খবরে কাল বৃষ্টি নেমেছিল

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৯


হেফাজত নেতা মামুনুল হক কারামুক্ত হওয়ায় তার অনুসারীদের মধ্যে খুশির জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। কেউ কেউ তো বলল, তার মুক্তির খবরে কাল রাতে বৃষ্টি নেমেছিল। কিন্তু পিছিয়ে যাওয়ায় আজ গাজীপুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩



গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×