“লোকে বলে প্রেম আর আমি বলি জ্বালা” প্রখ্যাত সঙ্গিত শিল্পী ফেরদৌসি রহমানের এই জনপ্রিয় এই গান টি হয়ত হুমায়ূন আহমেদের জীবনের শেষ দিকে ভাল ভাবেই মিলে গিয়েছিল, প্রেমময়ি স্ত্রী শাওন কতইনা কষ্ট করেছিলেন..., কিন্তু নিন্দুকেরা বলে ভিন্ন কথা। পাঠকেরা হয়ত বলবেন এ আর নতুন কি কত কথাই তো সত্য মিথ্যা সোনা যায়।
যায়। আপ্নারা কি জানেন মৃত্যুর আগে এই লেখককে দিয়ে কি অমানুষিক পরিস্রম করান হয়েছে? প্রায় ৭০ টির মতন এক পর্বের নাটক এবং ১০ টির মতন সিরিয়াল লেখান হয়েছে উনাকে দিয়ে যেগুলো কিনা অনায়াসে ৪০/৫০ পরব পর্যন্ত টেনে নেওয়া সম্ভব কারন হুমায়ুনের লেখার একটা style আছে।
একজন কর্কট রোগ আক্রান্ত মানুষের যখন পরিপূর্ণ বিশ্রাম নেওয়া অপরিহার্য তখন তাকে দিয়ে এইরকম কাজ করানোর অর্থই হচ্ছে তাকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া।
তথ্য সূত্রঃ অনেকেই হয়ত বলবেন এইসব গাজাখুরি কথা, আমি কিন্তু এই কথা গুলো শুনেছি এমন একজন থেকে যিনি কিনা হুমায়ুনের শেষ দিকে তার বেশ কাছা কাছি ছিলেন, এমন কি হুমায়ুনের শেষ ছিনেমা ঘেঁটু পুত্র কমলায় তার অল্প কিছু রোল ছিল, এনার আরেকটি পরিচয় আছে, তা হোল উনি আমাদের দেশের জনপ্রিয় সঙ্গীত শিল্পী জেমস এর খুবই আপনজন...।। হুমায়ূনের সাথে করা এই অমানবিক আচরণের প্রকাশ যেন না হয় সেই কারনেই ২ বার আমেরিকাতে শাওনকে বাসা বদল করতে হয়েছিল।
আমি জানি আমার এই লেখার কারনে অনেকেই আমাকে গাল মন্দ করবেন হয়ত, তাদের উদ্দেশে বলতে চাই আমি নিজে এই ধরনের কোন ঘটনার চাক্ষুষ স্বাক্ষি নই কিন্তু যার কাছ থেকে শুনলাম তিনি কিন্তু খুব জোর দিয়ে বললেন এগুলো সবি সত্যি ঘটনা । এখন একমাত্র ভবিষ্যতই বলতে পারে এর উত্তর।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



