
১. আদর্শ লিপি: সাধারণত আমাদের শৈশবে আদর্শলিপি দিয়ে পড়ালেখা শুরু হত তাই পোষ্টটিও আদর্শলিপি দিয়ে শুরু করলাম.....

২. চকলেট: আমাদের অঞ্চলে নাবিস্কোর চকলেট খুব নাম ডাক ছিল। মোটামুটি ১ দিলে ৪ টি চকলেট, কিছু না হোক চুষে ঘন্টা খানেক পার করা যেত

৩. হাওয়ায় মিঠা: দেখলে জ্বিবে পানি আসার মত জিনিস ছিল। হাওয়ায় মিঠা কেনার নিয়ম ছিল একটি কাগজ থাকবে ওটা জ্বিবের উপর দিলে কাগজে যে কয় সংখ্যা দেখাবে সে কয় পিচ হাওয়ায় মিঠা। এই হাওয়ায় মিঠা বিক্রেতারা মোটামুটি বাটপার ধরণের ছিল, তারা বলতো ৬,৭ পিচ পাওয়া যায় কিন্তু আমি কোন দিন ৪ পিচের বেশি পাইনি

৪. কুড়েঘর: কিছু সময়ের জন্য কুড়েঘর তৈরি করে সংসার বেঁধে আবার ভাংঙ্গা হত। জীবনে কত যে সংসার বাঁধলাম আর ভাঙলাম আর এখন দীর্ঘশ্বাস ফেলি আর ভাবি এখনো আসল সংসারই বাঁধা হল না, সেটা যে কবে হবে

৫. বই বাঁধাই: বছরের প্রথম মাস থাকতো উৎসবের মত। নতুন ক্লাস, নতুন পরিবেশ, আর স্কুল থেকে বই দেওয়া। সেই বইয়ের গন্ধ নিতেও ভাল লাগতো। তারপর সেটি বাঁধানো ব্যবস্থা এমন করে হত.....

৬. কাগজের নৌকা: নদীর উপর নৌকা না চালালেও কাগজের নৌকা চালানো হয়নি এমন লোক খুবই কম পাওয়া যাবে।






৭. শৈশবের খেলা: ডাংগুলি, গুলতি, মার্বেল, মোরগ লড়াই এগুলো ছিল বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম আর এখন সেগুলো রুপকথার রাজ্য চলে যাচ্ছে।

৮. টেলিফোন: মিরাকেল জিনিস ছিল এটি। কিছু না হোক প্রত্যেকে ছবি তোলার সময় কানে এ যন্ত্র ধরে হ্যালো মার্কা একটি ছবি তুলতেই হবে।

৯. পালকি বিয়ে।

১০. অলিম্পিক ব্যাটারির টর্চ লাইট।

১১. তখনকার সময়ের আদর্শের প্রতীক ছিল এ ঘড়ি।
(আর দেওয়া হল না। লিমিট শ্যাষ নাকি)
ধন্যবাদ সবাইকে সাথে থাকার জন্য।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


