উপরে নুরানী ভেটকী মারা যার ছবি দেখছেন ,তিনি আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর এবং ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মাহফুজুর রশিদ ফেরদৌস ।আর পরের ছবিতে তাকে অপসারন ও গ্রেফতারের দাবীতে ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলন।অবশেষে ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে আহসানউল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ কৌশল বিভাগের ওই শিক্ষককে গত শনিবার সাময়িকভাবে বহিষ্কার করে কর্তৃপক্ষ এবং মঙ্গলবার দিবাগত রাতে কলাবাগান থানার পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
এনার কৌশল অতি চমতকার। প্রথমে ছাত্রীদের মোবাইলে অথবা চ্যাটিং এ অশ্লীল প্রস্তাব/ছবি পাঠান।কোনো ছাত্রী যদি এই ফাদে পা দিয়ে সাড়া দেয়,তাহলে ব্লাকমেইল করে অনৈতিক সুযোগ নেন।
সাবধান,এদের পাতা ফাদে পা দেয়ার আগে চিন্তা করে নেবেন। সব শিক্ষকই বাবার মত নয়।
শুধুমাত্র এই সব কুলংগারদের নোংরা কৌশলের উদাহরন দেয়ার জন্য নিচের চ্যাটিং এর স্ক্রীন শট দিয়েছি। যা ফেসবুকে ভাইরাল।