"বেগম খালেদা জিয়ার আচরন, ভদ্রতা,নমনীয়তা ও জনপ্রিয়তায় পৌছতে শেখ হাসিনাকে আবার নতুন করে জন্মগ্রহন করতে হবে"।
________গোলাম মাওলা রনি ।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালতের এক মামলার রায় নিয়ে এখন আমাদের দেশে ব্যাপক আলোচনা চলছে। কী সেই মামলা? মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের একজন এজেন্টকে ঘুষ দিয়ে এক প্রবাসী বাংলাদেশী তরুণ বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর পুত্রের ব্যাপারে কিছু তথ্য সংগ্রহ করেছিলেন। সেই মামলার নথিতেই আছে প্রধানমন্ত্রীর পুত্রের একটি অ্যাকাউন্টেই আড়াই হাজার কোটি টাকার সমপরিমাণ ৩০০ মিলিয়ন ডলার জমা আছে। এই টাকা কোথা থেকে গেছে? এই টাকার উত্সই বা কী? এরকম তাদের আরো কত টাকা আছে, বাংলাদেশের মানুষ তা জানতে চায়। বাংলাদেশের মানুষ মনে করে, এই টাকা বাংলাদেশের জনগণের টাকা। এভাবে দুর্নীতি ও লুটপাটের মাধ্যমে অর্জিত বিপুল পরিমাণ টাকা বিদেশে পাচার করে সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলা হয়েছে। এ নিয়ে তদন্ত হওয়া উচিত। কিন্তু এ টাকার ব্যাপারে সরকার নীরব।
প্রধানমন্ত্রীর পুত্রের অ্যাকাউন্টের আড়াই হাজার কোটি টাকার উত্স কী?
**এখানে খালেদা জিয়া টাকার উতস এবং তদন্তের দাবী করেছেন।কিন্তু কাউকে সরাসরি চোর বলেন নাই।
এর উত্তরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্ট সজীব ওয়াজেদ জয় স্ট্যাটাসের লিখেন, একজন মহিলা যিনি এতিমের টাকা চুরি করেছেন, যার ছেলে দুর্নীতির কারণে এফবিআই কর্তৃক পলাতক আসামি, তার মতো লোকের অবশ্যই বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্রের দিকে কাঁদা ছোড়া উচিত নয়। অপরদিকে খালেদা জিয়া হলেন মিথ্যাবাদী এবং একজন চোর।
খালেদা জিয়া হলেন মিথ্যাবাদী এবং একজন চোর : জয়
উল্লেখ্য খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে এতিমের টাকা চুরির যে অভিযোগ করেছেন,তা কিন্তু এখনো বিচারাধীন।
এবার স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খালেদা জিয়ার ছেলেদের সঙ্গে তুলনা করে বলেন, “তাকে (জয়) সুশিক্ষায় শিক্ষিত করেছি আমরা, চোর-চোট্টা বানাইনি। সে চোর-চোট্টা হতে এখানে আসেনি। ক্ষমতার ব্যবহার করে টাকা বানাতেও আসেনি। তারা দেশের মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করছে, বিনিময় কিছু নেয়নি। নিজেরটা নিজেই করে খাচ্ছে।”
জয়ের চ্যালেঞ্জ নিন: খালেদাকে হাসিনা
কি কারুকার্যময় অনবদ্য ভাষা!!!