somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দোনামোনা দোনামোনা

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

দো দিল বান্দা কালেমা চোর
না পায় চিতা না পায় গোর।

এ কথা বলতে শুনেছি বহুবার। ময়-মুরুবি্বর সাথে বিভিন্ন সময়ে আলাপ-সালাপে এ কথা বাবা বলতেন। বহু পরে এই বাক্যের মর্মার্থ জেনেছি। বাবা বলতেন, দোনামোনা থাকলে হয় না। কল্বে দোনামোনা চলে না।

ইবাদতই হোক আর চুরিই হোক, নিয়ত হতে হয় কঠিন। নিয়ৎ বাঁধতে হয় এক মনে। এক দিলে, এক মনে, এক নিয়ত করে নামতে হয় পথে। এক মনে একটা, আরেক মনে আরেকটা করলে একটাও হয় না। ধর্মই হোক আর সংসারই হোক, কল্ব লাগবে সাচ্চা। না হলে ফাঁকি থেকে যায়- এই ছিল সার কথা।

তবুও মন তো! মানুষের মন! নীতিবাক্য মেনে চলে না সব সময়। মন ইতরও বটে, স্বাধীনও বটে। মন তাই দোনামোনা করে। স্বেচ্ছা বা অনিচ্ছায় চলে মনের দোলাচল। চলতে থাকে। মনের এই ভাব চিরপুরাতন।

পূর্বপুরুষরাও মনের এই ফাঁদ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল ছিলেন বলেই তারা আমাদেরকে দুই নৌকায় পা দিতে নিষেধ করে গেছেন। কিন্তু নিষেধে মনের কী এসে যায়! আল ডিঙিয়ে ঘাস খাওয়াতেই যেখানে মনের ঘোড়ার আনন্দ।

তবে, এক মন ঘাস খেতে গেলে আরেক মন যখন নীতিবাক্য শোনাতে থাকে তখনই লাগে গণ্ডগোল। তখনই চোখের সামনে দুলতে থাকে পেন্ডুলাম। ডানে বামে। ডানে বামে। ডানে বামে পেন্ডুলাম নড়ে। জীবন হয় দুর্বিষহ।

পেন্ডুলামসম অস্থির মতি এই মনের হাত থেকে মুক্তি পেতে ছোটবেলায় লটারি করেছি। পয়সার যে পিঠে মাথা, টসে সেই পিঠ ওপরের দিকে পড়লে হয়তো কাজটা করেছি বা করি নাই। অথবা কখনও কাগজে 'করব' বা 'করব না' লিখে চোখ বন্ধ করে হাতড়ে-হাতড়ে টেবিল থেকে তুলে নিয়েছি যে কোনো একটা টুকরো। তারপর যে সিদ্ধান্তটা লটারিতে এসেছে পেন্ডুলাম আমি ভাগ্য-নির্ধারিত বলে মেনে নিয়েছি সেই সিদ্ধান্ত। কখনও আবার কারও দিকে হুট করে হাতের দুইটা আঙুল বাড়িয়ে দিয়ে বলেছি, এই, যে কোনো একটা আঙুল ধর তো। সেই দুই আঙুলের কোনোটাতে ছিল 'হ্যাঁ', কোনোটাতে 'না'। হুট করে বাড়িয়ে দেওয়া দুই আঙুলের মাঝখান থেকে ছোট ভাই বা বোন বা বন্ধু যে আঙুলটা ধরত সেই আঙুলে থাকা সিদ্ধান্তটাই সহজে মেনে নেওয়া গেছে। এভাবেই মনের সাথে যুদ্ধে শৈশবে জয়ী হতে চেয়েছি। এভাবেই দ্বিধা ও দোনামোনা থেকে মুক্তি পেয়ে আমি এবং আমার মতন দুর্বল চিত্তকুল নির্ভার হতে চেয়েছি।

তবে, ছেলেবেলা কাটলেও অনেকেরই অনেক ক্ষেত্রে দোনামোনা কাটে না। এটা করব, না ওটা? ওটা করব, না এটা! আচ্ছা এটা! নাহ, ওটা। ধুর! এটাই ভালো! আরে নাহ নাহ, ওটাই করা উচিত। এমনতর ভাবনা ভাবতে ভাবতে আজও অনেকের পাতের ভাত ঠাণ্ডা হয়ে যায়, রাতের ঘুমে ব্যাঘাত হতে থাকে। অথচ গুরুজনেরা নিষেধ করে বলেছিলেন- দুই নৌকায় পা দেওয়া ভালো নয়।

কিন্তু মন তো আর সব সময় নিষেধ, যুক্তি মানে না। মন তো মনের অজান্তেই দুই নৌকায় পা দিয়ে দেয়। অতৃপ্ত কুলবধূ নিশি রাতে বাঁশির সুরে প্রতিদিন ঘরের ভেতর বিছানায় এপাশ-ওপাশ করতে করতে কবে যে না জেনেই কোন সে কালাকে, কোন সে বাঁশিওয়ালাকে, কোন সে ঘরছাড়াকে মন দিয়ে বসে থাকে, সে কি তা জানে! যেদিন অকস্মাৎ বাঁশি বাজে নাই রাতে, কেবল সেদিনই তো সে পায় টের! আর মনে ভাবে, হায়! মন যে হয়েছে দ্বিচারিণী! কিন্তু দ্বিচারিণী মনের কথা জেনেও যে কালার কথাই ভাবতে ভালো লাগে! উচিত নয় জেনেও মন যে শুধু তারই স্মরণ নেয়!

মনের পায়ে সে কী করে পড়াবে দড়ি! মন তো দাস নয়, ঈশ্বর। তিনি তার ইচ্ছায় চলেন। তার ইচ্ছায় দেহধারীকে চালান। তাহলে মনকে হুকুম করে, মনকে জুলুম করে এমন সাধ্যি কার! কেউ কেউ অবশ্য সেই সাহসও করে। সাহস করে মনের দাবিকে করে অস্বীকার। যেমন করে নারী। মনের দাবিকে অগ্রাহ্য করে সংসারে থাকে হাসিমুখে। নীচু জাতের এক নর-কে যে তার ভালো লাগে, সে কথা মুখে সে করে না প্রকাশ। পরিবারের ইচ্ছায় নিজের থেকে বয়সে ঢের বড়, মোটা, বেঁটে, মুখে গুটি বসন্তের দাগওয়ালা ব্যাংকার বা ব্যবসায়ীকে মুখ বুজে একদিন বিয়ে করে 'সুখী হয়' 'সুরঞ্জনা' ও 'নীড়া'দের দল।

শুধু নারীদের কথাই বা বলি কেন! কেরানীদেরও এমনি ধাৎ। অবলা। চিরায়ত নারীর মতোই। বুক ফাটে তবু মুখ ফোটে না। মনে সে ভাবে, আজ পাষণ্ড ঊর্ধ্বতনের মুখের ওপর ঝেড়ে দেবে সব কথা। ভাবে, এই 'ভালো চাকরি'র নিকুচি করি। কিন্তু বসের মুখের সামনে সত্য বচন উগরে দেওয়া হয় না। কী এক দ্বিধা এসে চেপে ধরে টুঁটি।

তাই, কুলনারীর মতোই কেরানীও, চাকরিধর্মের নামে মুখ বুজে সয়ে যায়। আর ভেতরে ভেতরে চলে দোলাচল। চলে নিত্য দোনামোনা। কুল নারী পাবদা মাছের ঝোল রেঁধে স্বামীর পাতে ভাত বেড়ে দিতে দিতে আনমনে ভাবে, আহা! আজ যদি সে থাকত এইখানে! আর মুখ বুজে ঊর্ধ্বর্তনের অন্যায় খেঁকানি শুনতে শুনতে কেরানী ভাবে, আহা! বেশি বেতনের নিশ্চিন্তের এই চাকরি ছেড়ে দিলে আর কী বা এমন হয়! না হয় একটা মুদি দোকানই দেব। অথবা একটা ছোট্ট ক্যাফে বা রেস্তোরাঁ। কিন্তু হয় না। থাকে শুধু দোলাচল। থাকে শুধু পেন্ডুলাম। ডান বাম। ডান বাম।

জীবন দোলাচলময়। কোন রঙের শার্টটা পরলে ভলো হয়; পাঞ্জাবি পরলে ভালো, না ফতুয়া; কোন জুতোটা এই পোশাকের সাথে যাবে ভালো; কোন শাড়িটা এই অনুষ্ঠানে হবে যুৎসই- কাতান, না বেনারসি, না জামদানি; এমন উঁচুদরের মেহমান সব আসবেন বাড়িতে, তাদের জন্য কী কী পদ, কোনভাবে রান্না হবে; বিয়েতে গিফ্ট কী কিনলে ভালো হয়- পার্ল সেট, নাকি অন্য কিছু; এমন হাজারো দ্বিধা মনের মধ্যে আসে। ক্ষণে ক্ষণে। প্রতিদিন। নানা কাজে। অকাজেও। আবার চলেও যায়। দ্বিধার এই দোলাচল সব সময় মন্দ নয়। বরং কিছু ক্ষেত্রে ভালোই বলা যায়।

ছোট কিছু দ্বিধা বরং সুন্দর। যেমন- 'কলি ফুটিতে চাহে, ফোটে না, মরে লাজে, মরে ত্রাসে'; যেমন আঙুলে প্রথম আঙুল ছোঁয়ার দ্বিধা, প্রথম চুম্বনের পথে আকাশসম দ্বিধায় যখন হৃদয় কাঁপে থরো থরো, তেমন দ্বিধার পরম সুখস্মৃতি বুঝি খুব কমই থাকে সংসারে।
তবে কিনা, দ্বিধা যখন পাহড়সম হয়, দ্বিধা যখন মনকে কেটে দু'ভাগ করে দেয় তখন বিড়ম্বনাই বটে।

ঘরেতে গিন্নিকেও ভালো লাগে। তাকে ছাড়া যায় না। তার সাথেও রোজ কত মোহ-লাগা কথোপকথন চলে! আবার গিনি্নর সাথে গল্প করতে করতেই মনে পড়ে এক নিকটতমার মুখ। এককালে ভালোবেসে বিয়ে করে আজ গিনি্ন হওয়া নারীটির চোখের ওপর, থুৎনিতে পড়ে থাকা এক গোছা চুল আলতো করে নিজের হাতে সরিয়ে দিতে দিতেও খালি মনে পড়ে সেই নিকটতমার কথা। আর মনে সেই দ্বিধাবিভক্ত মানুষ ভাবে, হায়! বিধি! কেন দাও এমন হৃদয়! কেন মন দু'জনাকেই চায়!

মন দ্বিধান্বিত হয় বলেই, মানুষের গোচর মনের বাইরে গিয়ে মন নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিয়ে নেয় বলেই মানুষ গায়- 'আমি বা কে আমার মনটা বা কে, আজো পারলাম না আমার মনকে চিনিতে....’।

নিজের মধ্যে থেকেও মন নিজের নিয়ন্ত্রণে নয়। অত চেনা হয়েও মন করে অচেনা আচরণ। তাই মনকে চেনার জন্য মানুষের চেষ্টারও কমতি নেই। বিজ্ঞান থেকে দর্শন, সাহিত্য থেকে সঙ্গীত- সবখানেই মনকে মানুষ বুঝতে চেয়েছে। তা দ্বিধা দিয়ে হোক, আর নিশ্চিন্তি দিয়ে হোক। মূল কথা মন। মনের ডাক শুনতে পাওয়া। মনের হদিস বের করা। মনের গলায় লাগাম দেওয়া। মনকে কায়দা মতন জব্দ করার কৌশল পাওয়া। যেন মন একেক সময়ে একেক কথা বলতে না পারে। যেন মন বেঁকে বসতে না পারে। যেন মন বাগড়া দিতে না পারে সংসারীর কাজে।

মনকে বুঝতে গিয়ে আধুনিক মনো-বিশ্লেষক জিগমুন্ড ফ্রয়েড-ও বিশেষ তল্লাশি অভিযান চালিয়েছেন। মনকে নানান ভাগ-বিভক্তি করে তিনি উপমা দিয়ে বলেছেন, মানুষের মন সাগরে ভাসমান অতিকায় হিমশৈলের মতন। হিমশৈলের উপরিভাগের মতনই মনেরও সামান্য একটুখানি সচেতন অংশের সন্ধান মানুষ পায়। আর অধিকতর অংশটা হিমশৈলের মতনই রয়ে যায় সংগোপনে।

অর্থাৎ মন থেকে যায় মনেরই আড়ালে। সেই সংগোপন অংশখানি অদৃশ্য হলেও শক্তিহীন নয়। বরং সংগোপন মন চেনা ও গোচরে থাকা মনের চেয়ে অধিকতর শক্তিশালী। ফলে, দুই মন যখন কোনো বিষয়ে দ্বিধান্বিত হয়ে যায়, দুই মন যখন সমান শক্তিশালী হয়ে দুই পক্ষ নেয়, তখন মনের মধ্যে মনের অজান্তেই দ্বিধার পাহাড় বাড়ে; বাড়ে গরমিল। এই গরমিলের কথাই গানে স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলা হয়েছে- 'মনে মনে এক মন না হলে মিলবে না ওজন।'

ওজন মিলানোর তরিকাও অবশ্য আছে। অর্থাৎ দোনামোনার হাত থেকে নিষ্কৃৃতিরও উপায় বাৎলে দিয়ে গেছেন আমাদের পূর্বসূরিরা।
তাদেরই একজন বলেছেন, মনে মনে এক মন করতে হলে 'আপন ঘরের খবর' নিতে হবে। 'আপন ঘর' আর কোথাও নয়। নিজেরই মন। মনের গহীনে থাকা মন। মনের সন্ধান পাওয়াও রাক্ষসের প্রাণভোমরা খুঁজে পাওয়ার মতনই কঠিন।

সাত সাগর তেরো নদী পার হয়ে রাজ্যের এক নিভৃত কোণে এক পুকুরের তলদেশে কৌটার মধ্যে থাকা এক ভোমরার ভেতর যেমন ভরা থাকে রাক্ষসের প্রাণ; মানুষের মনও তেমনি। সেই গহীন মনের শক্তি ও শুদ্ধতা বোঝাতেই বুঝি কবি লিখেছেন, 'তব মনোভূমি রামের জন্মস্থান, অযোধ্যার চেয়ে সত্য জেনো'। এই মনেরই মাহাত্ম্য বর্ণনায় বুঝি কবি বলেছেন, 'এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনো মন্দির-কাবা নাই'।

সাধনায় এই গহীন মনের মুখোমুখি হতে পারলে 'নাটোরের বনলতা সেন'-এর মুখোমুখি হওয়ার চেয়েও আরও গভীর প্রশান্তি মেলে। তার সত্য ভাষণ শুনলে কেটে যায় মনের দোনামোনা ভাব।

কিন্তু কেউ যদি এখন প্রশ্ন করেন, যে গহীন মনের দেখা পেতে গেলে মুনি-ঋষির মতন সাধনায় বসতে হয়, সেই গহীন মনের সন্ধান এই মরলোকে সাধারণে কী করে পাবে?! আবার কেউ হয়তো বলতে পারেন, এত কঠিন সাধনা যদি করাই যেত, তবে তো আর মনের পায়ে বেড়ি পরানো কঠিন হতো না।

হ্যাঁ। এ কথা সত্য-ও বটে। আবার না-ও বটে। দাবি সত্য কারণ, মনকে বোঝার সাধনা সহজ নয়। মেলা ঝক্কি এই পথে পোহাতে হয়। আবার এই দাবি সত্য নয়। কারণ মন তো আপনারই। আপনিই এই মনের মালিক। সেই মন যতই অবাধ্য হোক, তাকে পোষ মানানো কঠিন হলেও অসাধ্য নয়। কেননা, বুনো ঘোড়াকেও তো লোকে পোষ মানায়। ফলে, যদি কেউ যুক্তি দেন- যেমন হবে অশ্বারোহী, তেমন হবে তার মনের ঘোড়ার ভাব- সেই কথাও পাতে তুলতে হবে বৈকি।

তবে, এখানে সবিনয়ে আমার একটা কথা বলার আছে। ঘোড়ার মতন মেরে পিটিয়ে শাসিয়ে একটা অভ্যস্ত জীবনে বাধ্য করে মনকে পোষ মানানোর পক্ষে আমি নই। কারণ আমার মনে হয় না এই তরিকা সফল হয়। বরং সুযোগ পেলেই তখন মন আল ডিঙাতে চাইবে; বেঁকে বসবে; ভেঙে পড়বে। তাই, আমি বরং মনের সাথে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আলোচনায় বসার পক্ষে। মনের সাথে ভাব জমাতে তাকে নিয়ে বসব নির্জনে। মন দিয়ে মনের সব কথা শুনব। আমার নিজের কথা শোনাব। তারপর যুক্তি ও আলোচনায় যে যাকে বোঝাতে পারবে, যে যাকে করতে পারবে তুষ্ট; তার যুক্তিই মেনে নেব।

আমি দেখেছি, কেবল এই উপায়েই মনের দ্বিধা দূর হয়। মনের মধ্যে কোনো খচখচানি না রেখে, কোনো দোনামোনা না রেখে এই তরিকাতেই আমি ও আমার মন দুইয়ে দুইয়ে এক হতে পারি বলে বোধ করি। অর্থাৎ মন আর মনের বাহক ও ধারক যদি বোধে নিকটে আসতে পারে, ব্যবধান ঘুচিয়ে যদি ফানা হয়ে যেতে পারে পরস্পরে তবে দ্বিধা থাকে না।

ফলে, ঘোড়ার মতন শাসানো নয়; মনের সাথে ভাব করার সূত্র হচ্ছে মনের দেহধারী ও মন মিলে ঐকতানে গাওয়া। মন ও দেহধারীর এই বাস্তবতা নিয়েই হয়তো কবি লিখেছেন :

'একাকী গায়কের নহে তো গান
গাহিতে হবে দু'জনে'।
_________________

(লেখাটা দুই বছর আগের। দৈনিক সমকালের সাহিত্য আয়োজন কালের খেয়া-তে প্রকাশিত হয়েছিল ২০১৭ সালের ২৮ এপ্রিল। কিন্তু লেখাটার কথা আমার মনেও নেই, আমার সংগ্রহেও নেই। কাল অন্য আরেকটা লেখা খুঁজতে গিয়ে পুরানা লেখা পেয়ে গেলাম।

লিংক: দোনামোনা দোনামোনা
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২২
৩টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×