somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ডিফেন্স মেকানিজম (উৎসর্গ- মহান স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন)

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

২০৪০ সালঃ

বিসিএস পরীক্ষার আদলখানা বেমালুম বদলে গেছে বাংলাদেশে। হ-য-ব-র-ল সাধারণ জ্ঞান হটিয়ে জায়গা করে নিয়েছে প্রয়োজনীয় সাধারণ জ্ঞান। যেমন, "১৯৫৬ সালে GATT এর সম্মেলন কই হইয়াছিল" ধাঁচের প্রশ্ন বাদ দিয়ে "বিগত সরকারের কোন মন্ত্রী সর্বাপেক্ষা বেশি পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করিয়াছে?" ধাঁচের প্রশ্ন চলে এসেছে প্রশ্নপত্রে। ইংরাজী ভাষার কেরামতি ভোকাবুলারি বাদ দিয়ে জায়গা করে দেওয়া হয়েছে জীবনানন্দ দাস, শরৎচন্দ্র প্রমুখের লিখা চিহ্নিতকরণকে কে। দেশের তাবৎ অগ্রগতির বেশুমার অবস্থা। মেট্রোরেলের চিপায় পড়ে উধাও হয়ে গেছে মুড়ির টিন যত লোকাল বাস। পাবলিক ট্রান্সপোর্টে সংরক্ষিত মহিলা আসনে বসে থাকার মত অকর্মণ্য মানুষগুলাকে শায়েস্তা করা হয়েছে 'আক্কেল সেলামী আইন'-এর আওতায় এনে।

হারুন স্যারের মাথা ঠিক নেই। মেজাজ প্রচন্ড খারাপ থাকলে গালাগালি করতে মন চায়। কিন্তু সেটা তিনি কখনোই করেন না এবং তাঁর ধারণা একারণেই মাথা ঠিক হতে সময় বেশি লাগে তাঁর।
বিসিএস-এর ভাইভা বোর্ডে ছিলেন তিনি এবার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কথিতযশা কয়েকজন শিক্ষককে নিয়োগ দেয়ার সময়ে তার নামের অন্তর্ভুক্তিটাও হয়ে যায়। হারুন সাহেব যোগ্যতায় বিশ্বাসী, পরীক্ষায় না। তাছাড়াও বিসিএস এর এত কপচাকপচি, লিয়াজু, মামা-ভাগিনা ইস্যু তাঁর মোটেও পছন্দ না। এসব সরকারি বিষয় সরাসরি প্রত্যাখ্যান করাও বেশ ঝামেলা। তাছাড়া, ইদানীং লিখিত পরীক্ষার যা ধরন সেখানে অযোগ্য, মেধাহীন কারও মৌখিক পর্যন্ত উঠে আসা আবাস্তবও না, ডাইরেক্ট 'ভৌতিক' বলা যায়।

বদ-জ্ঞানী কিছু মানুষ আছে যারা স্বীয় জ্ঞানের বাহির থেকেও মৌখিক নিতে আসার সময় কিছু বিষয় ধার করে আনে যাতে পরীক্ষার্থীদেরকে চিপায় ফেলে পাওয়ার গ্লাসের ভিতর দিয়ে কয়েক ছটাক কৌতুক হাসির তুবড়ি ছুটানো যায়। হারুন সাহেব মোটেও সে প্রকৃতির মানুষ নন বরং ওই বদ-জ্ঞানী গুলার জন্যে ব্যাপক ঘৃণা পোষণ করেন।

পরীক্ষা শুরু হয়ে গেছে। প্রথম ক্যান্ডিডেট ঢুকল ভিতরে। দেখে মনে হচ্ছে একজন পরীক্ষকও যদি জোরে একটা হেঁচ্চো দিয়ে বসে, তড়িৎ মূর্ছা যাবে সে। এর ভিতরেই হয়ে গেছে দু-চারটা কঠিন কঠিন প্রশ্ন। কোনটারই সঠিক উত্তর দিতে পারেনি ছেলেটা। অতঃপর হারুন স্যারের প্রশ্ন করার পালা। তিনি বললেন, -“খুব সহজ প্রশ্ন, ঠান্ডা মাথায় উত্তর দাও। এ মুহুর্তে দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা কি?”
ছেলেটা একটু ধাতস্থ হতে সময় নিল। তারপর শিক্ষার অভাব, আর এ শিক্ষা বলতে সে কোন শিক্ষা বলতে চাইছে তা বুঝিয়ে বলল। বেশ ভালই লাগল হারুন স্যারের।
তারপরের ক্যান্ডিডেট আসল।
ছিমছাম গোছের ছেলেটাকে দেখেই মনে হয় যেন সব প্রশ্নের চাঁছাছোলা জবাব আটকে আছে ঠোঁটের ডগায়। হারুন স্যার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললেন একে বেশি কিছু জিজ্ঞেস করে সময় নষ্ট করার মানে হয়না। বদজ্ঞানী-দের প্রশ্নপর্ব শেষ হতে হতে তাই তিনি সবথেকে সোজা প্রশ্ন কি করা যায় সেটাও বের করে ফেললেন। মুঠোফোনের ফটো অ্যালবাম এ গিয়ে একটা ছবি বের করে ছেলেটার সামনে ধরলেন,
-ইনার ব্যাপারে কি কি জান বল ?
ছেলেটা চোখের পাতা উলটে-পাল্টে, ভ্রু কুঁচকিয়ে কী জানি মনে করতে চাইল। কিন্তু লাভ হলনা। মুখ দিয়ে কথা বের হচ্ছে না দেখে হারুন স্যার একটু সহজ করে দিলেন,
-বেশি কিছু বলা লাগবেনা। একদম সংক্ষেপে বল, কোন সমস্যা নাই।
ছেলেটা হঠাৎ অকপটে স্বীকার করে বসল, “স্যার, উনাকে আমি আসলে চিনতে পারছিনা। উনার নাম হয়ত চিনব। একটু নামটা যদি বলে দিতেন কিছু জানাতে পারতাম বোধহয়।”
- ও আচ্ছা! থাক! যদিও উনাকে চিনা উচিত ছিল।
ভিতরের কোথায় জানি খুব লাগল। ব্যথাতুর একটা মন নিয়ে বিদায় দিলেন ছেলেটাকে।

পরের ক্যান্ডিডেট আসল। এভাবে আরও জন বিশেক। হারুনুর রশীদ সাবাইকে ঐ একটা ছবিই দেখালেন। কেউ উত্তর দিতে পারলনা। আরও জনা পাঁচেক গেল। একের পর এক এতগুলা ফ্যালফ্যালে চোখ স্ক্রীনের ঐ একটা ছবির দিকে তাকিয়ে থাকল, কিছু বলতে পারলনা। হারুন স্যারের ভিতরের কষ্টগুলা ততক্ষণে বারুদ-রূপ ধারন করেছে।
সামনে এক পরীক্ষার্থী বসা। হারুন স্যারের তাতানো দৃষ্টি তাঁর উপর পড়তে সে একটু অপ্রস্তুত হয়ে পড়ল। তিনি বলে উঠলেন,
-এই ছেলে। ফেসবুক চালাও?
- জ্বী স্যার। ইতস্তত করে উত্তর দিল ছেলেটা।
- ফেসবুক কার বানানো?
- স্যার, মার্ক জুকারবার্গ।
- ছবি দেখে চিনতে পারবা?
- জ্বী স্যার, পারব। একটু একটু করে কনফিডেন্স ফিরে আসছে চেহারায় ওর।
হারুনুর রশীদ ছাড়লেন না। আবার জিজ্ঞেস করলেন,
২০১১-১২ সালের দিকে একজন বাংলা চলচিত্র পরিচালক বেশ আলোচিত ছিল। যে নিজের ছবির পরিচালনা, নির্দেশনা, অভিনয় সব নিজে করত। তখনকার এদেশীয় বিনোদন জগতে সে-ই ছিল সর্বোচ্চ বিনোদন। নাম বলতে পারবা?
- মুচকি হেসে সহজ উত্তর দিল দিল ছেলেটা। জলিলের কথা বলছেন স্যার?
-ছবি দেখে চিনতে পারবা?
- জ্বী স্যার। না পারার কি আছে?
এবার তিনি মোবাইল ফোনের ঐ ছবিটা দেখালেন ছেলেটাকে।
- ইনাকে চিনতে পার?
ছেলেটার মুখের হাসি-হাসি ভাব ম্লান হয়ে গেল “না” কথাটা বলার সময়।
হারুন স্যার মনে মনে “আস্তাগফিরুল্লাহ, আস্তাগফিরুল্লাহ” বলেই চলেছেন।
বারবার এ কথা আউড়াতে থাকলে নাকি মেজাজ ঠান্ডা হয়ে যায়। কিন্তু তাঁর মেজাজ মোটেও একটা ঠান্ডা হচ্ছেনা এ মুহূর্তে। প্রায় চিৎকার করে উঠলেন তিনি,
- এই ছেলে তুমি জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থপতি কে বলতে পারবা?
ছেলেটা সদ্য তোলা মাছের মত খাবি খেতে খেতে কোনমতে উত্তর দিল
- কামরুল হাসান বোধহয়।
মেজাজ আরও বিগড়ে গেল হারুন স্যারের।
চিবিয়ে চিবিয়ে জিজ্ঞেস করলেন,
- ঢাকার সবথেকে ভাল বিরানী বানাত কারা জান?
- জ্বী স্যার, এই যে নান্না, হাজী... ও আরও আছে স্যার, ফখরুদ্দিন। মানে ইয়ে ঐ পুরান ঢাকার...
বারুদে আগুন লাগল এবার। হারুনুর রশীদ স্থানকালপাত্র ভুলে বাজখাঁই গলায় কান ফাটানো চিৎকার করে উঠলেন,
- বের হয়ে যাও। এখনি বের হয়ে যাও এখান থেকে। নান্না থেকে জলিল সব চিন, মাইনুল হোসেন কে চিননা আহাম্মক কোথাকার...

গোলাটা কই লাগল দেখা গেলনা। তবে,ছেলেটা এক মুহূর্ত থ মেরে প্যাঁচা দৃষ্টিতে তাকিয়ে থেকে হুড়মুড় করে চেয়ার থেকে উঠে ধড়ফড়িয়ে বেরিয়ে গেল।

তখনই তিনি বেরিয়ে এলেন ওখান থেকে। “স্যার, স্যার” বলে কয়েকটা গলা বেজে উঠল পিছনে- তিনি থামলেন না। আশপাশ ঝাপসা হয়ে আসছ। বৃষ্টিহত কাকের মত পৃথিবীর যত নৈরাশ্য তাঁকে জড়িয়ে ধরেছে তখন। তিনি হাঁটতে পারছেন না ঠিকমত। পা’গুলা নব্য গাঁজাসক্ত’দের মত এদিক থেকে ওদিকে বিচিত্র ভাবে টেনে নিয়ে যাচ্ছে তাঁকে।

তার উপর প্রায় পাঁচ দশক আগের একটা স্মৃতি মনে পড়ে গেছে কী কারণে জানি। তাঁর বয়স তখন সাত কি আট। ষোলই ডিসেম্বর এর কয়েকদিন আগে থেকে বিজয়মেলা হত গ্রামে। প্রতিবারের মত বাবার সাথে সেবারও মেলায় ঘুরতে গিয়েছিলেন তিনি। একটা দোকানে পোস্টার বিক্রি হচ্ছিল। বাংলাদেশী মিডিয়া ভারতীয় মিডিয়াজগতের একটা বিশেষ ছিটমহল হওয়ার দরুণ শাহরুখ খানের তিনি তখন বিশাল ভক্ত। একটা দোকানে হঠাৎ শাহরুখ খানের পোস্টার দেখতে পেয়ে বায়না ধরলেন বাবার কাছে। যেনতেন বায়না না, পুরা 'কিনে দিতেই হবে নইলে ভাত খাবনা' টাইপের বায়না। “দিচ্ছি” বলে হাঁটা শুরু করলেন বাবা। হাঁটা আর থামেই না। হারুন স্যারের হাঁটতে হাঁটতে নিজেকে পরিব্রাজক মার্কো পোলো মনে হতে লাগল। এ হাঁটাতেই বোধহয় পার করে ফেলবেন পুরো সিল্ক-রুট। কান্নাটা যখন ঠিক চোখের কোণায় এসে ধাক্কা মারল তখনই বাবা একটা পোস্টারের দোকানের সামনে এসে দাঁড়ালেন। ছোট 'হারু'-র মন তখন বেজায় খুশি। কিন্তু এ কী! আরে! এ দোকানে তো শাহরুখ খানের পোস্টার নেই!
হঠাৎ একটা পোস্টার নিয়ে বাবা তার হাতে দিলেন আর বললেন, " নে, নায়কের পোস্টার নে!
এরাই সত্যিকার নায়ক রে বাপ। "
পোস্টারে ভেসে আছে ৭ টা মুখ আর একদম উপরিভাগে গোটা গোটা হরফে লিখা '৭ বীরশ্রেষ্ঠ'।
হারূন স্যারের মনে আছে, তিনি সেদিন আর কাঁদেন নি। বাবা যখন বলেছে তখন এরাই নিশ্চয়ই আসল নায়ক। বাবা তো কখনও মিথ্যা বলেন না। পোস্টারটা তিনি পড়ার টেবিলের সাথে লাগানো দেয়ালে সেঁটে দিয়েছিলেন ভালবাসায়।

হারুন স্যারের মাঝে মাঝে মনে হয়, যারা স্বাধীনতা যুদ্ধ দেখেনি তাদের সবার জীবনেই বোধহয় এ ধরনের কিছু ঘটনা থাকে- যা দিয়ে প্রথম আনাগোনা শুরু করে চেতনা-বোধ।

যাই হোক, আজ যা হল তার সাথে এ ঘটনাটাও মনে পড়ে যাওয়ায় মনটা আরও জানি বিষিয়ে যাচ্ছে।

পীচফাটা রোদ মাথায় নিয়ে বাসায় ঢুকলেন তিনি। কেউ নেই, ঘরের অগ্রভাগে বৈঠকখানায় ঝুলানো রেহনুমা’র ছবিটা এতদিনে বেশ সয়ে এসেছিল। আজ হঠাৎ একঝাঁক কষ্ট ধরণী উজাড় করে বহুগুণ শূন্যতা বয়ে নিয়ে ফিরে এল হঠাৎ। তারেক পিএইচডি করতে গেছে আমেরিকা। দু’ মাস পর আসলে বিয়েটা করিয়ে দেবেন। ততদিন এ ঘরে শুধু শূণ্যতা। শুণ্য ঘর বড্ড গোরস্থান গোরস্থান লাগে। ঘর ভরিয়ে তুলতে হবে। রেহনুমা থাকতে মানুষের আনাগোনা লেগেই থাকত বাসায়। আহারে! অতীত হয়ে গেছে সব। হারুনুর রশীদ হঠাৎ কেমন জানি আস্বাভাবিক বোধ করতে লাগলেন। ক্রমশঃ নিজেকে হারিয়ে ফেলছেন বলে মনে হচ্ছে।

ক্লান্ত- অবসাদগ্রস্থ শরীরটাকে কোনরকমে সোফায় হেলান দিয়ে বসালেন। চোখ বুজে এল আপনাআপনি।

হারুন স্যার স্বপ্ন দেখছেন,
রেহনুমা বসে আছে খাটের পাশে। তারেক’টার অভ্যাস বড্ড খারাপ করে দিয়েছে ও। গল্প না বললে তারেক ঘুমাতেই পারে না এখন। “মা, একটা গল্প বলনা, বলনা” এমন করতেই থাকে।
রেহনুমা গল্প বলছে...
গল্প তখন বোধহয় একদম শেষের দিকে “...স্বাধীনতার একটা চিহ্ন লাগে। তাই পরে স্মৃতিসৌধ বানানো হল। কে বানাল জানিস? পুরা দেশের সবথেকে নামজাদা স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন। তোকে একদিন স্মৃতিসৌধ দেখাতে নিয়ে যাব। কী সুন্দর সাতটা...”
তারেক ঘুমকাতুরে চোখে হঠাৎ দরজায় বাবাকে দেখতে পেয়ে লাফিয়ে উঠল...
“বাবা, বাবা”...বলে কোলে উঠে এল দৌড়ে এসে। রেহনুমার ঠোঁটে মিষ্টি অভিমান, “দিলা তো ছেলেটার ঘুম নষ্ট করে। এখনই আসার সময় হল তোমার, উফফ!”

তারেক ঐসব শুনছে না। একনাগাড়ে বলেই চলেছে, “বাবা, বাবা, চলনা স্মৃতিসৌধ যাই। নিয়ে যাবা আমাকে? মা কিন্তু নিয়ে যাবে বলেছে। বাবা,বাবা চলনা...কখন যাবা?”
“এইতো আমি নিয়ে যাব তোকে বাবা। আয় এখন ঘুমা” বলে আস্তে করে এসে রেহনুমা ওকে কোলে নিয়ে পিঠে আলতো করে পিঠ চাপড়াতে চাপড়াতে হাঁটতে লাগল।
“যাও, টেবিলে ভাত বাড়া আছে। হাতমুখ ধুয়ে খেয়ে নাও তো!”
হারুনুর রশীদ হেঁটে যাচ্ছেন- হাত ধুতে নয়, রেহনুমার দিকে, ওর কোলে তারেক।


হারুন স্যার ঘুমাচ্ছেন। ঠোঁটে মৃদু হাসি। এ স্বপ্ন নিছক কোন অচেতন মনের কল্পনা নয়। এ স্বপ্ন তাঁর স্মৃতির ভিডিও রেকর্ডার থেকে বাইপাস করে প্লে হচ্ছে। নিরেট স্মৃতি, বছর বিশেক আগের একদম নিরেট সুখস্মৃতি ওটা।

একে বোধহয় এক ধরনের ডিফেন্স মেকানিজম বলা যায়। সদ্য ছাড়াচাড়ি হয়ে যাওয়া মিথ্যুক প্রেমিকের মনে প্রেমিকার দোষ ধরিয়ে দেওয়া নির্বুদ্ধিতায় মোড়া ডিফেন্স মেকানিজম হচ্ছে না এখানে। বরঞ্চ, একজন সত্যিকার বাঙ্গালীকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে এনে মেন্টাল শক কাটাবার আপ্রাণ চেষ্টা করছে একটা বাঙ্গালী মস্তিষ্ক।


(উৎসর্গ- প্রয়াত গরব-পিদিম সৈয়দ মাইনুল হোসেন )
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৫
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মামুনুলের মুক্তির খবরে কাল বৃষ্টি নেমেছিল

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৯


হেফাজত নেতা মামুনুল হক কারামুক্ত হওয়ায় তার অনুসারীদের মধ্যে খুশির জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। কেউ কেউ তো বলল, তার মুক্তির খবরে কাল রাতে বৃষ্টি নেমেছিল। কিন্তু পিছিয়ে যাওয়ায় আজ গাজীপুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩



গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×