ইরান, লেবানন, ইয়েমেনসহ মধ্যপ্রাচ্যের শিয়ারা কাফের হলেও , শুধু ফিলিস্তিনের প্রতি ভালবাসা রাখার জন্য তারা ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করবে এবং জান্নাতে যাবে । এই শিয়ারা শুধু ভালবাসা রেখেই ক্ষান্ত হন নাই , জান এবং মাল দিয়ে ফিলিস্তিনের জন্য লড়ে যাচ্ছেন । মহান আল্লাহ অবশ্যই তাদের উত্তম প্রতিদান দিবেন । অথচ বৃহৎ সুন্নি মুসলমানরা একটি জানও কুরবান করছে না । শত ধিক তাদের ।
শিয়া মুসলমানরা এগুলো পারছে , কারণ তারা শিক্ষা ও গবেষণায় অধিক বিনিয়োগ করেছে । অপরদিকে সুন্নিদের প্রচুর অর্থ থাকা সত্বেও তারা শিক্ষা ও গবেষণায় বিনিয়োগ করতে ভয় পায়, কারণ সাধারণ মানুষ শিক্ষিত হলে তাদের রাজতন্ত্র অস্তিত্ব সংকটে পড়বে । সাধারণ মানুষ গনতন্ত্র চাইবে ।
প্রিয় মুসলিম , ইরানের নিকট থেকে শিক্ষা গ্রহণ করো । ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্র ইরানে হামলা করার আগে ১০০ বার ভাবে । যা অন্য মুসলিম দেশের ক্ষেত্রে ভাবা লাগে না । এটাই ইরানের সফলতা । জানি রাজতন্ত্র তাড়াতাড়ি চলে যাবে না । তবে দুর্নীতি কমিয়ে সুশাসন কায়েম করো , অতঃপর শিক্ষা ও গবেষণায় ব্যাপক বিনিয়োগ করো । অর্থনীতির চাইতে অস্ত্রের দিকে কোটি গুণ বেশি ফোকাস করো , তবেই হয়তো দ্বিতীয় আরেকটি গাজা দেখা লাগবে না ।
গাজায় যে নারকীয় হত্যাকান্ড ঘটানো হয়েছে এবং এখনও হচ্ছে তা কোনো ভালো মানুষ ঘটাতে পারে না । এটা শুধু জাহান্নামের কীট দ্বারাই ঘটানো সম্ভব । আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি গাজা হত্যাকান্ডে জড়িত সবাই জাহান্নামের কীট । ইনশাআল্লাহ পৃথিবীতেও তাদের ভুগতে হবে । শুধুই সময়ের অপেক্ষা । ইসরায়েলকে চতুর্দিক থেকে মুসলমানরা ঘিরে রেখেছে, এখন শুধু অস্ত্রের প্রয়োজন ।
প্রিয় মুসলিম , অর্থনীতি বড়ো করো এবং অস্ত্র অস্ত্র এবং ব্যাপক অস্ত্র তৈরি করো , তাহলেই দ্বিতীয় আরেকটি গাজা দেখা লাগবে না ইনশাআল্লাহ । পাশাপাশি মুসলিম সন্ত্রাসবাদ সমূলে ধ্বংস করো এবং শিক্ষা ও গবেষণায়ও ব্যাপক বিনিয়োগ করো , তাহলেই আশা করা যায় মুসলমানরা পৃথিবী শাসন করবে ইনশাআল্লাহ ।
( মোঃ জাহাঙ্গীর আলম আকন্দ ) ।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


